Friday, February 13, 2015

চান করার সময় মায়ের চুল কাটলো...

আমার মা দেখতে সুন্দরী; তার কোমর অবধি কালো লম্বা, ঘন, ঢেউখেলানো চুল ছিল। মায়ের চুল এত ঢেউ খেলানো যে যদি মার চুলের খোপাটা খুলে চুল একটু নেড়ে দিতো তবে মার সামনের চুলের কুচিতে মার চোখ দুটো প্রায় ঢেকে যাবে। আমার মা খুব লাজুক ছিলেন। কেউ একটা আব্দার করলে ফেলতে পারতেন না। একসময় আমাদের বাড়িওয়ালার ছেলে মিঠু একটা হেয়ারকাট কোর্স করে বাড়িতে আসে। ওর আমার মার চুলের প্রতি দুর্বলতা ছিল। আমার মা এক দিন অন্তর চুলে তেল দিতো। সেদিন এর আগের দিন শ্যাম্পু করেছিল। বাড়িওয়ালার ছেলে সেদিন হঠাৎ এসে বলল কাকীমা একটু খাবার জল দাও। মা ওসময় স্নানে যাচ্ছিল। মা স্নানে যাওয়ার আগে চুল আঁচড়াতো। মার মাথার পেছনে চিরুনিটা গোজা ছিল। মা জল এনে দিলে ও এক ঢোক খেয়ে বলল- কাকীমা তোমার চুলটা একটু ছোট করলে পারো। তোমাকে ভালো লাগবে আর তাছাড়া তোমার চুলের তলাটা খানিকটা নষ্ট হয়ে গেছে। কাটালে ভালো থাকবে। মা বলল- দেখি কোনো একদিন সময় করে পরে পার্লারে গিয়ে কাটাবো। ও বলল পরে নয় এসো না এখনি আমি কেটে দিচ্ছি। মা বলল থাকুক না। আসলে মা কোনো ছেলের কাছে চুল কাটাতে রাজি ছিলেন না। ও বলল থাকবে কেন চলো তোমার আয়নার সামনে। এই বলে ও মাকে প্রায় একরকম জোর করে আয়নার সামনে নিয়ে বসালো। মা বলল বেশি কেটো না। মা ড্রেসিং টেবিলের সামনের চেয়ারে মাথা নিচু করে বসলেন। মিঠু (বাড়িওয়ালার ছেলে) মায়ের পেছনে দাঁড়ালো। ও প্রথমে মায়ের চুলের গোছা হাত দিয়ে আলতো করে ধরলো তারপর মার চিরুনিটা চুল থেকে বের করে নিলো। মার একরাশ ঘন চুলের মধ্যে ডান হাতটা ঢুকিয়ে দিলো কানের পাশ দিয়ে। মা মাথার মাঝখানে সিঁথি কাটতো। মিঠু বাঁ হাত দিয়ে বাঁ দিকে চোখের পাশ থেকে চুল নিয়ে এসে মাথার পিছনে দু'হাত দিয়ে এক জায়গায় এনে মুঠি করলো। তারপর নাক ডুবিয়ে চুলের গন্ধ নিলো। গতকালকে শ্যাম্পু করলেও গন্ধটা তখনো যায়নি। এরপর নাক উঠিয়ে একটা পনিটেল বানালো। ডান হাত দিয়ে ঐ মোটা পনি টেনে মার মাথাটা সোজা করলো এবং মাকে বললো মাথা সোজা রেখো। মা সোজা আয়নার দিকে তাকিয়ে থাকল। আবার মিঠু মাকে জিজ্ঞাসা করলো “এখান থেকে চুলটা কাটি?" বলে ও মার চুলের পনিটা টেনে আর একটু মাথাটা কাত করল। মা আয়নার উপর দিকে তাকিয়ে ছিল। মা ভয় পেয়ে বলল "না প্লিজ, অত ছোট না প্লিজ প্লিজ।” ও মার পনিটা ছেড়ে দিলো আর গ্লাসে করে জল নিয়ে এসে বাম হাত দিয়ে মার চুলে জল ছেটাতে আর ডান হাত দিয়ে চুল আঁচড়াতে লাগলো। ভেজা চুলে মাকে নাকি দারুণ লাগছিল। মার চুলগুলো মাথার ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত ভিজে গেছিল। মাঝে মাঝে কিছু চুল ফ্যানের বাতাসে উড়ে চোখ ঢেকে দিচ্ছিল। মিঠু হাত দিয়ে সেগুলো পেছনে এনে মার কানের পেছনে এডজাস্ট করছিল। আবার মিঠু মার সামনে গিয়ে সিঁথির ওপর দিয়ে চুলের মধ্যে দিয়ে হাত চালিয়ে মাথার ঘন চুল সিঁথির দুপাশ থেকে মাঝখানে এনে মুঠি করে ছেড়ে দিলো। মার চুলের কুঁচিগুলো আবার মার চোখ দুটো প্রায় ঢেকে ফেললো। এভাবে বেশ কিছুক্ষণ চুল নিয়ে খেলার পর মিঠু আবার মার সব চুল গুছিয়ে পনি করে মার চুল বাঁধবার একটা ইলাস্টিক ব্যান্ড দিয়ে মার পিঠের মাঝামাঝি চুলটা বাঁধলো। মা আবার বললো এতটা কাটবে না শুধু চিরে যাওয়া ডগা নিচ থেকে দুই বা আড়াই ইঞ্চি কাটো। মিঠু পাত্তা দিলো না। মার দুটো ক্লিপ টেবিল থেকে তুলে মার কানের পাশের যেসব চুল পনির সাথে বাঁধা পড়েনি সেগুলোকে কানের পাশে আটকে দিলো। এবার মিঠু মার চুল বাঁধা জায়গাটা হাতের মুঠোয় নিয়ে আলতো টান দিতেই মা ঘাড়টা হেলিয়ে দিলো পিছনে। তখন মা ঘরের ছাদের দিকে তাকিয়ে ছিল। মিঠু এবার ওর কাঁধে ঝোলানো ব্যাগটা নামিয়ে ভিতর থেকে কাঁচি বের করে মার চুলের ব্যান্ড বাঁধা অংশটার ঠিক ওপরে চেপে বসিয়ে দিলো। প্রায় ২ মিনিট ধরে মার চুল কাটার পর মার চুলের অর্ধেকটা মিঠুর হাতে চলে এলো। মা হাত দিয়ে দেখলো মার চুলটা মার কনুই পর্যন্ত হয়ে গেছে। মা মিঠুর দিকে ঘুরেরে কিছুটা বিরক্তির সুরে বলল ‘এতটা কেন কাটলে?’ মিঠু মার চুলের ক্লিপ গুলো কানের পাশ থেকে খুলে ফেলল তখন আবার চুলের কুচিগুলো বাতাসে উড়ে মার চোখ ঢেকে ফেলল। মিঠু চিরুনি দিয়ে আঁচড়িয়ে চুল মাথার পিছনে এনে দু হাতের আঙ্গুল দিয়ে কাঁকড়ার মতো লক করে বললো "ইয়োর হেয়ার ইজ বিউটিফুল”।

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...