Tuesday, April 21, 2015

রুক্ষ চুলের জন্য বাপী বয়কাট করিয়ে দিলো

আমি অঙ্কিতা কলেজে পড়ছি। আমার চুল ছিল লম্বা, তবে আমি চুলে তেল লাগাতাম না। কলেজে যাবার সময় ক্লিপ লাগিয়ে চুল খোলা ছেড়ে দিতাম আর ঘরেও চুল খোলাই রাখতাম। আমার বাপী মাম্মির এমনটা পছন্দ ছিল না। মাম্মি রোজ বলত চুলে তেল লাগা কিন্তু আমি মানা করতাম। একদিন আমি চুল আঁচড়াচ্ছিলাম, আমার চুল ছিঁড়তে শুরু করল, আমার চিরুনিতে অনেক চুল চিরে চলে আসছিল। মাম্মি আমায় দেখে ফেলে আর আমাকে খুব বকে। মাম্মি আমায় তেলের বোতল আনতে বলে, মাম্মি রেগে থাকায় আমি কিছু বলিনি। 


মাম্মি আমার চুলে তেল লাগিয়ে বিনুনি বানিয়ে দেয়। বাপী যখন ঘরে আসে তখন আমি পড়ছিলাম। বাপী বলল আজ চুলে তেল লাগিয়েছ!? বাপী আমাকে নিয়ে খুশি ছিল, পরন্তু মাম্মি নারাজ ছিল। ‌মাম্মি বাপীকে বলে অঙ্কিতার চুল পড়ে যাচ্ছে, তো তুমি কালই গিয়ে ওর চুল কাটিয়ে আনো। আর এর পরে আমি রোজ ওর চুলে তেল লাগিয়ে দেবো, এতে ওর চুল ভাল হবে। বাপীও হ‍্যাঁ বলে দিলো। রবিবার বাপী আমায় ঘুম থেকে জাগায়, আমি ফ্রেশ হয়ে নিলাম, বাপী বলে চুল কাটাতে যেতে হবে। আমিও হ‍্যাঁ বলে দিই। আমরা এক নাপিতের কাছে পৌঁছে যাই। বাপী বলে গিয়ে চেয়ারের ওপর বসে যাও। আমি চুপচাপ চলে যাই। ‌নাপিত আমার চুল খুলে দেয় ও চুলে পানি মারতে থাকে। নাপিত জিজ্ঞেস করে কেমন ধারা কাটিং করাতে চাও? আমি বলি নিচে থেকে চুল সাইজ করে দাও, তো বাপী বলল বয়কাট করে দাও তাও একদম শর্ট করে দাও। আমার কান্না আসছিল। নাপিত চুল কাটা শুরু করে দিলেন, উনি সামনের কিছু চুল লম্বা রেখে আর সারা চুল কেটে দিলেন। তো বাপী বললেন সামনের চুলও আরো ছোট করে দাও। নাপিত কাঁচি উঠায় আর সামনের চুল‌‌‌ সব ছোট করে দেয়। এখন চুলে সিঁথিও হচ্ছিল না। তো বাপী আমার ঘাড় কামিয়ে দিতে বলে, আমি মুণ্ডি নিচে করে বসে গেলাম, নাপিত আচ্ছা করে ঘাড় কামিয়ে দিলো। ফের বাপী বলল তেল দিয়ে মালিশ করে দাও, নাপিত মাথায় তেল মালিশ করে দেয়, আমার শরম করছিল। মাম্মি আমায় দেখে তো অনেক খুশি হয়ে গেল, আর বলল যখনই তোর বাপী কাটিংয়ের জন্য যাবে তো তুইও চলে যাস। এখন মাম্মি হররোজ মাথায় তেল লাগিয়ে দেয়, আমার তেল লাগানো পছন্দ নয়, আর সব চুলও কেটে দিলো আমার।

পানিপুরি ও মাথা মুড়ানো

হাই বন্ধুরা আমি রাধিকা। আমার বয়স ২৩ বছর। আমার কটিদেশ পর্যন্ত লম্বা রেশমী চুল ছিল। ছোটবেলা থেকেই আমি লম্বা চুল করতে খুব আগ্রহী ছিলাম। সাম্প্রতিক কালে আমার বিয়ে হয়েছে আমার থেকে ২ বছরের বড় এক পুরুষের সঙ্গে। আমার বিয়ের পর আমি গড়পড়তা ভারতীয় মেয়েদের মত আমার বরের বাড়িতে গিয়েছিলাম। আমার শ্বশুরবাড়িতে সবাই আমার প্রতি খুবই স্নেহশীল ও আমাকে অনেক আদর করেন। এখানে আসবার ২৮ দিন পর একদিন আমার শাশুড়ি এবং শ্বশুর তাদের মেয়েদের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিলেন। তারা বলেছিল যে তারা ১ বছরের জন্য বাড়িতে ফিরবে না। 

একদিন আমি আর আমার স্বামী রাস্তার ধারে পানিপুরি খাচ্ছিলাম। রাস্তায় সবাই আমার লম্বা চুল দেখে আমার সম্পর্কে কথা বলছিল। এটা আমার স্বামীকে রাগান্বিত করেছিল। পানিপুরির দোকানের পাশেই একখানা নাপিতের দোকান আছে। সেখানে একটি অল্পবয়সী মেয়ে এবং তার বাবা দোকানে ছিল। সেই বাবা তার মেয়ের মাথা মুড়োতে বলেছিলেন। আমার স্বামী তাদের দিকে গম্ভীরভাবে তাকিয়ে ছিল। কিন্তু মেয়েটি তার বাবার কাছে তাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য অনুনয় করছিল। কিন্তু তিনি তা করেননি। অবশেষে সে মাথা খেউরি করানোর জন্য রাজি হয়। অতঃপর আমাদের পানিপুরি খাওয়া শেষ হয়। আমার স্বামী তার জন্য টাকা দিয়েছিল। কিন্তু সে ওই জায়গা থেকে নড়ছিল না। আমি বললাম আমরা কি সরে যাব? সে বলল না আর সে বলল আমার সাথে চলো। সে ওই নাপিতের দোকানে যাচ্ছিল। সেখানে সে চুল কাটার জন্য বলল। 

তখন নাপিত বলল আমার দেরি হবে। আমার স্বামী বললেন কোন সমস্যা নেই আমরা অপেক্ষা করব। নাপিত যখন তার মাথা কামিয়ে দিচ্ছিলেন তখন আমার স্বামী তা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। যখন এটি চলছিল তখন সে আমার দিকে তাকাল এবং আমার চুল স্পর্শ করে এবং বলে যে এটি খুব সুন্দর এবং এত লম্বা। অল দি বেস্ট ডিয়ার। আমি তার কথায় বিভ্রান্ত হয়ে গেলাম। আমি ভেবেছিলাম কিছু একটা ঘটতে যাচ্ছে। তারপর ২০ মিনিট পর তার মাথার চুল মুড়ানো শেষ হয়ে গেল। অনন্তর তারা চলে গেল। তৎক্ষণ নাপিত চুল কাটার জন্য আমার স্বামীকে ডেকেছিলেন। আমার স্বামী বলেন আসলে এটা চুল কাটানো নয় এটা মস্তক মুণ্ডন এবং এটা আমার জন্য নয় এটা আমার স্ত্রীর জন্য। তার কথা শুনে আমি চমকে উঠলাম। আমি যা ভাবছিলাম তা সত্য। তৎক্ষণাৎ আমি আমার স্বামীর সাথে তর্ক করেছি কিন্তু তাকে মানাতে পারিনি। সে বলল তুমি যদি এখানে মাথা কামিয়ে না নাও তাহলে আমি জোর করে বাড়িতে তোমার মাথা কামিয়ে দেবো। এবং আমাদের দ্বিতীয় সন্তানের জন্ম না হওয়া পর্যন্ত তুমি টাক মাথায় থাকবে। সে আমাকে আমার সিদ্ধান্ত নেয়ার জন্য সময় দিয়েছিল। 

আমি ভেবেছিলাম আমার ১ম বাচ্চার জন্ম হবে ১ বছর পর আর ২য় বাচ্চার জন্ম হতে পারে ৩ বছর পরে। তাহলে আমি ৪ বছর ধরে টাক থাকব। তাই আমি আমার মাথা মুড়ানোয় রাজি হয়েছি। আমার স্বামী বলেছিলেন যে এটি একটি ভাল সিদ্ধান্ত। তারপর আমি নাপিতের চেয়ারে বসলাম। নাপিত আমার গলায় একটা সাদা কাপড় জড়িয়ে দিলেন। তারপর উনি আমার মাথায় পানি ছিটিয়ে দিলেন। তারপর তিনি সিঁথির মাঝখান থেকে ন‍্যাড়া করা শুরু করলেন। প্রথম স্ট্রোকের কারণে আমি ঠান্ডা হয়ে গিয়েছিলাম। আমার কোলে কিছু পরিমাণ চুল পড়ে। তারপর তিনি ২০ মিনিটের মধ্যে আমার মাথা মুড়ানো সম্পন্ন করলেন। আয়নায় নিজেকে কেশশূন্য অবস্থায় দেখে আমি হতবাক হয়ে গেলাম। নাপিত আমার মাথায় শেভিং ফোম লাগিয়ে আবার চাঁছলেন। আমার স্বামী আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিয়ে নাপিতকে আবার শেভ করতে বলল। 

তিনি আবার কামালে এবার আমার স্বামী সন্তুষ্ট হলেন। এরপর নাপিতকে টাকা দিয়ে বেরিয়ে এলেন। আমার স্বামী বলেছিল যে দেখো প্রিয়া মনে করো না তুমি তোমার সৌন্দর্য হারিয়ে ফেলেছ তোমার সৌন্দর্য চুলে দেখা যায় নি। এটা তোমার মুখমণ্ডলে দেখা গেছিল। আমাদের সমস্ত আত্মীয়রা আমার মাথা–মুড়োনোর জন্য হতবাক হয়ে গিয়েছিল। তারা সবাই এ বিষয়ে আমার স্বামীর কাছে জানতে চাইলে সে বলে এই সিদ্ধান্ত রাধিকার। ১ বছর পর আমার প্রথম সন্তান হলো। এসময় আমার বয়কাট দৈর্ঘ্যের চুল আছে। আমরা সবাই আমার বাচ্চার চূড়াকরণের জন্য তিরুপতি গিয়েছিলাম। আমার সমস্ত আত্মীয়রা আমাকে মাথা ন্যাড়া করতে বলেছিল। আমি বলেছিলাম এটা অসম্ভব। তারা আমার সিদ্ধান্ত মেনেছিল এবং বলেছিল ঠিক আছে। ২ বছর পর আমার ২য় শিশুর জন্ম হয়। এই সময় আমার চুল আমার নিতম্ব পর্যন্ত রয়েছে। আমি আমার চুলের বৃদ্ধিতে খুশি ছিলাম। যখন আমরা আমার ২য় শিশুর চূড়াকরণের জন্য তিরুপথিতে গিয়েছিলাম তখন সবাই আমায় মুড়ানোর জন্য বলেছিল। এইবারও আমি না বলেছিলাম। 

কিন্তু এবার তারা মেনে নেয়নি। তারা বলেছিল এটাই প্রথা বাবা-মায়ের মাথা কামানো উচিত। এখন আমি আমার চুল নিয়ে দুঃখিত হয়ে উঠি। অতএব মুড়োনো ছাড়া আমার কোন উপায় নেই। সেহেতু আমি মুণ্ডনের জন্য প্রস্তুত হলাম। আমি মুণ্ডন হলে গিয়ে একজন নাপিতের সামনে বসে মাথা কামানোর জন্য বললাম। তিনি ২ মিনিটের মধ্যে আমার মাথা কামিয়ে ফেললেন। এখন আমি ২য় বার সম্পূর্ণ টাক হয়ে গিয়েছিলাম। এই সময়ের মধ্যে আমি প্রতি বছর এবং প্রতি গ্রীষ্মের জন্য আমার মাথা ন‍্যাড়া করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমি আমার চুল লম্বায় বাড়ানোর চিন্তা ছেড়ে দিয়েছি।

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...