পানাগড় নামে এক গ্রামে আমি পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যেতাম। ওখানে এক কাকিমা থাকেন। ওনার স্বামী নেই দুই ছেলেকে নিয়ে সংসার; খুব কষ্টে ওদের দিন চলে। কাকিমা সেলাই করে দিন চালায়। কাকিমার বয়স ৪২ হবে, একটু মোটা, বুকের সাইজ ৪০। আর পোঁদের সাইজ ৪৪ হবে। তার সবথেকে লোভনীয় হলো তার মাথার কালো চুল। সেই চুলের বড় তরমুজের মতো খোঁপা হতো। কাকিমা যখন পাড়া দিয়ে হেঁটে যেত সবাই হা করে তার গতর আর বড় খোঁপাটা গিলে খেত। অনেকের ধোন দাঁড়িয়ে যেত তার খোঁপা দেখে। একদিন কাকিমা মুদির দোকান করতে গেছে। মুদিওয়ালা তার চুল আর খোঁপা হা করে দেখত। মুদিওয়ালা একজন রোগা কালো চেহারার মুসলমান। আর কাকিমা ফর্সা ডবকা। মুদিওয়ালা বার বার মাল আনার ছুতোয় কাকিমার পিছন দিয়ে যেত আর বড় খোঁপাটাকে নাক দিয়ে শুঁকতো। তাই করিম চাচার ধোন দাঁড়িয়ে যেত। সে মনে মনে ভাবত যে কবে ঐ খোঁপা আর চুল ধোনে দিতে পারবে। কাকিমাও বুঝতে পারত যে মুদিওয়ালা মুসলিম লোকটা তার খোঁপা আর চুলে লোভ দেয়। কিন্তু কাকিমার মুদিওয়ালাকে দেখলে ঘেন্না করে। কিন্তু কিছু করার নেই।
মুদিওয়ালা কাকিমাকে দেখলেই বলত যে ওহ ভাবী তুমি কত বড় খোঁপা করেছ!
এদিকে খাতায় অনেক বাকি হয়ে গেছে। তাই কাকিমা চুপ করে থাকত। দোকানিটা হঠাৎ একদিন বলল যে ভাবী আমার সব টাকা শোধ করতে হবে এক সপ্তাহের মধ্যে। কাকিমা বলল ঠিক আছে। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যে টাকা যোগাড় হলো না।
সে মুসলিম লোকটার দোকানে গেল। এবার মুসলিম দোকানিটা বাগে পেয়েছে, সে বলল আমি জানি না নয় আমার টাকা শোধ করো। আর তা না হলে…. কাকিমা বলল তা না হলে? দোকানিটা জিভ চাটতে চাটতে বলল। যে তা না হলে তোমার মাথার গোল চুল আর খোঁপা আমাকে দাও। কাকিমা বলল আমার আর কিছু করারও নেই। তাই সে রাজি। মুসলিম লোকটা জিভটা চকাৎ চকাৎ করে বলল তাহলে আমার ঘরে দুপুরে আসুন। আমার বিবি সাত দিন হলো বাপের বাড়ি গেছে। আর এই শ্যাম্পুটা নাও। এটা চুলে দেবেন। আর খোঁপা করে আসবেন।
কাকিমা তাই করল।
দুপুরে গেল। দোকানি রেডি হয়েই ছিল। কাকিমা ঘরে ঢুকতেই মুসলিম দোকানি বলল যে কপাট দিয়ে দাও। কাকিমা মাথাটা বেঁকিয়ে তার ধুমসি খোঁপাটা দেখিয়ে বলল- ভালো হয়েছে? দোকানিটা আর কথা না বলে কাকিমাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বড় খোঁপাতে মুখ গুজে দিলো, গন্ধ শুঁকতে লাগল। খোঁপাটা পেয়ে লোকটা মুখে যতটা পারা যায় পুরে চুষতে লাগল। কাকিমা বলল “কি আমার খোঁপাতেই সব রস আছে? যে তুমি চুষে খাচ্ছ?”
হাঁ ভাবী আপনার খোঁপাতে কি সুগন্ধ আর মিষ্টি। ইচ্ছে করছে খোঁপাটা চিবিয়ে চুষে খেতে। কাকিমা বলল ‘কে বারণ করেছে? তুমি আজ সারা দুপুর জুড়ে আমার চুল খোঁপা সবটা তোমাকে দিয়েছি। কাকিমার খোঁপা মুসলমানি জিভ দিয়ে চাটতে লাগল। তারপর লুঙ্গি থেকে কাটা কালচে ধোনটা বের করল। কাকিমার ঘেন্না করতে লাগল। কাকিমা ভাবতে লাগল যে এই নোংরা পোড় খাওয়া ধোনটা তার সুগন্ধি খোঁপাতে দেবে নাকি… এতদিন যে চুল যত্নে রেখেছিল সেই খোঁপাতে কাটা ধোনটা ঘষতে লাগল। দোকানি লোকটা আআআআহহহ আআআহহহহ করে আওয়াজ করতে লাগল। তার পর খোঁপাটা ধরে ধোনটা পর পর করে খোঁপাতে ঢুকিয়ে দিলো…চুদতে লাগল। কাকিমা বলল চুদুন আমার খোঁপা। বনেদি বাড়ির বিধবা গিন্নির খোঁপা আজ কাটা মুসলমানি ধোনের চোদা খাচ্ছে। তারপর হড় হড় করে ঘন সাদা মাল খোঁপার ভিতরে ফেলে দিলো।