Friday, November 20, 2015

কাকিমা খোঁপা চোদালেন

পানাগড় নামে এক গ্রামে আমি পুজোর ছুটিতে বেড়াতে যেতাম। ওখানে এক কাকিমা থাকেন। ওনার স্বামী নেই দুই ছেলেকে নিয়ে সংসার; খুব কষ্টে ওদের দিন চলে। কাকিমা সেলাই করে দিন চালায়। কাকিমার বয়স ৪২ হবে, একটু মোটা, বুকের সাইজ ৪০। আর পোঁদের সাইজ ৪৪ হবে। তার সবথেকে লোভনীয় হলো তার মাথার কালো চুল। সেই চুলের বড় তরমুজের মতো খোঁপা হতো। কাকিমা যখন পাড়া দিয়ে হেঁটে যেত সবাই হা করে তার গতর আর বড় খোঁপাটা গিলে খেত। অনেকের ধোন দাঁড়িয়ে যেত তার খোঁপা দেখে। একদিন কাকিমা মুদির দোকান করতে গেছে। মুদিওয়ালা তার চুল আর খোঁপা হা করে দেখত। মুদিওয়ালা একজন রোগা কালো চেহারার মুসলমান। আর কাকিমা ফর্সা ডবকা। মুদিওয়ালা বার বার মাল আনার ছুতোয় কাকিমার পিছন দিয়ে যেত আর বড় খোঁপাটাকে নাক দিয়ে শুঁকতো। তাই করিম চাচার ধোন দাঁড়িয়ে যেত। সে মনে মনে ভাবত যে কবে ঐ খোঁপা আর চুল ধোনে দিতে পারবে। কাকিমাও বুঝতে পারত যে মুদিওয়ালা মুসলিম লোকটা তার খোঁপা আর চুলে লোভ দেয়। কিন্তু কাকিমার মুদিওয়ালাকে দেখলে ঘেন্না করে। কিন্তু কিছু করার নেই। 

মুদিওয়ালা কাকিমাকে দেখলেই বলত যে ওহ ভাবী তুমি কত বড় খোঁপা করেছ! 


এদিকে খাতায় অনেক বাকি হয়ে গেছে। তাই কাকিমা চুপ করে থাকত। দোকানিটা হঠাৎ একদিন বলল যে ভাবী আমার সব টাকা শোধ করতে হবে এক সপ্তাহের মধ্যে। কাকিমা বলল ঠিক আছে। কিন্তু এক সপ্তাহের মধ্যে টাকা যোগাড় হলো না।

সে মুসলিম লোকটার দোকানে গেল। এবার মুসলিম দোকানিটা বাগে পেয়েছে, সে বলল আমি জানি না নয় আমার টাকা শোধ করো। আর তা না হলে…. কাকিমা বলল তা না হলে? দোকানিটা জিভ চাটতে চাটতে বলল। যে তা না হলে তোমার মাথার গোল চুল আর খোঁপা আমাকে দাও। কাকিমা বলল আমার আর কিছু করারও নেই। তাই সে রাজি। মুসলিম লোকটা জিভটা চকাৎ চকাৎ করে বলল তাহলে আমার ঘরে দুপুরে আসুন। আমার বিবি সাত দিন হলো বাপের বাড়ি গেছে। আর এই শ‍্যাম্পুটা নাও। এটা চুলে দেবেন। আর খোঁপা করে আসবেন।

কাকিমা তাই করল। 

দুপুরে গেল। দোকানি রেডি হয়েই ছিল। কাকিমা ঘরে ঢুকতেই মুসলিম দোকানি বলল যে কপাট  দিয়ে দাও। কাকিমা মাথাটা বেঁকিয়ে তার ধুমসি খোঁপাটা দেখিয়ে বলল- ভালো হয়েছে? দোকানিটা আর কথা না বলে কাকিমাকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরে বড় খোঁপাতে মুখ গুজে দিলো, গন্ধ শুঁকতে লাগল। খোঁপাটা পেয়ে লোকটা মুখে যতটা পারা যায় পুরে চুষতে লাগল। কাকিমা বলল “কি আমার খোঁপাতেই সব রস আছে? যে তুমি চুষে খাচ্ছ?” 

হাঁ ভাবী আপনার খোঁপাতে কি সুগন্ধ আর মিষ্টি। ইচ্ছে করছে খোঁপাটা চিবিয়ে চুষে খেতে। কাকিমা বলল ‘কে বারণ করেছে? তুমি আজ সারা দুপুর জুড়ে আমার চুল খোঁপা সবটা তোমাকে দিয়েছি। কাকিমার খোঁপা মুসলমানি জিভ দিয়ে চাটতে লাগল। তারপর লুঙ্গি থেকে কাটা কালচে ধোনটা বের করল। কাকিমার ঘেন্না করতে লাগল। কাকিমা ভাবতে লাগল যে এই নোংরা পোড় খাওয়া ধোনটা তার সুগন্ধি খোঁপাতে দেবে নাকি… এতদিন যে চুল যত্নে রেখেছিল সেই খোঁপাতে কাটা ধোনটা ঘষতে লাগল। দোকানি লোকটা আআআআহহহ আআআহহহহ করে আওয়াজ করতে লাগল। তার পর খোঁপাটা ধরে ধোনটা পর পর করে খোঁপাতে ঢুকিয়ে দিলো…চুদতে লাগল। কাকিমা বলল চুদুন আমার খোঁপা। বনেদি বাড়ির বিধবা গিন্নির খোঁপা আজ কাটা মুসলমানি ধোনের চোদা খাচ্ছে। তারপর হড় হড় করে ঘন সাদা মাল খোঁপার ভিতরে ফেলে দিলো।

Saturday, November 14, 2015

আন্টির চুল কাটতে দেখলাম

আমাদের হাউজিং সোসাইটিতে দুটো বিল্ডিং। সীমা কাকীমা আমাদের ওপরের ফ্ল্যাটেই থাকে। ৫’৮” হাইট আর দারুণ হেলদি চেহারা তার সঙ্গে তার একমাথা লম্বা চুল যা কোমর অবধি বিনুনি হয় এবং তার সঙ্গে বাতাবিলেবু সাইজের খোঁপা। তার সঙ্গে নানা বিষয়ে কম্পিটিশন চলত অপোজিট টাওয়ারে থাকা জয়া কাকীমার সাথে। জয়া কাকীমারও হাইট ভালো ৫’৭” কিন্তু রোগা গড়ন তবে কাকীমার পনিটেল পাছা ছাড়িয়ে যায় যেহেতু তার চুল তার ঊরু অবধি। আমাদের পাড়ার ক্লাব আয়োজিত এক শীতের পিকনিকে নর্মাল মহিলাদের একটা কাবাডি ম্যাচ হয়েছিল। এবং যথারীতি সেখানেও দুই কাকীমা দুটো ডিফারেন্ট টিমে ছিল। তাই বিচারকের আসনে বসা সকলেই জানত ওনার স্বাস্থ্যবতী শরীর নিয়ে ওনার সঙ্গে কেউ মোকাবেলায় টিকবে না। কিন্তু উনি জয়া কাকীমার কাছে আটকে গেলেন কারণ জয়া কাকীমা আরামসে ওনার ঘাড় জড়িয়ে ধরে পিঠে চড়ে বসলেন আর সীমা কাকীমা তাকে ছাড়াতে গিয়ে লাইন ক্রস করার আগেই দম ছেড়ে দিলো। তারপর বাসে চড়ে ফিরে আসার সময় হাসাহাসির মাঝে কার চুলের কোয়ালিটি ভালো এই টপিকে জয়া কাকীমা সীমা কাকীমাকে তাচ্ছিল্য করেছিল আর তার খোঁপা খুলে দিয়েছিল যেখানে অনেক ডগাচেরা ছিল। কারণ জয়া কাকীমা নিয়মিত তার চুল ট্রিমিং করে এবং তখন তার খোলা চুলের লেংথ কদিন পরেই আবার হাঁটু ছোঁবে। তো সেই দিনের বদলা নেবার মওকা এলো এবারের দোলযাত্রায়। আর ভাগ্যিস এইবার দোলের সময় আমি বাড়িতেই ছিলাম। জয়া কাকীমা একেবারেই রঙ খেলে না কিন্তু তার ছেলে এবং তার স্বামী নিচে এসে সবার সঙ্গেই রঙ খেলে। কিন্তু সীমা কাকীমা চুটিয়ে রঙ খেলে এবং মাঝেমধ্যে অতর্কিতে এসে জোর করে কোলে তুলে রংয়ের টাবে ফেলে দিয়ে মজা করে। তো যখন সবাই তেতলায় গিয়ে জয়া কাকীমাকে ডাকছে তখন সে কিছুতেই নিচে নামবে না, এমনকি মুখেও আবীর মাখাবে না। তাই তখন সীমা কাকীমা জয়া কাকীমার ছেলেকে দিয়ে চালটা চাললো‌। তার ছেলে মা বলে ডাক দিয়ে ওদের ফ্ল্যাটের ডোর বেল টিপে দৌড় দিয়ে পালিয়ে গেল। আর জয়া কাকীমা তার ছেলে ফ্ল্যাটে ঢুকতে এসেছে বলে দরজা খুলে দিল। সঙ্গে সঙ্গে দরজার পাশ থেকে হুট করে সীমা কাকীমা বেরিয়ে এসে হালকা গড়নের জয়া কাকীমাকে পাঁজাকোলা করে একাই পুরো তেতলার সিঁড়ি বেয়ে নিচে নেমে সেই রংয়ের টাবে ফেলে দিলো। আর যেহেতু জয়া কাকীমা রঙ খেলবার জন্য প্রস্তুত ছিল না তাই হাত-পা ছুড়তে গিয়ে উল্টো সিঁড়ির রেলিংয়ে লাথি মেরে ব্যথা পেল। এদিকে জয়া কাকীমার বেণী বাঁধা চুল পুরো বাদুরে রঙে ডুবে পুরো নীলচে হয়ে গেল। জয়া কাকীমা রেগে টং হয়ে গেল সাথে সাথে সে খুব চিন্তায়ও পড়ে গেল। আর সীমা কাকীমার উল্লাস আর দেখে কে? যাহোক মেইন ব্যাপারটা ঘটল দুদিন পর যখন সীমা কাকীমা ভালো সাজার নাম করে জয়া কাকীমার ফ্ল্যাটে গিয়ে বোঝালো যে তার তড়িঘড়ি করে বিউটিশিয়ানের সঙ্গে কথা বলা উচিৎ। কিন্তু বিউটিশিয়ান তার ঐ কেমিক্যালি ড্যামেজড চুল দেখে বলেছিল তার দুমাসে হেয়ার স্পা আর আনুষঙ্গিক কিছু কাজের জন্য বেশ কয়েকবার পার্লারে আসতে হবে। আসলে এই খবরগুলো পুরো সোসাইটিতে সীমা কাকীমাই বলে বেড়িয়েছিল কারণ ঐসময় সর্বদা তিনি জয়া কাকীমার ছায়াসঙ্গী হয়ে গেছিল যেটা খুবই অদ্ভুত কারণ তাদের স্নায়ুযুদ্ধের ইতিহাস অনেক পুরনো।  আমরা ভেবেছিলাম তিনি জোর করে রঙে চোবানোর প্রায়শ্চিত্ত করছিলেন। কিন্তু ‌একদিন হঠাৎ সকাল থেকেই জয়া কাকীমার ফ্ল্যাট থেকে ভাসা ভাসা কান্নার আওয়াজ শুনতে পাচ্ছিলাম সঙ্গে সীমা কাকীমার সেই হেঁড়ে গলা। তার পর বিকেলে ছাদে ঘুরবার সময় যার সাক্ষী হলাম। দেখি জয়া কাকীমা তার পুরো চুল খুলে বসে আছে আর সীমা কাকী তার ঐ বড় খোঁপাটা খুলে কিসব করছে জয়া কাকীমার ঘরে। আমি ভাবলাম দুজনেই হয়ত চুল কাটবে। কিন্তু দেখলাম সীমা কাকীমা জয়া কাকীমার মাথাটা ভালো করে ভিজিয়ে একটা সুন্দর হেড ম্যাসেজ দিলো। আর জয়া কাকীমা অসহায়ের মত মাথাটা পেছনে হেলিয়ে দিয়ে বসে আছে আর তার চুল পুরো মাটিতে ঠেকেছে। 


সীমা কাকীমা তার বিশাল শরীর আর খোলা চুলে জয়া কাকীমাকে পুরো ঢেকে দিয়েছিল। আমি আমাদের বিল্ডিংয়ের ছাদ থেকে সেরকম দেখতে পাচ্ছিলাম না। তবে সৌভাগ্যক্রমে আমাদের ছাদের স্টোর রুমের (যেটা জয়া কাকীমাদের ফ্ল্যাটের জানালার একেবারে অপোজিটে) সেটার চাবিটা এনেছিলাম আর সেখানে গিয়ে দেখি সীমা কাকীমা কতটা প্ল্যান করে জয়া কাকীমার আজ এই হ্যাজ করেছে। দেখলাম জয়া কাকীমার চুলটাকে রাবার ব্যান্ড দিয়ে বেঁধে পুরো ঘাড় অবধি ওঠালো আর কাঁচির এক ঝটকায় পুরো চুলের পনিটা কেটে মাটিতে ফেলে দিলো। জয়া কাকীমার চুল এখন ববকাট লেংথ। সেই তখন আবার জয়া কাকীমাকে বুঝিয়ে সুঝিয়ে ক্লিপার দিয়ে শেপ ঠিক করতে লাগল এবং সেটা করতে করতে তাকে পুরো বয়কাট মেরে দিলো। জয়া কাকীমা হয়ত সব কিছু বুঝতে পারল কিন্তু কিছুই করতে পারল না। এর পূর্বে জয়া কাকীমা প্রায়শই টপ আর জিন্স পড়ত; একটা বড় খোঁপা করে। কিন্তু আজকাল সে ঐ বয়কাট চুলই রাখছে তাই পেছন থেকে দেখলে তাকে পুরো ছেলেই মনে হবে। আর সীমা কাকিমার বিনুনি এখন পাছা ছুঁইছুঁই। তাদের মধ্যে এখন কোনো টপিক নিয়ে রেষারেষি হয় না।

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...