Sunday, April 17, 2016

মায়ের চুল কাটলো ছেলে

আমি অর্ঘ্য, হাওড়ায় থাকি। আমার মায়ের ঘন কালো প্রায় কোমর পর্যন্ত চুল ছিল। বছরে ২/৩ বার ডগা কাটাতো কাকিমা বা মাসিকে দিয়ে। যখন বছর ৪৫ বয়স, তখন থেকে চুল উঠতে শুরু করে, অনেক কিছু করেও সমস্যার সমাধান হচ্ছিল না। চুল ক্রমশ পাতলা হয়ে যাচ্ছিল আর মাথার সামনের দিকে টাক পরে গেছিল। 

তারপর আমি মাকে একজন স্কিন স্পেশালিস্ট এর কাছে নিয়ে যাই। ডাক্তারবাবু ভালো করে পরীক্ষা করে বলেন চুলের গোড়ায় ফাঙ্গাস জন্মে যাচ্ছে, ইমিডিয়েট ব্যবস্থা না নিলে পুরো মাথা টাক হয়ে যাবে বছর খানেকের মধ্যে, আর চুল গজাবে না। আমি বললাম কি করতে হবে, কোনো তো উপায় আছে! উনি বললেন, হ্যাঁ, ডেফিনিটলি আছে, আমি দুটো লোশন দেবো আর কিছু ট্যাবলেট, মাস চারেকের ভেতর সব ক্লিয়ার হয়ে নতুন চুল গজাবে, চিন্তার কিচ্ছু নেই। আমাদের দুজনের দেহে যেন প্রাণ এলো। কিন্তু তার আগে একটা কাজ করতে হবে, উনি বললেন। আমি বললাম, আপনি যা বলবেন আমরা তাই করবো, শুধু এই সমস্যা থেকে মুক্তি দিন।  উনি বললেন, ওই লোশন তো আর চুলের মধ্যে দিয়ে লাগানো যাবে না, ওনাকে সব চুল কামিয়ে ফেলতে হবে, মানে নেড়া হতে হবে! 

একি বলছেন! মায়ের মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল, না না, আমি ওসব হবো না, আপনি অন্য ওষুধ দিন। এছাড়া অন্য কোনো রাস্তা নেই ম্যাডাম, আপনাকে করতেই হবে, মাস ছয়েকের ভেতর নতুন চুল গজিয়ে যাবে আগের মতো ঘন,কোনো টাক থাকবে না, আর এখন নেড়া না হলে এই যে টাক পড়ছে, পুরো মাথা হয়ে যাবে, আর চুল গজাবে না, এবার আপনি সিদ্ধান্ত নিন! সত্যিই তো, আমি বললাম কি করবে, মা শুধু মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলল! ডাক্তারবাবুও খুশি হলেন, বললেন খুব স্মুথ করে নেড়া করতে হবে যাতে ফাঙ্গাস গুলো ঘষা খায়, আর প্রথম মাস টা প্রতি সপ্তাহে একবার করে নেড়া করে দিতে হবে, আর ল্যাসিক দুটো মিক্স করে ৩বার করে লাগাতে হবে। আমি বললাম ঠিক আছে, প্রেসক্রিপশন নিয়ে, দোকান থেকে ওষুধ আর লোশন দুটি কিনে বাড়ির দিকে রওনা দিলাম। 

সারা রাস্তায় মা এর কোনো কথা নেই, কি যেন ভাবছে, আমি ফিল করছিলাম, বললাম টেনশন করো না, মাস ছয়েকের ব‍্যাপার, দেখতে দেখতে কেটে যাবে। বোঝাতে বোঝাতে বাড়ি এলাম।বিকেলে দেরি না করে পাড়ার বিউটি পার্লারে গেলাম, ওরা শুনে বললো নেড়া ওরা করে না, কোনো সেলুনে যেতে বললো। আমি পাড়ার নাপিত নিতাই দার কাছে গেলাম, সব বুঝিয়ে বললাম, সব শুনে বললো, ঠিক আছে, কাল ১১টা নাগাদ যাবো, মাকে রেডি হয়ে থাকতে বলিস। আমি মা কে এসে সব বললাম, বললো ঠিক আছে। রাতে খাবার পর মনে হলো আর এ চুলের বিনুনিটা যদি আগে থেকে কেটে রাখি, তাহলে ওই চুলওলাদের কাছে বেচে কিছু টাকা পাওয়া যাবে। নিতাই দার থেকে চুল গুলো চাইলে কি ভাববে!! মা কে বললাম, মা ও সম্মতি দিলো। 


তোমার ওই কাপড় কাটার কাঁচি টা নিয়ে ঘরে এসো, মা কে বললাম। মা বেশ সুন্দর করে একটা শেষবারের মতো বিনুনি করেছিল, মাকে খাটে বসিয়ে বিনুনিটা একহাতে উঁচু করে ধরলাম আর অন্য হাতে কাঁচি টা নিলাম। একদম গোড়া থেকে ঘ্যাচ ঘ্যাচ করে বিনুনিটা কেটে দিলাম। মা এর চোখের কোণ দিয়ে ঝর ঝর করে অশ্রু ঝরতে লাগলো। ছোট চুলে মা কে বেশ লাগছিলো, আমি গাল টা টিপে দিয়ে বললাম, তুমি তো আমার বোন হয়ে গেলে গো, দাঁড়াও আয়নাটা আনি, আয়নায় নিজেকে দেখে সেকি মুচকি হাসি, আমি ভাবলাম যাক একটু তো হাসলো! তোমার চিরুনিটা কোথায় গো? কেন ,আবার ওটা দিয়ে কি করবি! আহঃ,এত কথা বলোনা, কোথায় রেখেছো! ওই তো টিভির পাশে। আমি চিরুনি, বাটিতে জল, আর টুল নিয়ে ঘরে এসে মা কে বললাম, এসে এই টুলে বসো, তোমাকে পুরো ছেলে বানিয়ে দেবো! 

এসো এসো, মা কে ধরে এনে টুলে বসালাম, বললাম, চুপটি করে বসো, একদম নড়বে না। পাগল ছেলের কাণ্ড দেখো, তুই কি আমায় নিয়ে সারারাত এইসব করবি!!! নিতাই দার দোকানে যেটুকু চুল কাটা দেখেছি, তাতে 70% পারফেক্ট বয়কাট করতে পারবো! গামছা দিয়ে আগে ভালো করে ঢেকে দিলাম। তারপর জল দিয়ে পুরো মাথাটা ম্যাসাজ করলাম। তারপর বাঁ দিকে সিঁথি করে চুলগুলো ছেলেদের মতো ভালোকরে আঁচড়ে নিলাম। এরপর বাঁ কানের পাশ থেকে শুরু করে ঘাড় বরাবর কেটে ডান কানের কাছে শেষ করলাম। এবার কানের পাশ থেকে কপাল বরাবর চুল গুলো কাটলাম। মোটামুটি আউটলাইন কমপ্লিট। এবার ছাঁটার পালা! এটা করা অতটা সোজা ব‍্যাপার না, তবুও কানের পাশ, আর ঘাড় টা ভালো করে ছাঁটলাম। যেহেতু পরের দিন কামাবে, তাই আর ঘাড় টা কামাইনি। ওভারঅল চুল কাটা কমপ্লিট। ফাইনালি ঝেড়েঝুরে সুন্দর করে আঁচড়ে দিলাম। গামছাটা সরিয়ে আয়নাটা এগিয়ে দিয়ে বললাম, দেখো তো, চিনতে পারছো কিনা? 

মা তো লজ্জায় লাল, হেসে বলল, বেশ মানিয়েছে বল! তোর বাবা ফিরলে বলব ছেলের আর পড়াশোনা করে লাভ নেই,ওকে একটা বিউটি পার্লার খুলে দাও, হা হা হা। নে, এবার ওসব রাখ, অনেকরাত হলো, ঘুমিয়ে পড়। আমি বললাম, হাঁ, কাল আবার নিতাই দা আসবে! মা বাথরুমে ঢুকে মাথা শ‍্যাম্পু করে এসে ঘুমিয়ে পড়লো।

Saturday, April 2, 2016

সুজাতা

পৃথিবীতে অনেক রকম মানুষ আছে। তাদের মধ্যে অনেক রকম বৈষম্য থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রমাণ পাওয়া যায় তারা সকলেই আসলে একই প্রজাতির জীব। যেমন কাম, ক্রোধ লোভ ইত্যাদি রিপু সকল সব সাধারণ মানুষের মধ্যেই অল্প বেশী বর্তমান। তেমনি এই লম্বা চুলের প্রতি আকর্ষণ ও আমার মতে একটি বৈশিষ্ট্য। গোপন হতে পারে, কিম্বা দুর্লভ হতে পারে তবু এটাও অবশ্যই একটি বিশেষ রকম কাম যা কিছু মানুষের মধ্যে বিদ্যমান। যারা লম্বা চুলের প্রতি আকর্ষণ অনুভব করেন কিম্বা লম্বা চুল যাদের কাম উদ্রেক করে। আমার ক্ষেত্রে এটা একটু অন্য রকম। কিরকম একটু বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করি।

আমার যে সময়ে যে পরিবারে জন্ম সেই সময়ে সেই পরিবারে মেয়েদের চুল কাটাটা ঠিক অন্যায় না হলেও এখণকার মত বহুল প্রচলিত ছিল না। চুল কাটত খুব কম বয়েসি মেয়েরা কিম্বা খুব বয়স্ক মহিলারা। সুতরাং এমন একটা কথা প্রচলিত ছিল চুল কাটলে বিধবা হয়। মেয়েদের চুল কাটা ছিল উচ্চবিত্ত মহিলাদের ফ্যাশান আর নয়তো ফিল্ম অভিনেত্রীদের জন্যে। এমন একটি সময়ে জন্মানোয় স্বভাবতই কোন প্রাপ্তবয়স্ক মহিলাকে চুল কাটতে দেখলে আমার কেমন লাগত। অবাক হয়ে ভাবতাম কি সুন্দরী কি স্মার্ট! তারপর যখন বড় হলাম স্কুলে উঁচু ক্লাসে পড়ি আমার এখনও মনে আছে একদিন স্কুল থেকে ফেরার সময় রাস্তার মোড়ের সেলুনে চোখ পড়তে দেখি প্রায় আট দশ জন মহিলার ভিড়। সকলেই বেশ উৎসাহিত হয়ে কি যেন দেখছে সেলুনে উঁকিঝুঁকি মারতে বুঝলাম একজন মেয়ের সম্ভবত সেদিন বিয়ে তাই লম্বা চুলের ডগা সমান করতে এসেছে এবং বাকিরা তার সঙ্গে এসেছে যাতে ছেলেদের সেলুনে চুল কাটতে তার লজ্জা না লাগে। সব থেকে যেটা বেশী মনে পড়ে নাপিত তার পিছনে মেঝেতে প্রায় নিচু হয়ে বসে পড়েছে এত লম্বা চুল। সেদিন আমার রাতে ঘুম আসেনি সেই দৃশ্য দেখার পর। তখন বুঝিনি কেন। আসলে পরে আস্তে আস্তে বুঝতে পারি আমার আকর্ষণ শুধু লম্বা চুলের প্রতি নয়। আমার আকর্ষণ লম্বা চুল কেটে ফেলার ফলে একটা মেয়ের চেহারায় যে পরিবর্তন টা আসে সেইটার প্রতি। আর আমি এটাও বুঝি কোন মেয়ের চুল কাটার প্রতি আমার উত্তেজনা কিছু পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করে। যেমন কতটা চুল কেটে ফেলা হচ্ছে, কিম্বা মেয়েটি কি পরিস্থিতি তে চুল কাটছে, এবং ঠিক কাটার মুহূর্তে তার অভিব্যক্তি কি। অর্থাৎ মেয়েটি হয়ত চুল কেটে ফেলতেই চায় তবু কাঁচির আওয়াজ আর কাটা চুলের গোছা খসে পড়ার মুহূর্তে মেয়েটির মুখে যে অস্বস্তি প্রকাশ পায় তাতে তার সমস্ত মেকি স্মার্টনেস শেষ হয়ে গিয়ে পরে থাকে একটি সহজ সরল মেয়ে যে যতই মডার্ন আর সেক্সি হতে চাক তবু সে লম্বা চুল ভালোবাসে। আবার অনেক ক্ষেত্রে দেখি মেয়েটির লম্বা চুল কেটে ফেলার এতটুকু ইচ্ছে নেই তবু পরিস্থিতির চাপে কেটে ফেলতে হয়। সেই ক্ষেত্রে অনেক সময়ই দেখি মেয়েটি চেয়ারে বসে যতই শক্ত থাকুক চোখ দিয়ে দু ফোঁটা জল গড়িয়ে পরবেই।

এই রকম একটি অভিজ্ঞতা এই লেখার উদ্দেশ্য। আমি এতটুকু কল্পনা না মিশিয়ে হুবহু যা ঘটেছিল তাই বলব। যে লেখাটি এতদূর পড়ছেন তার মানে তাঁর মানসিকতা অনেকটা আমারই মত। সুতরাং ভালো লাগা স্বাভাবিক। ঘটনাটির তাৎপর্য এই যে এই একটি ঘটনার পর আমি বুঝতে পারি ঠিক কি কি পরিস্থিতি আমায় উত্তেজিত করে। ঘটনাটি সুজাতা নামে একটি মেয়ের গল্প। সুজাতার সঙ্গে আমার সম্পর্ক অপ্রাসঙ্গিক। শুধু এটুকু বলতে পারি আমি সুজাতার আত্মীয় এবং নামটিও একদমই অপরিবর্তিত। যখন সুজাতার বিয়ে হয় আমি নিমন্ত্রিতদের মধ্যে একজন ছিলাম এবং বিয়ের পাঁচ দিন আমি সুজাতার বাড়িতে ছিলাম। তাই গোটা ঘটনাটি আগাগোড়া আমার সামনে ঘটে যা আমার মনে গভীর প্রভাব ফেলে। তখন বয়স কম ছিল। আর এটিই আমার প্রথম চুল কাটার ঘটনার অভিজ্ঞতা।

সুজাতার বাড়ি এমন একটি জায়গায় যেটি কে ঠিক গ্রাম না বললেও শহর বলা চলে না। তারকেশ্বর লাইন এ একটি স্টপেজ এ নেমে হাঁটা পথে দশ মিনিট লাগে। সুজাতার পড়াশোনা বারো ক্লাস অব্দি। তারপর একটি খুব ভালো সম্পর্ক আসে এবং বিয়ের ঠিক হয়। পাত্র উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মচারী। উচ্চবংশ এবং কোনও দাবী দাওয়া নেই। আর সুজাতাও অতি সুন্দরী। অল্প স্বাস্থ্যবতী হলেও মোটা নয়। ছোট কপাল, চোখ নাক ঠোঁট সব যেন তুলি দিয়ে আঁকা আর তার পাছা অব্দি একঢাল খুব ঘন কালো চুল। সুতরাং রাজযোটক ছাড়া কিছু বলা চলে না। কিন্তু একটি মাত্র বিপদ উপস্থিত হল যখন সুজাতার হবু জা দেওরের হয়ে একটি বার্তা আনল যে ওনার দেওরের মাধুরী দীক্ষিতের মত বউ চাই। অর্থাৎ, বউয়ের সাজ পোশাক উক্ত অভিনেত্রীর মত হওয়া চাই। আর তার কোনও দাবী নেই। ন্যায্য দাবী। সে সুপ্রতিষ্ঠিত পাত্র। হবু স্ত্রীর প্রতি এটুকু আব্দার ন্যায়সঙ্গত। কিন্তু মাধুরী দীক্ষিত হতে গেলে সবার আগে সুজাতার চুল কেটে ঘাড় কিম্বা নিদেন পক্ষে কাঁধ বা বড়জোর পিঠ অব্দি কেটে ফেলতে হয়। আর ওই জায়গায় তখন এখনকার মত বিউটি পার্লার ছিল না। চুল কাটবে কে? ছেলেদের নাপিত তো আর মধুবালা কে মাধুরী দীক্ষিত করতে পারে না। সে সমস্যার সমাধান সহজেই হল। যে হবু জা বার্তা এনেছিলেন তিনিই নাকি সুজাতাকে নিজের হাতে সাজিয়ে নেবেন দেওরের জন্যে। তা তো হল কিন্তু কনেপক্ষে ততক্ষণে হায় হায় পড়ে গেছে। অত সুন্দর চুল কেটে ফেলতে হবে এ কেমন জামাই। কেউ কেউ তো জামাইয়ের স্বভাব চরিত্র নিয়েও প্রশ্ন তুলে ফেলেছে। কিন্তু এই তুচ্ছ কারণে তো বিয়ে ভাঙতে পারে না। সুতরাং নাও তোমাদের যেমন পছন্দ মেয়েকে গড়ে পিটে নাও। কে কিই বা বলতে পারে। সুতরাং বিয়ের দিন গায়ে হলুদের পর থেকেই শুরু হল তোড়জোড়। গায়ে হলুদের পরই হবু জা সুজাতা কে নিয়ে সাজের ঘরে ঢুকে দরজা বন্ধ করল। বাড়ির মেয়েরা ছাড়া সেখানে কারও প্রবেশ নিষেধ। সুতরাং কি বিশেষ গোপন কাজ কর্ম ভিতরে চলছে দেখা না গেলেও মেয়েদেরই মধ্যে এক একজন অতি উৎসাহী কম বয়েসী মেয়ে ঝি ঘরে ঢুকতে ও বেরিয়ে এসে তাদের অনুভুতি প্রকাশ করতে লাগলেন। তাদের মুখ চোখ টেপা হাসি চলতে লাগল। প্রায় ঘণ্টা খানেক পর থাকতে না পেরে জানালা দিয়ে অল্প উঁকি মেরে যে দৃশ্য দেখলাম আমি এখনও ভাবলে বুকের ধুকপুকুনি দ্বিগুন হয়ে যায়। এ কোন সুজাতা বসে আছে মেঝেতে? কাছেই স্তুপাকারে পরে আছে প্রায় আড়াই ফুট লম্বা চুলের গোছা। বোঝা যায় দাঁড়ানো অবস্থায় খোলা চুল গোছ করে ধরে কাঁচি চালিয়ে কেটে ফেলা হয় তারপর অবজ্ঞা ভরে ফেলে দেওয়া হয়েছে গোছাটি। সুজাতার গলায় জড়ানো একটি গামছা। যেটি কেপ এর কাজ করছে। তার পিছন ও কোলে টুকরো টুকরো চুলের স্তুপ জমা হয়েছে। তখন ওর মাথার সামনের দিকের কপালের কাছের চুলের গোছায় কাঁচি চালাচ্ছেন সেই মহিলা। সুজাতার মাথা নিচু। আর ওর চুল কাঁধ  পেরিয়েছে মাত্র যা একসময়ে পাছা অব্দি ছিল। আমার উত্তেজনায় হাত পা কাঁপছিল। আর একটা ব্যাপার অদ্ভুত লেগেছিল অনুভব করলাম আমার যৌনাঙ্গ শক্ত হয়ে আসছিল। সুতরাং আর দাঁড়িয়ে থাকতে পারিনি। প্রায় ঘণ্টা দুয়েক পর যখন সুজাতা স্নান সেরে বারান্দায় বসে চুল শুকচ্ছিল লক্ষ্য করলাম আরেকটি জিনিস। একজন মহিলা যখন লম্বা চুলে অভ্যস্ত হন তখন তাঁর পিঠের এবং পিছনে খোলা চুল তাঁর শরীর কে ঢেকে রাখে। কিন্তু যখন সেই অবরন কেটে ফেলা হয় তখন সেই মেয়েটিরই পিছনটি বড় বেআবরু দেখায়। তার পেট পিঠ কাঁধ সব উন্মুক্ত হয়ে যায়। আর সুজাতার ক্ষেত্রে সেটি বড় বেশী চোখে পরছিল কারন ওকে ওরকম বেশভূষায় কখনও দেখিনি। ওর ফর্সা শরীর যেন আরও বেশী উন্মুক্ত লাগছিল। কিন্তু আরেকটি জিনিস আমার এখনও মনে পরে, সুজাতার বাড়ির বাইরের গেটের ঠিক সামনেই ডাস্টবিনে বিকালে দেখেছিলাম পড়েছিল সুজাতার সেই পাছা পেরোনো খুব ঘন পশমের মত নরম গোছা গোছা কালো চুল। সুজাতার ও নজরে পড়েছিল নিশ্চয়ই। তবে তিন বছরের মধ্যে দুই সন্তানের মা হয়েছিল সুজাতা। বেড়াতে এসেছিল আমাদের বাড়ি। ওর স্বামি নাকি ওকে কখনও বড় চুল রাখতে দেয়নি। বরং এখন ওর একদম ছোট চুল। বেশ মিষ্টি দেখায় ওকে মাশরুম কাটে। ও কি চেয়েছিল? কে জানে...

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...