Wednesday, December 7, 2016

মায়ের মেকওভার (১৮+) ২য় পর্ব

সেদিন দীপের আর দোলার কি হয়েছিল বলা শক্ত। দোলা যখন বাথরুম থেকে বেরোলো তখনো দীপ সেই ভাবেই আধ নেংটো হয়ে সোফায় বসে হাঁপাচ্ছে। দোলাকে আরেকবার গা ধুতে হয়েছে সাবান দিয়ে। গায়ে তোয়ালে জড়ানো আর চুল কোনওরকমে উঁচু করে এলো খোঁপা করা। দীপের দিকে চোখ পড়তেই চোখ নামিয়ে ভেতরের ঘরে ঢুকে গেলেন। পেছন পেছন দীপও গেল। দোলা শাড়ি পরতে যাচ্ছিল। দীপ বাধা দিল। আজ সে কিছুতেই মা কে শাড়ি পরতে দেবে না। আজ দোলাকে সে জিন্স পরিয়েই ছাড়বে। অগত্যা দোলা কে পরতে হল। একটা জিন্স আর টাইট টপ। উফ কি দেখাচ্ছে মা কে। শ্যাম্পু করা খোলা চুল হাঁটু অব্দি নেমে এসেছে প্রায়। আর লজ্জায় দোলা প্রায় মিশে যাচ্ছে মাটিতে। দীপ আর সামলাতে পারল না। দোলার চুলের মুঠি খামচে ধরে টেনে এনে বিছানায় ফেলে এলোপাথাড়ি চুমু খেতে লাগল। প্রথমে চুমু খেয়ে শেষে আবার সেক্স করতে উদ্যত হতেই এবার দোলা বাধা দিলো। অনেক তো হল আবার পরে। না এক্ষুনি চাই। দোলা কিছুতেই করবে না। কিন্তু দীপ এমন জোরে তাকে বিছানায় চেপে ধরেছে যে তার নড়াচড়া করার উপায় নেই। কিছুক্ষণ চেষ্টা করার পর হাঁপিয়ে তার শরীর শান্ত হয়ে গেল। দীপ আবার দোলাকে উলঙ্গ করে তার গুদে আঙ্গুল চালাতে চালাতে চুমু খেতে লাগল। দোলা মুখ সরিয়ে নিচ্ছিল; যতটা সম্ভব বাঁধা দেবার চেস্টা করছিল। তাতে দীপ আরও উন্মাদ হয়ে উঠল। দোলার শাড়ি ছিঁড়ে সেই দিয়ে দোলার হাত পা মুখ বেঁধে বিছানায় ফেলল। তারপর আবার শুরু করে দিল। আজ দোলার রক্ষা নেই। কিন্তু তার কিছু করবার ও নেই। প্রায় ঘণ্টাখানেক উল্টে পাল্টে করার পর দীপ আবার একগাদা মাল ফেলল। আর এই প্রথমবার দোলার জল খসল। বিছানা দীপের মাল আর দোলার জলে ভিজে গেল। এতক্ষণে দীপের কাম কমেছে। আর দোলার শরীরও অবশ। তার চুল বিছানায় ছড়িয়ে পরেছে। দীপ উঠে দাঁড়াল। দোলার চুলের মুঠি ধরে তাকেও মেঝেতে দাঁড় করিয়ে আগে তার চুলের গোছাটাকে যতটা সম্ভব টাইট করে একটা খোঁপা করে দিল। তারপর তার হাত পা খুলে দিয়ে বলল তারাতারি রেডি হয়ে নিতে। সে তাকে পার্লারে নিয়ে যাবে। দোলার শরীর আর চলছিল না। তাও কোনরকমে একটা শাড়ি জরিয়ে আর খোঁপাটা খুলে একটা বেণী করে বেরোলো দীপের সঙ্গে। সে কিছুই বুঝতে পারছিল না। বুঝতে চাইছিলও না। 



ঘন্টা চারেক পর দোলা আর দোলার বেণী বাড়ি ফিরল বটে। কিন্তু দোলার তখন কাঁধ অব্দি স্ট্রেট ইনভার্টেড বব, ঘাড়ের কাছে একদম মিহি করে ছাঁটা, আর মুখের শেপের সঙ্গে মানানসই তামাটে রঙের ব্যাং কাটে দোলা কে যা লাগছিল সেটা নিচের তলার দীপের বন্ধুদের উঁকি ঝুঁকি তেই বোঝা যায়। আর দোলার পোঁদ পেরোনো মোটা বেণীখানা দীপের হাতের পলিথিনের প্যাকেটে। দোলা ভিতরের ঘরের বিছানায় গিয়ে পড়েই ঘুমিয়ে গেল।

তার ঘুম যখন ভাঙল তখন রাত হয়ে গেছে। কিন্তু বাইরের ঘরে বেশ কিছু ছেলের গলার আওয়াজ আসছে। কড়া মদের গন্ধ চারদিকে। দীপ এসে অপ্রকৃতিস্থ হেসে দাঁড়াল। বলল, মা আমার বন্ধুরা এসেছে তোমার নতুন হেয়ার স্টাইল দেখতে। রেডি হয়ে বাইরে এসো। দেরি হলে ওরা এখানে এসে যাবে। আর আমার আনা সেই ড্রেস গুলোর মধ্যে একটা পর। একটা জিন্সের হট প্যান্ট আর একটা শর্ট টপ পরে দোলা বাইরে এসে দেখেন পাঁচটা দীপের বয়সী ছেলে মদের আসর বসিয়েছে বাইরের ঘরে, তাদের মধ্যে একজনের হাতে দোলার কাটা বেনীটা। সে সেটা দিয়ে নিজের ধোনে বোলাচ্ছে। দোলার মুখ শুকিয়ে গেল। কি যেন বলতে যাচ্ছিল। তার আগেই দীপ তার চুলের মুঠি খামচে ধরে টেনে এনে ছেলে গুলোর মাঝে সোফায় বসিয়ে দিল।

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...