আমি জেনে খুব খুশি হয়েছিলাম যে আমার সহপাঠী ঋষিকা সম্প্রতি ব্যাংকের শাখা ম্যানেজার পদে পদোন্নতি পেয়ে আমার এলাকায় অবস্থিত শাখায় পোস্টেড হয়েছে। আমরা স্কুলে খুব বেশি ঘনিষ্ঠ ছিলাম না, তবে আমরা একই ক্লাসে ছিলাম। আমাদের ফ্যামিলি ব্যাকগ্রাউন্ড আসলে আমাদের মধ্যে পার্থক্য তৈরি করেছিল; আমি গ্রামের নাপিতের ছেলে, সে গ্রাম্য চিকিৎসকের মেয়ে, তবুও আমরা বন্ধু ছিলাম। আমি স্কুলটি ছেড়ে যাওয়ার সময় ৮ বছর আগে আমি তাকে সর্বশেষে দেখি। আমি তাকে স্মরণ করলাম, চিকন, খাটো মেয়েটি আর মাথার চুল সুন্দর, ছেলেদের মতন করে কাটা। সে ছিল আমার স্কুলে চুল ছোট রাখা একমাত্র মেয়ে। তার বয়কাট যদিও আমাদের বন্ধুত্বের একটি বিশেষ হেতু ছিল, কারণ সে কেবল আমার বাবার কাছেই তার চুল কাটাত। যখনই তার চুল কাটার দরকার পড়ত, সে আমাদের বাড়িতে আসত বা তাদের বাড়িতে বাবার ডাক পড়ত, কিন্তু ১৪ বছরে পা দেবার পর আর সে কখনই দোকানে ঢোকেনি। স্কুল ছেড়ে যাওয়ার পরে আমরা আলাদা হয়ে গেলাম। আমি ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে রাজধানীতে চলে গেলাম আর সে গ্রামে থেকেই পাশের পৌরসভার কলেজে পড়া চালিয়ে গেল।
সে নতুন পদে যোগদানের এক সপ্তাহ পর আমি তার ব্যাংকে তার সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম, কেবলমাত্র তাকে কিছু সময় সঙ্গ দেবার জন্য। সে এখন ২৭ বছরের একটি সুন্দরী মহিলা হিসাবে বিকশিত হয়েছেন, গৌরবর্ণা ও সুডৌল গড়ন আর সে প্রায় নিতম্ব পর্যন্ত চুল বাড়িয়েছে। সুন্দর নীল সালোয়ার-কামিজে তাকে অপূর্ব দেখাচ্ছিল। তবে সেখানে তার অবস্থা দেখে আমার করুণা হলো। সেখানে তার কোনো কর্তৃত্ব নেই, দায়িত্বপ্রাপ্ত হিসেবে তাকে প্রাপ্য সম্মান দেয় না। সে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দৌড়াচ্ছিল, যেন সে সেখানে চাকর। আমি তার সাথে দেখা করলাম না যাতে আমার উপস্থিতিতে সে বিব্রত না হয়। আমি চলে আসলাম তবে তার জন্য আমার বাড়িতে আসার একটি বার্তা রেখে গেলাম। আমি তার সমস্যাটি দ্রুত বুঝতে পারি, তার সমস্যা হল তার আজ্ঞাবহ ব্যক্তিত্ব এবং বিনয়ী আচরণ।
সেদিন সন্ধ্যাবেলায় সে একই সালোয়ার-কামিজ পরে আমার বাড়িতে আসে। আমরা আমাদের স্কুল পরবর্তী জীবন ও বর্তমান অবস্থান সম্বন্ধে কিছু গালগল্প করলাম। আমি তখন বিষয়টিকে চুলের দিকে পরিবর্তন করেছি, "তুমি আমার বাবার কাছে আর যাও না?"
সে হেসে বলল, “কেন যাব? আমার চুল কাটা দেখতে তুমিও তো আর দাঁড়াও না।
আমি হাসলাম, সেও মৃদু হেসে বলল- তুমি হাসছ কেন? আমার চুল কাটার সময় তুমি সর্বদা সেখানে দাঁড়াতে, যখন আমি ১১শ শ্রেণিতে ন্যাড়া করেছিলাম তখনো।
আমি জবাব দিলাম, হুম আমার মনে আছে, তুমি কাঁধ থেকে কিছুটা নিচ পর্যন্ত চুল বাড়িয়ে এসেছিলে এরপর ফাঁকা তকতকে মাথায় ওড়না দিয়ে বাড়ি ফিরেছিলে।
সে হেসে বলল: হ্যাঁ, কাঁধ পর্যন্ত বড় হয়েছিল পরে কামিয়েছিলাম। এখন যে লম্বা চুল দেখছ এটা আমি কলেজ থেকে বাড়তে দিয়েছি।
আমি ফট করে বললাম, "হয়ত তোমার এবার মেকওভার করা উচিত, চুল শর্ট করে ফেলো"
সে কিছুটা ক্রুদ্ধ এবং অধিকারবোধক স্বরে নিজের পনি বাঁধা চুলগুলোকে ছোঁয় অতঃপর দুহাতের তালুবন্দি করে পাহারা দেবার ভঙ্গিতে বলে, আমি আমার চুল ভালোবাসি।
আমি বললাম- এটা অনেক লম্বা।
সে বলল: আমি এটি লম্বাই ভালোবাসি।
আমি তাকে চেয়ার থেকে টেনে এনে একটি স্টুলে বসালাম, তারপরে চিরুনি আনলাম। সে এবার শঙ্কিত হল। আমি বললাম, "আমাকে এটা আঁচড়ে দিতে দাও। আমি নাপিতের ছেলে, আমি সে পেশায় না গিয়েও চুল কাটতে জানি। তোমার কমপক্ষে পিঠের মাঝ অবধি কাটা উচিৎ " সে চেয়ার থেকে ওঠার চেষ্টা করেছিল কিন্তু আমি তাকে সেখানে ধরে বলেছিলাম, "কমপক্ষে ডগাচেরা থেকে মুক্তি পাবে, আমাকে এটি ট্রিমিং করতে দাও" সে এটা বুঝতে পেরে রাজি হয় যে, আমার কাঁচির মাঝে চুল না দিয়ে সে যেতে পারবে না। তাই আমি বসার ঘরের মাঝখানে দৈনিক পত্রিকা বিছিয়ে তার উপর চেয়ার রাখি ও পাশে টি-টেবিলে কাঁচি, চিরুনিসহ অন্যান্য জিনিসগুলিও সাজিয়েছি। তারপর আমি ডাকলে সে নিঃশব্দে এসে সেই চেয়ারে বসে চুল পিছনে ছড়িয়ে দিয়ে, আমার কাছে সমর্পণ করল। আমি তখন তাকে একটি তোয়ালে দিয়ে ঢেকে দিলাম যা তাকে ভয় পাইয়ে দিল। আমি তাকে আশ্বস্ত করলাম, “আমি ঠিক ১ ইঞ্চি ছাঁটব, নো টেনশন। আমি সামনের দিকে কিছু চুল স্টাইল করার কথা ভাবছি তাই আমি তোয়ালে জড়িয়ে দিয়েছি। ভেব না বেশি দৈর্ঘ্য কাটব না। " সে এখন মেরুদণ্ড সোজা করে বসে ছিল, তাকে খুব উদ্বিগ্ন দেখাচ্ছিল। আমি তার পুরো চুলের উপর থেকে নীচ পর্যন্ত জল স্প্রে করা শুরু করলাম। তারপরে চুলের মাঝে আমার আঙ্গুলগুলি ঢুকিয়ে আমি তার মাথা ম্যাসেজ করা শুরু করলাম যা তাকে সামান্য রিল্যাক্স করে। তারপরে আমি তার চুলগুলি চিরুনি দিয়ে কাঁচি নিলাম। তিনি কাঁচি দেখতে পেল না কিন্তু কাঁচির ফলাদ্বয়ের খোলা ও বন্ধ হবার ক্লিংক শব্দ শুনেছিল। আমি আরেকবার চিরুনি চালিয়ে যেই না, কাঁচি তুলে চুল কাটতে উদ্যত হলাম তখনই সে বলে উঠল 'উম্মম ... আমারও মনে হয় আমার চুল অনেক লম্বা হয়ে গেছে ... তুমি এটি অল্পখানিকটা কাটতে পারো’ আমি খুশি হয়ে বললাম, ‘কাঁধ পর্যন্ত?’
সে চিৎকার করে বলল, না! না! না! সর্বাধিক মাঝ পিঠ পর্যন্ত’' আমি বলেছিলাম, "রিল্যাক্স এটা আমার হাতে ছেড়ে দাও" আমি তার চুলটি সর্বশেষবার আঁচড়ে নিলাম, তার চুলের শেষপ্রান্ত থেকে ৬ ইঞ্চি উপরে কাঁচি রেখেছি। তার চুল টানটান করতে তার চুলের শেষটি আঁকড়ে ধরে। সে চোখ বন্ধ করে বলছিল, "খুব ছোট নয় ... খুব বেশি নয় ... ছোট নয়" আমি তার ঘাড় মেঝের দিকে বাঁকিয়ে দিলাম, যাতে তার চিবুকটি তার বুক স্পর্শ করে। আমি কাটতে প্রস্তুত ছিলাম। তাড়াতাড়ি আমি কাঁচিটি তার ঘাড়ের কাছে সরিয়ে নিলাম এবং সে কিছু করতে পারার আগেই, কাচচছ… ছছ। তার বেশিরভাগ কেশরই তখন আমার বাঁ হাতের মুঠিতে ঝুলছিল। পুরো চুল আমার হাতে না আসা পর্যন্ত আমি কাঁচি চালাতে থাকি। আমি চুলগুলো মেঝেতে বিছানো পত্রিকায় ফেলে দেওয়ার পর এক মূহুর্তের নিঃস্তব্ধতা ছিল। সে বেশ ধাক্কা খেয়েছিল। কয়েক মুহুর্ত পরে সে তার সম্বিৎ ফিরে পেল। সে তৎক্ষণাৎ চুলের সন্ধানে তার পিঠ হাতড়ে নিল, তারপরে ঘুরে দেখল এক গোছা লম্বা চুল মেঝেতে পড়ে আছে। সে আমার দিকে মুখ ঘোরায়, তার চোখ ভিজে উঠেছে এবং সে কিছু বলতে চেয়েছিল কিন্তু কোনও আওয়াজ আসেনি। তখন সে কাঁদতে লাগল, “আমার চুল! তুমি কেন এটা কাটলে? " আমি উত্তর দিলাম না। সে চেয়ার থেকে নেমে মেঝেতে হাঁটু গেড়ে বসে দুহাতে চুল তুলে ফুঁপিয়ে কাঁদতে লাগল। আমি আস্তে করে তাকে কাঁধে চেপে ধরে চেয়ারে বসিয়ে দিলাম। সে ভীষণ কাঁদছিল ... আমি কিছু বলিনি। আমি কেবল চিরুনি তুলে তার চুল ছড়িয়ে দিতে শুরু করলাম। তারপরে আমি তার চুলে পানি স্প্রে করে আঁচড়ালাম। সে ফোঁপানি বন্ধ করবার পর আমি বললাম, ‘'এটা আবশ্যক ছিল, তোমার একটা মেকওভার দরকার, তুমি এখন একজন ব্যবস্থাপক, কিন্তু কেউ তোমাকে সম্মান করে না'’
আমি তার চুল নীচে আঁচড়ালাম ও ইলেক্ট্রিক ক্লিপার বের করে তার গার্ডটি ২য় পর্যায়ে উঁচু করলাম যাতে কাটা চুল কিছু বড় থাকে। তারপর আবারো তার ঘাড় বেঁকিয়ে দিয়ে আমি মাথার পিছনে এটি নিচে ঠেলে দিলাম, তার পিঠের উপর চুল বৃষ্টির মত পড়তে লাগল। সে বাঁধা দেয়নি। পুরো ক্লিয়ার না হওয়া পর্যন্ত আমি পিছনে চালিয়ে যাচ্ছি। পিছনে এখন তীক্ষ্ণাগ্র কিন্তু কালো চুল, তার ঘন চুলের জন্য কোনো সাদা চামড়া দেখা যাচ্ছিল না। আমি তারপরে তার দুপাশের চুল শর্ট করে ক্লিপ করলাম। আমি অতঃপর পুনশ্চ চিরুনি দিয়ে তার চুলের সিঁথি মাঝখান থেকে বামে পরিবর্তন করে তার সামনের চুল ভিন্ন স্টাইলে আঁচড়ে দিলাম। এরপর একটি কাঁচি দিয়ে আমি বাড়তি চুল ছেঁটে ফেললাম। চুল যাতে বাতাসে উড়ে সারা ঘরময় না ছড়ায় তাই আমি ফ্যান বন্ধ করে রেখেছিলাম আর এতে তার মুখমণ্ডল ঘেমে যায় ফলে কাটা চুল তার মুখের আর্দ্রতার কারণে তার মুখের সাথে লেপ্টে থাকে। আমি তখন ক্ষুর হাতে নিলাম, কিন্তু পরে ভাবলাম যে তার ঘাড়ের গিঁটে ও চিপে বেশি চুল নেই তাই আমি আবার ক্লিপার অন করে গার্ড সরিয়ে আমি এটিকে কিনারায় চালালাম। চুল কাটা সম্পূর্ণ হল। আমি তাকে একটি আয়না এনে দিলাম। তাকে এখন একেবারে অন্যরকম দেখাচ্ছে। আমি তোয়ালে খুলে নিয়ে তার মুখ ও কাঁধ থেকে চুল মুছে দিলাম। তার পুরো সালোয়ার কামিজ তখন ছোট চুলের কণা দিয়ে ঢেকে গেল। আমি তখন তাকে গোসল করতে বললাম। সে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে বলল, "আমি এখন কি পরতে পারি?" আমি জবাব দিই, "আমি একজন নাপিত, তোমার সুপার চুলের সাথে কি পরলে মানাবে তা আমাকে জিজ্ঞাসা করো না" সে মুচকি হেসে শাওয়ার নিতে গেল এবং আমি জায়গাটি সাফ করতে শুরু করি। তার সমস্ত চুল ঝাঁটা দিয়ে ঢিবি করে তা একটি পলিথিন বন্দী করলাম।
Translated from HC&S stories