আমার নাম শবনম এবং আমি বিবাহিত ও আমার চুল বেশি লম্বা নয় স্রেফ ব্রা স্ট্র্যাপ তক। আমরা দুজনে একাই থাকি। আমি বিশাল বড় হেয়ার ফেটিশার। ঘরের সব কাজ সেরে আমি মোবাইল আর ল্যাপটপে হেডশেভিং হেয়ারকাটিং ভিডিয়ো দেখি আর খুব মন করে যে আমিও টাকলি হয়ে যাই কিন্তু মিনসের ভয়ে শুধু ট্রিম করাই। আমার পতিও আমাকে খুব ভালোবাসে; আমরা রবিবার দিন বহুত মজা মাস্তি করি। উনি আমার ফুল বডি মালিশ করেন আমিও ওনাকে ম্যাসাজ করে দেই আর ওনার দাসীও হই। ছুটিতে আমরা ঘরের সারা কাজ মিলেমিশে করি তবে আজ ক্রিকেট ম্যাচ থাকায় উনি কেবল টিভি দেখছিলেন। বাকী কোনো কাজে আমার সঙ্গে হাত লাগাচ্ছিলেন না। আমার ভীষণ রাগ হচ্ছিল এদিকে আমি আমার চুল নিয়েও পেরেশান ছিলাম কেননা আজকাল ওগুলো বেশি করে ঝরছিল আর কমজোর, রুক্ষ, নিষ্প্রাণ হয়ে যাচ্ছিল।
যখন আমি কামরায় ঝাড়ু দিতে আসি তখন আমার স্বামী বলেন জানেমন চুল বেঁধে রেখেছ কেন? এগুলো খুলে দাও না। আমি গোসসা করে বললাম পয়লা তো এক ঝাড়ুর মতো চুল রয়েছে আমার উপর আর তুমি খুলে রাখতে বলছ আমার তো কিছু বুঝে আসে না কি করব! তখন ও বলল এক কাজ কর যাতে তোর চুল পড়া কম হয়ে যাবে। আমি বড় উৎসাহের সঙ্গে বলি হ্যাঁ বল জলদি। ও বলে তুই নাইড়া হয়ে যা না থাকবে চুল না পড়বে চুল এই বলে ও জোরে জোরে হাসতে লাগল। আমার আরো রাগ চড়ে গেল আর বলি দেখে নিও পরে আবার বলবা না। ও বলে হ্যাঁ হ্যাঁ বলব না কারণ ওর পুরো বিশ্বাস ছিল যে আমি এক বা দুই ইঞ্চি চুল কাটাতে কাতরে উঠি তো ন্যাড়া কেমনে হব?
আমি রান্নাঘরে গিয়ে চা বানিয়ে পান করে রিল্যাক্স হলাম এবং আর পার্স নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম। আজ আমি পুরো মনস্থ করে নিয়েছিলাম ন্যাড়া হতে। রবিবার বিধায় পাশের নাপিতের ওখানে প্রচুর ভিড় ছিল আমি রিকশা নিয়ে সামনে কোনো খালি দোকান খুঁজতে চলে যাই। সামনে গিয়ে দেখি গাছের নিচে এক নাপিত বসা ছিল ওখানে কেউ নেই খালি বসে ছিল ও। আমি ওর কাছে পৌঁছালে ও বলে জী আপা বলুন। আমি বললাম ভাইয়া চুল কাটানোর আছে আর চেয়ারের উপর বসে পড়ি। নাপিত বলল কীভাবে কাটব? আমি কিছুটা চাপা আওয়াজে বললাম ন্যাড়া হতে চাই আমি কারণ আমার কিছু বুঝে আসছিল না রে কী করব উত্তেজনাও ছিল আর ভয়ও লাগছিল। নাপিত ফের জিজ্ঞেস করে কীভাবে কাটতে হবে? আমি বিরক্ত হয়ে বলি ভাইয়া কতবার বলব ন্যাড়া করে দাও। নাপিত বলে ঠিক আছে। আমি আমার ওড়না সরিয়ে রাখি এবং হাতাকাটা স্যুটে বসে পড়ি। ওড়না সরানোর পর আমার বুকের চিড় সাফ দেখা যাচ্ছিল কেননা আমি ডিপ নেক স্যুট পরেছিলাম যা আগেও অনেক কাটা ছিল আর পিছনেও।
নাপিত পানি দিয়ে আমার মাথা ভিজিয়ে দিলো আর ম্যাসাজ করতে লাগল। ম্যাসাজের সময় আমার বড়ই প্রমোদ অনুভব হচ্ছিল। ও আমার চুলগুলি দুভাগে ভাগ করে আর ক্ষুরে নতুন ব্লেড লাগিয়ে যেই পিছে ও ঘাই লাগাল মানে যখনই ক্ষুর চলল আমার তনু বদনে শিরশির করে উঠল। সারা পশম দাঁড়িয়ে গেল। আমার মজা আসছিল। কিছুক্ষণ বাদে আমার সমস্ত চুল মাটির উপর আর আমি একেবারে বেল হয়ে গিয়েছি একদম সাফ চাটি। আমি মাথায় হাত বুলাই আর কিন্তু ভাল করে আয়নায় দেখি তো আমার গোঁফের জায়গায় লোম ছিল এবং গালেও। প্রথমে যখন চুল ছিল তো চোখে পড়ত না পরন্তু এখন ওটা অনেক আজব লাগছিল। আমি নাপিতকে বলি ভাইয়া গালে আর গোঁফে শেভ করে দাও। আমার ক্ষুর চালানোতে খুব মজা লাগছিল। আমি সব কিছু মুড়ানোর পরে আমার বগলও কামাই আর পয়সা দিয়ে ঘরে চলে আসি। মিয়াঁ দেখেই বলল তুই সত্যিই নাইড়া হয়ে গেলি! আমি তো মজা করছিলাম। আমি বলি আমি প্রথমেই বলেছি বেলু হয়ে যাব তো ফালতু বকোয়াস করবে না। ও হাসতে হাসতে বলল না জানেমন করব না এমনিতেও তোমায় টাক্কু হয়ে অনেক সুন্দর লাগছে।
No comments:
Post a Comment