আমার নাম তৌফিক। আমি আমার আব্বু ও আপুর সঙ্গে একটা মফস্বল শহরে ফ্ল্যাটে থাকি। আমার বয়স যখন ৫ বছর তখন আমার আম্মু আমার আব্বুর থেকে তালাক নিয়ে আমাদের ছেড়ে চলে যান। এরপর অনেকের অনুরোধ সত্ত্বেও আব্বু আবার বিয়ে করেননি। আসলে আব্বু আমাদের দুই ভাইবোনকে ভীষণ ভালোবাসেন তো তাই। আমার আব্বু একটা গার্মেন্টসের মালিকের অংশীদার। তাই আব্বু ম্যাক্সিমাম নিজের বিজনেস নিয়ে ব্যস্ত থাকে। এবার আসি আমার আপুর ব্যাপারে। আপু আমার থেকে প্রায় ৬ বছরের বড়। আপু বেশ স্বাস্থ্য সচেতন। মিডিয়াম হাইট আর খুব চিকন বা মোটাও না। আপুর পিঠ ছাপানো এক মাথা চুল আছে। আর আমি মনে মনে সেই চুলের পাগল। আমি আপুকে চুল ছাড়া কল্পনাই করতে পারি না। তবুও আমার মনে সুপ্ত ইচ্ছা আপুর চুল নিয়ে খেলব, গন্ধ নিব। কিন্তু কখনো করার সাহস হয়নি। তো যা বলছিলাম আপু একটা প্রাইভেট ভার্সিটিতে এমবিএ পড়ছে। আপু খুব ফ্যাশন সচেতন। সবসময় ট্রেন্ডিভাবে চলাফেরা করে। আপুর এক বয়ফ্রেন্ড আছে নাম রামিন। রামিন ভাই খুব সোজা সরল আর মিশুক লোক। আমাকে খুবই ভালোবাসে। যাই হোক কোভিড-১৯ এর কারণে আপুর ভার্সিটি বন্ধ সাথে আমার কলেজও বন্ধ। তো আমরা পুরো ফ্যামিলি এখন বাসাতেই থাকি বেশিরভাগ সময় যদিও আব্বুর ব্যবসা চাঙ্গা রাখতে অফিসে দৌড়াতে হয়। তো এবার মূল ঘটনায় আসি– আপু বাসায় থাকলে ম্যাক্সিমাম মোবাইল, ল্যাপটপ সামনে নিয়ে বসে থাকে কেবল রান্না, খাওয়া, গোসলের সময় বাদে। তো একদিন আপু দুপুরে গোসল সেরে আমাকে খেতে ডেকে নিজেও খেতে বসলো। বসার পর আপু খেতে খেতে হঠাৎ বলল আচ্ছা তৌফিক আমাকে আমার চুল ছাড়া কেমন দেখাবে? আমি শুনে থতমত খেয়ে আপুর দিকে তাকিয়ে বললাম কেন আপু তুমি তোমার চুল কি করবে?
আপু : আহঃ বল না।
আমি : (একটু ভেবে নিয়ে) খারাপ দেখাবে না। কিন্তু তুমি কি করতে চাচ্ছ বলো তো?
আপু : সত্যি বলছিস আমাকে খারাপ দেখাবে না?
আমি : হ্যাঁ সত্যি
আপু : বলছি শোন তবে, তোর রামিন ভাইয়া বলছে- সে আমার টাক মাথার ছবি দেখতে চায়।
আমি : রামিন ভাইয়ের হঠাৎ এই খেয়াল হইলো কেন? এখন তুমি কি নাড়ু হইতে চাও? নাড়ু মাথার ছবি দিতে তো নাড়ু হওয়ার দরকার নাই। অনেক এ্যাপসে তোমার ছবি ইনপুট করলে নাড়ু মাথার ছবি দেখাবে।
আপু : না ও সিরিয়াসলি বলছে ভিডিও কলে আমার নাড়ু মাথার ছবি দেখবে।
আমি : ও এখন এই আব্দার পূরণ করতেই হবে?
আপু : হ্যাঁ, ও তো কখনো আমার কাছে কিছুই চায় নাই। এই বার কিছু বলছে। আহ্লাদ পূর্ণ করে দেই।
(কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে খাওয়া শেষ করে দুজনেই দুজনের থালা গ্লাস ধুয়ে উঠিয়ে রাখলাম।)
আমি : কিন্তু আপু তুমি নাড়ু হবে কেমনে? আব্বু মাইন্ড করবে না?
আপু : ঐসব আমি দেখে নিবো।
আমি : নাড়ু কোথায় হবা? কবে হবা? পার্লার তো এখন বেশিরভাগ সময় বন্ধ পড়ে থাকে। বিয়ে, গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে গিয়ে বসে থাকে ওরা। এছাড়া তো বাইরে দেখাই যায় না।
আপু : কেন তুই করে দিবি। কালকেই হবো বলছি রামিনরে।
আমি : আমি কেমনে করব! আমি পারব না।
আপু : এহঃ বদমাইশ। তুমি যে ফোনে কিসব নাপিতের কাজকারবার দেখো আমার জানা আছে। তুই মানা করলে আমি আব্বুকে তোর সব দুষ্কর্মের কথা বলে দিব।
আমি : (একটু ভেবে নিয়ে) আচ্ছা ঠিক আছে। তো কখন নাড়ু হবা বলছিলা?
আপু : আজকে রাতে ফাইনাল করে বলব তোকে। বিকালে দোকানে যেয়ে নতুন ব্লেড কিনে আনিস। কেমন?
আমি : ওকে।
(যার যার রুমে গিয়ে দরজা চাপিয়ে দিয়ে নিজের নিজের মত ব্যস্ত হয়ে গেলাম)
রাতে আব্বু বাসায় আসলে সবাই একসঙ্গে খেতে বসলাম। আব্বু খেতে খেতে বললেন শোনো আমি আগামী তিনদিন কাজের জন্য তোমাদের আঙ্কেলের বাড়িতে থাকব বাসায় আসব না। তোমরা সাবধানে মিলেমিশে থাইকো। আমি আপুর দিকে তাকালে আপুকে অনেক নিশ্চিন্ত মনে হলো। এরপর খেয়ে উঠে যখন আব্বু টিভি দেখছিল তখন আব্বুর বিছানা করে দেওয়ার নাম করে আপু আমাকে ডেকে বলল কাল সকাল ১০টার সময় ন্যাড়া করব। তুই মাথায় রাখিস। আমি মাথা নেড়ে সায় দিলাম।
আপু : আহঃ বল না।
আমি : (একটু ভেবে নিয়ে) খারাপ দেখাবে না। কিন্তু তুমি কি করতে চাচ্ছ বলো তো?
আপু : সত্যি বলছিস আমাকে খারাপ দেখাবে না?
আমি : হ্যাঁ সত্যি
আপু : বলছি শোন তবে, তোর রামিন ভাইয়া বলছে- সে আমার টাক মাথার ছবি দেখতে চায়।
আমি : রামিন ভাইয়ের হঠাৎ এই খেয়াল হইলো কেন? এখন তুমি কি নাড়ু হইতে চাও? নাড়ু মাথার ছবি দিতে তো নাড়ু হওয়ার দরকার নাই। অনেক এ্যাপসে তোমার ছবি ইনপুট করলে নাড়ু মাথার ছবি দেখাবে।
আপু : না ও সিরিয়াসলি বলছে ভিডিও কলে আমার নাড়ু মাথার ছবি দেখবে।
আমি : ও এখন এই আব্দার পূরণ করতেই হবে?
আপু : হ্যাঁ, ও তো কখনো আমার কাছে কিছুই চায় নাই। এই বার কিছু বলছে। আহ্লাদ পূর্ণ করে দেই।
(কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে খাওয়া শেষ করে দুজনেই দুজনের থালা গ্লাস ধুয়ে উঠিয়ে রাখলাম।)
আমি : কিন্তু আপু তুমি নাড়ু হবে কেমনে? আব্বু মাইন্ড করবে না?
আপু : ঐসব আমি দেখে নিবো।
আমি : নাড়ু কোথায় হবা? কবে হবা? পার্লার তো এখন বেশিরভাগ সময় বন্ধ পড়ে থাকে। বিয়ে, গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে গিয়ে বসে থাকে ওরা। এছাড়া তো বাইরে দেখাই যায় না।
আপু : কেন তুই করে দিবি। কালকেই হবো বলছি রামিনরে।
আমি : আমি কেমনে করব! আমি পারব না।
আপু : এহঃ বদমাইশ। তুমি যে ফোনে কিসব নাপিতের কাজকারবার দেখো আমার জানা আছে। তুই মানা করলে আমি আব্বুকে তোর সব দুষ্কর্মের কথা বলে দিব।
আমি : (একটু ভেবে নিয়ে) আচ্ছা ঠিক আছে। তো কখন নাড়ু হবা বলছিলা?
আপু : আজকে রাতে ফাইনাল করে বলব তোকে। বিকালে দোকানে যেয়ে নতুন ব্লেড কিনে আনিস। কেমন?
আমি : ওকে।
(যার যার রুমে গিয়ে দরজা চাপিয়ে দিয়ে নিজের নিজের মত ব্যস্ত হয়ে গেলাম)
রাতে আব্বু বাসায় আসলে সবাই একসঙ্গে খেতে বসলাম। আব্বু খেতে খেতে বললেন শোনো আমি আগামী তিনদিন কাজের জন্য তোমাদের আঙ্কেলের বাড়িতে থাকব বাসায় আসব না। তোমরা সাবধানে মিলেমিশে থাইকো। আমি আপুর দিকে তাকালে আপুকে অনেক নিশ্চিন্ত মনে হলো। এরপর খেয়ে উঠে যখন আব্বু টিভি দেখছিল তখন আব্বুর বিছানা করে দেওয়ার নাম করে আপু আমাকে ডেকে বলল কাল সকাল ১০টার সময় ন্যাড়া করব। তুই মাথায় রাখিস। আমি মাথা নেড়ে সায় দিলাম।
আমি নিজের ঘরে ঘুমাতে চলে এলাম। কিন্তু কেন যেন ঘুম এলো না। আমি আধো ঘুমে স্বপ্ন দেখলাম ব্লেডের টানে আপুর চুল মাথার ত্বক থেকে খসে খসে পড়ছে। আর আপুর চুলভরা কালো মাথা সাদা হয়ে যাচ্ছে। তারপর দেখলাম আপুর চুলের মুঠি আমার হাতের মুঠোয় আর আপু নিজেকে আয়নায় ন্যাড়া অবস্থায় দেখছে। দেখে আমার বেশ ভালো লাগল। ইচ্ছা করল আপুর ন্যাড়া মাথায় একটা চুমু খাই।
এভাবে বিছানায় গড়াগড়ি করতে করতে কখন ঘুমিয়ে গেছি মনে নাই। ঘুম থেকে উঠে মোবাইল হাতে নিয়ে দেখি ৮:২৩ বেজে গেছে। আর এদিকে রুটিন অনুযায়ী আমার সেদিন সকালে চা বানানোর কথা। আমি তড়িঘড়ি উঠে ড্রয়িং রুমে গিয়ে দেখি ওখানে টি-টেবিলে এক কাপ চা আর নাস্তা রাখা আর আপু বসে ফোন টিপছে। আমাকে দেখে বলল গতরাতে ঘুমিয়েছিলি কয়টায়? আমি উত্তর না দিয়ে ব্রাশ হাতে নিয়ে বেসিনে গিয়ে ব্রাশ করলাম। তারপর আপুকে বললাম স্যরি দেরি হয়ে গেছে। আপু বলল সমস্যা নাই। খালি আমার দেরি হইলেই কথা শুনাতি। আমি চুপ করে আপুর ডান পাশের সোফায় বসে নাস্তা খেয়ে ফেললাম। আপু আমাকে বলল মনে আছে আর সোয়া এক ঘণ্টা পর। আমি ফোনের দিকে তাকিয়ে বললাম হ্যাঁ। নাশতা খেয়ে কিছু হোমটাস্ক করে এক ঘণ্টা পর আমি আপুর রুমে নক করে ডাক দিলাম। আপু বলল আমার অনলাইন ক্লাস চলছে আধাঘণ্টা ওয়েট কর। আমি গিয়ে ব্লেড, ডাবল এজড সেফটি রেজর, সাবান, শ্যাম্পু এগুলো জড়ো করতে লাগলাম। আধা ঘণ্টা পর আপু রুম থেকে বেরিয়ে আমাকে ডাকল। আমি আওয়াজ দিয়ে বললাম বাথরুমে এসো। আপু বলল বাথরুমে কেন? আমি বলি প্রথমে চুলে শ্যাম্পু লাগিয়ে পরিষ্কার করে নিই। আপু সম্মতি দিয়ে নিচে রাখা টুলে বসে পড়ল। আপু আপুর মাথা নিচু করে পানি ঢেলে চুল ভিজিয়ে প্রথমে ভালো মত কয়েকবার ম্যাসাজ করলাম তারপর শ্যাম্পুর বোতল থেকে শ্যাম্পু আপুর মাথার তালুতে ঢেলে আবার ম্যাসাজ করলাম। কিছুক্ষণ অপেক্ষার পর আবার আপুর মাথায় পানি ঢেলে ধুয়ে দিলাম। এরপর চুল শুকিয়ে গেলে দেখলাম মাথার ত্বকে কোনও ধুলো নেই। অতঃপর আপুকে বললাম এবার আব্বুর রুমে চলো। সেখানে আয়নার সামনে আব্বুর বিছানার র্যাক্সিন শীট বিছিয়ে তার উপর চেয়ার রেখে তাতে আপুকে বসালাম। অতঃপর আপুর চুল আবার স্প্রেয়ার দিয়ে ভিজিয়ে আঁচড়ালাম যাতে চুল মসৃণ হয়। চুল আগাগোড়া আঁচড়ানো হলে তার চুলে একটা হালকা ঢিল দেয়া পনি বাঁধলাম। তারপরে রেজরটিতে ব্লেড ভরে আপুর কপালের সামনে ধরলাম তারপর আলতো করে পিছন দিকে ব্লেড এগিয়ে আনলাম। সবকিছু ভালোই চলছিল কিন্তু আমি ভুলে আপুর চুল আঁচড়ানোর বিপরীতে (পেছন থেকে সামনে) রেজর টান দিলাম আর আপুর মাথার একদিকে সামান্য কেটে যায়। আপু উঃ করে হালকা আওয়াজ করে বলল এই তুই কি করতেছিস? তোকে আমার মাথা ন্যাড়া করতে বলছি মাথার চামড়া তুলে ফেলতে বলি নাই। আমি স্যরি বলে আস্তে আস্তে চুল আঁচড়ানোর দিক অনুসারে চুলের গোড়ায় রেজর চালাই। চুলগুলো গোল গোল দলা পাকিয়ে আপুর ঘাড় আর কাঁধ বেয়ে নিচে পড়তে থাকে। এভাবে পুরোটা কামানো হলে আপুকে বললাম মাথা ছুঁয়ে দেখতে। আপু মাথা উঠিয়ে আয়নায় তাকিয়ে মাথায় হাত বুলিয়ে বলল খসখসে যেন না থাকে এমন কর। আমি আপুর মনের ভাব বুঝতে পেরে আপুর মাথায় আমার শেভিং ক্রিম লাগালাম তারপর আরেকবার সামনে থেকে পিছনে রেজর চালিয়ে পরিষ্কার চকচকে টাক করে ফেললাম। আবার আপুকে বললাম এবার ছুঁয়ে দেখো কেমন হয়েছে? আপু আয়নার দিকে তাকিয়ে নিজের মাথায় আবার হাত দিয়ে হাসিমুখে বলল এবার একদম মনমাফিক হয়েছে। আমি বললাম একটু বসো আমি এন্টিসেপটিক নিয়ে আসি। আপু বললো থাক গোসল করে এলে তারপর লাগিয়ে দিস। আমি বললাম তাহলে গোসল করে এসো। আমি এগুলো গুছিয়ে নিতে পারব। আপু থ্যাঙ্কস বলে দৌড়ে তোয়ালে হাতে নিয়ে গোসল করতে ঢুকল। আমি এই ফাঁকে আপুর কামানো চুল ধরে দেখলাম তা শুকিয়ে গেছে। আমি দৌড়ে কিচেন থেকে একটা পলিথিন ব্যাগ খুঁজে এনে চুলগুলো সেই ব্যাগে পুরে আমার ঘরে এনে রেখে দিলাম।
No comments:
Post a Comment