আমার অনেক বন্ধু আছে, আমরা অনেক উপভোগ করেছি এবং আমি আমার বন্ধুদের সাথে বেশ কিছু জিনিস শেয়ার করেছি, কিন্তু আমি কখনই একজন মহিলার মাথা কামানোর জন্য আমার অনুভূতি প্রকাশ্যে আনিনি। এমতাবস্থায় আমার কলেজমেটকে পেলাম যে তার বন্ধুর ঘরে থাকত। অনিতা নামে একজন আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল এবং সে আমার কলেজ জীবনের একমাত্র বান্ধবী ছিল। তবুও আমি আমার অনুভূতি ওর কাছে প্রকাশ করিনি। ওর কোমর পর্যন্ত সত্যিই লম্বা চুল ছিল, ঘনভাবে বেড়ে ওঠা এবং মেঘবরণ কালো। এটি স্পর্শে রেশমী নরম অনুভূত হতো। আমি সবসময় ওর চুল স্পর্শ করতে চাই এবং আমি এটা অনেক করেছি। সে বিরক্ত হলেও এ সম্পর্কে কখনও অভিযোগ করত না।
এটি একটি শনিবারের রাত যেখানে এটি ছিল আমাদের কলেজ জীবনের শেষ দিন যেহেতু আমাদের ব্যাচ পরীক্ষা শেষ করে ‘ফেয়ারওয়েল ডে’ পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরের দিন সকলে নিজ নিজ দেশের বাড়ি যাবে তাই ফেয়ারওয়েল পার্টি চলছিল। সবাই মজা করে উপভোগ করছিল, নাচছিল এবং দারুণ সময় কাটাচ্ছিল। তো নির্ধারিত সময়ের পর সবাই চলে গেল ডিনারে। আমি আর অনিতা, খেতে গেলাম কোন এক কোণের টেবিলে। সে তার সাথে কিছু উপহার রেখেছিল। আমি জিজ্ঞাসা করেছিলাম এগুলো কার জন্য??
– “আমার রুমমেটদের জন্য” ও বলল।
– "আমি ভেবেছিলাম এটা আমার জন্য!" আমি উত্তর দিলাম।
– “হায় ঈশ্বর! আমি ভুলে গিয়েছি।” সে দুঃখের সাথে বলল।
– আমি ওকে জিজ্ঞেস করলাম, তাহলে আমার জন্য কি?
– অনুগ্রহ করে আমায় ক্ষমা কর। আমি কি তোমার জন্য কিছু কিনব? "আমি ভাবছিলাম আমি আগামীকাল বিশেষ কিছু কিনতে পারব!?", সে বলল।
[মনে হচ্ছিল সে সত্যিই ভুলে গেছে।]
– আমি এখনই সেটা চাই না। আমাকে প্রতিশ্রুতি দাও আমি যখন চাইব, তখন আমার যা ইচ্ছা করে তা তুমি দেবে? সে মাথা নাড়ল। “তুমি কখন তোমার দেশে যাত্রা করছ?”, আমি ওকে শুধিয়েছিলাম।
সে বলল, আগামী সপ্তাহে। তাই আমি আমাদের রুম দুটি খালি করার পরিকল্পনা করলাম এবং আমরা আমাদের বন্ধুর বাড়িতে উঠলাম। তার বাবা-মা বিদেশে ছিলেন। সে আমাদের উভয়কে তার বাড়ির দেখাশোনা করতে বলেছিল যেখানে সে এবং তার বান্ধবী ভ্রমণের জন্য গিয়েছিল। তাই আমরা তার বাসায় থাকছিলাম। সেদিন বিকাল ৪টা। সে তার ম্যাক্সিতে ছিল। আমরা কিছুক্ষণ আড্ডা দিলাম। তারপর আস্তে ধীরে জিজ্ঞেস করলাম। অনিতা, সেদিন বিদায় দিবসের উপহার চেয়েছিলাম তোমার মনে আছে??
– হ্যাঁ। “তাহলে তুমি কী চাও?”, সে জিজ্ঞেস করেছিল।
– আমাকে বকুনি দিবে না? আমি সেফ খেলেছি।
– আরে বোকা দ্বিধা করো না। বলে ফেলো…?!
আমি ওর চুল ছুঁয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “বিদায় দিনের উপহার হিসেবে তুমি কি আমাকে এটা পুরোপুরি দেবে?”
সে একটা কথাও বলল না। তাকে বিস্মিত বলে মনে হলো, কিন্তু সে হাসতে শুরু করল।
– তুমি কি পাগল? কোনভাবেই না!?
– "তুমি আমাকে কথা দিয়েছিলে!" আমি বললাম। দীর্ঘ তর্কাতর্কির পর সে রাজি হলো।
– এখন তুমি কি করতে যাচ্ছ? এটা কাটতে যাচ্ছ??
– "সবটা শেভ করব।" আমি যান্ত্রিকভাবে বললাম। সে বাকরুদ্ধ হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল যেন কিছু একটা দেখছিল। – ঠিক আছে তুমি বিদায়ের দিন চেয়েছিলে তাই যাও!?
তো খেলা শুরু হল। আমি ওকে বাথরুমে নিয়ে গেলাম। একটা চেয়ার রেখে ওকে বসিয়ে দিলাম। আমি একটি মগ ভরা পানি নিয়েছিলাম এবং আলতো করে তার চুলে লাগালাম, ধীরে স্থিরে এবং অবিচলিতভাবে আমি তার চুল সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দিলাম। এবং আমি চুলের গোড়া পর্যন্ত তার মাথা মালিশ করেছিলাম যতক্ষণ না কেশগুলি ভিজে যায়।
সে কিছুক্ষণ বসে আমাকে জিজ্ঞেস করল। – তারা নাপিতের দোকানে কি একই রকম কাজ করে??
– হ্যাঁ তুমি আগ্রহী নাকি তুমি ইচ্ছুক নও? তোমার পছন্দ না হলে ছেড়ে দেবো।
– 'না! না।' ব্যগ্র হয়ে সে বলল। আপাতদৃষ্টিতে আমি এটা পছন্দ করতে শুরু করেছি তুমি জানো? সে উত্তেজিত হয়ে বলল।
প্রথমে আমি চুল ভিজোতে আরম্ভ করি, সামনের পাট এবং পিছনের পাট হিসাবে আঁচড়ালাম। আমি একজোড়া কাঁচি নিয়ে কাটা শুরু করলাম। স্নিপ, স্নিপ শব্দটি এসেছিল এবং আমি তার ললাটের পার্শ্বস্থানের ব্যাংস এবং গ্রীবার পশ্চাদ্ভাগ দিয়ে চিবুকের দৈর্ঘ্য পর্যন্ত চুল কেটে ফেললাম। অনতিবিলম্বে আমি সোজা-প্রান্তের রেজার নিয়ে একটু সামনে মাথা নত করে শেভ করতে লাগলাম। সে উত্তেজিত বোধ করছিল এবং তার হৃৎপিণ্ড ধুকফুক করতে লাগল যা আমি তার স্তন থেকে দেখতে পাচ্ছিলাম। ইঞ্চি ইঞ্চি শেভ করতে লাগলাম। ওর তালু প্রকাশিত হয়েছিল এবং তার ঘন অলক তার মুখ বেয়ে পড়েছিল। আমি ওর ফর্সা মাথার খুলি দেখেছি। রেজারটি মসৃণভাবে চলছিল এবং ধীর লয়ে তার মাথার অর্ধেক কামানো হয়েছিল। এরপর আমি পিছনে সরে যাই এবং পিছনটা শেষ করি। অবিলম্বে সাইডেও ক্ষুর চালাই। তৎপরে আমি তার আদুড় মাথায় আমার হাত বোলালাম। এটা ওর সিল্কি চুলের চেয়ে মসৃণ ছিল। আমি পূর্ণরূপে সন্তুষ্ট ছিলাম এবং আমি অনুভব করেছি যে দীর্ঘ প্রতীক্ষিত কিছু অর্জন করা হয়েছে।
এরপর আমি শ্যাম্পু নিলাম এবং ফেনা তৈরি করতে শুরু করলাম এবং পুনরায় ছুটকো চুল কামিয়ে দিলাম। অতঃপর আমরা ঘর এবং নিজেদের পরিষ্কার করলাম। আমি ওকে আয়নার সামনে নিয়ে গিয়ে ওর ন্যাড়া মাথা দেখালাম। "দেখো তুমি কত সুন্দর!", আমি বলেছিলাম। সে অনেকক্ষণ ওর বিকচ মাথার দিকে তাকিয়ে ছিল এবং আমাকে অবাক করে দিয়ে সে আমার গালে চুমু খেয়ে বলল, “সত্যিই তুমি আমাকে অনেক সাহায্য করেছ বোকা!” সর্বোপরি আমি এই কাজটি করার কথা ভাবছিলাম। আমার মা আমাকে আমার চুল মুণ্ডন করতে বলেছিলেন যেহেতু তিনি মানত করেছিলেন, তিনি আমাকে কিছু ভুজ্যি উচ্ছুগ্যু করার জন্য প্রচুর অর্থ দিয়েছিলেন। পরন্তু আমার রুমমেটরা আমার অজান্তেই সেই টাকাটা নিয়ে পুরোটা খরচ করে ফেলেছিল, তাই আমি অসহায় হয়ে পড়েছিলাম। আমি তখন কাউকে বলতে পারিনি মাগার তুমি এসে আমার জন্য এটা করেছ। আমার আগেই তোমাকে বলা উচিৎ ছিল কিন্তু আমি ভয় পেয়েছিলাম এবং ভেবেছিলাম যে তুমি আমাকে নিয়ে হাসবে। তাই চুপ করে রয়েছিলাম।
আমরা দুজনেই একে অপরের দিকে তাকিয়ে হাসতে শুরু করলাম এবং পরের দিন আমরা আমাদের শহরে চলে গেলাম। একদিন তার কাছ থেকে শুনলাম, তার মা বেশ আশ্বস্ত হয়েছেন।
সম্প্রতি আমি ওর সঙ্গে দেখা করেছি। যখনই আমরা দেখা করেছি আমরা অবশ্যই সেই ঘটনার কথা তুলতাম এবং সে আমার দ্বারা আবার তার মাথা ন্যাড়া করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল এবং আমরা আরেকটি বিদায়ী উপহারের পরিকল্পনা করেছি।
No comments:
Post a Comment