Thursday, January 7, 2016

নাপিতের দোকানে নিশার আকস্মিক চমক

১৯ বছর বয়সী নিশা নাপিতের কাছে যাওয়ার জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত। সে তার চুলগুলিতে আরো একবার চিরুনি দিয়ে আবার একবার আয়নায় পরীক্ষা করে নিল। তার চুল গাঢ় কালো ও ব্রা স্ট্র্যাপ ঘেঁষা লম্বা। সে সমস্ত চুল আঁকড়ে নিয়ে একটি পনি করে নীচে নেমে এলো। 


‘চলো চলো' নিশা উত্তেজিতভাবে বলল। সে তার ৮ বছরের মামাত ভাই জিতুকে নিয়ে চুল কাটার দোকানের উদ্দেশ্যে রওয়ানা হল।
তারা নাপিতের দোকানে পৌঁছেছিল, একটি পুরানো কিন্তু বড়সড় ৩টে ড্রেসিং চেয়ার এবং প্রচুর ওয়েটিং চেয়ারসহ। তিনটি চেয়ারই দখল ছিল। তারা দুজনেই অপেক্ষার স্থানে বসে।


নিশার কখনই নাপিতের দোকানে আসবার শখ ছিল না; আসলে সে চুল কাটার সাথে সম্পর্কিত যেকোনও জায়গাকে ঘৃণা করে, তবে নাপিতের দোকান এমন একটি জায়গা যা তার বিভিন্ন ভীতিকর স্মৃতিকে সতেজ করে তোলে। সে কেবল তার মামীকে কিছু সময় বের করে দেয়ার জন্য এবং সে কতটা দায়িত্বশীল তা দেখানোর জন্য জিতুর সাথে গিয়েছিল। সে তার মামীকে জানাতে চেয়েছিল যে সে আর সেই কেঁদো ছোট্ট মেয়েটি নেই। তার মামী ছোট কোঁকড়ানো চুলের এক সুন্দরী মহিলা যদিও তাকে সতর্ক করেছেন নাপিতের দোকানে জিতুর আশেপাশে খুব সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। 


দ্বিতীয় নাপিত একজন মধ্যবয়স্ক ব্যক্তি তার চেয়ারের লোকের কাজ সম্পূর্ণ করে পরবর্তীদের আসতে আহ্বান করলেন। সে তার মামাত ভাইয়ের হাত ধরে ওকে চেয়ারে বসাতে নিয়ে গেলে নাপিত তখন বলল, ‘আপনিই বরং বসে পড়ুন দিদিমণি, আপনার ভাই একটু অপেক্ষা করতে পারবে’
নিশা বিস্মিত হয়ে বলল, ‘এক্সকিউজ মি! আমি এখানে কোনো চুল কাটাচ্ছি না'
নাপিত ক্ষমা চেয়ে বললেন, 'ওহ! তবে আপনি ওয়েটিং চেয়ারে বসে ছিলেন কিনা’
নিশা অপ্রতিভ হয়ে লম্বা শ্বাস ফেলে বলল– "দেখুন আমি চুল কাটছি না, আমি কেবল ওকে এগিয়ে দিতে এসেছি"
নাপিত বললেন :  'তবে আপনার চুল… উমম ছেড়ে দিন'

নিশা এবার উতলা ও অতিষ্ঠ হয়ে উঠছিল। তখন জিতু বলল, 'কেবল আমিই কেন চুল কাটাব দিদি?’
সে ক্ষেপে উঠে বলে- 'কারণ এটা তোমার চুল কাটার দিন, আমার না'
জিতু হাত পা ছুঁড়ে বলল "তুমি চুল না কাটালে আমিও চুল কাটাব না”
নিশা তাকে এ কথা সে কথায় ভুলানোর চেষ্টা করে কিন্তু ব্যর্থ হয়। সে কাঁচুমাচু হয়ে বলে, “বেশ বাবা বেশ আমিও কাটাব তবে এখন আপনি কাটান পরে আমি"
জিতু এবার ঠাণ্ডা হয়েছিল এবং তার চুল কাটা আরম্ভ হয়। সে ভেবেছিল যে এবার সে রেহাই পেয়েছে আর অমনি জিতুর বিপরীত দিকের চেয়ারে বছর ৫০ এর একজন বুড়ো নাপিত তখন তার কাস্টমারের কাজ শেষ করে পরের জনকে আসতে ডাকলেন। ব‍্যস তার খুদে মস্তান আবার শুরু করল। সে জিতুর ওপর রাগ দেখানোর জন্য মেঝেতে জোরে পা দিয়ে দুপদাপ করে হেঁটে চেয়ারে বসতে গেল। সে বড় চেয়ারের হাতলে হাত রেখে ঠিক মত বসে চুল খুলল এবং চেয়ারের পিছনে ফেলে দিলো। 


নাপিত ভারী কণ্ঠে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘কী করাবেন মেম?'
সে তার কাছে ব‍্যাখ‍্যা করল :– "আমি আজ কোনও চুল কাটার নিয়ত করে আসিনি, তবে আপনি দেখতে পাচ্ছেন আমার ছোট ভাইটা কেমন জেদি এই জন্য বসতে বাধ্য হলাম। সুতরাং ২ ইঞ্চি করে দিলেই হবে”
“দু ইঞ্চি? আপনি নিশ্চিত?" নাপিত আশ্চর্যান্বিত হয়ে বলে। অন্য নাপিতরাও তাকে এক ঝলক দেখল।
সে তড়িঘড়ি উত্তর দেয়: "তা না হয় এক ইঞ্চিই সই"
নাপিত জবাব দেয়, 'আপনি যেমন বলছেন আপনার চুল কাটানো হয়ত অপরিকল্পিত হতে পারে তবে শেষ পর্যন্ত যখন কাটাতে বসেছেন কিছুটা লম্বা রাখা উচিত’
নিশা প্রত‍্যুত্তরে বলে- ‘যতটা সম্ভব কম করুন।'
নাপিত তখন খুব বেশি কিছু বলেনি। 


নিশা এত বড় চেয়ারে বসে আয়নায় তার প্রতিচ্ছবির দিকে তাকিয়ে রইল, তার পনিটেল এখন খোলা, তার চুল পিছনের দিকে ছড়ানো, কিছুটা সামনে ছড়ানো, সেই সময় একটি বড় ঈষৎ ধূলিময় সাদা পরিচ্ছদ তার গায়ে জড়িয়ে দেয়া হল। সে স্পর্শ থেকে বুঝতে পারে তার চুলগুলো কাপড়ের ভিতর থেকে বাইরে টানা হচ্ছে ও কাপড়টি তার ঘাড়ে গলায় শক্ত করে আঁটা হচ্ছে।
নাপিত তার অঙ্গুলি চালিয়ে চুলের জট ছাড়িয়ে নেয়। নাপিত অনন্তর চিরুনি হাতে নেয় তার চুলগাছি সোজা করবার জন্য। নিশা তার গর্দানে নাপিতের হাতের ছোঁয়া অনুভব করতে পারল, কারণ নিচের চুলগুলোকে আঁচড়ে জট ছাড়ানোর জন্য তার চুলের গোছা উপরে তুলে ধরেছিল। 


নাপিত তখন চিরুনি রাখে, চুল সমানভাবে ছড়িয়ে দিয়ে। তার চুলগুলি চেয়ারের পিছনে ঝুলতে অপূর্ব দেখাচ্ছিল। নাপিত তার চুলের তারিফ করেছিল, "আপনি আপনার চুলের ভাল যত্ন করেন, অতীব সুন্দর" নিশা নিরুত্তর থাকে। নাপিত অতঃপর একটি বড়সড় ক্লিপার বের করে এনে সুইচ টিপে চালু করে আর এর শব্দ শুনেই নিশা লাফিয়ে উঠল।
নিশা পীড়িত হয়ে বলল, ‘কোন কাঁচি নেই?’
নাপিত তাতে কর্ণপাত না করে নিশার মাথাটি এমনভাবে ঠেলে দেয় যেন তার চিবুক তার স্তনকে স্পর্শ করেছে। নিশা বাঁধা দেয়নি। নাপিত এই বার তার বাঁ হাত দিয়ে সমস্ত চুল পুঁজিকৃত করে পনি করে, ও পিছনে টান দেয়।
তিনি বলেন, '‘আমি এটি কাঁচি দিয়ে করতে পারি, তথাপি আপনি যা বলেছেন তা করার জন্য আমি ক্লিপারের ব‍্যবহার করায় আরও ভাল’' 


নিশা কোনো প্রতি উত্তর করে না। সে চোখ বন্ধ করল। নাপিতটি তার বাঁ হাতে ধরা চুলের মুঠি টেনে তার মাথার চাঁদিতে চেপে ধরে এবং ক্লিপারটি পিছনে রাখলেন। নিশা কিছু বুঝতে পারার আগেই, সে শোঁ শোঁ শব্দ করে ক্লিপারটিকে নিশার চুলের উপর দিয়ে তার মাথার শিখরের দিকে চালিয়ে দিল।
নিশা যেন বাকশক্তি হারিয়ে ফেলেছিল। সে তার পিছনে কিছু অনুভব করতে পারে। নাপিত আবার ক্লিপারটিকে পূর্ববর্তী অঞ্চল থেকে কিছুটা পাশে সরিয়ে রেখেছিল, তখনই কেবল সে চেঁচাতে শুরু করেছে। সে তাৎক্ষণিক চেয়ার থেকে ওঠার চেষ্টা করে পরন্তু পারে না কারণ নাপিত তার চুল খামচে ধরে রেখেছিল। সে কাঁপা কাঁপা হাতে কাটা চুলের অংশের জন্য হাতড়ায় এবং তার ডান হাত দিয়ে স্পর্শ করে। নাপিত তার আঁকড় শিথিল করেন, কিছু কাটা চুল মাটিতে পড়ে গেল। নিশা ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে চিৎকার করে বলল, "এটা তুমি কি করেছ?"
নাপিত বিহ্বল হয়ে অস্ফুট স্বরে বললেন, "আপনি বলেছিলেন আপনি এটি যতটা সম্ভব খাটো চান" 


নিশার মুখ ফ‍্যাকাশে হয়ে গেল সে বিড়বিড় করে বলল, "আমি যতটা সম্ভব খাটো … কাটতে বলেছি, আমি মানে…"
নাপিত কিছু বললেন না। নিজের ভুলের শোচনায় তিনি মাথা নিচু করলেন। নিশা নিচে তাকিয়ে তার কর্তিত কেশগুচ্ছ দেখে অধিকন্তু ফুঁসে উঠল। সে গলা চড়িয়ে বলল, 'তুমি এটা কি করেছ?' তুমি…’
কথা শেষ করতে পারার আগে জিতু তার প্লাজো ধরে বাধা দেয়। তার চুল কাটা সমাপ্ত। নিশা তাকে দেখে নিঃশব্দে চেয়ারে বসল এবং মৃদু স্বরে বলল- এটা ঠিক করার জন্য কিছু করুন"
নাপিত কাঁপতে কাঁপতে বললেন, "উমম, দুঃখিত, তৎসত্ত্বেও আমি মনে করি আমাকে দৈর্ঘ্যের বেশিরভাগ অংশ নিতে হবে, এটা কাটাতে হবে… সবসমেত ছোট, তবে আমি সামনের দিকটা বড় রাখতে পারি।’
সে জিজ্ঞাসা করল, কতটা বড়?
তিনি বললেন, ‘'কয়েক ইঞ্চি, সম্ভবত ৪/৫। আপনার চুল কাটার পাশাপাশি আপনার ভাইয়ের চুল কাটানোর জন্য কোনো পয়সা দিতে হবে না।'’ সে দীর্ঘশ্বাস ফেলল ও চেয়ারে বসে নাপিতের কাছে আত্মসমর্পণে মাথা নমিত করল। 


নাপিতটা আবার তার চুল মুঠি করলেন, অথচ এবার সে আর ক্লিপার নেয়নি, তবে কাঁচি তুললেন। তিনি নিশার ঘাড়ের চুলকে মুষ্টিবদ্ধ করে পনি করলেন এবং কাঁচিটি ঢুকিয়ে দিলেন এবং কাছচ্চচ…ছচ্চচচ…চছ।
নিশা গর্দানে কাঁচির ঠাণ্ডা লৌহফলকের দোদুল্য টের পায়। চুল বিচ্ছিন্ন করার সময় কাঁচির ঝাঁকুনি এবং শব্দটি সে অনুভব করে। তার কেশগুচ্ছ কাঁচির প্রতিটি পোঁচে মেঝেতে গড়িয়ে পড়ে।
ছচচছ.চ্ছ। নাপিত কাটা শেষ করেছিলেন এবং তার হাতের মুঠোয় ধরা চুলের প্রান্ত ছেড়ে দিয়ে হাত দিয়ে এলিয়ে দিয়েছিলেন। চুলের কাটা প্রান্ত এখন তার ঘাড় অবধি দীর্ঘ। তার সুন্দর কেশর মেঝেতে পড়েছিল। নাপিতটি আবার ক্লিপারে স্যুইচ করে। 


তিনি ওর মাথাটি পিছনে কাত করেছিলেন, যাতে সে নিজেকে আয়নায় দেখতে পারে এবং ক্লিপারে একটি গার্ড সংযুক্ত করলেন। সে তার সমস্ত চুল পিছনে আঁচড়েছিলেন, এবং তারপরে ক্লিপারটি তার চুলের ঠিক সামনে মাঝামাঝি জায়গায় রেখে আস্তে আস্তে মাথার শীর্ষে নিয়ে যান।

বিচ্ছিন্ন দীর্ঘ চুলের কুচি তার কোলে এসে পড়ল। তিনি পুনশ্চ একবার চিরুনি দিয়েছিলেন এবং একই কাজটি একটু পাশ দিয়ে করেছিলেন। তিনি এভাবেই চালিয়ে যান।
নিশা তার চোখের সামনে তার রূপান্তর দেখতে পাচ্ছিল। তার রমণীয় চুলগুলো এখন তার মাথা কালো দেখানোর জন্য যথেষ্ট ছোট খোঁচা খোঁচা চুল। সে তার কোলে তার তাল পাকানো কাটা চুলগুলি দেখতে পায় এবং বুঝতে পারছিল আরো চুল কাটা পড়ছে ও কিছুটা মেঝেতে গড়িয়ে পড়েছে। 


একবার নাপিতের সামনের দিকটা করা হয়ে গেলে, তিনি গার্ডটি সরিয়ে ফেলেন, ও তার চেয়ারটিকে নব্বই ডিগ্রি দিয়ে ঘুরিয়ে দিলেন এবং ক্লিপারটি পাশ থেকে উপরে চালালেন। তার আরো চুল পড়ে গেল মেঝেতে।

নিশা এখন তার বাম দিকে সামান্য হাওয়া অনুভব করতে পারে। সে জানত এটি সামনের চেয়ে খাটো তবে কতটা ছোট তা সে জানতে আগ্রহী। নাপিত বাঁদিক সম্পন্ন করার পর, তিনি তাকে তার ডান দিকে ঘুরিয়ে দিলেন ডানপাশ দেখার জন্য। ঘোরানোর সময় নিশা তার পাশটা এক ঝলক দেখেছিল। সে কেবল কালচে ছোপযুক্ত সাদা দাগ দেখেছিল তার বাম দিকে।
নিশা এই মুহূর্তে তার ডানে ক্লিপার অনুভব করতে পারে। তার চুল মেঝেতে ঝরে যাচ্ছে। সে এখন ক্লিপারের ভাইব্রেশন পছন্দ করতে শুরু করেছে। 


ডানপাশ সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, নাপিত আবার তার চেয়ারটি এমনভাবে ঘুরিয়ে দিলো যে সে তার প্রাথমিক অবস্থানে ফিরে গেল। নিশা যা দেখেছিল তা বিশ্বাস করতে পারল না। তার মাথার দুইপাশ প্রায় টাক হয়ে গেছে, তার খুলির ত্বক দেখা যাচ্ছে। ভালভাবে চাক্ষুষ করা শেষ করার আগে, সে অনুভব করল নাপিতের হাত তার মাথায় ধাক্কা দিচ্ছে। সে মেনে নিল এবং মাথা ঝুঁকাল।

নাপিত পেছনটা সত্যিই দ্রুত করছিল। তার চুল ক্লিপারের প্রতিটি ঘর্ষণে মেঝেতে বৃষ্টির মত ঝরে পড়ছিল। তিনি ক্লিপার সরিয়ে রাখতেই নিশা মাথা তুলেছিল। নাপিত এবার দুহাতে তার মাথার পিছনে ও দুপাশে মর্দন করা শুরু করে যা সে পছন্দ করে না। 


পরবর্তীতে নাপিত একটি ক্ষুর বের করলেন এবং তাতে ব্লেড ঢোকালেন। নিশা ভয়ার্ত হয়ে চিৎকার করেছিল, "আমাকে ন‍্যাড়া করবেন না" 

নাপিত জবাব দিলেন, "এটি কেবল ঘাড় পরিষ্কার করার জন্য" ও তার গর্দানে পানি স্প্রে করেন। 

তিনি রেজারটি তার পেছনে রেখে বললেন, "নড়বেন না" এবং কানের পিছন পর্যন্ত তার চুলগুলি চেঁছে ফেললেন। 


তিনি ঘোষণা করলেন, “এটা শেষ” এবং তারপরে তার শরীরে লেগে থাকা চুল ঝেড়ে দিলেন এবং কেপ খুলে ফেললেন। 


নিশা উঠে দাঁড়াবার সাথে সাথে তার কাটা চুল তার পায়ের নিচে পড়ল। সে তার চুল পরীক্ষা করতে খুব উদ্বিগ্ন ছিল। সে তার মাথার পার্শ্বদেশ এবং পিছনে স্পর্শ করল। 


সে নিজেকে পরীক্ষা করার জন্য সময় নিয়েছিল। তার অন্যরকম উপলব্ধি হয় এবং সে আনন্দ পাবে বা না দুঃখিত হবে ভেবে উঠতে পারছিল না। পরে জিতুর সাথে দোকান থেকে বেরিয়ে এলো সে।
নিশার মামী তাকে এমনভাবে দেখে মোটেও অবাক হয় নি। তিনি মুচকি হাসলেন, "আমি তোমাকে সাবধানী হতে বলেছিলাম জানো তো…"
নিশা জবাব দেয়নি। তার মামী তার মেজাজ ঠিক করার জন্য বললেন, "যাও গোসল করে নাও, তোমাকে মোটেই খারাপ দেখাচ্ছে না"
নিশা ধীরে জবাব দিলো, "আপনি ছোট চুল পছন্দ করেন ঠিক আছে তবে আমার চুল সবসময় লম্বা থাকে" তার মামী জবাব দেয়, "বিশ্বাস কর তোমার চেয়ে আমার চুল বেশি লম্বা ছিল এবং…"

No comments:

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...