Friday, September 26, 2014

পরিবর্তন (১৮+) শেষ পর্ব

বিল্টু ওই অবস্থাতেই মাটিতে বসে পড়ল। সে বুঝতে পারছে না আজ কি হচ্ছে। হাঁপিয়ে গিয়েছিল সে। কিন্তু ক্লান্তির থেকেও গোটা শরীরে কি যেন উত্তেজনা অনুভব করছিল সে। বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ বসে রইল মাটির দিকে তাকিয়ে। পরমাও কিছুটা ধাতস্থ হয়েছে ততক্ষণে। কিন্তু সারা শরীরে যন্ত্রণা ছাড়া কিছুই অনুভব করতে পারছিল না। পুরোটাই তার মনে হচ্ছিল একটা দুঃস্বপ্নের মত। উঠে বসল সে বিছানায়। তার শরীরে তার লম্বা চুল ছাড়া আর কোনও আচ্ছাদন নেই। লজ্জাও আর নেই। এবার বিছানা থেকে টলতে টলতে নেমে দাঁড়াল। এইসময় বিল্টু মুখ তুলে তাকাল একবার তার দিকে। দুজনের চোখে চোখ পড়ল। আর পরমার দিকে তাকাতেই বিল্টুর আবার কি যেন হয়ে গেল। পরমার ভিজে উলঙ্গ শরীর জুড়ে প্রায় হাঁটু অব্দি ঝুলে থাকা এলোমেলো ভিজে চুল আর ঘোলাটে দৃষ্টি যে কোন পুরুষ কেই সেই সময় পাগল করে দিতে পারে, বিল্টুর আর কি দোষ। সেও উঠে দাঁড়ায়। কম্পিউটারের সামনে চেয়ারটা টেনে এনে তারপর পরমার ডান হাতের কনুইটা ধরে টেনে বসিয়ে দিলো চেয়ারে। পরমা কোনও প্রতিবাদ করল না। তার আর কিছু বাকিও ছিল না বিশেষ খারাপ লাগার মত। বিল্টু আবার তার চুলে হাত দিলো। এবার আর আগের মত হাত কাঁপছিল না। বরঞ্চ অন্য উত্তেজনা অনুভব করছিল। বেশ যত্ন করে এলোমেলো চুলগুলো মাথার পিছনে জড়ো করে আবার গোছা করল। তারপর হেয়ার ড্রায়ার দিয়ে বেশ কিছুক্ষণ নেড়ে চেড়ে শুকালো চুলের গোছাখানা। সদ্য শ্যাম্পু করা নরম শুকনো চুলের স্পর্শ লাগছিল তার যৌনাঙ্গে তাতেই সেটা আবার শক্ত হয়ে উঠল। অনেকক্ষণ চুলটা ম‍্যাসাজ করল। তারপর সেই অবস্থাতেই চুলের গোছাটা বেশ ভালো করে আঁচড়ে রাবার ব্যান্ড দিয়ে একটা পনিটেল করল উঁচু করে। এতক্ষণে তার নজর পড়ল পরমার বাকি শরীরের পানে। কি অদ্ভুত সুন্দর লাগছে। তার মাসাজের কারনেই হোক আর ক্লান্তিতেই হোক পরমার মাথা এলিয়ে পড়েছে পেছন দিকে। আর চেয়ারের পিছনে প্রায় মেঝে অব্দি ঝুলে রয়েছে সেই আশ্চর্য সুন্দর চুলগাছি। লক্ষ্য করল চুলের গোছাটা যেটা এতদিন কালো মনে হত, সেটা ঠিক কালো নয়। বরং গাঢ় তামাটে রংয়ের। পরমার ফর্সা উলঙ্গ শরীরে গোলাপী মুখে আর মাথার পেছনের তামাটে রঙের লম্বা চুলের গোছায় তাকে বিল্টুর পর্ন মডেল ছাড়া আর কিছুই মনে হচ্ছিল না। তবু কি যেন একটা খুঁত রয়েছে। ঠিক নিখুঁত মডেলদের মত নয়। বিল্টুর মনে হল চুলগাছির আগা অসমান এবড়ো থেবড়ো। কাঁচি টা তুলে নিয়ে সমান করলো ডগাটা। এই প্রথম পরমার চুলের টুকরো আলাদা হয়ে মেঝেতে পড়ল। যদিও তা সামান্যই। বড়জোর এক ইঞ্চি হবে। হ্যাঁ, এইবার পার্ফেক্ট হয়েছে গোছাটা। তার আরও ইচ্ছে হল পরমার কপালটাও চুলে ঢেকে দিতে। যেমন সে দেখেছে ছবিতে মডেলদের। সে পনিটেলটা খুলল। মাথার সামনের চুল মাথার তালুর মাঝ অব্দি আলাদা করে বাকি পিছনের চুল আঁচড়ে আবার পনিটেল করল। তারপর সামনে এসে পরমার সামনের চুল মুখের সামনে আঁচড়াল। লম্বা চুলে পরমার শরীরের সামনের অংশ ঢাকা পরে গেল তার ফলে। বিল্টু এবার সুন্দর করে ভ্রুর নিচ অব্দি সমান করে নিখুঁত করে ছেঁটে ফেলল সেই চুল। লম্বা চুলের টুকরোগুলো পরমার উন্মুক্ত স্তন বেয়ে ঝরে পরছিল কোলে দুই উরুর ফাঁকে। ব্যাং কাটা হলে চুলের গাছিগুলো যত্ন করে সরিয়ে রাখল বিল্টু। কিন্তু তবু, কি যেন চোখে লাগছে। চেয়ারখানা এবার নিজের দিকে ঘুরিয়ে লক্ষ্য করল পরমার শরীরে অবাঞ্ছিত চুল বগলে ও যৌনাঙ্গে। এক মগ জল এনে শেভিং কিটটা খুলে রেজার হাতে নিপুণভাবে শেভ করল সেগুলি। পরমার বোধবুদ্ধি লোপ পেয়েছে, সে কোনো প্রতিবাদ করছে না। এমন কি বিল্টু যখন তার হাতটা তুলে ধরছিল সে যেন নিজের অজান্তেই সহযোগিতা করছিল তাকে। যেন মাদকাসক্ত কোনও সুন্দরী রমণী। প্রায় আধঘণ্টা পর কাজ শেষ হলে এবার বিল্টু পরমার দিকে তাকিয়ে বুঝল আর তার পক্ষ্যে নিজেকে সামলানো অসম্ভব। এই শরীর যেন তাকে ডাকছে। সে আর সামলাতে পারলো না। পনিটেলটা ধরে পরমাকে দাঁড় করিয়ে তার শরীরটা সামনে ঝুকিয়ে আবার সে লিপ্ত হল কামলীলায়। দাঁড়িয়ে, চেয়ারে বসে পরমাকে কোলে বসিয়ে, শেষে বিছানায় শুয়ে আড়াই ঘণ্টা ধরে ভোগ করল সেই শরীর। শেষে যখন বিল্টুর হুঁশ হল ততক্ষণে সে বিছানায় চিত হয়ে শুয়ে আর পরমা তার যৌনাঙ্গের ওপর বসে নিজেই উন্মাদের মত লাফাচ্ছে। পরমা সমস্ত লাজ-লজ্জা বিসর্জন দিয়ে নিজেকে রূপান্তরিত করে ফেলেছে ওর দেখা সেই মডেলদের একজনে। যার প্রধান উদ্দেশ্য তার যৌনসঙ্গীকে চরম সুখের উপলব্ধি করানো। তারপর যা ঘটল তাতে বিল্টু শুধু অবাক হল না, ভয় পেল যেন। চরম মুহূর্তে পরমা তার যৌনাঙ্গে মুখ দিয়ে চেটেপুটে সব যৌনাঙ্গ নিঃসৃত রস সবটুকু পান করল। তারপর বিল্টু কে হাত ধরে তুলে তার যৌনাঙ্গ ধরে নিয়ে চলল সেই টুলটার দিকে। আর সে বিল্টুর দিকে তাকিয়ে এমন এক কামুক হাসি হাসছিল যে হাসি বিল্টু দেখেছে, কিন্তু পরমার মুখে নয়। পরমাও কোনোদিন হাসেনি সেরকম হাসি। যেন সে এক বারাঙ্গনা আর তার প্রথম খদ্দের বিল্টু। 

এবার পরমা টুলটায় বসল আর কাঁচিটা তুলে বিল্টুর হাতে দিয়ে নিজে তার দিকে পিছন ফিরে বসল। যেন বলতে চাইল নাও এবার আসল কাজ শেষ কর। বিল্টুর মনে পড়লো সেই নিউজ এ‍্যাংকার মেয়েটির কথা। যেমনটা সে দেখতে চেয়েছিল পরমাকে। বিল্টু প্রথমেই পনিটেলটা আলাদা করল পরমার মাথার ত্বক থেকে। তারপর ট্রিমার তুলে নিলো। প্রায় আধঘণ্টা যাবৎ উন্মত্ত খেলা যখন শেষ হল তখন পরমার মাথার চুল বড়জোর দু ইঞ্চি বাকি আছে। ঘাড় আর দু কানের পাশে চুল প্রায় নেই বললেই চলে। ঘাড় থেকে মাথার ওপর অব্দি চুল ক্রমশ বড় হয়ে মাথার ওপর দু ইঞ্চি লম্বা। মাথার সামনের ব্যাং তখনও তেমনি। বেশ সুন্দর দেখাচ্ছে তাকে। এরপর দুজনে জামা কাপড় পরে যখন ঘর থেকে বের হল তাদের নিজেদের সম্পর্ক আগের মত তো নেই-ই বরং যেন বদলে গেছে দুজনেই। দুজনেই যেন খুব খুশি। 

পরমা নিজেকে আয়নায় দেখল। বেশ দেখাচ্ছে তাকে। আজকালকার মডার্ন বাংলার ম্যাম। 

পরে যেদিন সে কলেজে ঢুকল সবাই তাকে দেখে যথেষ্ট অবাক হল। আরো অবাক হল যখন দেখল পরিবর্তন শুধু পরমার মুখমণ্ডলে হয়নি। এই দুদিনে যেন মানুষটাই বদলে গেছে।

পরিবর্তন (১৮+) ৩য় পর্ব

তারপর আর হয়ত কোনোদিন এভাবে চুল নিয়ে সে খেলা করতে পারবে না। সুতরাং আজই তার সুযোগ। সে যা প্রাণ চায় আজ করতে পারে মাকে নিয়ে। তার খুব ইচ্ছে হল চুল কেটে ফেলার আগে ওই চুল সে নিজের হাতে শ্যাম্পু করে দেবে। শুধু তাই নয় তার ইচ্ছে হল এতদিন যা কল্পনা করে বাথরুমে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়েছে আজ তাকে সামনে দাঁড় করিয়ে আনন্দ নেবে। এই ভাবনাতেই তার এত আনন্দ হল যে তার মনেও রইল না ওই মহিলার সঙ্গে তার কি সম্পর্ক। কাম এমন এক জিনিস যা একবার যখন মানুষের মাথায় ভর করে তখন আর দিগ্বিদিক জ্ঞান থাকে না। 

বিল্টুরও তাই হল। তবে এর ফলে পরমাকে যে যন্ত্রণা সহ্য করতে হল তার জন্যে কিছুটা হলেও পরোক্ষে পরমা নিজেই দায়ী সেটা সে তখন মনে মনে মেনে নিয়েছিল। কোনোদিন বিল্টুকে সময় না দেওয়ার ফলে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছিল তার ফলেই আজ বিল্টু ভুলে গিয়েছে এই মহিলার সঙ্গে তার কি সম্পর্ক? সে কিছু বাদ রাখবে না। মনের সব ইচ্ছা সে আজই পূরণ করবে। পরমাও মনে মনে সেটাই চাইছিল যদিও, সব যন্ত্রণার আজই অবসান হোক; তবু বিল্টুর এহেন আচরণ সে আশা করেনি। বিল্টু এতক্ষণ ওর চুল নিয়ে খেলা করছিলো সেটা পরমা ওর ছেলেমানুষি ভেবেছিল। বিল্টুর ঘরের লাগোয়া একটা বাথরুম ছিল যেটা বিল্টু মাঝেসাঝে রাতের দিকে ব্যবহার করত, খুব ছোট যদিও তবু একজনের পক্ষে যথেষ্ট ছিল। বিল্টু এবার পরমার লম্বা চুল ভালো করে পেঁচিয়ে গোছ করে ডান হাতে গুছিয়ে ধরে কবিতাকে বলল ‘বাথরুমে চল।’ পরমা হতবাক হয়ে গেল এবার। প্রতিবাদ করবে কি করে? তার চুলের গোছা বিল্টু শক্ত করে ধরে আছে। সে ঘাড়ও নাড়াতে পারছে না। চিৎকার করবে? লোকে কি বলবে? দরজা ভেতর থেকে বন্ধ। এখন বিল্টুর কথা মানা ছাড়া কোনো উপায় নেই। সে প্রথমে বিল্টু কে ধমক দেওয়ার চেষ্টা করলো। ফল হল বিল্টু এক হ্যাঁচকা টান মেরে তাকে টুল থেকে প্রায় দাঁড় করিয়ে দিল। পুরোপুরি দাঁড়াতেও পারলো না সে। চুলে হঠাৎ হ্যাঁচকা টান পরায় মাথাটা ঘুরে গিয়েছিল, ফলে দুহাতে মাথা ধরে বিল্টুর হাতে ধরা চুলের গোছা থেকে প্রায় ঝুলে রইল। বিল্টু ডান হাতে চুলের গোছা আর বাঁ হাতে পরমার বাঁ কনুই টা ধরে তাকে সোজা করে দাঁড় করিয়ে দিল। পরমা বেশিক্ষণ দাঁড়িয়েও থাকতে পারলো না। মাথা ঘুরে বসে পড়লো মাটিতে। বিল্টু তখনও ধরে ছিল চুলের গোছা। পরমা এবার কেঁদে ফেলল। কাকুতি মিনতি করতে লাগলো আর অঝোরে কাঁদতে লাগলো। মজা হল এই, যে সে যত কাঁদতে লাগলো বিল্টুর পৈশাচিক আনন্দ যেন তত বেড়ে যেতে লাগল। এই তো চেয়েছিল সে। আজ সে সত্যিই কিছু বাদ রাখবে না। বিল্টু চুলের গোছাটা ছেড়ে দিয়ে একটানে সেটা খুলে ফেলল। তারপর নিজের প্যান্ট খুলে ফেলে ওই চুলের গোছায় তার যৌনাঙ্গ ডুবিয়ে পরম আনন্দে মায়ের রেশম কোমল চুলে তার বাঁড়াটা ঘষতে লাগল কিছু চুলের গোছা সে তার সাড়ে ছয় ইঞ্চি লম্বা বাঁড়ার ওপর পেঁচিয়ে চটকাতে লাগল পরমার ঘন চুলের গোছার মাঝে বিল্টুর ধোন পুরোপুরি উধাও হয়ে গেল। বিল্টু কেমন পাগলের মতো হয়ে গেল এত চুল পেয়ে সে কিছু লম্বা চুল তার পায়ু ছিদ্র তেও চেপে চেপে ভরে নিল আর কোমরে পেঁচিয়ে রাখল তার নিচের সব কিছু সে কবিতার চুলের আবেশ দিয়ে ঢেকে ফেলেছে। পরমার কিছু করার নাই সে শুধু ছেলের অর্ধনগ্ন শরীরের সামনে মাথা নিচু করে সেই কাম যন্ত্রণা যেন মাথা পেতে গ্রহন করছিলো। 


পরমার গলায় তখনো সাদা কাপড়টা জড়ানো ছিল। বিল্টু চুলের গোছাটা ছেড়ে দিয়ে একটানে সেটা খুলে ফেলল। তারপর নিজের প্যান্ট খুলে ফেলে ওই চুলের গোছায় তার যৌনাঙ্গ ডুবিয়ে পরম আনন্দের তার চেনা খেলায় লিপ্ত হল। পরমা ছেলের অর্ধনগ্ন শরীরের সামনে মাথা নিচু করে সেই কাম যন্ত্রণা যেন মাথা পেতে গ্রহন করছিলো। তবু যেন তার মনে হচ্ছিলো এতেই যদি বিল্টু শান্ত হয় তবে তাও সে আজ মেনে নিতে রাজি আছে। তবে ওই চুল সবটুকু কেটে ফেলতে তার যে একটু আগে কষ্ট হচ্ছিলো সেটা আর হচ্ছিলো না। খালি মনে হচ্ছিলো ওই আপদ বিদেয় হওয়াই ভালো। যা দেখে নিজের ছেলে কামুক হিংস্র পশু তে পরিণত হয় সেই সৌন্দর্য তার চাই না। করুক যা প্রাণ চায় বিল্টুর, যা হয় হবে। 

কতক্ষণ পেরিয়েছে পরমা জানে না। সে মাথা নিচু করেই বসেছিল। তার চোখ দিয়ে সমানে জল পড়ছিল। সে এবার অনুভব করলো বিল্টু ঠাণ্ডা হয়েছে। কিন্তু তাতেও পরমার দুর্গতি শেষ হল না। বিল্টু এবার আবার তাকে দাঁড় করিয়ে তার গা থেকে সত্যিই শাড়ি সায়া ব্লাউজ খুলে নিলো। তারপর নিজের টি-শার্টটাও খুলে আবার পরমার চুলের মুঠিটা ধরে টেনে নিয়ে গিয়ে বাথরুমে ঢুকিয়ে নিজেও ঢুকে বাথরুমের দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দিল। আগামী দেড় ঘণ্টা পরমার গোঙানির আওয়াজ চাপা পরে রইল অন্ধকার বাথরুমের ভেতর। ঘণ্টা দুয়েক পর যখন বাথরুমের দরজা খুলল পরমার শরীরে আর কোনও ক্ষমতা অবশিষ্ট নেই। এতটুকু সুতোও নেই শরীরে। যেন একটি জীবন্ত মৃতদেহ। পরমার স্তনগুলো জোরে জোরে চুষতে থাকল। পরমা চিত হয়ে গোঙাতে লাগল তার ফর্সা নগ্ন শরীর জুড়ে এলো চুল। বিল্টু পরমার গায়ে জল ঢেলে তাকে ভিজিয়ে তার শরীর ও চুল ভোগ করা শুরু করল। সে তার গুদে আঙ্গুলি করতে করতে জিভ ভরে দিল। পরমার চোখ উল্টে গেল কি ভীষণ আরাম সে পাচ্ছে তার জানান দিতে সে বিল্টুর মাথাটা ভোদায় চেপে ধরে। বিল্টুও তার যৌনাঙ্গে মুখ দিয়ে চেটেপুটে যৌনরস সবটা পান করল। এর পর বিল্টু পরমার ভেজা চুল গায়ে জড়িয়ে নিল আর পরমার ল্যাংটো শরীর জড়িয়ে ধরল। চুলের আবেশে দুজনই পরম তৃৃপ্তি পেল। পরমা এখন নিজেই কোমর উঠিয়ে তার ছেলের বাঁড়া গুদে নেওয়ার চেষ্টা করতে থাকে বিল্টুও দেরি না করে পনিটেলখানা ধরে পরমাকে দাঁড় করিয়ে তার শরীর টা সামনে ঝুকিয়ে সে লিপ্ত হল কামলীলায়। কটা বড় ঠাপ দেওয়ার পর সে বীর্যপাত করল সঙ্গে পরমাও জল খসাল। এর পর পরমা নিজে তার লম্বা এবং ভেজা চুুল দিয়ে বিল্টুর ধোনে লেগে থাকা বীর্য মুছে দিল। বিল্টু নিজের বিকৃত কামকে শান্ত করে তারপর পরমার চুল শ্যাম্পু করে দিল প্রাণভরে। শরীরের কোনও অংশ বাদ দেয়নি সাবান ঘষতে। বাথরুম থেকে বেরোনোর পর পরমার অবসন্ন নগ্ন ভিজে শরীর টা এনে কোনোরকমে চিত করে শুইয়ে দিল বিছানায়। পরমার মাথা ঝুলে রইল বিছানার ধারে। আর তার ঘন লম্বা ভিজে চুল এলিয়ে ছড়িয়ে পড়লো বিছানা থেকে মেঝে অব্দি অনেকখানি জুড়ে।

পরিবর্তন (১৮+) ২য় পর্ব

বিল্টু এতক্ষণ শুয়েছিল খাটের ওপর। এবার উঠেছে। পরমা বুঝতে পারছে বিল্টু বাথরুমে যাচ্ছে। বিল্টু বাথরুমে ঢুকতেই পরমা ঘরে ঢুকে চিরুনিটা হাতে তুলল তারপর চিরুনিটা ড্রেসিং টেবিলের ড্রয়ারে রেখে বিছানায় বসে চোখে হাত দিয়ে জোরে জোরে শ্বাস নিতে লাগল। প্রায় আধঘণ্টা পর বিল্টু বেরোলো বাথরুম থেকে। পরমা ডাকল

– “বিল্টু শোনো”

বিল্টু ঘরে ঢুকল। ওকে দেখে মনে হচ্ছে যেন খুব ক্লান্ত। বুঝতে কিছুই বাকী ছিল না পরমার। গম্ভীর গলায় আদেশ বেরোলো ওর মুখ থেকে,

– “এখানে বসো”

বিল্টু বসল। মুখ নিচের দিকে। পরমা অধৈর্য হয়ে উঠে দাঁড়াল। খোলা চুল টা জড়িয়ে নিলো। ঘাড়ের কাছে একটা বড়সড় রেশমের বলের মত ঝুলে রইল খোঁপাটা। পরমা বলতে শুরু করল,

– "কি চাও তুমি? তোমার কম্পিউটারে আমি দেখেছি। কি ওগুলো…" আরো বলতে যাচ্ছিল, বিল্টু কেঁদে ফেলল। পরমা এটা আশা করেনি। ঘাবড়ে গেল বিল্টুর কান্না দেখে। ওর খোলস টা যেন হঠাৎ উধাও হয়ে গেল বিল্টুর কান্না দেখে। ওর পাশে বসল পরমা। ওর গলা অনেক নরম হয়ে এসেছে। বিল্টুর মাথায় হাত বোলাতে লাগলো। বিল্টু এক ঝটকায় জড়িয়ে ধরল ওকে। অঝোরে কেঁদে চলেছে সে। পরমা এবার বলল,

– "কি চাই তোর? আমায় বল, কেন ওসব দেখিস তুই?”

বিল্টু এবার কথা বলল, ওর কান্না থেমেছে।

– “আমি জানি না মা। তোমার চুলটা দেখলেই আমার…"


পরমা কোনও কথা বলল না। শুধু বিল্টুর মাথায় হাত বোলাতে লাগলো। ও বুঝতে পেরেছে ওর কি করা উচিত। কিছুক্ষণ পর সব শান্ত হলে বিল্টুকে বলল এদিকে এসো। বিল্টু গেলে পরমা বলল সকালে তুমি যেই চুল আমার চিরুনি থেকে নিয়েছিলে ওটা এখনই দাও আমায়। বিল্টু ঘাবড়ে গিয়ে বলল আমি কিছু জানিনা তুমি কোন চুলের কথা বলছ। পরমা বলল তাহলে আমায় তোমার বাবাকে একটা ফোন করতে হবে মনে হয়। বিল্টু কাঁদতে কাঁদতে বলল না না দাঁড়াও দিচ্ছি বলে সে বাথরুমের দিকে যেতে গেল তো পরমা ধমক দিয়ে বলল ওদিকে না এখানে দাঁড়িয়ে যা করার কর। বিল্টু কোনো উপায় না পেয়ে পরমার সামনেই ধোনটা বের করে ওতে লেগে থাকা চুলগুলো ছাড়াতে লাগল। পরমা বলল এগুলো তুমি কি করেছ ছিঃ! ছিঃ!! বিল্টু লজ্জায় মাথা হেঁট করে ধোনের থেকে চুল বার করে পরমার হাতে দিলো। পরমা রেগে বলল তুমি এমন কেন করেছ? তুমি জানো চুলের ধারে তোমার নুনু কেটে গিয়ে রক্তপাত হতে পারত? বিল্টু চুপ করে রইলো। পরমা বলল অনেক হয়েছে আর না বিল্টুকে বলল তৈরি হয়ে নে। আমরা বেরুবো। বিল্টু জিজ্ঞেস করল, ‘কোথায়?’

– 'আমি চুল কেটে ফেলব, তুই আমায় নিয়ে যাবি।'

বিল্টু চমকে উঠল একটু। ও নিজেও অনেকবার মাকে কল্পনা করেছে, গলায় সাদা কেপ জড়ানো, মায়ের চোখে জল পড়ছে, তবুও ও থামছে না নিজের হাতে কেটে ফেলছে মায়ের চুল। একদম ছোট বয়কাট। টিভিতে যে মেয়েটা খবর পরে ঠিক তার মত। ওর আজ যেন একটু সাহস হল। বলল


– ‘মা, তোমার চুল যদি আমি কাটি? প্লিজ না বলো না। আমি কথা দিচ্ছি আর ওসব আমি দেখব না। মন দিয়ে পড়াশোনা করব।'

পরমা এবার হাসল। বুঝল সমস্যা এখন সমাধানের পথে। এতদিন নিজেকে দিদিমণি ভেবে এসেছে। আজ প্রথম মা ভাবতে ভাল লাগছে নিজেকে। ছেলের জন্যে এটুকু করতে পারবেনা সে? বলল ঠিক আছে। বিল্টুকে এত খুশি দেখেনি সে কোনোদিন। বিল্টুকে বলল, 'বল আমি কি করব। কোথায় বসব? বরং তোর ঘরে চল।’

বিল্টু অবাক, আজ কি সে স্বপ্ন দেখছে? তারাতারি সব ব্যবস্থা করতে লাগলো সে। নিজের ঘর পরিস্কার করে ঘরের মাঝে একটা টুল রাখল সে। একটা সাদা কাপড় জোগাড় করলো চুল কাটার সময় মায়ের গায়ে জড়ানোর জন্য। বাবার শেভিং কিট কাঁচি চিরুনি সব জড়ো করল টুলটার কাছে।

পরমা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজেকে দেখছিল চুলের গোছা সামনে নিয়ে। নিজেকে আজ বড় কুৎসিত লাগছে তার। কি করতে চলেছে সে কিছুই জানে না। সোমবার যখন কলেজ যাবে তাকে দেখে লোকে হাসবে। কিন্তু কোনো উপায় নেই তার। ওর মুখ চোখ দেখে মনে হচ্ছিল যেন কোন অজানা শত্রু তার সর্বস্ব লুট করে নিতে চলেছে। যেন সর্বসমক্ষে উলঙ্গ করে দেয়া হবে আর একটু পরেই। না, সব চুল সে কিছুতেই কাটবে না। খুব জোর চার আঙ্গুল, আট আঙ্গুল, আচ্ছা বেশ খুব বেশি হলে কোমর অব্দি। তার বেশি না। সে তখনও জানে না, বিল্টু ঠিক তখনই ট্রিমারটা চালিয়ে টেস্ট করছে তার জন্যে।কবিতা আর তাকিয়ে থাকতে পারল না আয়নায়, চুলটা তুলে খোঁপা করে নিলো। আরও মিনিট দশ কাটল। চমক ভাঙল বিল্টুর ডাকে, 'মা, এসো।' 

পরমা গিয়ে ঢুকল বিল্টুর ঘরে। বিল্টু মাকে ঘরে ঢুকিয়ে দরজা ভেতর থেকে বন্ধ করে দিলো যাতে কেউ ওদের বিরক্ত না করে। পরমাকে দেখে মনে হচ্ছিল না যে সে স্বেচ্ছায় মেনে নিচ্ছে এই ব্যবস্থা। যেন ওকে জোর করে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছিল এমন একটি ঘরে যেখান থেকে সে যখন বেরোবে ততক্ষণে তার মান সম্মান শরীরের আচ্ছাদনটুকু লুট করে নেবে কেউ। তবুও ওকে ঢুকতেই হবে ওই ঘরে। এছাড়া আর কোনো উপায় নেই ওর। বিল্টু ওকে হাত ধরে নিয়ে গিয়ে টুলটাতে বসিয়ে দিলো। পরমার শরীরে যেন প্রাণ নেই। বিল্টু সাদা কাপড়খানা জড়িয়ে দিচ্ছে ওর গলায়। তারপর হাত পড়ল ওর খোঁপায়। কবিতার শরীরে শিহরণ খেলে গেল। বিল্টুর শরীরও স্থির নেই। মায়ের নরম চুলের খোঁপায় হাত দিয়ে ওর বুক উত্তেজনায় কাঁপতে শুরু করেছে। ওর পক্ষে মাথা ঠিক রাখা অসম্ভব হয়ে উঠল। এতদিন যা সে স্বপ্নে দেখে এসেছে আজ তা বাস্তবে পেয়ে সে সব ভুলে গেল। সে ভুলে গেল একটু আগে কি ঘটেছে। খালি তার মনে হতে লাগলো এতদিন যে সকল মডেলদের সে কম্পিউটারে দেখে এসেছে তাদেরই কেউ একজন তার সামনে বসে আছে এবং তাকে নিয়ে সে যা খুশি করতে পারে। সে পাগলের মত খেলা করতে লাগল মায়ের চুল নিয়ে। প্রথমে খোঁপাটা দু’হাতে নেড়েচেড়ে দুহাতে টিপে শেষে নাক ডুবিয়ে গন্ধ শুঁকতে লাগল। পরমা বুঝতে পারল না বিল্টু কেন এমন করছে। কিন্তু তার খালি মনে হতে লাগল বিল্টু এখন যা চাইছে তা না পাওয়া অব্দি ওর মন শান্ত হবে না। তাকে আবার স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনতে গেলে সে যা চাইছে তাই দিতে হবে। নতুবা সে তলিয়ে যাবে এক অন্ধকার জগতে। তাই সে চুপচাপ বসে রইল। আর নিজেকে পুরোপুরি বিল্টুর হাতে ছেড়ে দিল। বিল্টুর তখন মাথার ঠিক নেই। ততক্ষণে খোঁপাটা খুলে ফেলেছে সে।ঘন কালো মখমলের মত নরম কালো চুল মেঝে অবধি ঝুলে রয়েছে, ঢেকে ফেলেছে পরমার গোটা দেহ। আর বিল্টু দুহাতে নিয়ে খেলছে, গায়ে মাখছে সেই পশম। হঠাৎ বিল্টুর মনে হল এই চুল তো মা কেটেই ফেলবে খানিক বাদে। 


চলবে…

পরিবর্তন (১৮+) ১ম পর্ব

পরমা চক্রবর্তী একটি কলেজের বাংলার অধ‍্যাপিকা। মার্জিত রুচিসম্পন্ন গম্ভীর ব্যক্তিত্বের আড়ালে সুন্দরী উপমাটি তার ক্ষেত্রে যেন ভয়ে জড়সড় হয়ে থাকে। কারণ সে একজন প্রফেসর। এমনটাই অন্তত সে ভাবত নিজের ব্যাপারে। তাই সে সুন্দরী হলেও কোনো ছাত্র তার সঙ্গে ফাজলামি করার সাহস দেখাত না। হাল্কা রঙের শাড়ি, মানানসই সাজপোশাক, কপালে বড় টিপ, ও ঘাড়ের কাছে বড় খোঁপা বা লম্বা বেণী করে যখন সে ক্লাসে ঢুকত ছাত্র-ছাত্রীদের চরম কোলাহলও নিমেষে থেমে যেত তাকে দেখে। সারাদিন এই পরিবেশে অভ্যস্ত হয়ে যখন সে সন্ধ্যে বা ভোরবেলায় যখন ছাদে একা থাকত তখনও যেন নিজেকে সেই খোলসের মধ্যেই অনুভব করত। এই খোলসের মধ্যে থাকতেই সে অভ্যস্ত। তবে সে যে সুন্দরী সেটা সে ভালোই জানত। তার কাছে সৌন্দর্য মানে স্বাভাবিক, প্রাকৃতিক; যেমন বুনোফুল। কৃত্রিম সার দেওয়া বাগানের গোলাপেরও যে সৌন্দর্য আছে সেটাকে সে সুন্দর ভাবতে জানে না। তাই নিজেকেও চিরকাল কৃত্রিম সাজ থেকে দূরে রাখত যতটা সম্ভব। তার প্রমাণ তার হাঁটু ছুঁইছুঁই একঢাল ঘন কালো লম্বা অল্প কোঁকড়ানো চুল। পৃথিবীতে ওই একটি জিনিস তার চোখে সবচেয়ে সুন্দর। পরম আদরে লালন করত সে। ঘণ্টার পর ঘণ্টা সে কাটাত আয়নার সামনে ঘুড়িয়ে ফিরিয়ে অনেকক্ষণ ধরে আঁচড়াত, নাড়ত চাড়ত। যেন পরম আনন্দে খেলা করত। কিন্তু কখনো খেয়াল করেনি বিল্টু তাকে লক্ষ্য করত আড়াল থেকে।

পরমা যে সুন্দরী সেটা আগেই বলেছি। ৫’৬” লম্বা ফর্সা সুঠাম সুশ্রী চেহারা। তার চুলের বর্ণনা আগেই দিয়েছি। তবে সেই বর্ণনায় তার সৌন্দর্য কিছুই তুলনা করা যায়না। বিল্টুরও যে সেই চুল এত পছন্দ তাতে আর তার দোষ কি? তার মায়ের এই লম্বা ঘন কালো মখমলের মত চুল তাকে এতটাই আচ্ছন্ন করে ফেলেছিল যে সে স্বপ্নেও নিজের মাকেই দেখতে পেত আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল আঁচড়াচ্ছে, কিম্বা কখনও কখনও নিজেকেও ভাবত মায়ের চুল দুহাতে নিয়ে সাড়া গায়ে মাখছে সেই নরম পশমের কোমলতা। তার সারা শরীর দিয়ে অনুভব করছে। আরও এক ধাপ এগিয়ে নিজেকে হারিয়ে ফেলত কল্পনার জগতে যেখানে সে মায়ের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ত।ইন্টারনেটে খুঁজে বেড়াতো তার কল্পনার জগৎ। আর সেসব আবর্জনা জড়ো করত নিজের কম্পিউটারের হার্ডডিস্কে। তারপর ঘণ্টার পর ঘণ্টা বাথরুমে কাটিয়ে অবশেষে মোহ কাটলে ভীষণ অপরাধী ভাবত নিজেকে। কিন্তু আবার নিজের মাকে খোলা চুলে দেখলে নিজেকে সামলাতে পারত না, আবার ফিরে যেত নিজের পুরনো জগতে। এই চাপে দিন দিন সে অবসাদে ডুবে যাচ্ছিলো। কিন্তু কোনোদিন কাউকে জানতে দেয়নি। পরমাও জানার চেষ্টা করেনি এতদিন তার নিজের ছেলের মানসিক সমস্যাগুলো। চিরকাল নিজের খোলসেই ঢুকেছিল সে। নিজের অজান্তেই পরোক্ষে সে নিজেই নিজের সন্তানের সর্বনাশের কারন হয়ে দাঁড়াচ্ছিল।

পরমার স্বামী বিশ্বম্ভর তার ব্যবসা নিয়ে ব্যস্ত। সে বিশেষ নজর দিতে পারে না সংসারে। আর ছোট্ট সংসারে যা প্রয়োজন হয় পরমাই সামলে নেয় সব। কাজের লোকও আছে দুজন। সকালে সন্ধ্যে কাজ করে যায়। কলকাতার দামী ফ্লাটে দুজনের আয়ে সচ্ছল ভাবেই চলে যায়।


বিল্টুর বয়স ১৮ পরমার একমাত্র সন্তান। ভালো নাম বিশ্বরূপ। একটা ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে এই বছরই এডমিশন নিয়েছে। বিল্টুর ঘর আলাদা। ওর ঘরে কাজের মেয়ে দিনে দুবার ঝাঁট দেওয়া আর একবার মোছার জন্য ঢোকে। সেটা বিল্টু জানে। তাই কখনও অতিরিক্ত নিরাপত্তার কথা ভাবেনি সে। আর মা-বাবার ল্যাপটপ আছে। তার কম্পিউটারে যে পাসওয়ার্ড দেয়া উচিত সেটাও সে কখনো অনুভব করেনি।

ব্যাপারটা যখন প্রথম পরমার নজরে পরে তখন নিজেকে সামলাতে বেশ কিছুক্ষণ সময় লেগেছিল তার। কাউকে কিছু বলেওনি সে। বিল্টু সেদিন কলেজে গিয়েছিল। পরমার ল্যাপটপে কিছু গোলমাল হওয়াতে ভেবেছিল বিল্টুর কম্পিউটারে মেইলটা একবার চেক করবে। তাতেই ব্যাপারটা পরমা প্রথম জানতে পারে। এই ধরনের কোনও বিপদে যে তাকে পরতে হতে পারে সেটা সে আগে ভাবেনি। ব্যাপারটা জানার পর থেকে সে সজাগ হয়ে বিল্টুকে বেশ কিছুদিন ভালো করে লক্ষ্য করে সমস্যাটা কতটা গভীরে পৌঁছেছে বুঝতে পেরেছিল। 

সেদিন ছিল শনিবার। পরমার কলেজ সেদিন ছুটি ছিল। সকাল বেলা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল আঁচড়াচ্ছিল। আর আড়চোখে লক্ষ্য করছিলো বিল্টুও তাকে দেখছে খাটের পাশটায় বসে। বয়ঃসন্ধির সময় যে সন্তানের বন্ধু হতে হয় সেটা সে জেনেছে সমস্যাটা জানার পর তার এক মনোবিদ বন্ধুর সঙ্গে আলোচনা করে। আর এইসময় যে বেশি বকাঝকা করলে সেটাও সে জেনেছে তার কাছ থেকেই। তাই নিজেকে সামলে রেখেছে অনেক কষ্টে। চুুুল আঁচড়ানোর পর চিরুনিতে লেগে থাকা চুল সমেত চিরুনিটা পরমা রেখে দিল টেবিলের ওপর। আর তার পর বেরিয়ে এল রুমের বাইরে এবং দরজার আড়ালে লুকিয়ে সে যা দেখল তাতে তার মাথায় রক্ত উঠে গেল। পরমা দেখল তার ছেলে সেই চিরুনিটা তুলে তাতে লেগে থাকা চুলগুলো আস্তে করে বার করল আর শুঁকতে লাগল। পরমা অবাক হয়ে ভাবল সে কেন এমন করছে! এর পর বিল্টু নিজের প্যান্ট খুলে তার নুনু বার করল এবং পরমার সেই আঁচড়ে ফেলে দেওয়া চুল সে ওখানে পেঁচিয়ে নিল সঙ্গে সঙ্গে তার লিঙ্গ ফুলে দাঁড়িয়ে গেল । এ বয়সেই তার ধোন বেশ দীর্ঘ ও লম্বা। সে তার নুনুর লাল মুন্ডিতে ওই চুল থুথু দিয়ে পেঁচাতে থাকল । পাছা পেরোনো লম্বা চুল পেঁচানোর পর ওর ধনের লাল অংশটা কালো হয়ে গেল এবং উত্তেজনায় বীর্য বেরিয়ে গেল বিল্টুর। এদিকে আড়াল থেকে পরমা যে সব দেখছে সেদিকে ভ্রুক্ষেপ নেই বিল্টুর। অতঃপর বিল্টু একটা টিস‍্যু বের করে বীর্য মুছে ফেলল। কিন্তু সেই চুল ওই ভাবেই লাগিয়ে রাখল নুনুতে আর ক্লান্ত হয়ে শুয়ে পড়ল বিছানায়। পরমার তো রাগে গা জ্বলছে ঐসব দেখে। যার ভয়ে গোটা কলেজের ছেলে মেয়ে কুঁকড়ে থাকে তার নিজের ছেলে কিনা শেষ অবধি তার চুলের কামনায় এত নোংরা কাজ করল ছিঃ। তবে তার বন্ধু যে সমাধান বলেছে সেটা তার কাছে মেনে নেওয়া অসম্ভব মনে হয়েছিল। কিন্তু বন্ধু তাকে বুঝিয়েছে, এ ছাড়া বিল্টুকে শোধরানোর আর কোনও উপায় নেই। কিন্তু কিভাবে কি বলবে কিছুই ভেবে পাচ্ছিল না পরমা। শুধু বিল্টু কে দেখছিল আর যত দেখছিল তত তার মাথা গরম হয়ে উঠছিল।

Monday, September 15, 2014

পারম্পরিক অনুশাসন ভাঙায় সাজা

হাই আমি আলিশা। এটি আমার বাস্তব ঘটনা যা কয়েক বছর আগে ঘটেছিল। আমি একটি ব্রাহ্মণ পরিবার থেকে এসেছি, আমাদের পরিবারে আমার মা, আমার বাবা এবং ৩ জন বোন রয়েছি। আমি সবার ছোট। আমি যখন ইন্টার ২য় বর্ষে পড়ি তখন এই ঘটনা ঘটে। আমার পরিবার সম্পর্কে লিখলে এটা খুবই গোঁড়া এবং ঐতিহ্য ও সংস্কৃতির ব্যাপারে খুবই কঠোর। আমাদের তিন বোনকে কখনোই জিন্স বা স্কার্ট পরার অনুমতি দেওয়া হয়নি। আমরা সবসময় সালোয়ার স্যুট পরতাম। কিন্তু সবাই জানে কলেজ লাইফ নিজের মূল‍্যবোধকে নষ্ট করে দেয়। আমি সবসময় জিন্স এবং শর্ট স্কার্ট পরতে চাইতাম। একদিন আমার বাবা-মা এবং আমার বড় বোনেরা একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে শহরের বাইরে গিয়েছিলেন। আমি এটিকে আমার খায়েশ পূরণের সুযোগ ভেবেছিলাম। আমি আমার বন্ধু থেকে জামাকাপড় চাইলাম এবং ওর কাছ থেকে একটি ছোট স্কার্ট এবং একটি টপ নিলাম। আমি পোষাক পরেছিলাম এবং অনিচ্ছাসত্ত্বেও এসব পরে কলেজে দেখাতে গিয়েছিলাম। সেদিন আমাকে এমন বেশভূষায় দেখে সবাই অভিভূত হয়েছিল। এটা ছিল আমার এক বন্ধুর জন্মদিন। সে আমাদের সবাইকে একটি পার্টি দিয়েছিল। আমার সব বন্ধু আমাকে আমিষ খেতে বাধ্য করেছিল। দুর্ভাগ্যবশত আমার বাবা-মা কোনো কারণে বিয়ে থেকে ফিরে আসেন। আমি বেকারিতে ছিলাম যেখানে আমার বাবা-মা বাস থেকে নেমেছিলেন। তারা দূর হতে আমাকে লক্ষ্য করেন এবং আমার কাছে এলেন, আমাকে তাদের সাথে বাসাতে নিয়ে গেলেন। ১০ মিনিট অন্তর আমরা আমাদের বাড়িতে পৌঁছে গেলাম। সেখানে পরিস্থিতি বরাবরের মতো শান্ত ছিল। সে ক্ষণে হঠাৎ আমার মা আমাকে রূঢ়ভাবে আমার পরিধেয় বদলানোর নির্দেশ দেন। আমি আমার পরিচ্ছদ পাল্টে নিই। তিনি আমার বোনদেরকে কিছু পুরানো কাপড় পরিধান করার নির্দেশ দিয়েছেন। আমরা সবাই প্রস্তুত ছিলাম এবং যা ঘটতে চলেছে তার জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আমার বাবা বাইরে গেলেন। প্রায় ২০ মিনিট পর তিনি একটি ব্যাগ হাতে নিয়ে ৫০ বছরের কাছাকাছি বয়সী একজন লোককে নিয়ে ফিরে আসেন এবং পিছনের করিডোরে নিয়ে যান। আমাদের সবাইকে করিডোরে আসতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল এবং খুব কর্কশভাবে আমার বাবা বলেছিলেন যে আমাদের তিনজনেরই মাথা মুড়ানো হবে। আমার বড় দিদি কান্নায় ভেঙে পড়ে। আমি অনুনয় করে বললাম উনি এমন করছেন কেন? তিনি বললেন, কেন এই শাস্তি হচ্ছে তা তুমি ভালোই জানো। তারপর মা আমাকেই প্রথমে নাপিতের কাছে ঠেলে দিলেন মাথা কামানোর জন্য। আমি কাঁদতে লাগলাম এবং সেখান থেকে চলে যাচ্ছিলাম কিন্তু আমার মা আমাকে নাপিতের দিকে ধাক্কা দিচ্ছেন....চল..... আমি চেঁচিয়ে কাঁদছিলাম। কিন্তু আমার পাশে কেউ ছিল না। আমার বাবা নাপিতকে প্রথমে আমাদের সমস্ত লম্বা বাঁধা চুল কেটে ফেলতে বলেছিলেন যাতে আমরা পালাতে না পারি, নাপিত এক জোড়া কাঁচি নিয়ে আমার দিকে এগিয়ে এলো এবং এক ঝটকায় সে আমার বেণীটি কেটে ফেলল এবং এটি মেঝেতে পড়ল; অবিলম্বে সে আমার উভয় দিদিরই বিনুনি কেটে দিলো। আমার বাবা আমাকে প্রথমে যেতে বাধ্য করেছিলেন যদিও আমি যেতে চাইনি। আমার মা ও বাবা আমাকে জোর করে নাপিতের সামনে বসিয়ে দিয়েছিলেন। নাপিত তারপর একটি মগ থেকে কিছু জল নিয়ে আমার চুল সম্পূর্ণ ভিজিয়ে দিলো। আমি উপরে থেকে নিচে প্রায় ভিজে গিয়েছিলাম কারণ আমি শুধু আমার মাথা নাড়াচ্ছিলাম এবং সরে যাওয়ার চেষ্টা করছিলাম। সে অনন্তর সোজা ক্ষুরটি হাতে নিয়েছিল। আমার হৃৎস্পন্দন বাড়তে শুরু করে এবং আমি আমার শরীরের উপর নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিলাম। অতঃপর সে রেজারে ব্লেড পরিবর্তন করে আমার মাথা নিচু করে, তারপরও আমি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু সে আমার মাথার চূড়া থেকে কপালে একটি পাস তৈরি করেছিল। চুলের বিশাল তাল আমার কোলে পড়েছিল এবং মলয়ানিল এক হাওয়া আমার মাথার ছাল স্পর্শ করেছিল। আমি অমনি নড়াচড়া থামিয়ে দিই। কয়েক মিনিটের মধ্যে সে একধার সম্পন্ন করে। চুল ঝরে পড়ছিল যেন বৃষ্টি পড়ছে। তারপর সে আমার মাথা ঘুরিয়ে সম্পূর্ণভাবে মুণ্ডিয়ে দিলো। সে কাজ শেষ করার সাথে সাথে আমার বাবা তাকে শেভিং ক্রিম দিয়ে আমার মাথা ২ বা ৩ বার চাঁছতে বলেছিলেন যাতে এটি মসৃণ হয়। সে এটি করেছিল এবং অনতিপরে আমার বোনদের পালা আরম্ভ হয়। মেজ দিদি জিজ্ঞেস করলেন আলিশা ভুল করলে আমাদের শাস্তি দিচ্ছেন কেন? তদুত্তরে তিনি বলেছিলেন যে এটি তোদের সবার জন্য একটি চোখ খোলার মতো যেন তোরা কেউই এটির পুনরাবৃত্তি না ঘটাস। এরপর নাপিত দ্রুত আমার দুই দিদির মাথা ন‍্যাড়া করে সে চলে গেল। আমার বাবা কড়া হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন, এবার থেকে তোরা সকলে আমাদের কৃষ্টি ও পরম্পরা বজায় রাখবি, নয়তো এর থেকেও কঠিন সাজা হবে।

Friday, September 5, 2014

আত্মীয়ার পার্লারে আটকে পড়ে চুল খোয়ানো

এটি লাইবার গল্প, লাইবার বয়স ১২ বছর, তার মুখ ফর্সা পাতলা দেহের সাথে তার চিকন পাটের আঁশের মতন সুন্দর পাতলা চুল যা কাঁধ পর্যন্ত সামান্য স্পর্শ করে এবং সে সবসময় তার খালামণির কাছ থেকে ট্রিম পায়, যিনি তার বাড়ির কাছে পার্লার চালান। প্রায়শই যখন সে কর্মমুক্ত এবং বিরক্ত বোধ করে তখন সে তার খালার পার্লারে তার সাথে দেখা করতে যায়... একদিন লাইবা উদাস হয়ে যাচ্ছিল, সে তার আন্টির পার্লারে গিয়ে দেখা করার মন করল... "আম্মু আমি খালার সাথে দেখা করতে তার পার্লারে যাচ্ছি। ঠিক আছে" সে তার মাকে বলল..."ঠিক আছে প্রিয় কিন্তু কাজের সময় তাকে বিরক্ত করবে না এবং শীঘ্রই আসার চেষ্টা করবে" তার মা উত্তর দিয়েছিলেন। ৫ মিনিটের মধ্যে সে পার্লারে পৌঁছে গেল, যখন তার আন্টি তাকে দেখে তখন তিনি কাউন্টার থেকে উঠে দাঁড়ান এবং তাকে সস্নেহ আলিঙ্গনে অভ্যর্থনা জানান এবং তার গালের টোলে চুম্বন করেন "হাই ইয়াং লেডি, কেমন আছ?" চাচী জিজ্ঞাসা করলেন "আমি ভালো আছি... তুমি তোমার লাঞ্চ করেছো আন্টি...আমি ফ্রি ছিলাম তাই ভাবলাম তোমার সাথে দেখা করব এবং তোমার সাথে কিছু হাসিমজা করব" সে নরম কন্ঠে উত্তর দিলো "ভাল সোনা, তুমি খুব ভাল করেছ" এসময়ে তার খালা তাকে ঘুরিয়ে দিয়ে বললেন "প্রিয় তোমার চুলের দিকে তাকাও শেষ থেকে খুব খারাপ দেখাচ্ছে, আমার মনে হয় তোমার একটা ট্রিম দরকার" এর পর লাইবা ভাবতে শুরু করলো এবং ছোটো আওয়াজ করলো "উউউউমমমমম..." আন্টি তাকে বাধা দিয়ে বললো "ওহ কাম অন ইয়াং লেডি, আমার স্টেশনে গিয়ে সিট নাও। এবং আমরা সেখানে আরও আড্ডা দেবো।" সে ধীরে ধীরে স্টেশনে যায় এবং কিছুক্ষণের মধ্যে তার খালা তার কাছে আসে এবং তার চুল টেনে ধরে তাকে কেপ জড়িয়ে দেয়।

এবং তার কাঁধের লম্বা চুল আঁচড়ানো শুরু করে তারপর সে স্প্রে বোতলটি তুলে তার হাসি ফোটাতে তার মুখে স্প্রে করে এবং তারপর স্প্রে শুরু করে এবং তার চুল ভেজাতে শুরু করে এবং কিছু স্ট্রোকের পরে আবার চিরুনি শুরু করে সে মুহূর্তের জন্য থামে এবং ভাবতে শুরু করে..."আপনি কি ভাবছেন আন্টি?" লাইবা জিজ্ঞেস করলো "মুউউম...আমি ভাবছি" কিছু সেকেন্ড পর সে বলে "আমি ভাবছি তোমাকে একটা সুন্দর ছোট চুলের কাট দেব, এটা গরমের দিনে তোমাকে সাহায্য করবে এবং তোমাকে সকালে তাড়াতাড়ি স্কুলের জন্য প্রস্তুত করবে। খালা বললো, তোমার কি মনে হয়" লাইবা চোখ মেলে কিছু কথার পর খালাকে বলল, "মা আমার চুল ভালোবাসে, আমার মনে হয় না যে সে আমাকে ছোট করে কাটতে অনুমতি দিয়েছে"। লাইবার থেকে নিরাপদ কারণ কিন্তু তার জন্য আর নিরাপদ নয়... তার খালা তার ফোন বের করে তাকে বলছে "দাঁড়াও, আমি তোমার মাকে ফোন করে বললাম; ঠিক আছে?" লাইবা তার খালার দিকে তাকিয়ে একটু মাথা নেড়ে জবাব দিলো।

ট্রিং - ট্রিং - ট্রিং - ট্রিং

"হাই! কেমন আছো, হ্যাঁ লাইবা এখানে আমার সাথে আছে...চিন্তা করো না সে আমাকে বিরক্ত করছে না...বোনু আমি ভাবছিলাম তার ছোট চুলের কাট দিব...খাটো?...কান পর্যন্ত তার বব চুল কাট দিবে" ছোটো...তুমি কি ভাবছ...না, ওকে অন্য স্টাইল দাও...মম...তুমি বয়িশের মতো ছোটো করতে বলো, ভালো শুনাচ্ছে। ঠিক আছে তুমি কি আমার পার্লারে আমাদের সাথে যোগ দিতে আসছো? তোমার মেয়ের জন্য কিছু শার্ট আনো OK BYE" কথোপকথন বন্ধ করে এবং তাকে বলে "তোমার মা ছোট চুলে রাজি কিন্তু ভিন্ন স্টাইলে এবং তিনি কিছুক্ষণের মধ্যে আমাদের সাথে থাকবেন" সে তার ফোন পকেটে রেখে তাকে বলল। এই কথা শোনার পর লাইবার ছুটে যাওয়ার উপায় নেই। আবার তার খালা স্প্রেটি তুলে নিল এবং এবার সে আরও স্প্রে করে তার চুলকে আরও ভিজিয়েছিল তারপর সে পেছন থেকে তার চুল আঁচড়াতে শুরু করে কয়েক আঘাত করার পরে সে তার কাঁচি নিয়ে তার ঘাড়ে কাঁচি বসিয়ে দেয়, যখন লাইবা দেখে তার খালা যেখানে কাঁচি রেখেছিল সে তার চোখ বন্ধ করে এবং তার খালা তার চুলের কাছে তার কাঁচি নিয়ে যায় এবং মেঝের উপর ৫-৬ ইঞ্চি চুল পড়ে যায়, লাইবা চোখ খুলে দেখল আর চিৎকার করে বললো "আন্টি এতটা চুল"..."ওহ প্রিয় চিন্তা করো না এটার সবে শুরু, তুমি আরো হারাবে আর চিন্তা করো না এটা শীঘ্রই আবার বেড়ে উঠবে" শান্ত স্বরে তার খালা উত্তর দিলেন, লাইবা আস্তে আস্তে তার চোখের জল ফেলতে শুরু করে এবং মুখ নিচু করে হঠাৎ তার খালা উত্তর দেয় "আরাম কর মামণি এ কটা চুল মাত্র, তোমাকে খুব সুন্দর দেখাবে চিন্তা করো না"

১২-১৫টা পোঁচ দিয়ে ফেলার পর তার কেপ এবং মেঝেতে তার সমস্ত চুল পড়ে গেছে... কিছু মুহুর্তে সে পিছনে ফিরে তাকাল এবং দেখল যে মেঝেতে বিশাল চুল রয়েছে এবং তার আন্টির পাও ঢেকে রেখেছে এটি দেখে সে আবার কাঁদতে শুরু করে এবং চিৎকার করতে শুরু করে "খাআলামণিইইই আমার চুউল" 



Wednesday, May 14, 2014

নাপিতের দোকানে তিন মেয়ে

ওহে, আমার নাম রোশনি, আমি কোয়েম্বাটর থেকে, বি ই অধ্যয়নরতা।

আমি এখানে গত সপ্তাহে একটি অভিজ্ঞতা শেয়ার করছি। আমি নিজে সহপাঠী স্বপ্না এবং পূজার সাথে গ্রীষ্মের চুল কাটার পরিকল্পনা করেছি। আমরা তিনজনই শর্ট বয়কাট করার পরিকল্পনা করলাম। আমাদের অনেক মতানৈক্য হয় এবং অবশেষে আমরা তিনজন নাপিতের দোকানে চুল কাটার সিদ্ধান্তে আসি।

আমরা তিনজন বাবা-মায়ের কাছ থেকে অনুমতি পেয়েছি কিন্তু পূজার বাবার কাছ থেকে কিছুটা আপত্তি থাকলেও আমরা সমাধান করতে পেরেছি। আমরা পাশের নাপিতের দোকানে গিয়ে জিজ্ঞেস করলাম কখন খুব বেশি ভিড় নেই? নাপিত বললো বিকেলে তেমন ভিড় নেই.. পরের দিন বিকেলে আমরা গেলাম। 

আগেই বলা হয়েছে, সেখানে শুধু নাপিতই ছিলেন, যিনি ম‍্যাগাজিন পড়ছিলেন.. তিনি সত্যিই অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করলেন কেন আমরা এমন করছি। পূজা বলল, এটা কিছু না, কিন্তু একটা পরিবর্তনের জন্য। তিনি আমাদের নাপিতের চেয়ারে বসতে বললেন। দোকানে পৌঁছে স্বপ্না তার সাহস হারিয়ে ফেলে এবং সে চুল কাটতে নারাজ। তখন আমি ও পূজার সমস্যায় পড়েছিলাম। কে চেয়ারে বসবে। 

আমি নিজেই প্রস্তুত হয়ে নাপিতের চেয়ারে বসলাম.. মনে মনে একটু ভয় নিয়ে আমি পরিবর্তনের জন্য অপেক্ষা করছিলাম..নাপিত আমাকে চুল খুলতে বলল, আমি খুলে হেয়ারব্যান্ডটা বিনে ফেলে দিলাম। তারপর সে কেপটা নিয়ে আমার পিঠে বেঁধে দিল। এটা ছিল একটা নতুন অভিজ্ঞতা। তারপর তিনি জিজ্ঞাসা করলেন আমি কি ধরনের কাট চাই। আমি নরমাল বয়কাট বললাম। তারপর সে দৈর্ঘ্য চাইলো, আমি স্বাভাবিক দৈর্ঘ্যের ঠিক উপরে বললাম যতটা সে একটি ছেলেকে দেবে সামনের দিকে প্রায় ৫ ইঞ্চি। এছাড়াও তাকে ক্লিপার ব্যবহার না করতে বলেছিলাম। তারপর আমার চুলে জল ছিটিয়ে দিলেন..আমি দেখতে পাচ্ছিলাম পূজা আর স্বপ্না হাসছে, আমার দিকে তাকিয়ে আছে। একটা মজার জন্য, পূজা ওকে বলল আমাকে বেল করে দিতে। একথা শুনে তিনি হাসলেন। সে আমার পুরো চুল একসাথে চেপে ধরে, তারপর সে কাঁচি নিল, স্নিপ...স্নিপ...স্নিপ... 

আমি চোখ বন্ধ করলাম, তারপর আমি অনুভব করলাম আমার মাথা থেকে একগুচ্ছ চুল বেরিয়ে গেছে..তিনি চুলগুলো এক কোণে ফেলে দিলেন। তারপর আমার মাথার উপর হাত দিয়ে আমার মাথাটা চিমটার মতন চেপে করলেন। এখন, এটা একটা বব কাট, তারপর তিনি সামনে এবং পাশে চিরুনি দিয়ে তার কাজ শুরু করলেন।

তিনি আমার মাথা সামনের দিকে নুইয়েছেন। তিনি পিছনের দিক থেকে চুল কেটেছেন। উনি তার কাজ খুব দ্রুত করেছেন। তিনি পেছন দিক থেকে কিছু চুল নিলেন। তারপর বাম পাশের চুল কমাতে লাগলেন।.. আমি দেখতে পাচ্ছিলাম মাটিতে এবং কেপে প্রচুর চুল পড়ছে। সাদা কেপটি এখন আরও কালো চুলে ভরা এবং একটি সুন্দর ডিজাইনের বোধ হচ্ছে। এরপর ডান পাশের চুল কেটে দেন। তারপর সে উপরের চুল কাটতে শুরু করে.. এটি সম্পূর্ণ হতে প্রায় ৩০ মিনিট সময় লেগেছিল, যখন তিনি উপরের চুলগুলি কাটতে শুরু করেছিলেন, আমি নিজেকে আয়নায় দেখতে পাচ্ছিলাম এবং আমার বন্ধুরা আমাকে দেখে হাসছিল যখন আমি তাদের দিকে আয়না দিয়ে দেখছিলাম। আমি আমার পিছনের দিকের চুলও দেখতে পাচ্ছিলাম, যা এখন দৈর্ঘ্য কমে গেছে। চুল কাটা এখন সম্পূর্ণ, তিনি আবার আমার মাথায় তার হাত চালান. আমি নিচে নামতে গেলাম, কিন্তু উনি আমাকে থামালেন। চিরুনিটা নিলেন, সামনের দিকে আমার চুল আঁচড়ালেন, উনি কাঁচি নিয়ে আমার সামনের চুলগুলো সমান লম্বা করে দিলেন। তারপর টেবিলে কাঁচি ফেলে রেজারটা নিয়ে নিলেন। আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন পিছনের চুল স্কয়ার বা বাঁকা স্কয়ার কাট করবেন কিনা। বাঁকা স্কয়ার বললাম। তারপর তিনি আমার মাথার উল্টো দিকে বাঁকিয়ে আমার দুপাশে রেজার চালান। তারপর পিছনের দিকটা কামান এবং কোণে বক্ররেখা দিয়ে একটা আয়তক্ষেত্র বানিয়ে ফেললেন। আমি এখন ছেলের মত হয়ে গেছি। এখন, তিনি পিছন থেকে কেপটি সরিয়ে দিলেন, আমার পেছনে কিছু ট্যালকম পাউডার লাগিয়ে দিলেন, তারপর তিনি আমার চুল পেছনে ব্রাশ করলেন। তিনি কেপটি পুরোপুরি সরিয়ে ফেললেন। বড় চেয়ার থেকে নামলাম.. আমি আমার নতুন চেহারাতে বিশ্বাস করতে পারছিলাম না.. আমি চিরুনিটি নিয়েছিলাম এবং তারপর বিভিন্ন চুলের স্টাইলগুলিতে আঁচড়ালাম.. এখন, আমার সামনে প্রায় ৫ ইঞ্চি এবং পিছনে ৩ ইঞ্চি চুল ছিল। 

এবার পূজার পালা। কিন্তু তার আগে স্বপ্না তাকে ইউ শেপে চুল কাটতে বলে। সে দাঁড়ালে, তারপর তিনি চিরুনি এবং কাঁচি নিলেন, কেবল তার চুলকে ইউ আকৃতিতে ছাঁটলেন.. সে খুব খুশি হয়েছিল এবং অনেকবার আয়নার দিকে তাকাল। 

তারপর পূজাকে চেয়ারে বসতে বলেন তিনি। পূজার পরনে ছিল জিন্স ও বানিয়ান। সে চেয়ারে বসল। সে খুব খুশি ছিল, আমাদের দুজনকেই পাত্তা দেয়নি। নাপিত চুলে পানি দিল। তার চুল ছিল কাঁধের ঠিক নিচে। দেয়ালে সাঁটানো একটি ছবি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে, পূজা তাকে জিজ্ঞাসা করেছিল যে তার একটি নির্দিষ্ট কাট দরকার এবং তাকে দেখাল। তিনি বললেন এটা মাশরুম কাট, এর পাশে এবং পিছনে ক্লিপারে কাটা দরকার। এর জন্য পূজা ঠিক ছিল। তিনি তার গায়ে কেপ পরিয়ে দিলেন। তারপর পানি ছিটালেন। তিনি কাঁচি নিয়ে চুলের মোট দৈর্ঘ্য কমিয়ে দিলেন।..আমরা পূজাকে দেখে হেসেছিলাম, কিন্তু সে কোন হাসি ছাড়াই বসে রইল। তিনি তার পার্শ্বদেশে চুলের দৈর্ঘ্য কমিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি বৈদ্যুতিক ক্লিপার নিলেন। উনি ক্লিপারগুলি চালু করেন। তারপর তিনি পেছন দিক থেকে ক্লিপারকাট শুরু করল। এটি দেখতে একটি ভাল অভিজ্ঞতা ছিল। ক্লিপারটি অনেকটা জেসিবি এক্সক‍্যাভেটরের মতো চুল নিয়েছিল। তিনি পিছনের দিকের কাজটি সম্পন্ন করেন, তারপরে তিনি এটিকে ডান দিকের উপর দিয়ে চালান, তার মাথা বাম দিকে বাঁকিয়ে দেন। একইভাবে, তিনি বাম দিকে একই কাজটি সম্পন্ন করেন। এখন, ক্লিপারের পার্ট সম্পন্ন হয়েছে। এরপর তিনি দৈর্ঘ্য কমাতে শুরু করেন। মেঝে এখন আমাদের চুলে ভরা... 

তিনি কিছু সময়ের মধ্যে তার চুল কাটা সম্পন্ন করেছেন। প্রায় আধা ইঞ্চি চুল রেখে দিয়ে তাকে পিছনে এবং পাশে ক্লিপার করা হয়েছিল। তারপর উনি আমার উপর করা একই কাজ করেছিলেন। এখন, পূজাকে চুল কাটা সঙ্গে একটি মাশরুমের মত দেখাচ্ছে। আমি তার চুল কাটা খুব পছন্দ করেছি, পরের বার একই কাট করার পরিকল্পনা করি। 

পূজা মাথা নাড়ল তার চুলগুলো নাচতে দেখা একটা চমৎকার অভিজ্ঞতা। এখন, পূজা জিন্স এবং বানিয়ান পরা ছেলের মতো। আমি সালোয়ার পরেছিলাম। স্বপ্না পূজার কাটা অংশে হাত চালায়। পূজাও পিছনের দিকে আমার কামানো অংশের উপর তার হাত চালায়। এটা অন্যরকম অনুভূতি ছিল। 

আমরা টাকা পরিশোধ করে দোকান থেকে বের হলাম। আবার আয়নার দিকে তাকালাম। নাপিতের দোকান থেকে বের হলে সবাই আমাদের দিকে তাকাল। আমি বাড়িতে গিয়েছিলাম এবং সবাই এ নতুন চেহারার প্রশংসা করেছিল। আমার ঘুম না আসা পর্যন্ত কাঁচির আওয়াজ আমার কানে বাজছিল।

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...