কয়দিন আগেই কবিতার কলেজের ১ম বর্ষ ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হয়েছে। কবিতার চুল বেশ লম্বা হবার দরুণ কলেজের দিনগুলিতে তার বাড়ির লোকদের দৈনিক তার চুল পাট করে দিতে হতো। সুতরাং তার পরিবারের সমস্ত সদস্যেরা বসে পরিকল্পনা করেছিল যে কবিতার চুল কেটে ছোট করে দেওয়া উচিত।
কেউ কেউ প্রস্তাব করল যে তার চুল ছেঁটে কাঁধ পর্যন্ত করে দেওয়া যেতে পারে। তার কাকী আপত্তি করলেন এবং প্রস্তাব দিলেন যে তাকে বয়কাট হেয়ারস্টাইল দেওয়া যেতে পারে এজন্য যাতে আমাদের তার লম্বা চুল আর আঁচড়ে দেয়ার প্রয়োজনই না হয়। তারা এ কথাটি কবিতাকে উদ্দেশ্য করে বলছিল যে তার লম্বা চুল ভীষণ পছন্দ করে। কবিতা তর্ক করে বলেছিল সে তার চুল কাটবে না। চুল কাটানো নিয়ে পরিবারের সকলের সাথে তর্ক করায় তারা তাকে ভর্ৎসনা করে। অনেক বাদানুবাদের পর, তার কাকী তাকে বলেছিলেন ঠিক সকাল ১০টায়, আমরা তোমার চুল ছেলেদের ধাঁচে কাটানোর জন্য পার্লারে যাব। কবিতা নিজেকে শেষ বারের মত আয়নায় তার লম্বা চুল দেখে নেয়।
কবিতা তার কাকীর সাথে সকাল ১০টা নাগাদ একটি লেডিস বিউটি পার্লারে যায়। সেদিন সে তার কাকীর সাথে কথা বলেনি যেহেতু সে তার লম্বা চুল কেটে ফেলতে হবে বলে হয়রান ছিল। তারা যখন ভিতরে ঢুকল, কবিতার হাতগুলো চুল কাটার কথা ভেবে এবং তারপর তাকে ঠিক কেমন সে দেখাবে ভেবে কাঁপছিল। সেখানে দুটি সীট ছিল। একটি মেয়েকে আই ব্রো থ্রেডিং দেওয়া হচ্ছিল। অন্য একটি মেয়ের চুল ট্রিম করা হচ্ছিল। কবিতা মনে মনে ভাবল সেও ট্রিম করেই পার্লার ছেড়ে চলে যাবে। ততক্ষণে আই ব্রো থ্রেডিং করতে আসা মেয়েটি পার্লার ছেড়ে চলে গেল। এবং হেয়ারড্রেসার কবিতাকে তার জন্য কী করা দরকার তা জিজ্ঞাসা করলে তার আন্টি বললেন, ছেলেদের মতো চুল ছোট করে দিন। নিরুপায় কবিতা কাঁদতে শুরু করে। হেয়ারড্র্রেসার জিজ্ঞেস করলেন একদম শর্ট করে দিবো নাকি মিডিয়াম শর্ট রাখব? তার কাকী বললেন মিডিয়াম শর্ট করে কেটে দাও।
কেউ কেউ প্রস্তাব করল যে তার চুল ছেঁটে কাঁধ পর্যন্ত করে দেওয়া যেতে পারে। তার কাকী আপত্তি করলেন এবং প্রস্তাব দিলেন যে তাকে বয়কাট হেয়ারস্টাইল দেওয়া যেতে পারে এজন্য যাতে আমাদের তার লম্বা চুল আর আঁচড়ে দেয়ার প্রয়োজনই না হয়। তারা এ কথাটি কবিতাকে উদ্দেশ্য করে বলছিল যে তার লম্বা চুল ভীষণ পছন্দ করে। কবিতা তর্ক করে বলেছিল সে তার চুল কাটবে না। চুল কাটানো নিয়ে পরিবারের সকলের সাথে তর্ক করায় তারা তাকে ভর্ৎসনা করে। অনেক বাদানুবাদের পর, তার কাকী তাকে বলেছিলেন ঠিক সকাল ১০টায়, আমরা তোমার চুল ছেলেদের ধাঁচে কাটানোর জন্য পার্লারে যাব। কবিতা নিজেকে শেষ বারের মত আয়নায় তার লম্বা চুল দেখে নেয়।
কবিতা তার কাকীর সাথে সকাল ১০টা নাগাদ একটি লেডিস বিউটি পার্লারে যায়। সেদিন সে তার কাকীর সাথে কথা বলেনি যেহেতু সে তার লম্বা চুল কেটে ফেলতে হবে বলে হয়রান ছিল। তারা যখন ভিতরে ঢুকল, কবিতার হাতগুলো চুল কাটার কথা ভেবে এবং তারপর তাকে ঠিক কেমন সে দেখাবে ভেবে কাঁপছিল। সেখানে দুটি সীট ছিল। একটি মেয়েকে আই ব্রো থ্রেডিং দেওয়া হচ্ছিল। অন্য একটি মেয়ের চুল ট্রিম করা হচ্ছিল। কবিতা মনে মনে ভাবল সেও ট্রিম করেই পার্লার ছেড়ে চলে যাবে। ততক্ষণে আই ব্রো থ্রেডিং করতে আসা মেয়েটি পার্লার ছেড়ে চলে গেল। এবং হেয়ারড্রেসার কবিতাকে তার জন্য কী করা দরকার তা জিজ্ঞাসা করলে তার আন্টি বললেন, ছেলেদের মতো চুল ছোট করে দিন। নিরুপায় কবিতা কাঁদতে শুরু করে। হেয়ারড্র্রেসার জিজ্ঞেস করলেন একদম শর্ট করে দিবো নাকি মিডিয়াম শর্ট রাখব? তার কাকী বললেন মিডিয়াম শর্ট করে কেটে দাও।
কবিতা কান্নাকাটি করেই যাচ্ছিল। তারপরে তিনি কাঁচি নিলেন ..চিক..চিক..চিক..কবিতা কাঁচির আওয়াজ শুনে কেঁপে উঠল। হেয়ারড্রেসার তার পনিটেল অর্ধেক দৈর্ঘ্য করে ফেললেন। ২ মিনিটের মধ্যে, তিনি তার লম্বা চুল থেকে কাটানো দুটি পনিটেলগুলি তার কাকীকে দেন। তার কাকী হাসতে হাসতে তা নিজের ব্যাগে পুরে নিলেন। কবিতার চুল এখন কাঁধ পর্যন্ত যেখানে আগে তার পনিটেল বাঁধা ছিল। এখন তার চুল ববকাট হেয়ারস্টাইলে আছে। কবিতা মাথা তুলে হেয়ারড্রেসারকে বলল, প্লিজ আর কাটবেন না ছেড়ে যান, আমি ববকাটেই ঠিক আছি, আর ছোট করার দরকার নেই।
তার কাকী এবং হেয়ারড্রেসার তার মাথা ধরে নিচু করে দিলেন এবং তার লুজ বব চুল কাটা পড়ল। যেহেতু তার চুড়িদারে ডিপ নেক কাট ছিল, এখন তা দৃশ্যমান হয়েছে এবং তার ঘাড় এখন উন্মুক্ত। এরপর হেয়ারড্রেসার তার সামনে এল এবং তার সামনের ঢিলে চুল কাটতে শুরু করল। তারপরে কবিতাকে বাম দিকে কাত করে দেওয়া হয় এবং হেয়ারড্রেসার ক্লিপার দিয়ে তার বাম পাশের ঝুলপি ক্লিপিং করে দেন এবং তার কান দৃশ্যমান হয়। অতঃপর তাকে ডানে ঘুরিয়ে ডান কানের চারপাশের চুল ক্লিপিং করা হয়। তার কাকী চেয়ারের কাছাকাছি এসে এবং বলেন যে এতটুকু চওড়া রেখে নিচের দিকটা ট্রিম করুন।
তার কাকী এবং হেয়ারড্রেসার তার মাথা ধরে নিচু করে দিলেন এবং তার লুজ বব চুল কাটা পড়ল। যেহেতু তার চুড়িদারে ডিপ নেক কাট ছিল, এখন তা দৃশ্যমান হয়েছে এবং তার ঘাড় এখন উন্মুক্ত। এরপর হেয়ারড্রেসার তার সামনে এল এবং তার সামনের ঢিলে চুল কাটতে শুরু করল। তারপরে কবিতাকে বাম দিকে কাত করে দেওয়া হয় এবং হেয়ারড্রেসার ক্লিপার দিয়ে তার বাম পাশের ঝুলপি ক্লিপিং করে দেন এবং তার কান দৃশ্যমান হয়। অতঃপর তাকে ডানে ঘুরিয়ে ডান কানের চারপাশের চুল ক্লিপিং করা হয়। তার কাকী চেয়ারের কাছাকাছি এসে এবং বলেন যে এতটুকু চওড়া রেখে নিচের দিকটা ট্রিম করুন।
কবিতা ততক্ষণ পর্যন্ত আয়নায় মুখ দেখেনি। এখন যখন সে দেখল তখন সে তার চুলগুলির পিছনে স্পর্শ করা শুরু করে এবং তার দৈর্ঘ্য পরীক্ষা করে এবং তার ঘাড়ে কোনও চুল না দেখে চমকে উঠে। ইতিমধ্যে হেয়ারড্রেসার তার পিছনের চুল ছাঁটাই করে ছেলেদের পিছনের চুলের মত সোজা করে দেন। পরে তিনি সামনে এসে তার চুলে ঝুঁটি বাঁধলেন এবং ঝুঁটিটা যেখানে বেঁধেছেন তার একটু উপরে ঝুঁটি কেটে ফেললেন এবং কিছু চুল সামনে দেখানোর জন্য রাখলেন। এরপরে তিনি তার দুই কানের কাছের চুল ভি-শেপে কাটলেন। তার কাকী চেয়ারের কাছে এসে জিজ্ঞেস করলেন আপনি কি তার মুখের উপরকার লোম সরাতে পারবেন? হেয়ারড্রেসার বললেন, আমি কি থ্রেডিং করে দিবো? না, আপনি তার চিপ ও গালের উপরটা চেঁছে দেন? কবিতা বলল প্লিজ আমাকে ছেড়ে দাও, আমি আমার মুখ শেভ করাতে চাই না। তার কাকী বললেন, তুমি যদি মুখ শেভ করতে না চাও তবে ওকে তোমার মাথা শেভ করতে বলব। কবিতা চুপ হয়ে গেল। তারপরে হেয়ারড্রেসার একটি ক্ষুর নিয়ে তার কানের চারপাশের ক্লিপিং করা জায়গাটা আর চিপ চেঁছে পরিষ্কার করে দিলেন। তিনি চেয়ারের হাতলে কবিতার প্রায় শুইয়ে দিয়ে তার মুখ কামানো শুরু করলেন। কবিতা তার শুকনো ত্বকে ক্ষুরের ধার অনুভব করল। প্রক্রিয়াটিতে তাকে সম্পূর্ণ অপমান করা হয়েছিল।
তারপরে হেয়ারড্রেসার তার দৃশ্যমান ঘাড়ে এবং চাঁছা মুখে পাউডার লাগিয়ে দিলেন। কবিতা অবশেষে চেয়ার থেকে নেমে নিজের হাত দিয়েতার ছোট চুল অনুভব করল। তার কাকী হেয়ার ড্রেসারকে ১০০ টাকা দিয়েছিলেন। এবং কবিতার উন্মুক্ত ঘাড় ও বয়কাট চুলের চেহারা বাড়ি ফেরার পথে সকলেই দেখেছিল। সে অবশেষে কিছু দিন পরে তার শর্ট হেয়ারকাট উপভোগ করা শুরু করে।
No comments:
Post a Comment