Monday, July 15, 2013

মঞ্জুলার দীর্ঘ চুলের মুণ্ডন

মঞ্জুলা তার স্বামীর সাথে এসেছিল, সে তার মাথা মুন্ডানোর জন্য সারিতে অপেক্ষা করছে, সে অনেক কেঁদেছে, তার স্বামী তার অনুভূতি বিবেচনা করছে না, তিনি রেগে গেছেন এবং তিনি বললেন, আরে শান্ত হও, সে বলল, প্লিজ আমি শেভ করতে চাই না , আমি শীঘ্রই আমার চুল কাটতে পারি এবং আমি পরের বছর আমার মাথা ন্যাড়া করতে পারি। কিন্তু তার কথায় উনি পাত্তা দেন না। তিনি ঠাণ্ডা গলায় বললেন, প্লিজ তোমার মাথা ধুয়ে শেভের জন্য রেডি করো। মঞ্জুলার আগে, মাঝারি দৈর্ঘ্যের চুল সহ ২ জন মহিলা এবং ৪ জন পুরুষ, ১টি ছোট চুল সহ তরুণী। 

মঞ্জুলা তার লম্বা চুল জলে ভিজিয়েছে, এবং এসে আবার সারিতে দাঁড়াল, সে মাথা কামানোর পর কী হবে ভাবছে, কারণ সে প্রাইভেট কোম্পানিতে এইচআর হিসাবে কাজ করছে, তার বন্ধুরা মঞ্জুলাকে লম্বা চুলের দেবী বলে ডাকত। তার অফিসের স্টাফরাও একই নামে ডাকে, সে কোম্পানিতে হেয়ার আইকন। তার অ‍্যারেঞ্জড ম‍্যারেজ হয়েছে, তার স্বামী ব্যবসা করছে, তার বিয়ের ৭ মাস পরেই সে মঞ্জুলার লম্বা চুলে বিরক্ত হয়ে পড়ে, কারণ, সে তার সাথে যেখানেই যাচ্ছে, সবাই তার লম্বা চুল দেখছে, এবং সেও মেকআপ এবং হেয়ারস্টাইলের জন্য অনেক সময় নেয়। গত মাসে উনি বললেন, প্লিজ মঞ্জুলা তোমার চুল কাটিয়ে নাও, আমি তোমার লম্বা চুলে ত‍্যক্ত হয়ে গেছি, আমি নতুন চুলের স্টাইল খুঁজছি, কিন্তু সে মানছে না। এরপর তিনি ক্রমাগত তার চুল কাটার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলেন। অবশেষে তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন, এবং তিনি মঞ্জুলাকে বললেন, আগামী সপ্তাহে আমরা তোমার মাথা মুণ্ডানোর জন্য তিরুপথিতে যাচ্ছি, সে হতভম্ব হয়ে বলল কোনো ক্রমেই না, কিন্তু তিনি উত্তর দিলেন, নাহলে আমাকে তালাক দাও। তার কোন উপায় নেই, সে এখানে এসে দাঁড়িয়েছে। 

এবার মঞ্জুলার পালা, সে নাপিতের সামনে বসল, তার স্বামী, নাপিতকে টোকেন দিলো। তারপর নাপিত দুটি গিঁট বাঁধল এবং ছুরিতে নতুন অর্ধেক ব্লেড রাখল, এবং তাকে মাথার মাঝখানে রেখে তার মাথা মুণ্ডানো শুরু করল, সে তার সারাটা মুণ্ডন জুড়ে কেঁদেছে, কিন্তু তার আর কোন উপায় নেই। আরও ৩ মিনিটে সে সম্পূর্ণ টাক হয়ে গেল, সে তার স্বামীর কাছে এসে দাঁড়াল, তিনি হেসে বললেন তোমাকে কি সুন্দর লাগছে, সে তার হাত দিয়ে তার মুখ লুকিয়ে কাঁদতে লাগল। 


এবং পরের দিন সে অফিসে যাবার আগে, কালো স্কার্ফ দিয়ে তার টাক মাথা লুকিয়ে রাখে। একবার সে অফিসে গেলে, সবাই তার নতুন চেহারা দেখে স্তম্ভিত হয়ে গেল, এবং তারা সবাই জিজ্ঞাসা করে যে কেন আপনি আপনার মুণ্ডনের জন্য আমাদেরকে অবহিত করলেন না। সে বলে, এটা আমার জন্যও আকস্মিক, কারণ আমি পরের বছর আমার মুণ্ডন করার পরিকল্পনা করছি, কিন্তু সবকিছু হঠাৎ করেই ঘটে গেল। তার টাক করানোর পরে সকলে তার নাম পরিবর্তন করে রাখে টাক মাথা মঞ্জুলা। তার মুণ্ডনের পরে সে বয়কাট স্টাইল দিয়ে তার চুল বজায় রাখে। তার স্বামীও তার নতুন চেহারা নিয়ে খুশি। আর টাক মাথার মঞ্জুলা আজকাল বয়কাট মঞ্জুলা হয়ে উঠেছে। 

Friday, July 12, 2013

বাজি হেরে চুল কাটানো

রঞ্জনার উরু পর্যন্ত লম্বা এবং সোজা চুল রয়েছে। তবে সে আজ চুল কাটিয়ে ছোট করবে। যদিও সে চুল কাটাতে আগ্রহী নয় তবুও পরিস্থিতির চাপে তাকে আজ চুল ছোট করতে হবে, তার কোনো বিকল্প নেই। অতএব সে তার চুল কাটার জন্য পার্লারে অপেক্ষা করছে এবং নার্ভাস হয়ে তার লম্বা চুলে হাত বোলাচ্ছে। তার বন্ধু সুমিত্রা তার সাথে বসে আছে এবং সে রঞ্জনাকে বোঝাচ্ছে, তবুও সে সমস্ত পথ কেঁদেছে এবং এখনো কাঁদছে। পার্লারে অপেক্ষারত অন্য মেয়েরাও তার অশ্রুসজল চোখ এবং লম্বা চুল দেখে। 

রূপা একটি মহিলা হোস্টেলে থাকে এবং সে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করে। তার খুব সুন্দর কোঁকড়ানো চুল আছে। সে তার রুমমেটকে তার ঘাড় পর্যন্ত দীর্ঘ চুল কাটতে বলছেন। তার রুমমেট বীণা তার কথা শুনে ধাক্কা খায় এবং তাকে তার চুল কাটার কারণ জিজ্ঞাসা করে। তবে সে কোনো উত্তর দেয় না। সে বলে প্লিজ আমার চুল কেটে দাও, আমি কারণটা পরে বলব। বীণা তার অনুরোধ শুনে অপ্রতিভ হয়। তাই সে আরেকবার রূপাকে জিজ্ঞেস করলেন, তুমি কি মজা করছ নাকি সত্যিই নিজের চুল কাটাতে চাও? রূপা বলে- আমি সত্যিই আমার চুল কাটাতে চাই, তাই আমার ঘাড়ের নিচ পর্যন্ত আমার চুল কেটে দাও। এই বলে সে বীণার হাতে কাঁচি তুলে দিল এবং আয়নার সামনে বসে পড়ল। বীণা হতভম্ব হয়ে রূপার হাত থেকে কাঁচি নিলো এবং সে রূপার চুলে ভালো করে চিরুনি চালায়, এরপর সে তার ঘাড়ের কাছে কাঁচি নিয়ে তার লম্বা চুল কাটা শুরু করে। যতক্ষণে রূপা কাঁদতে শুরু করে, ততক্ষণে তার লম্বা চুল তার মাথা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। তার চুল এখন ববকাট। 


হেয়ারড্রেসার রঞ্জনাকে চুল কাটার জন্য ভিতরের কক্ষে ডাকে; সে এবং তার বান্ধবী দুজনেই কক্ষের ভিতরে ঢোকে। রঞ্জনা হেয়ারড্রেসারের সামনের চেয়ারে বসল, তার বন্ধু সুমিত্রা হেয়ারড্রেসারকে তার চুল কাটার কথা বলে। হেয়ারড্রেসার জিজ্ঞেস করলেন কোন স্টাইলে চুল কাটাতে চান? তার বন্ধু সুমিত্রা বলে বয়কাট। তারপরে হেয়ারড্রেসার তার শরীরকে সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং তিনি তার লম্বা চুলগুলিতে জল স্প্রে করে ভিজিয়ে নেন। তারপর তিনি তার লম্বা চুলগুলো ভালোভাবে আঁচড়ে দেন। অতঃপর কাঁচি নিয়ে রঞ্জনার চুল কাটা শুরু করেন। তার লম্বা চুল গেছে এখন সে ববকাটে। তারপর তিনি চুল কাটার মেশিন দিয়ে তার মাথায় অবশিষ্ট বাকি চুল ছোট করে কেটে ফেললেন। তার সমস্ত চুল ৫ মিনিটের মধ্যে চলে গেছে। এখন তার চুল বয়কাট স্টাইলে আছে। রঞ্জনা তার নতুন চেহারা দেখে আরেকদফা কাঁদল। তারপর চুল কাটার পারিশ্রমিক দিয়ে দুজনেই পার্লার ছেড়ে বেরিয়ে আসে। 


রঞ্জনার বন্ধু সুমিত্রা জিজ্ঞেস করল কেন তুমি চুল ছোট করলে? এর পেছনের কারণটা কী? রঞ্জনা তার চুল কাটার কারণটি তার বন্ধু সুমিত্রাকে বলল। ঘটনাটি হচ্ছে- রঞ্জনা ও রূপা একই কোম্পানিতে একই ডিপার্টমেন্টে কাজ করে। তাদের ডিপার্টমেন্টের কলিগ তিনটি মেয়ে রঞ্জনা ও রূপার সাথে বাজি ধরেছিল, বাজির শর্ত হচ্ছে যদি রঞ্জনা প্রমোশন পায় তবে তারা তাদের চুল কেটে ছোট করবে আর যদি তাদের গ্রুপের কেউ প্রমোশন পায় তবে রঞ্জনা তার চুল ছোট করে কাটবে এবং রূপাকে তার চুল বব স্টাইলে কাটতে হবে। তারা সকলেই এই বাজির শর্তে সম্মত হয়েছিল, কারণ রঞ্জনা ভালো কর্মতৎপরতা দেখিয়েছিল তাই সে ভেবেছিল সে অবশ্যই প্রমোশন পাবে। তবে কিছু সমস্যার কারণে রঞ্জনা পদোন্নতি পেল না। অন্য টিমের মেয়েটি পদোন্নতি পেল। অতএব বাজি হেরে গিয়ে রঞ্জনা ও রূপা দুজনেই তাদের চুল কাটাবে ঠিক করে। 

পরের দিন রঞ্জনা এবং রূপা নতুন লুক নিয়ে তাদের অফিসে যায়, অন্য মেয়েরা তাদের দেখে ব্যঙ্গাত্বক ভঙ্গিমায় হাসল এবং তাদের উদ্দেশ্যে টিপ্পনী কাটছিল। কিন্তু তারা এবার কাঁদল না বরং দুজনেই হাসল এবং বলল, তোমাদের টিমকে ধন্যবাদ কারণ তোমাদের দেয়া শর্তের কারণে আমরা এখন নতুন জীবন পেয়েছি, নইলে আমরা দু'জনেই এখনো চুল লম্বা রাখতাম। আমাদের চুল কাটার পরেই কেবল আমরা আমাদের সৌন্দর্য উপলব্ধি করতে পেরেছি। সুতরাং তোমাদের বাজির জন্য ধন্যবাদ। তাদের সকলেই অবাক হলো এবং তাদের মুখে আর কোনো রা ছিল না। এই ঘটনার পর রঞ্জনা এবং রূপা প্রায়ই তাদের চুল কাটে। এখন তারা বয়কাট এবং ববকাট মেনটেইন করে।

Tuesday, July 9, 2013

একজন সুকেশিনী যুবতীর বালিকাতে রূপান্তর

এটি ছিল ২৪শে ফেব্রুয়ারী, ২০০৮ রবিবার সকালবেলা আমি আমার চুল কাটার দোকানটি খুললাম এবং কেবল সেবাপ্রার্থীদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আমি শাড়ি পরিহিতা এক ভদ্রমহিলা এবং বছর কুড়ি বয়সের এক সদ‍্য যুবতীকে আমার সেলুন অভিমুখে আসতে দেখলাম। মেয়েটি একটি হাঁটু দৈর্ঘ্যের স্কার্ট এবং একটি প্রশস্ত বৃত্তাকার গলার টি-শার্ট পরে ছিল। সে তার শরীরের সুবিকশিত গড়নের সাথে সত্যই খুব সুদর্শনা ছিল। তার চুল ছিল কটিদেশ অবধি দীর্ঘ, কালো, ও প্রতি পদক্ষেপে দুলছিল। ভদ্রমহিলা ও মেয়েটি আমার সেলুনে প্রবেশ করেছিল। 


ভদ্রমহিলা আমার কাছে এসে হিন্দুস্তানিতে জিজ্ঞাসা করলেন "ভাইয়া ক‍্যায়া আপ লড়কিওন কে বাল কাটতে হ্যায়?" (আপনি কি মহিলাদের চুল কাটেন?) এবং তিনি হিন্দিতে বলে যান - "এ হচ্ছে নিধি আমার মেয়ে, পরের মাস থেকে তার পরীক্ষা শুরু হচ্ছে, তথাপি সে তার চুলের পিছনে অনেক সময় ব্যয় করে, এবং তার যেহেতু মাত্র ১৯ বছর বয়স তাই আমার মনে হয় তার চুল ছোট করে কাটা সঙ্গত, আপনি কি এটি করতে পারবেন?” 


"হ্যাঁ ম্যাডাম আমি পারব, কাঁধসমান বব তার জন্য দুর্দান্ত হবে", আমি যখন বললাম সে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল ও তার চোখের পানি ঝরছিল। "না ওটা নয়, ভদ্রমহিলা বলেছিলেন," আমি সত্যিই ছোট এবং আকর্ষণীয় কিছু চাই এবং কেবল একবার ব্রাশ চালানোই তাকে প্রস্তুত করার জন্য যথেষ্ট হয়" তিনি বলেছিলেন। 


আমি বুঝতে পারছিলাম তিনি কী চাইছিলেন। "আপনার বলার মানে বয়েজ কাট?" - আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম। "হ্যাঁ আমি সেটাই চাই" - তিনি আমাকে বললেন।
আমি যখন দেখি নিধি অসহায়ভাবে ওয়েটিং চেয়ারে বসে আছে, মাথা নীচু করে কাঁদছে, সে ঝোঁকানো অবস্থায় আমি তার স্তনের খাঁজ দেখতে পাচ্ছিলাম এবং আমি এইরকম সেক্সি ক্লিভেজ দেখে নিজেকে থামাতে পারি না।"

ঠিক আছে, ম‍্যাম তাকে চেয়ারে বসতে বলুন - আমি মহিলাকে বললাম। নিধি জাও বৈঠো আপনে বাল কাটওয়ালো (নিধি যাও বসো তোমার চুল কাটিয়ে নাও) মাম্মি এত ছোট না প্লিজ - নিধি কেঁদে কেঁদে তার মাকে অনুনয় করে। আমি যখন তাদের দেখছিলাম তখন ভাবলাম আমি আমার মেকওভার দক্ষতা দেখানোর একটি সুযোগ পেয়েছি এবং আমি এটা ছাড়ছি না। নিধি আমার দিকে আসার সাথে সাথে চেয়ারে বসতে বসতে আমি তার লোমশ পা ও বাহু দেখলাম এবং আমার মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল। আমি একটি দীর্ঘ সাদা স্কন্ধাবরণ এনে তার শরীরে এটি জড়িয়ে রাখি, আমি দেখতে পাচ্ছি তার মুখটি, সে শিশুর মতো কাঁদছে।

হঠাৎ ভদ্রমহিলা আমাদের কাছে এসে আমাকে বললেন - "আপনি পেছনের চুলগুলি যতটা পারুন খাটো করে কাটুন এবং সাইডেও যতটা সম্ভব ছোটো করুন" আমি ভদ্রমহিলাকে বাধা দিয়ে বললাম - "আমি কি তার চুলগুলি একটি সুপার শর্ট ক্রপে কাটব? সেটা কেমন তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন? আমি তাকে ব্যাখ্যা করেছিলাম এবং তাকে একটি খুবই ছোটো চুলের মেয়ের ছবি দেখিয়েছিলাম। আমি তাকে নিশ্চিত করেছিলাম যে একটি শর্ট ক্রপ তার মেয়ের পক্ষে সবচেয়ে ভাল।

তিনি রাজি হওয়ায় আমি একটা চিরুনি নিয়ে নিধির চুলের একটি উঁচু পনিটেল বেঁধেছিলাম। আমি দেখছি সে নিরুপায় হয়ে বসে আছে, কেবল তার লম্বা চুল ছোট না করার জন্য মিনতি করছে। আমি একটি কাঁচি নিয়েছি এবং নিধি কেবল শুনতে পাচ্ছে "শিকককক, ছিকককক" আমি তার লম্বা চুল কেটে ফেলতে শুরু করলাম। কয়েক পোঁচের মধ্যেই তার দীর্ঘ বর্ধিত পনিটেলটি আমার হাতে এসেছিল মোটামুটিভাবে কাটা চিবুক দৈর্ঘ্যের ববকে তার মাথায় রেখে। নিধির চোখ ফেটে পড়ল অশ্রুতে আর লাজুকতায়। আমি নির্মমভাবে তার পনিটেলটি মেঝেতে ফেলে দিলাম। তার মাকে সন্তুষ্ট মুখে দেখলাম, নিধিকে খুব বিপর্যস্ত। 


আমি তার চুলের উপর জল স্প্রে করেছিলাম এবং এটিকে একেবারে বাম পাটি করে আঁচড়েছিলাম, যেমন আমি অনুভব করলাম এত ছোট করে চুল কাটার পরে তাকে খুব শিশুবৎ দেখাবে। চুল কাটা এগোতে থাকে, আমি তার বাম দিকের চুল দিয়ে শুরু করলাম, যখন আমি চূর্ণকুন্তল ক‍্যাঁচ ক‍্যাঁচ করে ছাঁটাই করছিলাম তখন তার খুব সুন্দর ছোট্ট কানটি বেরিয়ে আসতে শুরু করেছিল। আমি চাঁদির বাম দিক থেকে কাটতে কাটতে নিচে বাম কানের পেছনে নেমে আসলাম এবং ত্বক মোটামুটিভাবে ঢাকা না থাকে এমনভাবে করেছিলাম, এমন সময় দেখছি নিধি লজ্জায় লাল হয়ে উঠছে। মজাচ্ছলে আমি তার উন্মুক্ত কান টানলাম ও ভাঁজ করলাম এবং ঘেরটি নির্ধারণ করি, আমি তার কর্ণছত্রের পাশ থেকে প্রায় সমস্ত চুল ছেঁটে নিয়ে একে 'V'র আকার দিলাম।

তার মা তার হেয়ারকাট দেখছিলেন এবং যখনই নিধি থামতে অনুরোধ করে তিনি রাগী চোখে তার দিকে তাকান এবং নিধি খোলসে ঢুকে পড়ে। আমি নিধির ডান পাশের চুলগুলি বাম পাশের মতোই কাটছি। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম তার ছোট্ট মুখমণ্ডল যেন আরো ছোট হয়ে উঠছে।

এবার তার পেছনের চুল কাটার জন্য সময় হয়েছিল। আমি বেশ কয়েকটি আকারের চিরুনি এবং কাঁচি নিয়েছিলাম। আমি যখন তার মাথাটি সামনে আনমিত করে দিই, তখন তার চিবুক তার স্তন স্পর্শ করছে। আমি পিছনের চুল কাটতে শুরু করি, প্রায় ত্বকের লাগোয়া করে আমি তার পিছনের চুল কাটলাম। আমি যখন পাশে তাকাই দেখি তার মা খুবই পরিতুষ্ট ছিল। আমি তার ঘাড়ের গাঁইটে হেয়ারলাইন উঁচু রেখেছিলাম, কারণ তার গ্রীবার পশ্চাতে কেবল ঝাপসা চুল ছিল। আমি তার চাঁদির উপরে আরও জল স্প্রে করেছি। মাথার তালুতে ২.৫ ইঞ্চি দীর্ঘ রেখে কাটা শুরু করি। আমি তার চৌকো করে ছাঁটা চুল চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে সামনে এনে চোখের উপরে ঝুলে থাকা চুল ছেঁটে ভ্রুর ওপর তুললাম। নিধি বাচ্চার মতো কাঁদছিল আর দেখতেও বাচ্চার মতো লাগছিল।

হঠাৎ তার মা আমাদের কাছে এসে আমাকে বললেন : উপর কা বাল অওর ছোটা করো (উপরের চুলকে আরও খাটো করে কাটুন) ", নিধি আরও সচেতন হয়ে উঠল এবং আমি উপরের চুলকে আরও খাটো করে কাটতে শুরু করলাম, এবার এটি মাত্র ১.৫ ইঞ্চি রেখে খুবই ছোট ব‍্যাং সহ রাখলাম, প্রকৃতপক্ষে প্রায় কোনো ব‍্যাং ছাড়াই আমি শেষ করেছি। তার চুল কাটা শেষ এবং সবশেষে আমি চিকন করার কাঁচি নিয়েছিলাম এবং ঘনত্ব হ্রাস করার জন্য এটি তার সমস্ত মাথার উপর দিয়ে চালালাম।

আমি তার মাকে জিজ্ঞাসা করলাম আমি কি তার গ্রীবার পশ্চাদ্ভাগ কামাব নাকি গর্দানের আবছা চুলগুলো উপরের কাটা জায়গার সঙ্গে মিশিয়ে দিব? তার মা তার ঘাড়ের পেছনটা কামাতে রাজি হন। আমি এক হাতে স্ট্রেইট রেজার ও হাতের চেটোতে জল নিয়ে আলতো করে তার মাথার পেছনের দিক এবং কানের পিছনে ও পাশে চিপের উপর লেপে দিলাম। আমি ওখানকার আবছা চুলগুলি শেভ করতে শুরু করে দিই। এরপর আমি তার চিপের নীচে গালও শেভ করেছি।

আমি নিধিকে কাঁদতে আর লাজুক হতে দেখলাম। হঠাৎ আমার মাথায় একটি ফন্দি আসলো এবং আমি নিধির মাকে বুঝালাম কীভাবে চাইনিজ মেয়েরা তাদের শরীর এবং মুখমণ্ডল কামায়। তার মাকে কিছুটা উৎসাহী দেখাল। এক মিনিট চিন্তা করার পরে তিনি আমাকে নিধির বগল, পা, বাহু এবং মুখ শেভ করতে বললেন, তিনি আমাকে তার ভ্রুয়ের আকার ঠিক করে দেওয়ার জন্য পুনরায় অনুরোধ করেছিলেন। এখন আমি নিধির সব পোষাক খুলে নিয়েছিলাম কেবল তার অন্তর্বাস ছাড়া এবং তার শরীরের অযাচিত লোমগুলি কামাতে শুরু করি। আমি তার ভ্রুও কিছুটা কামিয়ে দিই যাতে সেটা ছোট ও তীক্ষ্ণ এবং পাতলা দেখায়। নিধি তাকে ছেড়ে দিতে কাকুতি মিনতি করছিল, মাম্মি অওর কেয়া করোগে মেরে উপার (মাম্মি তুমি আমার উপর আর কি করবে?) আর শিশুর মতো কাঁদছিল। 


শেষাবধি আমি তার সদ‍্য কাটা চুলগুলি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখলাম। আমি আবার একটি কাঁচি এবং একটি চিরুনি নিলাম। আমি খানিকটা ফিনিশিং টাচ দিতে শুরু করি, হঠাৎ আমার মনে আরেকটি পরিকল্পনা আসলো। আমি ভাবছিলাম আমি যদি তার চুলগুলি আরো খানিকটা ছোট করে দিই তবে তার গোলাকার মাথার আকৃতিটি দৃশ্যমান হবে যাতে তাকে আরো সুন্দর এবং শিশুসুলভ দেখাবে। কাউকে কিছু না জিজ্ঞাসা করে আমি চুল আরও ছোট করে কাটতে শুরু করলাম, এবার কেবল ১ ইঞ্চি চুল উপরে রেখে সমস্ত ব‍্যাং কেটে ফেললাম। 


আপনি কি ওর চুল আরো খাটো করছেন? -তার মা আমাকে জিজ্ঞেস করেন। না না কেবল এটি সঠিকভাবে মিশ খাওয়াচ্ছি - আমি মিথ্যা বলে কেটেই যাচ্ছি। ফলস্বরূপ একটি দীঘল কেশী পরিপক্ক চেহারার মেয়েটি খুব খুব খর্বকেশী খুকীতে রূপান্তরিত হয়েছিল। আমি কেপটি খুলে তার খুব ছোট চুলো মাথায় আমার হাত ঘষলাম। জল স্প্রে করে অন্তিম বারের জন্য চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে দিলাম। চেয়ারটা ঘুরিয়ে নিধিকে নীচে নেমে আসতে বললাম। সে মেঝেতে কাটা চুলের দিকে তাকিয়ে কাঁদছিল। তার মা এগিয়ে এসে আমার হাতে ৳৫০০ এর নোট গুজে দেন। এরপর তার হাত ধরেন এবং মুখে হাসি নিয়ে তার ছোট চুলের মাথায় আনন্দে হাত বোলায়। তারা সেলুন থেকে চলে গেল এবং আমি বুনো উল্লাসে লাফিয়ে উঠি যে এত লম্বা চুল এত ছোট করে কাটানোর সুযোগ পেয়েছি।

গঙ্গায় বেণীদান

আমার বয়স তখন ১৮ বছর, সবেমাত্র আমি কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম, আমার লম্বা ঢেউ খেলানো পাছার ছোঁয়া কালো চুল ছিল। এক রবিবার আমার মা বললেন-"শালিনী, আমি তোমার জন্য স্থানীয় নাপিতকে ডেকেছিলাম" আমি বললাম (খুব ভয় পেয়ে)-"কেন মা?" সে বলল - "আমি তোমার বাবাকে অনেক বছর আগে বলেছিলাম যে তুমি কলেজে ভর্তি হলে আমি তোমার চুল গঙ্গায় (ভারতের একটি বিখ্যাত নদী) ভাসাব, এবং আজ রবিবার সে ফ্রী আছে, তাই তোমার মাথা ন্যাড়া করো সে একটা প্যাকেট নিয়ে তোমার চুল রাখবে, গঙ্গায় ফেলে দেবে। আর তোমাকেও তার সাথে তোমার কামানো মাথায় কিছু জল দিতে হবে, স্নান করে ঘরে আসতে হবে" আমি বললাম - "না মা, আমি এখন অনেক বড় হয়ে গেছি নেড়া করার জন্য, আমার বন্ধুরা আমাকে জ্বালাতন করবে।" মা বললেন - "আমি যা বলছি শোন, বা তুমি জানো আমি কি করতে পারি" নাপিত এলো এবং আমাকে চেয়ারে বসতে টেনে নিয়ে গেল। "না মাম্মি প্লিজ"- আমি চিৎকার করে বললাম "তার মাথা পরিষ্কার এবং মসৃণ করুন"- সে নাপিতকে বলল আমি অসহায় হয়ে বসে আছি, নাপিত আমার কাঁধ ধরে সোজা করে বসিয়ে দিল এবং এখনও তার হাত মাঝে মাঝে আমার স্তনে স্পর্শ করছে। সে একটি সাদা সুতির কাপড় খুলে তাতে আমাকে জড়িয়ে দেয়; আমার চোখে পানি বয়ে যাচ্ছিল। 

মা তাকে বললেন- "সুনো সুনীল, পেহলে বাল কেইচিঁ সে বহুত ছোটা কাট লো, ফির উস্ত্রা সে মুন্ডওয়া দো, দো তিন বার উস্ত্রা সর পে বুলানা, তা কি একদম সাফ হো যায়ে" (শুনুন সুনীল প্রথমে কাঁচি দিয়ে খুব ছোট চুল কেটে ফেলুন এবং তারপর সোজা রেজারে মাথা ন্যাড়া করুন, এবং ক্ষুরটি ২ থেকে ৩ বার চালান যাতে মাথায় কোন চুল অবশিষ্ট না থাকে।) নাপিত একটি কাঁচি বের করে আমার লম্বা চুলগুলি প্রায় কিছুই না থাকে অমন করে কাটতে শুরু করে। আমি কেবল আমাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারি। কিন্তু আমার কিছুই শোনা হয়নি। আমার চুল পড়ে যাওয়ায় আমি দুঃখিত বোধ করতে লাগলাম, কিছু সময় পর নাপিত পানি দিয়ে মাথা ঘষে। যখন সে রেজারটি বের করে আমার সারা মাথায় চালায়। আমি খুব লজ্জিত বোধ করলাম। আমার চিপের এলাকার নিচের দিকে আমার গালের মিহি আঁশের মত পশমগুলি কামানো হয়। আমি সত্যিই লজ্জিত এবং বিব্রত বোধ করছিলাম আমার ছোট বোনেরা সেখানে দাঁড়িয়ে আমার নতুন চেহারা দেখে হাসছিল। এবং ধীরে ধীরে আমি খুব ভাল আকৃতির পাতলা ভ্রু নিয়ে সম্পূর্ণ টাক হয়ে গেলাম (গত দিন আমি একটি বিউটি পার্লারে ভ্রু আকৃতি দিয়েছিলাম)। আমার বাবা আমাকে গঙ্গাতে নিয়ে গেলেন, আমার চুল ফেলে দিলেন। আমি গঙ্গায় স্নান করেছিলাম। এবং আমার টাক মাথায় গঙ্গাজল ঘষে অনেক কেঁদেছিলাম। আমি কিছু দিন টাক ছিলাম। ধীরে ধীরে আমার চুল লম্বা হতে থাকে।

ভাষিক সমস্যা

হোস্টেলে দেখা হলে সুজাতা ও সুনীতা ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে ওঠে। তারা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করছে। সুজাতা চেন্নাই (দক্ষিণ ভারত) থেকে এসেছে এবং হিন্দি ভাষা জানে না। সুনীতা দিল্লির বাসিন্দা এবং সেই ভাষার সাথে বেশ পরিচিত। সে তার চুল একটি সুন্দর বয়কাট দিয়ে তার রমণীয় ঘাড় উন্মুক্ত রাখে। সুজাতার চুল তার আসল সম্পদ। এটি প্রায় তার হাঁটু পর্যন্ত এবং সে এটি একটি একক বেণী আকারে বা একটি সুন্দর কবরী করে। সে চেন্নাইতে তার বোনের কাছ থেকে চুল ছাঁটাত। দিল্লিতে আসার পর থেকে সে তার চুল ছাঁটেনি। কিছু স্প্লিট এন্ডস দেখা যেতে শুরু করে এবং সে সত্যিই তার চুলের একটি সুন্দর ছাঁট চেয়েছিল। সে সুনীতাকে একটি ভাল বিউটি পার্লার বাতলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল যেখানে সে তার চুল কাটাতে পারে।

সুনীতা সেই পার্লারে ফোন করে যেখানে ও সাধারণত চুল কাটে এবং বলে যে সে আসবে। রিসেপশনের ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন দুপুর ২টা ঠিক হয়ে যাবে। সুনীতা সুজাতাকে জানায় যে দুপুর ২টায় তারা একসাথে চুল কাটাতে যেতে পারে। কিন্তু তারা চলে যাওয়ার সময় সুনীতার মা ফোন করে দ্রুত বাড়িতে আসতে বলেন। সে সুজাতাকে পার্লারে যাওয়ার পথের কথা জানিয়ে চলে গেল। সুজাতা সহজে পথ খুঁজে পেল। রিসেপশন ভদ্রমহিলা সুজাতা থেকে সফরের উদ্দেশ্য জানতে চাইলেন। সুজাতা উত্তর দিল, একটু চুল কাটানোর ছিল। সুজাতাকে একটা খালি চেয়ারে নিয়ে গেল যেখানে সামনে আয়না নেই। পার্লার ভদ্রমহিলা হিন্দিতে বলেছিলেন যে, এটি ভেঙে গেছে এবং শীঘ্রই প্রতিস্থাপন করা হবে। স্টাইলিস্ট সুজাতাকে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কী হবে (হিন্দিতে)। সুজাতা এটা সম্পর্কে অনেক কিছু জানত না, তাই সে বলল এটা ১-২ ইঞ্চি কম হবে। স্টাইলিস্ট ব্যাপারটা অন্যভাবে বুঝলেন (তিনি ভেবেছিলেন এটি এমন একটি স্টাইল যেখানে মাত্র ১-২ ইঞ্চি চুল বাকি থাকে), এবং সুজাতাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি এটার ব্যাপারে নিশ্চিত? সুজাতা বলল হ্যাঁ।

সুজাতাকে সাদা কেপ দিয়ে ঢেকে রেখে তার চুলগুলো পিছন দিকে টেনে নেওয়া হয়েছিল। পরে, স্টাইলিস্ট তার চুল খুলে ফেললেন, এবং প্রচুর জল স্প্রে করতে শুরু করলেন। যেহেতু এটি সুজাতার প্রথম বিউটি পার্লারে যাওয়া, সে ভেবেছিল এটা স্বাভাবিক। পরে স্টাইলিস্ট তার চুলগুলিকে বিভক্ত করেন। সামনের চুল দুপাশে ঝুলে আছে আর পেছনের সব চুল চেয়ারের পেছনের মেঝে স্পর্শ করছিল। স্টাইলিস্ট পেছন থেকে শুরু করলেন। তিনি প্রথমে চুলের একটি বড় অংশ নিয়েছিলেন এবং এটি দিয়ে কাঁচি চালান। প্রায় ২ ফুট লম্বা ট্রেস মেঝেতে আঘাত করে। তিনি চিরুনি ওপরে কাঁচি কৌশল ব্যবহার করে প্রক্রিয়াটি চালিয়ে যান। পিছনের ক্ষতি সম্পর্কে সুজাতা গাফেল ছিল। স্টাইলিস্ট ঘাড় স্পষ্টভাবে প্রদর্শিত পর্যন্ত চালিয়ে যান। এরপরে তিনি পাশে শুরু করলেন। এতক্ষণে সুজাতা গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল এবং স্টাইলিস্ট যখনই মাথা ঘুরিয়ে দিত তখনই যান্ত্রিকভাবে মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছিল। কেপটি লম্বা চুলে ভরতে শুরু করে এবং এর কিছু অংশ মেঝেতে পড়তে শুরু করে। 



প্রায় আধাঘণ্টা ধ্বংসযজ্ঞের পর কান ও ঘাড় বেরিয়ে আসে। অতঃপর, স্টাইলিস্ট একটি ক্ষুর নিয়েছিলেন এবং ছোট আঁশের ন‍্যায় চুলগুলি শেভ করেছিলেন। স্টাইলিস্ট কেপটি সরিয়ে বলল শেষ হয়ে গেছে বলে সুজাতা তার ঘাড়ে শীতল বাতাস অনুভব করল। সুজাতা আয়নার সামনে গিয়ে নিজেকে চিনতে পারল না। সে জানত এটি একটি বড় ক্ষতি যা পুনরুদ্ধার করতে ৩-৪ বছর সময় লাগবে। সে প্রতিজ্ঞা করেছিল যে সে আর কখনও দিল্লিতে পার্লারে প্রবেশ করবে না।

পারিবারিক মাথা ন্যাড়া

আমার বাবা মারা গিয়েছিলেন যখন আমি ৯ বছর বয়সী এবং তখন থেকে আমি এবং আমার মা একসাথে থাকতাম। জয় নামে আমার এক ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিল যার বাবা মাত্র ৫ বছর বয়সে তার মাকে তালাক দিয়েছিলেন। আমরা দুজনেই এখন ১৮ বছর বয়সী। আমার মায়ের বয়স ৩৯ বছর এবং ওর মায়ের বয়স মাত্র ৩৭ বছর। আমাদের মায়েরা আমাদের দুজনকে বিয়ে করানোর এবং আগের মতো কাছাকাছি থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমার মায়ের কোমর-দৈর্ঘ্যের চুল ছিল এবং তার মায়ের শ্রোণী-দৈর্ঘ্যের চুল ছিল। দুজনেই ছিলেন গতানুগতিক। তাই তারা আমাকেও কোমর পর্যন্ত চুল লম্বা করান। আমরা বেশিরভাগই এটি বেণী করতাম। একবার জয় একটি দুর্ঘটনার মুখোমুখি হয়েছিল এবং প্রায় মারা যাচ্ছিল। তাকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয়। তার মা কাঁদছিলেন এবং আমার মা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিল। অতঃপর তারা উভয়েই তিরুপথির ভগবানের সাথে দেখা করার এবং ঈশের কাছে প্রার্থনা করার সিদ্ধান্ত নিলেন। সেই রাতেই আমরা সেখানে গিয়েছিলাম কিন্তু দর্শন ছিল পরের দিন। 

আমরা হোটেলে রাত কাটাচ্ছিলাম। উভয়ের মা সবসময় তাদের চুল নিয়ে কথা বলছিলেন। আমি ভাবলাম কেন!? এরপর ঘুমিয়ে পড়লাম। আমার মা আমাকে সকাল ৫ টায় ঘুম থেকে জাগালেন। আমি যখন জেগে উঠলাম, দেখলাম দুজনেরই লম্বা চুল ভেজা আর খোলা। তখনই তারা মাথা প্রক্ষালন করে ফেলেছিল। আমার মা আমাকে বললেন মাথা ধৌত করে রেডি হতে। আমি বুঝতে পারিনি। আমি জিজ্ঞেস করলাম, "মাথা ধোব কেন মা?" আমার মা বললেন প্রশ্ন না করতে এবং এটা করো। আমি তাই করেছি। তদানীং তারা দুজনেই একই হলুদ রঙের শাড়ি পরেছিলেন। আমি আমার পছন্দের কালো রঙের চুড়িদার পরলাম। আমরা সবাই তখন চুল ঢিলেঢালা করে বেঁধেছিলাম। আমি তখন মাকে জিজ্ঞেস করলাম, মা তুমি আমার কাছে কিছু লুকাচ্ছ। এটা কি?" মা উত্তর দিলেন, "দুঃখিত প্রিয়। আমরা তিনজন মিলে জয়কে বাঁচানোর জন্য আমাদের সমস্ত চুল দেবতাকে দেবো।" আমি স্তব্ধ এবং বাক্যহারা হয়ে গিয়েছিলাম। আমার লম্বা চুলের কারণে কলেজে আমাকে হেয়ার বিউটি বলা হত। তাই আমি বললাম, আমি করব না। কিন্তু মা বললেন," এটা তোমার প্রেমিকের জন্য প্রিয়। তোমার ভাবী স্বামী।" অতএব আমি রাজি হলাম। ওর মা মাথা ন‍্যাড়া করার জন্য টিকিট কিনেছিলেন। আমরা তাড়াতাড়ি গিয়েছিলাম, আমরা সেখানে প্রথম ছিলাম। নাপিত জিজ্ঞেস করলেন কে আগে শেভ করবে। 


আমার মা গিয়ে বসলেন। তিনি বিনুনি খুলে দিলেন। নাপিত তার মাথায় পানি ঢেলে তার গোড়া মালিশ করতে লাগলেন। তৎপরে উনি দুটি খোঁপা রাখলেন, একেকটা পাশে। আমার মাকে দেখতে ছোট বাচ্চার মত কয়েকটা ধূসর চুল ছাড়া। অবিলম্বে নাপিত ব্লেড ঢুকিয়ে দিলেন। উনি ক্ষুর দিয়ে চুলে স্পর্শ করলেন। মায়ের মাথায় একটা টাক পড়ে গেছে। মায়ের কোলে কয়েকটা চুল পড়েছিল। আস্তে আস্তে উনি মাকে কামিয়ে ফেললেন। অবশেষে চিপটা ছিলে ফেললেন এবং মা সম্পূর্ণ টাক হয়ে গেলেন। তিনি তার মাথা ছুঁয়ে হাসলেন। তারপর জয়ের মা। তিনি সারা শেভ জুড়ে কাঁদছিলেন। শেষ হওয়ার পরে, তিনি এসে আমার মাকে জড়িয়ে ধরলেন। আমার মা মাথা দেখিয়ে তাকে সান্ত্বনা দিলেন। অনন্তর আমার পালা। আমি খুব ভয় পেতে শুরু করেছি। আমি ইতিমধ্যে আমার চুল বিমুক্ত করে ফেলেছি। আমার মা আমাকে দেখে হাসছিলেন। 

আমি বসে পড়লাম এবং নাপিতকে নতুন ব্লেড দিলাম। তিনি একটি দুষ্ট হাসি দিলেন। তারপরে তিনি আমার মায়ের মতো করে আমাকে ম্যাসাজ করলেন। তিনি তার প্রথম স্ট্রোক দিয়েছেন। আমার কোলে চুল পড়ল। আমি আমার মাথার খুলি স্পর্শ ঠান্ডা বাতাস অনুভব করতে পারি। তৎক্ষণাৎ, আমি নিজেকে নিয়ন্ত্রিত করে বললাম এটা শুধু আমার ভবিষ্যতের স্বামীর জন্য। এরপর আরও পোঁচ দেন। আস্তে আস্তে আমার সব চুল মুড়ে গেল। আমার কোল থেকে সমস্ত চুল গড়িয়ে পড়ায় আমি উঠে পড়লাম। তৎকালে ঝাড়ু দিতে আসে ঝাড়ুদার। যখন আমাদের সমস্ত চুল জড়ো হয়েছিল, তখন আমি দেখতে পাচ্ছিলাম যে আমরা কতটা দিয়েছি। এর পরে, জয় সুস্থ হয়ে ওঠে। আরও তিন বছরে আমাদের বিয়ে হয়। সেই সময় আমার চুলের মধ‍্যপৃষ্ঠ দৈর্ঘ্য ফিরে আসে। আমরা আমাদের বিবাহিত জীবন শুরু করেছি।

Sunday, July 7, 2013

গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে মাথা কামানো ও অঙ্গমর্দন

একদা আমি জুন এবং জুলাই মাসের গ্রীষ্মের ছুটিতে আমার বোন, খালা এবং অন্যান্য আত্মীয়দের দেখতে গোয়ার কাছে আমার নিজ গ্রামে গিয়েছিলাম। সেখানে খুব গরম ছিল এবং এটি একটি রেওয়াজ যে বেশিরভাগ মহিলারা ব্রা এবং ব্লাউজ পরেন না তারা একটি ছোট স্কার্ফ দিয়ে তাদের চুঁচি ঢেকে রাখেন এবং তারা মাথা নেড়া করা, আন্ডার শেভিং, ওলান ম্যাসাজ, শ্যাম্পু, মুখের চুল কামানো এবং চুল রং করান এবং এমনকি প্রতি সপ্তাহে তাদের পুরুষ নাপিতদের কাছ থেকে সম্পূর্ণ নগ্ন শরীরে ম্যাসেজ পান যারা মহিলাদের সেবা করার জন্য গ্রামের প্রতিটি বাড়িতে যান। 

একবার আমি আমার ম‍্যানায় খুব ব্যথা অনুভব করছিলাম। এই ছাড়াও আমি আমার চুল চিরুনি এবং বাঁধুনি অর্ডারে রাখতে অনেক সমস্যা অনুভব করছিলাম। আমার মাসিপিসিরা আমাকে মাথা কামানো এবং স্তন রগড়ানো, আন্ডারশেভিং এবং পুরো শরীর দিগম্বর সংবাহন করার পরামর্শ দেন। পরের দিন সকালে, একজন পুরুষ নাপিত এলেন, তিনি প্রথমে আমার শাড়ি এবং পেটি কোট খুলে ফেললেন এবং তারপরে ব্লাউজ খুলে দিলেন এবং আমার ব্রা খুলে ফেললেন, তারপর আমার লম্বা চুলের খোঁপা খুলে আমার মাথা পুরোপুরি কামিয়ে দিলেন, তারপরে আমার বগল কামানো, স্তন কামানো এবং শ্রোণিদেশ মুড়ানো ইত্যাদি। এর পরে, তিনি আমার সম্পূর্ণ অনাবৃত শরীর মালিশ এবং স্তন মালিশ করলেন আমি খুব ব্যথা অনুভব করছিলাম কিন্তু আমিও এই ধরনের কামোত্তেজক সেবা পেয়ে খুব উপভোগ করছিলাম এবং আমি এখন খুব রিল‍্যাক্সড ছিলাম। শেষ পর্যন্ত, তিনি আমার মাইগুলিকে খুব শক্ত করে লম্বা করলেন এবং মোচড় দিলেন এবং আমার পয়োধর থেকে দুধ তোলার জন্য আমার উভয় চুঁচির বাঁট দোহন করলেন, তিনি আরও বললেন যে মহিলাদের স্তন ক্যান্সারের রোগ থেকে মহিলাদের নিরাপদ রাখার জন্য বিশেষজ্ঞ পুরুষ নাপিত থেকে সপ্তাহে একবার তাদের স্তন মর্দন করানো সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন৷ তারপর থেকে আমি সর্বদা বাড়িতে পুরুষ নাপিতদের ডেকে আমার বুনি ম্যাসাজ করি। এখন আমার স্তনগুলি অনেক বড়, শক্ত এবং উপরের দিকে ভালভাবে খাড়া এবং এখন আমি আমার স্তনে কোন ব্যথা অনুভব করি না। 

গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...