Wednesday, December 7, 2016

মায়ের মেকওভার (১৮+) ২য় পর্ব

সেদিন দীপের আর দোলার কি হয়েছিল বলা শক্ত। দোলা যখন বাথরুম থেকে বেরোলো তখনো দীপ সেই ভাবেই আধ নেংটো হয়ে সোফায় বসে হাঁপাচ্ছে। দোলাকে আরেকবার গা ধুতে হয়েছে সাবান দিয়ে। গায়ে তোয়ালে জড়ানো আর চুল কোনওরকমে উঁচু করে এলো খোঁপা করা। দীপের দিকে চোখ পড়তেই চোখ নামিয়ে ভেতরের ঘরে ঢুকে গেলেন। পেছন পেছন দীপও গেল। দোলা শাড়ি পরতে যাচ্ছিল। দীপ বাধা দিল। আজ সে কিছুতেই মা কে শাড়ি পরতে দেবে না। আজ দোলাকে সে জিন্স পরিয়েই ছাড়বে। অগত্যা দোলা কে পরতে হল। একটা জিন্স আর টাইট টপ। উফ কি দেখাচ্ছে মা কে। শ্যাম্পু করা খোলা চুল হাঁটু অব্দি নেমে এসেছে প্রায়। আর লজ্জায় দোলা প্রায় মিশে যাচ্ছে মাটিতে। দীপ আর সামলাতে পারল না। দোলার চুলের মুঠি খামচে ধরে টেনে এনে বিছানায় ফেলে এলোপাথাড়ি চুমু খেতে লাগল। প্রথমে চুমু খেয়ে শেষে আবার সেক্স করতে উদ্যত হতেই এবার দোলা বাধা দিলো। অনেক তো হল আবার পরে। না এক্ষুনি চাই। দোলা কিছুতেই করবে না। কিন্তু দীপ এমন জোরে তাকে বিছানায় চেপে ধরেছে যে তার নড়াচড়া করার উপায় নেই। কিছুক্ষণ চেষ্টা করার পর হাঁপিয়ে তার শরীর শান্ত হয়ে গেল। দীপ আবার দোলাকে উলঙ্গ করে তার গুদে আঙ্গুল চালাতে চালাতে চুমু খেতে লাগল। দোলা মুখ সরিয়ে নিচ্ছিল; যতটা সম্ভব বাঁধা দেবার চেস্টা করছিল। তাতে দীপ আরও উন্মাদ হয়ে উঠল। দোলার শাড়ি ছিঁড়ে সেই দিয়ে দোলার হাত পা মুখ বেঁধে বিছানায় ফেলল। তারপর আবার শুরু করে দিল। আজ দোলার রক্ষা নেই। কিন্তু তার কিছু করবার ও নেই। প্রায় ঘণ্টাখানেক উল্টে পাল্টে করার পর দীপ আবার একগাদা মাল ফেলল। আর এই প্রথমবার দোলার জল খসল। বিছানা দীপের মাল আর দোলার জলে ভিজে গেল। এতক্ষণে দীপের কাম কমেছে। আর দোলার শরীরও অবশ। তার চুল বিছানায় ছড়িয়ে পরেছে। দীপ উঠে দাঁড়াল। দোলার চুলের মুঠি ধরে তাকেও মেঝেতে দাঁড় করিয়ে আগে তার চুলের গোছাটাকে যতটা সম্ভব টাইট করে একটা খোঁপা করে দিল। তারপর তার হাত পা খুলে দিয়ে বলল তারাতারি রেডি হয়ে নিতে। সে তাকে পার্লারে নিয়ে যাবে। দোলার শরীর আর চলছিল না। তাও কোনরকমে একটা শাড়ি জরিয়ে আর খোঁপাটা খুলে একটা বেণী করে বেরোলো দীপের সঙ্গে। সে কিছুই বুঝতে পারছিল না। বুঝতে চাইছিলও না। 



ঘন্টা চারেক পর দোলা আর দোলার বেণী বাড়ি ফিরল বটে। কিন্তু দোলার তখন কাঁধ অব্দি স্ট্রেট ইনভার্টেড বব, ঘাড়ের কাছে একদম মিহি করে ছাঁটা, আর মুখের শেপের সঙ্গে মানানসই তামাটে রঙের ব্যাং কাটে দোলা কে যা লাগছিল সেটা নিচের তলার দীপের বন্ধুদের উঁকি ঝুঁকি তেই বোঝা যায়। আর দোলার পোঁদ পেরোনো মোটা বেণীখানা দীপের হাতের পলিথিনের প্যাকেটে। দোলা ভিতরের ঘরের বিছানায় গিয়ে পড়েই ঘুমিয়ে গেল।

তার ঘুম যখন ভাঙল তখন রাত হয়ে গেছে। কিন্তু বাইরের ঘরে বেশ কিছু ছেলের গলার আওয়াজ আসছে। কড়া মদের গন্ধ চারদিকে। দীপ এসে অপ্রকৃতিস্থ হেসে দাঁড়াল। বলল, মা আমার বন্ধুরা এসেছে তোমার নতুন হেয়ার স্টাইল দেখতে। রেডি হয়ে বাইরে এসো। দেরি হলে ওরা এখানে এসে যাবে। আর আমার আনা সেই ড্রেস গুলোর মধ্যে একটা পর। একটা জিন্সের হট প্যান্ট আর একটা শর্ট টপ পরে দোলা বাইরে এসে দেখেন পাঁচটা দীপের বয়সী ছেলে মদের আসর বসিয়েছে বাইরের ঘরে, তাদের মধ্যে একজনের হাতে দোলার কাটা বেনীটা। সে সেটা দিয়ে নিজের ধোনে বোলাচ্ছে। দোলার মুখ শুকিয়ে গেল। কি যেন বলতে যাচ্ছিল। তার আগেই দীপ তার চুলের মুঠি খামচে ধরে টেনে এনে ছেলে গুলোর মাঝে সোফায় বসিয়ে দিল।

Wednesday, November 30, 2016

মায়ের মেকওভার (১৮+) ১ম পর্ব

দীপের গার্লফ্রেন্ড আবদার করেছে দীপের মায়ের মেকওভার করাতে হবে নয়ত কিছুতেই দেখা করবে না। এমনিতেই বহু কষ্ট করে বহু খরচা করে দীপ অমন একটা ঝিঙ্কু গার্লফ্রেন্ডকে হোয়াটসঅ্যাপে পটিয়ে ছিল। এখন পরেছে মহা ঝামেলায়। মায়ের মেকওভার? মানে? একদম ওয়েস্টার্ন মেকওভার চাই মায়ের। সেক্সি দেখতে হওয়া চাই নয়তো মেয়ে কিছুতেই দীপের সঙ্গে দেখা করবে না। এমনিতে দীপ একটা ভালো কোম্পানিতে জব করে। মাইনে ভালো। কিন্তু দেখতে তেমন ভালো না হওয়াতে এতদিন হাত দিয়েই কাজ সেরেছে। কোনো মেয়েই পাত্তা দেয়নি। আজ যদিও বা এমন একটা মেয়ে জুটল সেও বোধহয় পালায়। এ কেমন আব্দার। দীপের মায়ের বয়েস কম করেও পঞ্চাশ ছুঁইছুঁই। যদিও চেহারা আঁটসাঁট দেখে বোঝা যায় না তবু তিনি নিতান্ত গৃহবধূ। শেষ কবে চুলের ডগা ছেঁটেছেন বলা মুশকিল। পোঁদ পেরোনো ঈষৎ কোঁকড়ানো ঘন কালো চুল, কপালের কাছে সবে পাতলা হতে শুরু করেছে, অল্প পাক ও ধরেছে। তবু এই বয়সে সেক্সি মেক ওভার? লোকে কি বলবে? তবু খুব সাহস করে মাকে গিয়ে বলতে কোনও পাত্তাই পেল না। দীপ যদিও খুলে বলেনি। বলেছিল মা তোমার একটু সাজগোজ করা উচিত। দীপের মা মিসেস দোলা কিছুই উত্তর দেননি। যেন শুনতেই পাননি। দীপ কিছুক্ষন বসে থাকল। তারপর সটান বাবা কে গিয়ে বলল বাবা সামনে তো তোমাদের বিবাহবার্ষিকী তো আমি নিজের টাকা দিয়ে একটু ভালো করে উদযাপন করতে চাই। বাবা বলল অকারণে পয়সা নষ্ট করোনা। তবু দীপ এটাই প্ল্যান বানাল। মাকে মেকওভার করাতেই হবে। দরকার পড়লে জোর করে। করাবেই। পরের বিপদ টা এলো গার্লফ্রেন্ডের পরের আব্দারে। সে সময় বেঁধে দিয়েছে এবং কেমন মেক ওভার চাই তার কিছু ছবিও পাঠিয়েছে। ছবি দেখে দীপের কান্না পেল। সামান্য সাজগোজ হলেও হয়। কিন্তু তাই বলে ওরকম সাজ? হট প্যান্ট? শর্ট টপ? আর চুল? ওইরকম চুল মা মরে গেলেও কাটবে না। উপায় একটাই। সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে হলে প্রথমেই মা কে বাড়ি থেকে সরিয়ে নিজের কাছে নিয়ে যেতে হবে। তাহলে ব্যাপারটা অনেক সোজা হবে। সেই সপ্তাহেই দীপ মাকে নিয়ে নিজের কলকাতার মেসে নিয়ে গিয়ে উঠল। মেসে দীপ ছাড়াও আরও তিনজন ব্যাচেলর থাকে সুতরাং সেই সপ্তাহেই দীপ কে মেস ছেড়ে সেই বাড়িরই উপরের তলার একটা ফাঁকা ফ্ল্যাট ভাড়া নিতে হল। বাড়িওলা আপত্তি করেনি, কারণ ছেলে মায়ের সঙ্গে থাকতে চায় তাতে আর অন্যায় কি! আসল খেলা শুরু হল তিন চার দিন পর। মিসেস দোলা বুঝলেন না ছেলের কি হয়েছে। হটাত দীপ এমন কিছু জামা কাপড় কিনে এনে তাঁকে পরতে জোর করতে লাগল যেগুলো তিনি পড়া তো দূরের কথা টিভিতে দেখলেও চ্যানেল বদলে ফেলেন। তিনি কিছুতেই পরলেন না। ফলে দীপের আর কিছু করার থাকল না। দীপের মাথায় তখন রোখ চেপে গেছে। প্রথমে কাকুতি মিনতি করল। তারপর আবদার করল। শেষে রাগ দেখিয়ে খেল না ও পরের দিন অফিসেও গেল না। মিসেস দোলাও অটল। তার কিছু করারও নেই। ওই পোষাকে লজ্জা ঢাকে না। বরং শরীর দেখানোই যেন ওই পোশাকের উদ্দেশ্য। আর যদিও বা পরেন ঐ পোশাক একবার ছেলের আবদারে তো সেই পোশাক পড়া অবস্থায় ছেলের সামনে দাঁড়াবেন কি করে? তিনি ছেলেকে জিগ্যেস করলেন ব্যাপারটা কি? দীপ সত্যিটা বেমালুম চেপে গেল। বলল সামনে তোমাদের বিবাহবার্ষিকী তাই বাবাকে সারপ্রাইজ দিতে চাই। শুনে মিসেস দোলা তো হেসেই খুন। তবু ওই পোশাক পড়া যায় না। মায়ের হাসিটায় দীপের খুব রাগ হল। এবার দীপের আবদার আদেশ হয়ে দাঁড়াল। সে খোলা খুলি বলেই দিল “দেখ মা আমি তোমায় এখানে এনেছি তোমায় পাল্টানোর জন্যে, হয় আমার সঙ্গে সহযোগিতা কর নয়ত আমি কিন্তু অন্য উপায় নেব” কথাটা মিসেস দোলার খারাপ লাগল। দীপ বলেই চলল, "তোমায় বিয়ে করার পর ও বাবা লুকিয়ে লুকিয়ে কি করে সেটা বোঝার মত বয়েস আমার হয়েছে, আমি একবার বাবাকে দেখাতে চাই যে তুমিও কম সুন্দরী নও।" 

 

মিসেস দোলার হাসি মুহূর্তে মিলিয়ে গেল। চুপচাপ উঠে গিয়ে শাড়ি সায়া ব্লাউজ খুলে ফেললেন তারপর নগ্ন অবস্থায় দীপের সামনে এসে দাঁড়ালেন। দুচোখে জল। দীপ এই প্রথম কোনও উলঙ্গ নারী শরীর দেখল সামনাসামনি। ঘন লোমশ শরীর কিন্তু রঙ টকটকে গোলাপি। মাইয়ের বোঁটা বড় বড় বাদামী কিন্তু মাই দুখানা এই বয়েসেও টাইট। পোঁদে চর্বি আছে কিন্ত গুদ বালে ঢাকা। সাইজ ৩৮-৩২-৪২ আর উচ্চতা ৫’৩”। এই তার মা? এত ডাঁসা মাগী। কোথায় লাগে তার সেই গার্লফ্রেন্ড? মায়ের লম্বা চুল বেণী করে সেই বেণীর খোঁপা করা ছিল। দীপ অর্ডার দিল চুল খুলে ফেল। আর সব গয়নাও। দোলা দেবী একে একে গলার হার, কানের দুল, নাকের নাকছাবি, ও সবশেষে চুল খুলতে লাগলেন। দীপ বসে বসে দেখছিল। শেষে সব খোলা হলে বলল বাথরুমে গিয়ে স্নান করে এসো। আর হাত-পায়ের লোম আর গুদ কামিয়ে বেরোবে। শরীরে যেন লোম না থাকে। আর অবশ্যই শ্যাম্পু করে বেরোবে। দীপের মা সময় নিলেন বেশ কিছুটা। এদিকে দীপের তো হার্টফেল করার জোগাড়। ঘরে এরকম মাল থাকতে বাইরে খুঁজে বেড়াচ্ছিল এতদিন? মায়ের টকটকে গোলাপি মাখনের মত শরীর দিয়ে জল পিছলে পড়ছে। মাথার চুল চূড়ো করে গামছা জড়ানো। সদ্য চাঁছা গুদ যেন আদর করে ডাকছে। আর পারা যায়? দীপও পারল না। এক টানে মায়ের মাথা থেকে গামছা টা খুলে নিয়ে ছুরে ফেলল। এক ঢাল ভিজে চুল ছিটকে পড়ল দুজনের গায়ে। সেইখানেই মেঝেতে মাকে চিত করে ফেলে দীপ লাগিয়ে দিল। একনাগাড়ে আধঘন্টা ধরে দু'বার চুদে মাল ফেলার পর দীপের মনে হল এবার পজিশন বদলানো উচিৎ। সুতরাং সেই অবস্থাতেই শুধু মাংসল দাবনা দুটো দু কাঁধে তুলে নিয়ে আরও একবার চোদার পর উপুড় করতে যেতে দোলা কেঁদে উঠল ওরে এবার ছাড় আমি তো পালাচ্ছি না। ভিতরের ঘরে নিয়ে গিয়ে বিছানায় যত পারিস চুদিস। মেঝেতে কতক্ষন করবি? আরো মিনিট কুড়ি পোঁদ মারার পর বুঝল লম্বা চুল খুব বিরক্ত করছে। এমনিতেই দোলার চুল পোঁদ ঢাকা, তার ওপর সদ্য শ্যাম্পু করা আধ ভিজে তায় সামলানো মুশকিল। দীপ একবার রাগের মাথায় ভাবল তখনই কেটে ফেলে, তারপর নিজেকে সামলালো। কি দারুণ নরম চুল যেন রেশমের বিছানা, তার ওপর নতুন হার্বাল শ্যাম্পুর গন্ধ। যেন নেশা ধরে যায়। দীপের বাঁড়া আবার শক্ত হয়ে উঠল। মা কে টেনে আনল সোফার কাছে তারপর দু পায়ের ফাঁকে মা কে মেঝেতে বসিয়ে আখাম্বা বাঁড়া টা চোষাতে চোষাতে মায়ের চুল ঘাঁটতে লাগল। একবার গোছা করে ধরে গন্ধ শুঁকল একবার চুড়ো করে খোঁপা করে গন্ধ শুঁকল। একবার গোটা মুখে বোলাল। তার সঙ্গে ধনে নরম জিভের অনুভূতি উফ কি দারুণ! শেষে হড়হড় করে মায়ের মুখে গায়ে মাইয়ে একগাদা মাল ফেলার পর তার আফসোস হল ইসস যদি চুলের গোছাটাতে বাঁড়া উপচে মাল ফেলা যেত, থাক পরের বার হবে খন। দীপ হাঁপাতে লাগল সোফায় শুয়ে, মিসেস দোলা উঠে আবার বাথরুমে ঢুকলেন। দীপ লক্ষ্য করল দোলার চুল খোলা থাকলে ওতেই ওর গোটা শরীর ঢেকে থাকে, পোশাকের প্রয়োজন পড়ে না।

Thursday, November 10, 2016

হেয়ারকাট কনফেশন

#স্বীকারোক্তি 

#মহিলা

তো এটা ২০০৫ সালে ঘটেছিল, আমি তখন ১১ ক্লাসের মেয়ে। ঠিক সে বছর আমার এক বন্ধু আমার কাছে একটি বাজি হেরেছে (আমাকে জিজ্ঞাসা করবেন না কী বাজি ধরেছিলেন? আপনি অনুমান করতে পারেন), এবং ফলস্বরূপ আমাকে তাকে যেমন ইচ্ছে তেমন চুলের ছাঁট দিতে অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। ঠিক আছে, সে খুব একটা প্রতিবাদ করেনি, এবং টিফিনের ছুটিতে আমরা সবাই তার চুল কাটার জন্য প্রস্তুত ছিলাম। পুরো ক্লাস আমাদের চারপাশে জড়ো হয়েছিল, আমি আমার হাতে চিরুনি এবং কাঁচি তুলে নিলাম। আমি তার কাঁধ দৈর্ঘ্যের চুল আঁচড়ে নিলাম এবং কাঁধ থেকে প্রায় ১ ইঞ্চি উপরে ছাঁটার জন্য চিরুনি বসালাম। আমি ছাঁটাই শুরু করলাম, হঠাৎ একজন শিক্ষিকা ক্লাসে প্রবেশ করলেন। 

তো আপনারা কি ঘটেছে অনুমান করতে পারেন। তিনি আমাকে কাঁচি, চিরুনি এবং কাটা চুল হাতে দেখেছিলেন বলে তিনি কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবেন তা ঠিক করতে পারছিলেন না। আচ্ছা, তিনি আমাকে অধ‍্যক্ষের কাছে নিয়ে গেলেন। আমি অবিলম্বে গার্জিয়ান কল এবং এক সপ্তাহের জন্য বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। 

ঘটনা এখানেই শেষ হয়নি। বাবা আমার উপর রেগে গেলেন। স্কুলের পরপরই তিনি আমাকে একটি নাপিতের দোকানে নিয়ে গিয়েছিলেন এবং আমাকে সত্যি সত্যিই খুব ছোট করে চুল কাটিয়ে দিয়েছিলেন। আমার চুল তখন পিঠের মধ‍্যখান পেরিয়ে গেছে, এবং নাপিতের চেয়ারে বসে নাপিতকে আমার চুল স্পর্শ করতে দিয়ে খুব বিশ্রী লাগছিল। আমার গর্দানে কাঁচির ব্লেড অনুভব করার সময় আমার খুব খারাপ লাগছিল। 


আচ্ছা এটা আমার স্বীকারোক্তি, আমি বাংলার একজন কেভির মেয়ে। 


{ফেসবুক থেকে সংগৃহীত ও অনূদিত}

Saturday, August 20, 2016

রিয়ার চুল কাটা পড়ল (শেষ অংশ)

আমি ক্লিপারটি সরিয়েছি এবং এটি পুনরায় চালু করার চেষ্টা করেছি, কিন্তু আফসোস এটি চালু হয়নি। আমি আমার টুল বক্স চেক করেছি, এবং দেখতে পেয়েছি যে আমি ম্যানুয়াল ক্লিপার আনতে ভুলে গেছি। রিয়া অস্থির হয়ে উঠছিল কিছু চুল বাজ করা, বাকিটা তার কাঁধ পর্যন্ত কর্তিত। সে কাঁদতে কাঁদতে বলল, “কি হয়েছে? তাড়াতাড়ি কর প্লিজ?" আমি তার দিকে ফিরলাম এবং আমার সেরা প্রীতিকর সুরে বললাম, "উম...দুঃখিত, ক্লিপারের ব্যাটারি ফুরিয়ে গেছে, আমি সেগুলিকে যথেষ্ট চার্জ করিনি, আমি ঠিক জানতাম না যে আমি আজ দু'জন লোককে বাজ করতে যাচ্ছি। 

এবং এতে যোগ করি, আমি ম্যানুয়াল ক্লিপার আনতে ভুলে গেছি..." সে এখন আক্রমনাত্মক ছিল কারণ সে আমাকে মাঝপথে থামিয়ে দিয়েছিল, "দারুণ, তোমার ব্যাটারি একটু আগে ফুরিয়ে গেলে অনেক ভালো হতো, এখন কি, আমি উঠব?" আমি উত্তর দিলাম, "না, না, আমি কাঁচি দিয়েই করব, ঠিক আছে তোমার জানা উচিত, কাঁচি দিয়ে এত সুন্দর হবে না"

সে শুধু চিৎকার করে বলল, "এটা করো" আমি স্প্রেয়ার বের করে তার চুল ভেজাতে লাগলাম যতক্ষণ না তার চুল থেকে পানি পড়তে শুরু করে। সে এখন কাঁপছে, হয়তো তার ঠাণ্ডা লাগছিল বা সে এখন ভয় পাচ্ছে। আমি তার অবশিষ্ট চুল একবার আঁচড়ালাম এবং তারপর কাঁচিটি খ‍্যাংরা চুলের মধ্যে ঢুকিয়ে দিলাম। আমি টুকরো টুকরো করার আগেই সে বাধা দিল, "এটা শেভ করে দাও" মেয়েটি কি বলেছে আমি ধরতে পারিনি। সে পুনরাবৃত্তি করল, "হ্যাঁ, আমার মাথা থেকে সব চুল কামিয়ে দাও" আমি কি বলব বুঝতে পারছিলাম না, আমি তার দিকে তাকিয়ে রইলাম। 

সে বলল, “দেখুন, আমার সবসময় টাক হওয়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু আমি কখনও সাহস করিনি কারণ আপনি জানেন যে এটি করতে অনেক সময় লাগবে ব্লা…ব্লা…ব্লা।" আমি বাধা দিয়ে বললাম, "ঠিক আছে, আমি তোমার চুল কামিয়ে দিচ্ছি" আমি রেজার নিয়ে ব্লেড ঢুকিয়ে দিলাম। সে মাথা নিচু করে। আমি একবার তার চুলে আমার আঙ্গুল চালালাম এবং তারপরে আমার বাম হাতটি তার মাথার উপরে রেখে তার মাথাটি আরও কিছুটা বাঁকিয়ে তার মাথার মাঝখানে রেজারটি স্পর্শ করলাম এবং এটিকে তার পিছনের দিকে কিছুটা স্লাইড করলাম। শচচচচচ….চচ 


ক্ষুরের আঘাতে সে একটু কেঁপে উঠল। চুলের দলা তার কেপ দিয়ে মাটিতে পড়েছিল, তার মাথায় একটি সাদা উজ্জ্বল দাগ দেখা গিয়েছিল। আমি আবার আমার রেজারটি স্পটটির সমান্তরাল সারিবদ্ধ করে সামঞ্জস্য করেছি এবং এটি আবার চালালাম। স্পট বড় হয়েছে। আমি ওর পশ্চাদ্দিকে ক্ষুর চালাতে থাকলাম, আস্তে আস্তে পশ্চাদ্ভাগস্থ সব চুল সরে গেল। 

তার কুমারী মাথার খুলি যা কিছুক্ষণ আগে ঘন চুলে ঢাকা ছিল এখন দৃশ্যমান। আমি তখন তার বাম পাশে চলে গেলাম তারপর ডানদিকে, সেখান থেকেও চুল মুড়ে ফেললাম। তার সামনে এখন শুধু কিছু চুল রয়ে গেছে। আমি সামনে সরে গিয়ে তার মাথাটা একটু তুললাম। সে তার চোখ শক্ত করে বন্ধ করে রেখেছে। আমি ছুঁয়ে রেজারটি চালালাম। চুলগুলো তার মুখ স্পর্শ করে তার কোলের কাছে এসে। তিন টানের পর সে প্রায় টাক হয়ে গিয়েছিল, মাত্র একটি গুচ্ছ বাকি ছিল। আমি সাবধানে গুচ্ছের গোড়ায় ক্ষুর রেখেছি এবং সছচচ...চ সে এখন সম্পূর্ণ টাক, মাথায় এক চুলও নেই। এটা সঠিকভাবে করা হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য আমি ওর মাথার উপর আমার হাত চালালাম। আমি সন্তুষ্ট হওয়ার পর আয়নাটা বের করলাম। সে এক নজর না দিয়ে শুধু মাথা নাড়ল। 

আমি একটি ব্রাশ নিয়ে তার মাথা ব্রাশ করলাম এবং তারপর আলতো করে কেপের গিঁটটি খুললাম। আবার ক্ষুরটা নিয়ে চুলে ঢাকা ঘাড়ে ঢুকিয়ে দিলাম। সম্পূর্ণরূপে মুক্ত হওয়ার পর সে কেবল উঠে দাঁড়াল, একবার তার টাক মাথায় ছুঁয়ে আমাকে টাকা না দিয়ে সঞ্জনার সাথে ভিতরে চলে গেল। আমি সেখানে কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলাম, সুন্দর চুলে ঢাকা মাটি দেখলাম তারপর আমি পরে ফিরে আসার সিদ্ধান্ত নিয়ে চলে গেলাম। 

সন্ধ্যায় ফের এলাম। রিয়া দরজা খুলল, সে এখন একটা আলাদা সালোয়ার কামিজ পরছে আর তার মাথাটা দোপাট্টা দিয়ে ঢাকা। আমি মনে মনে দোপাট্টাটা খুলে ফেলতে চেয়েছিলাম। আমি যেতে যেতে দরজায় মিসেস ঘোষকে দেখলাম। আমি কিছু বললাম না শুধু সালাম দিয়ে আমার পেমেন্ট নিয়ে চলে গেলাম। দরজায় কড়া নাড়লে তাকে স্বাগত জানায় টাকলি রিয়া। মজার ব্যাপার হল তিনি মোটেও অবাক হননি, তিনি শুধু বলেছিলেন, "চিন্তা করবে না এটা আবার বেড়ে যাবে"

রিয়ার চুল কাটা পড়ল (তৃতীয় অংশ)

আমি আবার চিরুনি দিলাম যখন রিয়া বললো, "সঞ্জনা, দেখ আমি কথা দিয়েছি বলে চুল কাটছি, এখন বাথরুমে গিয়ে আমার জন্য অপেক্ষা কর"  প্রত্যাশিতভাবেই প্রত্যাখ্যান করল সঞ্জনা। আমি আবার কাঁচি বাছাই করলে রিয়া দীর্ঘশ্বাস ফেলল। আমি কাঁচিটি তার প্রান্তের এক ইঞ্চি উপরে রাখলাম, কাঁচির ব্লেডের মধ্যে তার চুল, এবং কাচ্চ্ছ্...চ্চ্। চুলের গোছা বিচ্ছিন্ন হয়ে মাটিতে পড়ে গেল। আমি আবার তার চুল আঁচড়াই এবং লাইন বরাবর কাটা শুরু করলাম, দ্রুত। প্রতিটি স্নিপের সাথে আরও বেশি করে চুল মাটিতে পড়ে গেল। 
আমি কাঁচি রাখার পর সে অবিলম্বে তার চুল স্পর্শ করল। আমি কেপ খুলে ফেললাম এবং সে চেয়ার থেকে দ্রুত উঠে দাঁড়ালো এবং মাটিতে চুল দেখতে ঘুরে গেল। সে তখন বললো, "ঠিক আছে, আমি তোমার মতো করে চুল কেটে ফেলেছি, এখন শাওয়ার করা যাক, চল যাই"

কিন্তু সঞ্জনা অনড় ছিল, আমার আর রিয়া দুজনেরই একটা অনুভূতি ছিল যে রিয়া তার চুল আমার কাছে জমা দিয়ে বসবে। আমি সেই লকলকে চুলের মধ্য দিয়ে আমার কাঁচি পাওয়ার জন্য অপেক্ষা করতে পারিনি। 
রিয়া এবার একটু কড়া গলায় বলল, “সঞ্জনা এখন বাথরুমে যাও, আমি কথা দিয়েছিলাম চুল কাটব, আর আমি এখন চুল কাটিয়েছি, হয়ে গেল, যাও” সঞ্জনা উত্তর দিল, "তোমাকে আমার মতো চুল কাটাতে হবে" রিয়া বাকরুদ্ধ ছিল, কিন্তু বলতে পেরেছিল, "না, না, সঞ্জনা আমি সেই ভাবে চুল কাটাতে পারব না" সঞ্জনা উত্তর দিল, "কিন্তু কেন?" 

রিয়া বলল, “ওকে সঞ্জনা, বোঝার চেষ্টা কর। তুমি একটি ছোট মেয়ে, ছোট মেয়েরা তোমার মত ছোট করে চুল কাটে, আমি একটি বড় মেয়ে, তোমার থেকে অনেক বড়, তাই আমার চুল লম্বা, এবং এটা সহজ…" এটি করেছে, যদিও রিয়ার বেবিসিটিং করার দীর্ঘ অভিজ্ঞতা ছিল, সে এখনও শিশুর সাথে কথা বলার কলাকৌশল শিখতে পারেনি। শিশুকে শিশু বলা বড় অপরাধ। 

দৌড়ে ভেতরে ঢুকে দরজাটা ধাক্কা দিয়ে ভেতর থেকে তালা দিয়ে দেওয়ার আগেই সঞ্জনা চিৎকার করে বলল, “আমি বড় মেয়ে, আর ছোট নই, ছোট করে চুল কাটানোতে আমাকে কুৎসিত দেখায়” আগে সে। রিয়া তার পিছনে দৌড়ে গেল, আমাকে বাগানে রেখে, সব গুছিয়ে নিয়ে যেতে প্রস্তুত। কিন্তু আমাকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল কারণ আমাকে এখনও অর্থ প্রদান করা হয়নি। আমি এখানে কান্না, অনুনয়, চিৎকার এবং কি না শব্দ করতে পারি। 

মিনিট কুড়ি পরে যেহেতু দুজনেই বাইরে এসেছিল নীরবতা ছিল, দুজনের চোখ ভিজে, কিন্তু সঞ্জনার ঠোঁটে হাসি। রিয়া আমার কাছে হেঁটে হেঁটে স্টুলের উপর তার চুল খুলে এবং ভ্রুকুটি মুখে বসল এবং বিষণ্ণ কন্ঠে বলল, "আমাকে ঠিকঠাক চুল কেটে দাও, যা ওকে দিয়েছ" আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলাম, “নম্বর 1 বাজ কাট? তুমি কি নিশ্চিত?" রিয়া কিছু বলল না। আমি এটিকে অস্তিবাচক স্বীকৃতি হিসাবে গ্রহণ করেছি। আমি আবার তার চুল আঁচড়ানো শুরু, তারপর আমি তার চুলের একটি টাইট উঁচু জটা তৈরি করলাম: আমি নীরবে তার কান্না শুনতে পাচ্ছিলাম। আমি আবার সাদা কেপটি নিয়ে তার উপর রাখলাম এবং বললাম, "এবার তোমার এটি প্রয়োজন হবে" সে সাড়া দেয়নি, আমিও আশা করিনি। 



আমি তার খোঁপা খুলে চুল পড়তে দিলাম। তারপর আমার বাম মুঠি সঙ্গে কাঁধের কাছে রাখা পোনি মধ্যে তার চুল জড়ো করলাম। পোনিটা ঢিলেঢালা ছিল, কিন্তু চুলে টান পড়ার জন্য সে মাথাটা সামনের দিকে বাঁকিয়ে রাখে। আমি কাঁচিটা তুলে নিয়ে আমার বাম হাতের মুঠির ওপরে ঢুকিয়ে দিলাম এবং…

কাচ্চ্‌চ্‌….ছ্‌চ্‌….চ্‌চ্‌…চ্‌চ্‌, প্রতিটি পোঁচের সাথে সে এবং আমি দুজনেই অনুভব করতে পারি যে তার চুলের টান অদৃশ্য হয়ে যাচ্ছে। প্রায় দশটি পোঁচ দিয়ে পুরো টান উধাও হয়ে গেল, আমার হাতে তার ঘন চুলের পোনি রেখে। 

আমি আমার মুঠো আলগা করে দিলাম এবং এটি মাটিতে পড়ে গেল। সে তার মাথা সোজা করল এবং আমি তাকে এখন আরও জোরে কাঁদতে শুনলাম। আমি চিরুনিটা ঢুকিয়ে দিলাম ওর ছিন্ন চুল ছড়িয়ে দিতে। 

আমি এখন ক্লিপারটি তুলে নিলাম যেটিতে এক নম্বর গার্ড ইতিমধ্যেই সংযুক্ত ছিল এবং এটি চালু করেছি। আমি তার সমস্ত চুল ব‍্যাকব্রাশ করেছি এবং তারপরে তার সামনে তার কেন্দ্রের পার্টিশনে ক্লিপারটি স্পর্শ করেছি। আমি আমার বাম হাত তার মাথার পিছনে তার মাথার উপরের দিকে ক্লিপার সরানোর সাথে সাথে রাখলাম। 

একগুচ্ছ চুল তার কোলে পড়ে, সামনের একটি অংশ থেকে চুল সাফ করে। আমি ক্লিপারটা একটু পাশে রেখে আবার চালিয়ে দিলাম, আরও চুল তার কোলে পড়ল। আমি পয়লা বাজের অন্য দিকে ক্লিপারটিকে ছোঁয়াই এবং এটি চালানো শুরু করতেই হঠাৎ বন্ধ হয়ে গেল।

রিয়ার চুল কাটা পড়ল (দ্বিতীয় অংশ)

সঞ্জনা এতে বসল ও এরপর তাকে কেপ জড়িয়ে জিজ্ঞাসা করলাম, "তাহলে আমি কিভাবে করব?"

রিয়া সাবলীলভাবে জবাব দিল, "রেগুলার" সঞ্জনা শুনে চিৎকার করে উঠল, “অতটা ছোট নয়” 
আমি তার চুল আঁচড়ানোর সাথে সাথে আমি ম‍্যানেজ করলাম, "না রেগুলার না, ঠিক আছে, শান্ত হও"। 
ক্লিপার তুলবার সময় আমি রিয়াকে ‘রেগুলার’ শব্দটি ব্যবহার না করার জন্য সংকেত দিয়েছিলাম।

যে মুহুর্তে সে এটি শুনেছিল সে আবার চিৎকার করল ও উঠে যেতে লাগল। আমি সান্ত্বনা দিতেই রিয়া ওকে ধরে রাখল, “আরে এটা তো রেগুলার নয়” আমি পেছনে ছুঁয়ে দিলাম। সে কাঁদতে লাগল এবং আমি রিয়াকে বললাম, "আপনি প্লিজ ওকে ধরে রাখুন" রিয়া তাকে শক্ত করে জড়িয়ে ধরে তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করল, "সঞ্জনা কেঁদো না, সে তোমার চুলকে লেটেস্ট ফ্যাশনে স্টাইল করছে" 

সঞ্জনা তখনও কাঁদতে কাঁদতে উত্তর দিল, "সে আমার চুল খুব ছোট করে ফেলেছে, আমি পরে চুল অনুভবও করতে পারি না, আমি তোমার মতো লম্বা চুল চাই..." আমি ১ নম্বর গার্ডের সাথে ক্লিপার চালাতে থাকি কারণ রিয়া তাকে তার সেরাটা দিয়ে ধরে রেখেছিল। রিয়া তাকে সান্ত্বনা দিয়েছিল, "কেঁদো না, লম্বা চুল আজকাল ফ্যাশনের বাইরে, এটিই ভাল" সঞ্জনা পাল্টা আঘাত করল, “তাহলে তোমার চুল লম্বা কেন? আমি আমার চুল ছোট করতে চাই না…" 

রিয়া সান্ত্বনা দিতে থাকে, "আমি তোমার মতো একই রকম চুল কাটাতে যাচ্ছি, আমি এখনই সময় পাইনি, পরের বার যখন আমি করাতে যাব হেয়ারস্টাই… মানে নাপিতের আমিও একই ধাঁচে চুল কাটব, তুমি দেখো" সঞ্জনা বলল, ওর কান্না এখন দমে যাচ্ছে, “তুমি ওর কাছ থেকে চুল কাটাতে পারো” রিয়া ঢোঁক গিলল, সে ম্যানেজ করল, "না, সে আজ ফ্রী নেই আমার মনে হয়" সে আমার দিকে তাকিয়ে চোখ টিপ দিলো। মিটমিট করার একটা প্রভাব আছে, আমি কিছু বলার আগেই সঞ্জনা ফেটে পড়ল, “ও তো ফ্রি, তুমি চোখ মারছো, তুমি আজই চুল কাটবে” তারপর আবার কান্না শুরু করলো, আরো তীব্রভাবে। 

রিয়া তাড়াহুড়ো করে বললো, "ঠিক আছে, ঠিক আছে, তবে তুমি যদি শান্ত হও, আর এখনই কান্না থামাও।" আর সে করেছে, সঞ্জনা শুধু কান্নাই থামায়নি, সে হয়ে উঠেছে ‘ভাল গ্রাহক’ মেয়ে। রিয়া ওকে জাপটে ধরা থামিয়ে ওর কাছে এসে দাঁড়াল। সঞ্জনা আমাকে এমনভাবে সহযোগিতা করেছিল যেমন আগে কখনও হয়নি, এমনকি একটি মুহূর্তও না যখন আমি ক্ষুর দিয়ে তার ঘাড়ের পিছন দিক এবং পাশ কামিয়েছিলাম। আমি রিয়াকে অভিনন্দন জানালাম, "দারুণ কাজ, এবং সে আগে কখনও রেজার নিয়ে এত শান্ত ছিল না" রিয়া আমার দিকে তাকিয়ে ঘাবড়ে হাসলো। 


তার চুল কাটা সম্পূর্ণ হওয়ার পরে আমি কেপটি খুলেছিলাম, তাকে ঝেড়ে দিয়েছিলাম এবং সে বসার টুল থেকে উঠেছিল। রিয়া ওর হাতটা আস্তে করে বুলিয়ে দিয়ে বলল, “তোমায় দেখতে সুন্দর লাগছে, এখন স্নান কর। বাথরুমে দাঁড়াও, আমি তোমাকে শ্যাম্পু করতে সাহায্য করব, যাও” 

আমি ঝাড়ু নিয়ে আশেপাশে বাজ করা চুলগুলিকে একটি স্তূপে সংগ্রহ করতে করতে সঞ্জনা উত্তর দিয়েছিল, “আমি এখানে অপেক্ষা করব। আগে তুমি চুল কাটাও তারপর আমরা একসাথে গোসল করতে পারি” রিয়া হেসে বলল, "হ্যাঁ, হ্যাঁ আমি চুল কাটব, তবে তুমি আগে গোসল করো তারপর আমি চুল কাটব" সঞ্জনা অনড় ছিল, "না, তুমি কথা দিয়েছিলে আমার পরে চুল কাটবে" রিয়া আবার বলল, "হ্যাঁ করব, স্নান করে নাও তারপর..." সঞ্জনা মাটিতে পা ঠেকিয়ে চিৎকার করে বললো, “তুমি প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করছ” আমি জানি না কি হয়েছে, রিয়া ভয় পেয়ে গেলে নাকি কিছু, সে স্টুলে বসে বলল, “আচ্ছা বাবা, ঠিক আছে শান্ত হও, আমি। আমি এখন চুল কাটছি" 

রিয়া আমাকে ফিসফিস করে বললো, "উমম...আমার চুল দিয়ে কিছু করো, প্রান্ত কেটে দাও, নাটকীয় করে দেখাও" আমি মাথা নেড়ে সম্মতি জানালাম। আমি সঞ্জনার উপর ব্যবহৃত একই সাদা কেপটি নিয়েছিলাম এবং এটি তার গায়ে জড়িয়ে দিয়েছিলাম এবং তারপর আলতো করে তার খোঁপাটি খুলেছিলাম। 

আমি তার কুন্তলগুলিতে আমার আঙ্গুল ঢোকালাম এবং তার চুলগুলি ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য উপরে থেকে শেষ পর্যন্ত এটি চালাতে লাগলাম। আমি তখন চিরুনিতে স্যুইচ করলাম, তার চুল ভালোভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করায় তাতে একটি গিঁটও ছিল না। চুল সম্পূর্ণ কালো ছিল এবং তার পুরো পিঠ ঢেকেছিল, চৌকিটি নিচু হওয়ায় মাটির উপরে কিছুটা ঝুলে ছিল। 
আমি চিরুনি দিয়ে শেষ করার পরে, আমি কাঁচি বাছাই করেছি। আমি জিজ্ঞাসা করার আগেই সে তার ডান হাত দিয়ে তার মিডব্যাকের নিচে ইঙ্গিত করল। 

রিয়ার চুল কাটা পড়ল (প্রথম অংশ)

মা তুমি কোথাও যাচ্ছো?" সঞ্জনা বিছানা থেকে ঘুম থেকে উঠে নিচের সিঁড়িতে নেমে যাওয়ার পর জিজ্ঞেস করল।
তিনি উত্তর দিলেন, "দুঃখিত, হাসপাতালে একটি এমার্জেন্সি আছে, আমাকে যেতে হবে, তবে আমি শীঘ্রই ফিরে আসব"
সে আবার জিজ্ঞেস করল, “কখন? আজ কেন? এমনকি বাবাও এই সপ্তাহে দূরে আছে"

তার মা আবার উত্তর দিলেন, "আমি শীঘ্রই ফিরে আসার প্রমিস দিচ্ছি, চিন্তা করবে না। ততক্ষণ পর্যন্ত রিয়া তোমার দেখাশোনা করতে এখানে থাকবে”
সঞ্জনা এবার ক্ষিপ্ত হয়ে উঠছিল, “রিয়া দিদি আবার আমাকে বেবিসিট করবে? মা আমি এখন ৯ বছর বয়সী" তিনি উত্তর দিলেন, "ওহ, না, না, সে এখানে শুধু বাড়ির যত্ন নিতে আসবে। আমি আশা করি না যে তোমার জন্য কাউকে দরকার। শুধু তার সাথে ভালো ব্যবহার করো, সে তোমাকে পছন্দ করে"

সঞ্জনা সম্মতিসূচক জবাব দিল তারপর জিজ্ঞেস করল, "মা আজ নাপিত আসবে না?"
হঠাৎ ডোরবেল বেজে উঠল। প্রায় ১৮ বছর বয়সী একটি মেয়ে প্রফুল্ল মুখ এবং লম্বা কালো ভেজা চুল হাতে চিরুনি নিয়ে প্রবেশ করল।

রিয়া অভিবাদন জানাল, "গুড মর্নিং আন্টি, গুড মর্নিং সঞ্জনা"
দুজনেই ফিরে অভিবাদন করল।
রিয়া এখন চিরুনিটা টেবিলে রেখে বলল, "দুঃখিত, আমি যত তাড়াতাড়ি পারি এসেছি, আমি তখন স্নান করছিলাম..."
তার মা বাধা দিলেন, "কোন সমস্যা নেই, আমরা খুব খুশি তুমি এখানে আছ"
রিয়া উত্তর দিয়েছিল, "আমিও, সঞ্জনার সাথে কিছু চমৎকার সময় কাটানোর অপেক্ষায় আছি"

তার মা উত্তর দিয়েছিলেন, "দারুণ, সঞ্জনা রিয়া দিদির প্রতি ভালোভাবে থেকো। রিয়া, দিনের জন্য শুভকামনা। যদি এটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায় তবে আমাকে কল করো"
রিয়া জবাব দিল, “চিন্তা করবেন না আন্টি। আমি আগেও ওর সাথে একা ছিলাম" বিদায় নেওয়ার সময় তার মা বললেন, "লাভ ইউ সঞ্জনা, এ‍্যান্ড সী ইউ, বাই"
সঞ্জনা ও রিয়া একই জবাব দেয়।

সঞ্জনা এবং রিয়া কিছুক্ষণ পর শান্ত সময় কাটাচ্ছিল। সঞ্জনাকে এখন সব খাওয়ানো হয়েছে এবং টিভি দেখছে। ১২-৩০ ঘটিকা পর্যন্ত এটি দুর্দান্ত চলছিল যখন দরজার বেল বেজে উঠল।
রিয়া ভিতর থেকে ডাক দিলো, কে? আমি আমার টুল বক্স শক্ত করে ধরে উত্তর দিলাম “ এখানে আমি, এটা নাপিত, মিঃ ঘোষ আমাকে আসতে বলেছেন”
রিয়া আস্তে আস্তে দরজা খুলে বিনয়ের সাথে বলল, “আচ্ছা, আমার মনে হয় না আমাদের এখন নাপিত লাগবে”
এত লম্বা চুলের একজন ভদ্রমহিলাকে দেখে আমি এক মুহূর্তের জন্য বাকরুদ্ধ হয়ে গেলাম, যেমনটা আমি আশা করেছিলাম মিসেস ঘোষকে দেখতে পাবো যার শুধু একটি বব আছে। 

আমি উত্তর দিলাম, “আচ্ছা, আমাকে আজ দুপুর ১২-৩০ টায় আসতে বলা হয়েছিল। মিঃ ঘোষ দ্বারা, অনুগ্রহ করে তার কাছ থেকে নিশ্চিত করুন"
ততক্ষণে সঞ্জনা দরজায় এসে বলল, “রিয়া দিদি, আজকে আমার চুল কাটতে আসবে”
রিয়া সঞ্জনাকে ভিতরে পাঠিয়ে দিয়ে চুল একটা খোঁপা বাঁধতে শুরু করে বলল, “আচ্ছা ওর বাবা-মা বাড়িতে নেই, তুমি কি পরে আসতে পারবে?”
আমি জিজ্ঞেস করলাম, "কখন?"
তিনি হতবুদ্ধি হয়ে গিয়েছিলেন এবং তারপর উত্তর দিয়েছিলেন, "অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন এবং আমাকে তাদের কল করতে দিন"
আমি বললাম, “ঠিক আছে আপনি ওনাদের জিজ্ঞেস করুন, আমি অপেক্ষা করব”

রিয়া ভিতরে গিয়ে কল দিল। দুবার ব্যর্থ চেষ্টার পর মিসেস ঘোষ তুললেন। রিয়া দ্রুত গতিতে বলল, “আন্টি, এখানে রিয়া। নাপিত এসেছে আমি কি করব?”
মিসেস ঘোষ, যিনি তার কাজে ব্যস্ত ছিলেন, সাবলীলভাবে উত্তর দিলেন, “নাপিত? চুল কাটাও" এবং তারপর লাইন ড্রপ দিলেন।

রিয়া আবার ফোন করলেও মিসেস ঘোষ পিক করেননি। রিয়া অস্থির হয়ে উঠছিল, পাঁচ মিনিট পর মিসেস ঘোষ আবার ফোন করে বললেন, "রিয়া, দুঃখিত, আমি ঠিকভাবে শুনতে পারিনি তুমি কী বললে?"
রিয়া আবার বললো। মিসেস ঘোষ উত্তর দিলেন, “ওহ! আমি আসলে নাপিত বাতিল করতে ভুলে গেছি। হুম তুমি কি সঞ্জনার চুল কাটার ব্যবস্থা করতে পারো, এটা সহায়ক হবে তুমি জানো, যদি আমরা তাকে ফিরিয়ে দিই তাহলে তাকে আবার পাওয়া কঠিন?”
রিয়া কি বলতে পারে? তিনি বাতিল করতে চেয়েছিলেন কিন্তু তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, "ঠিক আছে আন্টি আমি তাকে বাতিল করছি না"

মিসেস ঘোষ আনন্দিত হলেন, "ধন্যবাদ রিয়া, ধন্যবাদ। নাপিতকে রেগুলার করতে নির্দেশ দিয়ো, উনি বাকি জিম্মাদারি নেবেন”

এর কয়েক মিনিট পর আমি, রিয়া এবং সঞ্জনা বাগানে সঞ্জনার চুল কাটার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। রিয়া বাগানের মাঝখানে একটি জলচৌকি নিয়ে এলো এবং আমি দ্রুত আমার বাক্স থেকে কেপ, কাঁচি, চিরুনি, ক্ষুর এবং ক্লিপার বের করলাম। 

[চলবে…]

Sunday, July 3, 2016

ইন্টারভিউ উতরানো অধ্যায় ২

ক্রমশ…


নাপিত জিজ্ঞেস করল, "কত ছোট?" 

স্মিতা বললো, "ছোট...যেমন...উমম..." 

আমি পরিস্থিতি সামলে নিলাম, "আধুনিক কিছু কিন্তু ছোট, যেমন বয়িশ কাট" এবং তারপর তার দিকে একনজর তাকিয়ে বললাম আমি পুরো চুল কাটানোটা ম‍্যানেজ করব। নাপিত উত্তর দিলো এখন সে যেমনি অন্য বিনুনিটি বাছাই করেছে এবং রাবার ব্যান্ডটি সরিয়েছে, "ঠিক আছে, মেয়েলি বয়িশ কাট" 

আমি সম্মতিতে মাথা নাড়লাম। নাপিতের বেণী বন্ধনমুক্ত করা শেষ হওয়ার পর তিনি একটি চিরুনি তুলে নিয়ে একবার দুবার চালান। তিনি অতঃপর কাঁচি নিলেন। দেখলাম স্মিতা ভয় পেয়ে গেছে। তার চোখ বন্ধ ছিল। নাপিত তার ঘাড়ের অঞ্চলে খোলা চুলে কাঁচি ঢোকালো এবং কাচ্চ্ছ্...চ্চ্। চুলের লম্বা গাছা মাটিতে পড়ে গেল। দেখলাম স্মিতা কাঁপছে। নাপিত কাচ্চ্‌চ্‌...চ্‌চ্‌...চ্‌চ্‌ করতে থাকল, তার কেশর পড়তে থাকল। 

তার চুল প্রায় ছেঁটে ফেলা হয়েছিল শুধুমাত্র তার বাম দিকে একটি পাশ বাকি ছিল। নাপিত কাঁচি ঢুকাল ও কাচ্চ…চ্ছ। তার লম্বা চুলগুলো একটা নাপিত দোকানের মেঝেতে পড়ে গেছে। স্মিতা চোখ খুলল, সে এখন তার কানের পিছনে তার চুলের শেষ দেখতে পাচ্ছে। বহু বছর ধরে তাকে এই দৈর্ঘ্যের সাথে দেখেছি বলে মনে নেই। তার চুল এখন এলোমেলোভাবে কাটা। 

নাপিত তখন একটি স্প্রেয়ার নিয়ে তার চুলে জল স্প্রে করতে শুরু করে। তিনি আমার দিকে তাকিয়ে বললেন, "ওর ভালো মানের চুল আছে, খুব ঘন এবং অসাধারণ" আমার বোন কিছু বললো না, আমি উত্তর দিলাম, "হ্যাঁ, আমার বোনের চুল ভালোভাবে যত্ন করা হয়েছে" 

নাপিত তারপর একটি চিরুনি বাছাই করে এবং সামনে থেকে পিছনের দিকে তার সমস্ত চুল ব্রাশ করতে শুরু করে। মাঝখানে পানি ছিটালেন। তারপর তিনি স্টাইল অনুযায়ী তার চুল বিভক্ত করতে শুরু করেন। তিনি সামনের, পিছনে বাম এবং ডানে চারটি অংশে চুল ভাগ করেছিলেন। পাশের চুলগুলো এতই লম্বা যে তার চিবুক পর্যন্ত ঢেকে গেল। 


নাপিত পিছনের দিক দিয়ে, কাঁচি এবং চিরুনি তুলে শুরু করেন। তার প্রথম অভিযানে, ব্লেডের মাঝখানে আটকে থাকা কোনো কিছুকে সুবিন‍্যস্তভাবে না কেটেই উনি তার পিছু দিয়ে কাঁচি চালালেন। তার চুলের টুকরো মেঝেতে পড়ে গেল। এরপর তিনি চিরুনি ব্যবহার করলেন। আবার চিরুনি করে, তিনি চিরুনিটি তার ঘাড়ে রাখলেন এবং এটিকে উপরের দিকে নিয়ে যেতে লাগলেন, এবং তারপর চিরুনির ওপর থেকে চুল কুচ কুচ করে কেটে ফেললেন। যতক্ষণ না এটি যথেষ্ট ছোট হয় ততক্ষণ তিনি বারবার তা করতে থাকেন। যখন তিনি সন্তুষ্ট হলেন, তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "দেখুন, আমি আরও ছোট করব কিনা?" স্মিতা উত্তর দিল না, তাই আমি গিয়ে ওর পিছের চুল ছুঁয়ে জিজ্ঞেস করলাম, "কি করব দি?" 

সে ভীতু কণ্ঠে জিজ্ঞেস করল, "এটা কি ছোট?" আমি মনে মনে হাসলাম কথাটা শুনে, আমি ওর লম্বা কাটা চুলের উপর দাঁড়িয়ে আছি। আমি উত্তর দিলাম, "ঠিক আছে, এটা ছোট কিন্তু আপনি চাইলে আরও ছোট করতে পারেন" সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেনি। আমি তার জন্য উত্তর দিলাম, "হ্যাঁ আরও ছোট করুন প্লিজ" নাপিত মাথা নেড়ে ইলেকট্রিক ক্লিপার বের করে প্লাগ লাগিয়ে দিল। সিগন্যালে জিজ্ঞেস করল গার্ডের কথা। আমি উত্তর দিলাম, "নম্বর ৮য়ে এটা করবেন" ক্লিপারটি দেখে স্মিতা ঘাবড়ে গিয়েছিল কিন্তু যখন এটি চালু করা হয়েছিল তখন তিনি ভয় পেয়েছিল। নাপিত আবার জিজ্ঞেস করল, "পাশেও ৮ নম্বর?" 

আমি অস্তিবাচক উত্তর দিয়েছিলাম, তারপর যোগ করলাম বা আপনি এরও নিচে যেতে পারেন। নাপিত বেশি অপেক্ষা করেনি, সে তার পশ্চাতে ঘাড় থেকে ওপরে ক্লিপারটি নিমজ্জিত করেছিল। তার পিঠে চুল পড়ল। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম স্মিতা যতবার ক্লিপার তার মাথায় স্পর্শ করছে ততবার কাঁপছে। সে প্রতি পাসের সাথে আরও বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠছিল। আমি মনে করি এটা স্বাভাবিক ছিল, কয়েক মিনিট আগে তার চুল তার মিডব্যাক অতিক্রম করতো আর এখন… 

নাপিত পশ্চাৎ দিয়ে সম্পন্ন করার পর, তিনি চেয়ারটি নব্বই ডিগ্রি ঘোরান। তার পিছনের চুলগুলি এত ছোট ছিল যে কেউ এটি আঙ্গুলে ধরে রাখতে পারে না তবে মাথার ত্বক উন্মুক্ত হবে এমন ছোট নয়। নাপিত চিরুনি নিয়ে আবার বাম দিকে চুল আঁচড়ালো। আমাদের একবার চোখাচোখি হয়েছিল, আমি হাসলাম কিন্তু সে মোটেও প্রতিক্রিয়া দেখায়নি, হয়তো সে মোটেও খুশি ছিল না, অথবা সে তার চুল কাটা মেনে নিতে পারেনি। নাপিত আবার ক্লিপারটি উত্তোলন করে পাশে ছুঁয়ে উপরের দিকে চালিয়ে গেল। চুলের বড় তাল এখন পড়ে গেছে, কিছু মেঝেতে, অন্যগুলো তার কোলে জমে গেছে। নাপিত তার পাশ দিয়ে ক্লিপার চালিয়ে যেতে থাকল, মাঝে সে আবার চেয়ারটি ঘোরাল যাতে তার অন্য দিকটি এখন তার দিকে থাকে। তার চুলগুলি এখন একটি ফুলে যাওয়া শরীরের মতো অস্বাভাবিক আকার ধারণ করেছে, তার সমস্ত চুল ছোট ছিল কিন্তু মাঝখানে এবং সামনের অংশ তুলনামূলকভাবে খুব লম্বা ছিল। নাপিত তারপর কাঁচি এবং চিরুনি বেছে নিল যাতে তার চুল সমান হয়। তিনি তার চুলে প্রচুর পরিমাণে জল ছিটিয়ে তা আঁচড়ান। তার কেপে জল পড়ল। তিনি একই চিরুনির ওপরে কাঁচি কৌশল ব্যবহার করে বাম দিক দিয়ে শুরু করেছিলেন। তিনি খুব দ্রুত এবং নির্মমভাবে কাটছিলেন। স্মিতা দাঁত শক্ত করে চোখ বন্ধ করে বসে রইল, হয়তো যত তাড়াতাড়ি সম্ভব শেষ হবার প্রত্যাশায়। তারপর তিনি ডানদিকে গিয়ে একই কাজ করলেন। বেশির ভাগ চুল সামনের দিকে কোলে ঝরে, কিছু তার মুখে লেগে আছে। শেষ পর্যন্ত নাপিত তার সমস্ত চুল সামনের দিকে আঁচড়ালো। অসমানভাবে কাটার কারণে তার চোখ আংশিকভাবে ঢাকা ছিল। সে তার মুখ উপরে তুলল, কাঁচিটা তার চোখের ওপরে রাখল এবং কাচ্চ্‌ছ্‌...চ্‌ছ্‌...চছ্‌। ঘন চুলের টুকরো তার কেপে পড়েছিল। 

নাপিত কাঁচিটা রেখে চুল আঁচড়ালো এবং তারপর ড্রয়ার থেকে স্ট্রেইট রেজারটা বের করলো। স্মিতা তা দেখে মাথা নুইয়ে বশ্যতা স্বীকার করল। আমি নাপিতকে নির্দেশ দিয়েছিলাম, "শুধু পিছনে, পাশে করার দরকার নেই" উনি একটু মুচকি হেসে বললেন, "ওর চিপে খুব বেশি চুল নেই...শুধু পিছনে" এবং রেজারে ব্লেড ঢুকিয়ে দিলেন। তারপরে তিনি স্প্রেয়ারটি নিয়েছিলেন এবং পিছনে তার মিহি চুলে পূর্ণ অঞ্চলে জল স্প্রে করেছিলেন। উনি তার মাথার ওপরে বাম হাত রেখে তার স্বাভাবিক চুলের রেখার এক ইঞ্চি উপরে রেজারটি স্পর্শ করেছিলেন এবং জিজ্ঞেস করলেন, "এখান পর্যন্ত ঠিক আছে?" আমি উত্তর দিলাম, "না, আরেকটু কম, এত সাফ করার দরকার নেই" সে তার ক্ষুরটা একটু নিচে রাখল এবং নিশ্চিত না করেই এটি চালালেন শ্চচচ….স্চচক। স্মিতা প্রবলভাবে কেঁপে উঠল। নাপিত তার গ্রিপ সামঞ্জস্য করে আবার ঘাই চালালো। তিনি শেষ করার পরে বলেছিলেন, "ও রেজারে অভ্যস্ত নয়" তারপর তিনি তার কান ভাঁজ করে সেখানে একবার পোঁচ দিলো যদিও সেখানে কোনো চুল ছিল না। অবশেষে তিনি ঘোষণা করলেন, "এটি শেষ" 


তিনি টেবিল থেকে আয়নাটা তুলে নিয়ে তার পিছন দিকটা দেখাতে লাগলেন। স্মিতা নিজেকে দেখতেই প্রথমবার মাথা তুলল। আমি মনে করি সে হতবাক হয়ে গেছে কারণ সে কিছু বলে নি। আমি বললাম, "হ্যাঁ, ভালোই হয়েছে, ওকে এখন পরিষ্কার করুন" 

নাপিত একটি ব্রাশ নিয়ে তার পশ্চাদ্ভাগ ঝেড়ে দিলো। উনি তারপর আলতো করে কেপের গিঁটটা খুলে একটু ছড়িয়ে দিলো, তারপর আবার ক্ষুরটা নিয়ে কেপে ঢাকা তার ঘাড়ের দিকে টান দিলো। তিনি তখন কেপটি সরিয়ে ফেললেন এবং তার মুখ মুছতে একই কেপ ব্যবহার করলেন। 

নাপিতের কাজ শেষ হওয়ার পর সে তাড়াতাড়ি উঠে আমার কাছ থেকে তার দুপাট্টা ছিনিয়ে নিল। কেবলমাত্র তখনই সে আয়নার কাছে গিয়ে নিজেকে পরীক্ষা করতে লাগল। আমি নাপিতকে টাকা দিয়েছিলাম এবং তার বলবার জন্য অপেক্ষা করতে লাগলাম যে এটা কেমন হয়েছে, কিন্তু স্মিতা কিছু বলল না, আমিও না। আমরা চুপচাপ বাড়ি চলে গেলাম, মা তার মেয়েকে ছোট চুলে দেখে চমকিত এবং উত্তেজিত হয়েছিলেন। আমরা সেদিন এটা নিয়ে বেশি আলোচনা করিনি, সে চান করে, দুপুরের খাবার খেয়ে সরাসরি তার ইন্টারভিউতে চলে গেল।

Translated from HC&S stories

Thursday, June 30, 2016

ইন্টারভিউ উতরানো অধ্যায় ১

“চিন্তা করো না দিদি, এবার তুমি সফল হবেই” আমি বললাম যখন আমার পুরো পরিবার আমার ল্যাপটপের সামনে বসে স্মিতার ফলাফলের জন্য স্ক্রীনে চেক করছিল। ভ্রাতৃসুলভ উদ্বেগ এবং সমর্থন স্বীকার করে স্মিতা আমাকে একটি ভয়াতুর হাসি দিলো। আমার বাবা যোগ করেন, "চিন্তা করার দরকার নেই, তুমি যদি এই চাকরিটি মিস করো তবুও তোমার হাতে আরও ইন্টারভিউ আছে" অপেক্ষা চলতে থাকল, আমরা পর্দায় আটকে রইলাম। শেষ পর্যন্ত রেজাল্ট বের হলো। পনের জনের তালিকায় তার নাম খুঁজতে গিয়ে স্মিতা তার বিনুনি শক্ত করে চেপে ধরল। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম তার নাম তালিকায় ছিল না, কিন্তু আমার মনে হয় সে এটা মেনে নিতে পারেনি। সে বিনুনিটি এগিয়ে নিয়ে এসে আবার চেক করার সাথে সাথে এটি আরও শক্তভাবে আঁকড়ে ধরল। 

আমি তার মুখে হতাশা দেখতে পাচ্ছিলাম, যা সে লুকানোর চেষ্টা করেছিল কিন্তু বাড়ির সবাই সহজেই বুঝতে পারে। আশেপাশের পরিবেশ হঠাৎ করেই উদ্দীপনার পরিবেশ থেকে বিষণ্ণতায় পরিবর্তিত হয়েছে। আমার মা তাকে সান্ত্বনা বা অন্য স্বস্তিবাচক কিছু বলা এড়িয়ে বিষয়টি পরিবর্তন করার চেষ্টা করেছিলেন। এটি চাকরির জন্য ইন্টারভিউতে তার পঞ্চম ব্যর্থতা, এবং এটি এখন একটি বড় সমস্যা। আমার বোন প্রতিটি লেভেলে একাডেমিকভাবে ব্রাইট ছিল, নামী কলেজে একটি আসন পেয়েছিল। তবু উদ্বেগের বিষয় হল অনেক চেষ্টা করেও সে চাকরি পাচ্ছে না। তার প্রায় সব সহপাঠীই চাকরি পেয়েছে, সে তার ব্যাচে টপার হওয়া সত্ত্বেও পিছিয়ে আছে। 

মা টেলিভিশন চালু করলেন, এবং আমাদের বললেন তিনি এখন ডিনার পরিবেশন করছেন। আমরা সবাই আমাদের সবার খাবার খেয়ে নিচ্ছিলাম, কিন্তু নীরবে। মা মেজাজ ভাল করার চেষ্টা করেছিলেন তবে এখনও খুব বেশি সফল হননি। “স্মিতা আমার কি আমাদের পার্লারে ট্রিমের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা উচিত? তোমার চুল প্রান্তদেশে এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে তুমি জানো" 

স্মিতা আস্তে করে উত্তর দিল, “হুম, কাল নয়, কাল আমার আরেকটা ইন্টারভিউ আছে” আমার মা উত্তর দিয়েছিলেন, "কিন্তু মণি, এটা বিকেলে ঠিক আছে? আমি মনে করি তোমার সকালে এটি করা উচিত। দেখ মণি, তোমার বিনুনি কেমন লাগছে? তারা প্রান্ত পর্যন্ত মোটা ছিল ..." স্মিতা ধৈর্য হারাচ্ছিল, “মা প্লিজ…আগামীকাল বা পরশু কিছু যায় আসে না, এবং আমি ইন্টারভিউতে গরুর লেজের মত বিনুনি বা কলাবেণী দুলিয়ে যাই না, তাই চিন্তা করবেন না, এটা সবসময় একটি খোঁপার মধ্যে থাকে যা আপনি জানেন” এরপর আর কেউ বেশি কিছু বলল না, রাতের খাবারের পর সবাই নিজ নিজ রুমে চলে গেল রাতের জন্য অবসর নিতে, আমি ছাড়া। 

আমি স্মিতার রুমে গেলাম। স্মিতা তখন ঘুমানোর প্রস্তুতি নিচ্ছিল। সে তার চুল খুলে আঁচড়াচ্ছে এবং এখন দুটি বেণীতে বেঁধে রাখছে। সে একটি বিনুনি বন্ধন প্রায় সম্পন্ন করেছে, কিন্তু চুলের অন্য অংশ ও শুরু করেনি। সে আমাকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করেছিল এবং আমি বিনা দ্বিধায় সরাসরি বলেছিলাম আমার এখানে আসার উদ্দেশ্য, "দেখ দি, আমার মনে হয় আমি জানি কেন তুমি এখন পর্যন্ত ব্যর্থ হয়েছ?"
সে আমার পয়েন্টে আগ্রহী ছিল না, যা স্বাভাবিক, আমি তার চেয়ে পাঁচ বছরের ছোট এখনও স্কুলে। কিন্তু আমি চালিয়ে গেলাম, "আমার মনে হয় এটা তোমার চেহারা" 

সে আমার দিকে তাকালো, "আমার চেহারায় কি সমস্যা?" আমি উত্তর দিলাম, "হুম...তুমি..." তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "আমার পোশাক কি? কারণ আমি ওয়েস্টার্ন পরি না? আমি বিনা দ্বিধায় দ্রুত উত্তর দিলাম, "এটা তোমার চুল, তোমার পোশাক নয়" তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "আমার চুলের সমস্যা কি?" আমি উত্তর দিলাম, "আমি মনে করি কারণ এটি দীর্ঘ, এটি তোমার অসুবিধা বাড়াচ্ছে" সে বলল, "লম্বা চুলে কি সমস্যা? মহিলাদের লম্বা চুল হবে বলে আশা করা হয়, এবং আমি যদি এটি সঠিকভাবে বেঁধে রাখি তবে এটি কোনও সমস্যা নয়। আমি তোমাকে ধরতে পারছি না" আমি উত্তর দিলাম, "ঠিক আছে, এখানে আমার পর্যবেক্ষণ, আমি যতদূর জানি তোমার ক্লাসে তোমার চুল সবচেয়ে লম্বা, বাকি মেয়েদের বেশিরভাগই আধুনিক শর্ট স্টাইল" সে রাজি হলেও বলল, "হ্যাঁ, কারণ তাদের চুল লম্বা হওয়ার জন্য ভালো মানের নয়..." 

আমি চালিয়ে গেলাম, "তোমার বন্ধু স্নেহা দিদি তার তৃতীয় ইন্টারভিউতে চাকরি পেয়েছিল এবং যতদূর আমার মনে আছে সে দ্বিতীয় ইন্টারভিউয়ের পরে তার চুল কাঁধতক কেটেছিল" সে মাথা নেড়ে বলল, সে আমার কথা বুঝতে পারছিল কিন্তু এটা মেনে নেওয়া তার পক্ষে কঠিন ছিল। সে বলেছিল, "কিন্তু এমন কোনও নিয়ম নেই যে মহিলারা লম্বা চুল রাখতে পারবেন না... এবং স্নেহা ইন্টারভিউয়ের কারণে চুল কাটায়নি, তাদের কিছু ফ‍্যামিলি ফাংশন ছিল..." আমি বললাম, “এটি একটি অনানুষ্ঠানিক বিষয় যা আমি মনে করি, আধুনিক স্টাইলকে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে। অন্যভাবে চিন্তা কর, তুমি যদি ২০ থেকে ৩০ সদস্যের একটি দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার জন্য কাউকে নিয়োগ কর, কাকে তুমি নেবে, লম্বা বহতা চুলের মেয়ে বা ভালভাবে রক্ষণাবেক্ষণ করা ববযুক্ত মেয়ে?" সে আমার কথা বুঝতে পেরেছিল কারণ সে আর তর্ক করেনি। 

আমি তাকে চূড়ান্ত পরামর্শ দিয়েছিলাম, "পরবর্তীতে তোমার চুল ছোট করে কাটিয়ো" আমি তার রুম থেকে বের হতে শুরু করার সাথে সাথে সে উত্তর দিল, "হ্যাঁ, আমার মনে হয় আমাকে এমনটাই করতে হবে...কিন্তু আমার সাক্ষাৎকার আগামীকাল। তুমি যদি সঠিক হও তবে আমি এটিতেও ব্যর্থ হব" আমি কিছু বললাম না। সে চালিয়ে গেল, "ওহ, আমার পার্লারে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা উচিত ছিল" আমি বললাম, "এখন চেষ্টা করুন" তিনি ফোনটি বেছে নিলেন এবং নম্বর ডায়াল করে বললেন, "এটা এখন বন্ধ, তারা অ্যাপয়েন্টমেন্ট ছাড়া গ্রহণ করবে না... আমি আগামীকাল ইন্টারভিউ স্কিপ করব" আমি বাকরহিত হয়ে গিয়েছিলাম, "আরে, আরে, তোমাকে সাক্ষাৎকারে অংশ নিতে হবে ..." সে উত্তর দিলেন, "কি লাভ? আমি অবশ্যই ব্যর্থ হব। তারা শুধুমাত্র পার্লারে ওয়াক-ইন গ্রাহককে গ্রহণ করে যদি শুধুমাত্র অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা কেউ দেখা না দেয়” আমি উত্তর দিলাম, "তবে তার জন্য তোমার চেষ্টা করা উচিত" 

এর পরে সে আর কিছু বলল না এবং আমি তার ঘর থেকে চলে গেলাম, ততক্ষণে তার চুল দুটি কলাবেণীতে বাঁধা হয়েছিল। পরের দিন সকালে, আমার বোন প্রাতরাশের সময় তার চুল এবং সাক্ষাৎকার নিয়ে আমি যা বলেছিলাম এবং এটি ছোট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা ঘোষণা করেছিল। আমার মা এবং বাবা তাদের ২৩ বছর বয়সী মেয়ের কথা শুনে খুশি হননি যার কিনা জুনিয়র ক্লাস থেকে লম্বা চুল সে তার বিনুনি কেটে ফেলবে কিন্তু খুব একটা বাদ সাধেননি। প্রাতরাশের পর সে আমাকে তাকে পার্লারে ড্রপ করার জন্য অনুরোধ করেছিল যা আমি গ্রহণ করি। 

আমরা আমার বাইকে ২০ মিনিটের মধ্যে পার্লারে পৌঁছে গেলাম, আমার বোন একটি সাদা দোপাট্টা সহ একটি কমলা সালোয়ার কামিজ পরেছে, তার চুল এখনও প্রায় তার কোমর পর্যন্ত বন্ধিত দুটি বিনুনিতে রয়েছে। সে পার্লারে প্রবেশ করে এবং আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম যে সে যদি তার কোন সুযোগ না দেখতে পায় এবং বাড়িতে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় তবে আমি কয়েক মুহূর্ত বাইরে অপেক্ষা করব। আশানুরূপ সে দুই মিনিটের মধ্যেই বেরিয়ে এলো। 

সে নিজেই বলেছিল, "সবই বুক করা আছে, তারা আমাকে বলেছে আমি বিকেলে আসতে পারি" আমি বললাম, "তাহলে তোমার সাক্ষাৎকার?" সে জবাব দিলো, "হ্যাঁ, আমি আগামীকাল সকালের জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করেছি, এখন বাড়ি যাই। আমি আরেকটি ব্যর্থতা দেখতে পাচ্ছি" আমি উত্তর দিলাম, “এভাবে বলো না। তুমি কি আজ সব মূল্যে চুল কাটতে চাও?" সে ব্যঙ্গ করে উত্তর দিল, "না, আমি আজ রাপাঞ্জেল হতে চাই" আমি বললাম, "দি প্লিজ" সে নরম গলায় বলল, "কি মূল্যে বলতে চাইছো?"

আমি জবাব দিলাম, "আমি তোমাকে নাপিতের দোকানে নিয়ে যেতে পারি" সে স্তব্ধ, এবং উত্তর দিতে নির্বাক। আমি তার প্রতিক্রিয়ার জন্য অপেক্ষা করিনি। কয়েক মিনিটের মধ্যে আমরা আমাদের বাড়ির কাছে নাপিতের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েছিলাম। আমি বাইক পার্ক করার সময় আবার জিজ্ঞেস করলাম, "আমরা যাচ্ছি?" 

সে আমার দিকে এমনভাবে তাকাল যেন সে সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। আমি তার হাত ধরে দোকানের দিকে হাঁটতে শুরু করার সাথে সাথে বললাম, "চিন্তা করবে না, তারা ছোট চুলে ভাল এবং আমি তোমার সাথে আছি" আমি দরজা খুললাম এবং আমরা ভিতরে ছিলাম। একটু ভিড় ছিল, তিনটি চেয়ারে দুইজন গ্রাহক পালা শেষের জন্য অপেক্ষা করছে। আমি স্মিতার দিকে তাকিয়ে হেসে বললাম, “দেখ আমাদের অপেক্ষা করতে হবে” আমি দেখতে পাচ্ছিলাম স্মিতা বিস্মিত, ব্যথিত এবং ভীত। 

তিনজন নাপিতই প্রবেশ করার সাথে সাথে তার উপর নেত্রপাত করে, সে হয়ে উঠেছে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। সে তার দুটি বেণী সামনে এনে মাথা নিচু করে যেন মুখ দেখাতে চায় না। চেয়ারে থাকা গ্রাহকরা এবং আমাদের সামনে অন্যান্য অপেক্ষমানদের কাজ শেষ হওয়ার পরে, স্মিতা তার লজ্জা কিছুটা হারিয়েছে। সে এখন দেখছিল দ্বিতীয় নাপিত একটি ক্লিপার দিয়ে একটি অল্প বয়স্ক ছেলের মাথা বাজ করে দিচ্ছে। শেষ পর্যন্ত এক নং নাপিত তার খদ্দেরের কাজটি সমাপন করার সাথে সাথে আমাদের ইঙ্গিত করল। 


স্মিতা ধীরে ধীরে উঠে গেল এবং আমি তাকে নাপিতের চেয়ারে নিয়ে গেলাম। নাপিত বুড়ো চুলের দৈর্ঘ্য দেখে মোটেও অবাক হলো না। আমি সামনে থেকে বাঁদিকের বেণীটা তুলে নিয়ে পিছনে ফেলে দিলাম, যেমনটা স্মিতা ডানটা দিয়ে করেছিল। নাপিত তার কাঁধ ছুঁয়ে তাকে আরামে বসতে ইঙ্গিত করল। সে ড্রয়ার থেকে একটা বড় সাদা কেপ বের করল। আমি আস্তে করে আমার বোনের কাছে গিয়ে সাদা দোপাট্টাটা টেনে নিয়ে বললাম, "এখন তোমার এটি লাগবে না" সে প্রতিহত করেনি। নাপিত তার গায়ে কেপটি রাখল এবং তার পিঠে গেরো দিয়ে দৃঢ়বদ্ধ করল। তারপরে তিনি ডান বেণীটি বেছে নিলেন এবং শেষ প্রান্তের রাবার ব্যান্ডটি সরিয়ে ফেললেন এবং এটি খুলতে শুরু করলেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন, "তাহলে আমি চুল নিয়ে কী করব?" 

স্মিতা উত্তর দিল, “আমি একটা ছোট চুলের কাট চাই” 

চলবে… 

Translated from HC&S stories

Friday, June 24, 2016

অর্থাভাবে উন্মুক্ত নাপিতের দোকানে মা-মেয়ের ক্ষৌরকর্ম সম্পাদন (১ম পর্ব)

১৭ বছর বয়সী টিনা আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তার চুল পরীক্ষা করছিল। অবশেষে তার চুলগুলি তার স্তনের দৈর্ঘ্যকে স্পর্শ করেছে দেখে সে খুবই উত্তেজিত হয়েছিল। তার চুল কাঁধ পর্যন্ত ছাঁটাই করা তার মায়ের জন্য মাসিক রুটিন ছিল, তবে গত কয়েকমাস ধরে তিনি তা করেননি। টিনা তার মায়ের কাছে গিয়ে মৃদুভাবে জিজ্ঞাসা করলেন, "মা, আমার মনে হয় আমার একটু চুল ছাঁটান দরকার" মা কোনও উত্তর দিলেন না। টিনা না থেমে বলে যায়, “মা, তুমি গত কয়মাসে ট্রিম করতে ভুলে গেছ, এটা খুব খানিকটা বেড়েছে"। তার মা, ৩৭ বৎসর বয়সী মাঝ পিঠ দৈর্ঘ্যের চুলের এক মহিলা তার দিকে ফিরে হেসে বললেন, "আমি ভুলিনি, তুমি এখন চুলের দৈর্ঘ্য বাড়ানোর জন্য যথেষ্ট বড় হয়েছ। তোমার বাবাও চাচ্ছেন এখন হতে তুমি চুল লম্বাই রাখ। বেশ তবে, তুমি যদি আবার শর্ট করাতে চাও, আমি আজ লাঞ্চের পরে এটা কাটতে পারি। সে জবাব দিল, ওহঃ না, না, আমিও এটি লম্বাই পছন্দ করি।
তার মা হেসে বলেন- তবুও এটার কিছু ট্রিমিংয়ের দরকার আছে। তুমি অবশ্য চাইলে পার্লারেও যেতে পারো।
টিনা আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে বলে, সত্যি বলছ, এখন আমি আমার চুল স্টাইল করাতে পারি?
মা প্রত‍্যুত্তরে বলেন– অবশ্যই তোমার বাবারও সায় আছে তবে মাথায় রাখবে বেশি ট্রেন্ডি যাতে না হয়।
তার মা তাকে জিগ্গেস করলেন, তুমি কি আজই পার্লার যেতে চাও? টিনা মাথা নাড়িয়ে হ‍্যাঁ বলল।
কয়েক মিনিট পরে তারা পার্লারের দিকে যাচ্ছিল। পথে টিনাকে তার মা জিজ্ঞাস করল, তুমি কেমন স্টাইল করাতে চাও? টিনা জবাব দিল আমি শিওর নই আর তুমি? তার মা উত্তর দিলেন, “আমার মনে হয় পিক্সি বা বব দারুণ হবে" টিনা উত্তেজিত হয়ে উঠল, সত্যিই মা? তুমি তোমার চুল অতখানি ছোট করে ফেলবে? মা হতচকিত হয়ে গিয়েছিল, ‘নাহ, আমি পার্লারে কোনও চুল কাটতে যাচ্ছি না, আমি তো তোমায় পরামর্শ দিচ্ছিলাম।’ টিনা বলে:- তবে এখন সময় বদলানোর, তোমার বয়স বাড়ছে, তোমার চুলের আর তেমন জৌলুসও নেই। তার মা সহমত হয়ে বললেন, "হ্যাঁ… আমি জানি। আমি ইতিমধ্যে গত বছর মাঝ পিঠ পর্যন্ত এটি কাটিয়েছি, কি কাটাইনি?” টিনা জোর দিয়েছিল, "হ্যাঁ… বয়কাটের মতো কিছু দরকার" তার মা ফিরে তর্ক করেনি। তিনি তার চুলগুলিকে স্পর্শ করলেন যা বিনুনিতে ছিল এবং মৃদুভাবে বলেন, 'পার্লারে গিয়ে পরে দেখব'। পার্লারে কি পরিমাণ সেবামূল‍্য নিচ্ছে সেটা দেখে হতাশ হতেই যেন তারা পার্লারে গেল। এটি অযৌক্তিকভাবে বেশি ছিল। এছাড়াও অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করা ছিল। মন খারাপ আর দুঃখিত হয়ে তারা ঘর অভিমুখে হাঁটা শুরু করে।
টিনা জানত যে সে পার্লারে স্বল্পমূল্যে ভালো কোনও স্টাইল করাতে পারবে না, দর জানার পরে সে আর চায়ওনি। যদিও তার মা তাকে বলেছিল যে তারা আগামী রবিবার তার জন্য একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করবে, কিন্তু টিনা তা প্রত্যাখ্যান করল। তারা দুজনে ফিরতি পথে হাঁটছে হঠাৎ টিনা বলল, মা… দেখো ওখানে একজন নাপিত বসা। তার মা অবাক হয়ে বলেন, “নাপিতের দোকান? তুমি কি সিরিয়াস?
(টিনা মুচকি হাসল)
–আমরা কি ওঁকে বাড়িতে ডাকতে পারি? এরা লোক খারাপ নয়। তার মা নাপিতকে বাড়িতে ডাকার প্রস্তাবেতে রাজি হন। বাস্তবে তিনি প্ল্যাকার্ডটি না পড়লে এটিকে নাপিতের দোকান হিসাবে বিশ্বাস করতে পারতেন না। ছাদ ছিল না। গাছের সাথে ঝুলানো একটি আয়না, তার নীচে একটি চেয়ার রাখা হয়েছে, যার উপরে একজন নাপিত বসে সংবাদপত্র পড়ছিলেন। দু'জনকেই তাঁর কাছে আসতে দেখে তিনি উঠে তাঁদের সালাম করলেন। টিনা সরাসরি জিজ্ঞেস করল, “আপনি কি আমাদের বাড়িতে আসতে পারবেন? আমাদের চুল কাটা দরকার।”
নাপিত বিনয়ের সাথে না বললেন, “আমি কেবল আমার দোকানেই সার্ভিস দিই। আমি আপনাদের দুজনের চুলই কাটব তবে এখানে বসেই কাটতে হবে।
টিনা মৃদু হাসল। তার মা বাধা দিয়ে বলেন, "ধন্যবাদ না, আমরা অন্য কোথাও কাটিয়ে নেব" টিনা বলল, “মা… এখানটা ভাল। এখানে এখন আর কেউ নেই। চলো এখানেই কাটিয়ে নিই।" মায়ের মুখ লাল হয়ে গেল। তিনি বললেন:– তুমি এখানে কাটাতে চাও, কাটাতে পারো। আমি এখানে খোলায় বসে চুল কাটাতে যাচ্ছি না টিনা মুখে হাসি নিয়ে আলতো করে ঠেলে তার মাকে চেয়ারে বসালো আর বলল হ্যাঁ তুমিও কাটাবে। তার মা শারীরিকভাবে প্রতিরোধ করেননি বটে তার প্রতি রাগী মুখে তাকালেন। টিনা তাড়াতাড়ি নাপিতকে অর্ডার দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ নিয়েছিল, ‘হুম ... এঁকে একটি সুন্দর বয়িশ কাট দিন' তার মা তার ইচ্ছার কাছে সমর্পণ করলেন কোনো প্রতিবাদ ছাড়াই। নাপিত তার চারপাশে একটি কেপ জড়ানোর সময় তিনি নাপিতটিকে নিজের বেণী তুলে ধরে সাহায্য করেছিলেন। তারপরে নাপিত লোকটি উভয় হাত দিয়ে বিনুনিটি ধরলেন ও এটিকে হালকাভাবে টেনে বললেন, ‘আমি এটি কাটতে যাচ্ছি’ টিনার মা কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি তবে হাসলেন। নাপিত তখন তার বাক্স থেকে সবচেয়ে বড় কাঁচিটি তুলে নেয় এবং এর ফলার মধ্যে বিনুনিটি ঢুকিয়ে নেয়। টিনার মা তার চোখ বন্ধ করে রেখেছিল অপরদিকে টিনা তার মায়ের কাঁচির মাঝে থাকা বিনুনিতে নিজের চোখ নিবদ্ধ করে। 


নাপিতটি কাঁচির আংটায় জোর লাগাচ্ছিল তবে কাঁচির ফলার জন্য পাকানো বেণী খুব পুরু ছিল। কেবলমাত্র কয়গাছি চুল কাটা পড়ে এবং বিনুনিটিকে একটি অস্পষ্ট চেহারা দেয়।
নাপিত হেসে বললেন:— এত লম্বা চুল কাটাতে আমি অভ্যস্ত নই এবং তারপরে একটি নতুন ব্লেড নিলেন। বাম হাতে বিনুনি আঁকড়ে ধরে তিনি ব্লেডটাকে ছুরির মতো চুলের ওপর চালাতে শুরু করলেন। টিনার মা তার চোখ বন্ধ করে রেখেছিলেন তবে তিনি অনুভব করলেন যে তার চুল কাটা পড়ছিল। কিছুক্ষণ চেষ্টার পরে, বিনুনি পুরোটা কেটে নাপিতের হাতে এলো। সে বেণীটা টিনার হাতে দিল এবং বাকি চুল ছড়িয়ে দিতে শুরু করল।
কাটা বিনুনি দেখে টিনার মার হাসি পেল। তার চুল এখন কাঁধের ওপরে উঠেছিল এবং ববকাটের কাছাকাছি দেখাচ্ছিল। তিনি তার চুল আয়নায় ভাল মত দেখবার আগেই, নাপিত দ্বারা তার মাথা নুইয়ে দিল। তিনি অনুভব করলেন ধাতব কিছু তার চুলের পশ্চাৎ স্পর্শ করেছে, উপরের দিকে যাচ্ছে। যেখান দিয়ে গেছে সেখানে চুলহীন এবং বাতাসের ছোঁয়া অনুভব করেছিলেন। জিজ্ঞাসা করতে তিনি টিনার দিকে তাকান। 

টিনা হাসল এবং ফিসফিস করে বলল, এটা কেবল ম্যানুয়াল ক্লিপার মা। নাপিত পিছনে ক্লিপিং করতে থাকে। তিনি যখন ক্লিপার চালাচ্ছিলেন, চুল মাটিতে ঝরে পড়ছিল। তার চুল পিছনে খুব ছোট হয়ে উঠছিল। পিছনের কাজটি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, তিনি তার মাথার উভয় পার্শ্বদেশ ক্লিপিং আরম্ভ করলেন ও সেগুলিও ক্লিপ করেন। টিনার মায়ের চুলগুলো এখন শ্রী ছন্দহীন দেখাচ্ছিল, পাশ এবং পিছনে এত ছোট করে ক্লিপ করা হয়েছিল যে তার মাথার ত্বক আংশিকভাবে দৃশ্যমান ছিল। তবে মাথার মাঝখানে এটি এখনো পূর্ববৎ বৃহদাকারই আছে।
নাপিতটি তখন চিরুনি এবং কাঁচি নিলো। নাপিত ক্লিপার সরিয়ে রাখাতে তাঁর মা স্বস্তি পেলেন। তিনি দুই পায়ের মাঝখানে নিচে দেখলেন। তার চুল সব জায়গায় ছিল। এমনকি তার কেপ ও কোল তার বিচ্ছিন্ন চুলে ঢাকা ছিল। নাপিত তার চুলের উপরে প্রচুর পরিমাণে পানি স্প্রে করতে শুরু করে যে এগুলি তার মুখের উপর দিয়ে ফোঁটা ফোঁটা পড়তে শুরু করে। তারপরে তিনি তার চুলগুলি দুপাশে ভাগ করে সিঁথি করলেন। তিনি সিঁথির বাম পার্শ্ব চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে কাঁচিটি কানের কাছে রাখলেন এবং তার চুলের অংশগুলি কাটতে শুরু করলেন। একটি ঢাল না তৈরি হওয়া পর্যন্ত তিনি কাটতে থাকলেন। তারপরে তিনি অন‍্য পার্শ্বে গেলেন এবং চুলগাছি ডানদিকে আঁচড়ান ও একই রকম ভাবে কাটেন। তারপরে তিনি সামান্য পরিমাণে চুল আঁচড়ান যাতে তার চোখ ঢেকে যায়। কাঁচি কোণাকুণি করে ধরে তিনি তার চোখের সামান্য উপরে কাটা শুরু করে। টিনা ও তার মা তার নিজের নতুন চেহারা দেখে হাসল। তাকে সম্পূর্ণ অন্যরকম দেখাচ্ছে। তারা লক্ষ‍্য করল একটি রেজারে একই ব্লেড দ্বিখণ্ড করে প্রবেশ করালেন যেটি তার বিনুনি কাটতে ব‍্যবহার হয়েছিল। তারপরে পিছনে এবং পাশগুলি ভিজিয়ে নাপিত তার মাথা ঝুঁকিয়ে ও কাত করে সমস্ত পাতলা অস্পষ্ট চুল কামিয়ে ফেললেন। 
নাপিত অতঃপর তার ঘাড় ও মুখ ঝেড়ে ফেলল এবং কেপ সরিয়ে ফেলল। তিনি চেয়ার থেকে উঠতে উঠতেই চুল ছুঁয়ে দেখেন। তিনি তার চারপাশে বারবার দেখছিলেন এবং বিশ্বাস করতেই পারছিলেন না যে তিনি এই সমস্ত চুল কাটিয়ে ফেলেছেন। টিনাও তার চুলের প্রশংসা করল। সে তার মার দিকে তার বিচ্ছিন্ন হওয়া বেণীটা ছুঁড়ে দিল। তিনি তা হাত বাড়িয়ে লুফে নিলেন। এরপর আয়নার সামনে তা তিন আঙ্গুলে ঝুলিয়ে দেখলেন এবং শেষে নিজের ভ‍্যানিটি ব‍্যাগে পুরে নিলেন। 

[চলবে…] 

Translated from HC&S stories

অর্থাভাবে উন্মুক্ত নাপিতের দোকানে মা-মেয়ের ক্ষৌরকর্ম সম্পাদন (২য় পর্ব)

{১ম পর্বের পর…}

নাপিত চেয়ারের নিচের মাটিতে পড়ে থাকা টিনার মায়ের চুলগুলি ঝাড়ু দিয়ে সরিয়ে অন্যত্র নিয়ে গেলেন। অতঃপর টিনাকে চেয়ারে বসতে বললেন। টিনা তখন নাপিতের চেয়ারে বসল এবং চুল পিছনে ছড়িয়ে নিজেকে আরামদায়কভাবে বসল। সে তার মায়ের দিকে তাকিয়ে হাসল যিনি তখনও তার নতুন হেয়ারস্টাইল চেক করছিলেন। নাপিত সেই একই সাদা কেপটি তুলেছিল যা সে তার মায়ের ক্ষেত্রে ব্যবহার করে, এটি পরিষ্কার করার জন্য ঝেড়ে নেয় ও সেটা দ্বারা টিনাকে ঢেকে দেয়। নাপিত তখন আস্তে আস্তে তার চুল ভিতর থেকে বের করে কেপটিকে ঘাড়ের সঙ্গে এঁটে বাঁধে। নাপিত তার চুলগুলি প্রথমে আঙুল দিয়ে ও এরপরে চিরুনি দিয়ে আঁচড়াতে শুরু করে। যত্নশীল হাতের ছোঁয়া উপভোগ করতে করতে সে চোখ বন্ধ করল যখন সে হাতের আঙ্গুলগুলো আলতো করে তার চুলের উপর দিয়ে চলেছে। চিরুনি চালানো শেষ হলে সে চোখ খুলল। সে তার মাকে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেছিল, টিনার মার মুখ এবং পোশাক ছিল ইতস্তত চুলের কণায় ভর্তি। সে বলে, "মা, তুমি ঘরে যাও আমার জন্য অপেক্ষা করার দরকার নেই।"
তার মা জবাব দিয়েছিল, ‘না ঠিক আছে, তুমি তো কেবল কিছুটা ট্রিমিং করাচ্ছ, বেশি সময় লাগবে না।’ টিনা তার মাকে অনুরোধ করেছিল, “যাও মা, তোমার গোসল করা দরকার, আমি একাই ফিরতে পারব।" তার মা আর তর্ক করলেন না ও দোকান ছেড়ে চলে গেলেন। 

নাপিত তার চুল আরেকবার আঁচড়ালেন এবং জিজ্ঞাসা করলেন, 'কতটা ছাঁটাতে হবে?' সে জবাব দিলো: আমি ট্রিম বলিনি। নাপিত জবাব দিলেন, ‘কিন্তু তোমার মা যে এইমাত্র বলে গেলেন…' জবাব দিলেন টিনা, “আমায় পাগল মনে হতে পারে, কিন্তু আমি মাথা মুড়াতে চাই" নাপিত তার ধারণা অনুযায়ী মোটেও অবাক হননি, পরিবর্তে তিনি তৎক্ষণাৎ রাজি হন। তিনি একটি পানি ভর্তি মগ নিয়ে এসে টিনাকে কোমর পর্যন্ত পিঠ বাঁকিয়ে দিলেন এবং তারপরে সমস্ত জল তার মাথাতে ঢেলে দিলেন। অতিরিক্ত জল মাথার তালু বেয়ে গড়িয়ে নিষ্কাশন না হওয়া পর্যন্ত তিনি কিছুক্ষণের জন্য তাকে বাঁকিয়ে রেখেছিলেন, তারপরে তিনি তাকে প্রাথমিক বসার পজিশনে নিয়ে গেলেন।
তার চুল এখন পুরো ভেজা যা তার মাথার তালুতে শীতল অনুভূতি দিচ্ছে। তাছাড়া পানিতে তার ঘাড়ে বাঁধা কেপও আর্দ্র হয়ে গেছে যার কারণে এর সংস্পর্শে তার কাপড়ও ভিজে গিয়ে সে ঠাণ্ডা অনুভব করছে। নাপিত এখন তার মাথায় ম‍্যাসাজ শুরু করেন ও তার হাতের তালু দিয়ে মাথার ত্বকের উপরে তার একগাছ চুল গোল গোল ঘুরিয়ে ঘষতে থাকেন। নাপিত তখন চুলটি সামনে থেকে পিছনে ডানে আর বাঁয়ে পৃথক করে দুটি ছোট ছোট জটা তৈরি করেন। ঠাণ্ডা পানিতে ভিজে সে কাঁপছিল এবং হঠাৎ তার মন পরিবর্তন করে সে নিজে নিজে বলল সে মাথা ন‍্যাড়া করতে চায় না। নাপিত নতুন ব্লেড নিয়েছিল এবং সেগুলি তার ক্ষুরের মধ্যে ঢোকানো শুরু করে তখন সে বলে ওঠে, "উম্ম… আমি মনে করি, আমি মাথা কামাতে চাচ্ছি না। আমাকে আমার মায়ের মত বয়কাট করে দিন। নাপিত তার কথা যেন শুনেইনি। সে তার মাথাটি সামনে এগিয়ে দিল আর টিনা এটি প্রতিহত করতে পারেনি। সে অনুভব করল ঠান্ডা ব্লেডগুলি তার মাথার উপরের অংশে স্পর্শ করছে এবং তারপরেই… চছছচ সামান্য ঝাঁকুনির সংবেদন দিয়ে পার্শ্বে নেমে চলেছে। সে জানত এখন আর এটা থামানো যাবে না। 



নাপিত টিনার মাথার মাঝখান থেকে এর ডানদিকে এবং পরে পিছনে রেজর চালিয়ে যেতে থাকে। সাদা মাথার ত্বক দৃশ‍্যমান হয় এবং মাথার ত্বকে রেজরের প্রতিটি ঘর্ষণের মধ্য দিয়ে এই অঞ্চলটি প্রসারিত হচ্ছে। তার ডান দিকের চুলের জট প্রায় অপসারণ করা হয়েছিল এবং কেবল সামনের কিছু চুলই বিচ্ছিন্ন ঝুঁটিটার অস্তিত্বের প্রমাণ স্বরূপ রয়ে গেছিল। এরপরে তিনি বাম দিকে সরে গেলেন। তার বাম দিকের গুচ্ছবন্ধ চুলের সঙ্গে একইরকম করছেন। টিনা মাথায় বাতাস অনুভব করতে পারছিল। সে এটা জানত। তবে তার তখনো মনে হচ্ছিল যে তার মাথায় এখনো সেই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া চুল যেন বিচ্ছিন্ন হয়নি; আগের জায়গাতেই আছে। ইতোমধ্যে নাপিত তার মাথা সোজা করে এবং এরপর তার সামনে গিয়ে রেজরটি তার ডান কপালের দিকে কিছু বাকি পড়া চুলের গোড়ায় ধরে টান দেয়। ছচ…চছ চুলগাছি তার গাল বেয়ে গড়িয়ে তার কোলে নেমে এলো, পরে মাটিতে পড়ে গেল। টিনা বিশ্বাস করতেই পারছিল না কী ঘটে চলছিল। নাপিতটি তখন অন্য পাশে চলে যায়। এবার তিনি রেজর চালানোর সময় বাম হাতে চুলটি আলতো করে টেনে ধরেন। টিনা এখন সম্পূর্ণ টাক হয়ে গেছিল, সে গাছের পেরেকে ঝোলানো আয়নায় তার মুখ দেখেছিল, সম্পূর্ণ ভিন্ন মুখশ্রী। নাপিতটি তার মাথার উপরে হাত ঘষে, আরো কয়েকবার কিছু স্থানে রেজর চালায় এবং তারপরে আস্তে আস্তে কেপটি সরিয়ে দেয় যাতে খুব কম চুলই পড়েছিল। নাপিত তখন তার ন‍্যাড়া মাথায় জল স্প্রে করে এবং অতঃপর বড় একটা ফিটকিরির টুকরা নিয়ে তার মাথা জুড়ে ঘষে দেয়। 

টিনা এরপর উঠে পড়ে ও নাপিতকে তার মজুরি দেয় ও বাসায় চলে আসে। তার মা দীর্ঘ শাওয়ার সেরে বাথরুম থেকে নতুন হেয়ারস্টাইল আর চনমনে ভাব নিয়ে বেরিয়ে আসেন। তার মা তার মুখমণ্ডল দেখে এতোটাই তাজ্জব হলেন যে তার মুখে কথাই ফুটল না। 

Translated from HC&S stories

এক নতুন জীবন

আমার নাম অর্পিতা আমি একটি নামী স্কুলের শিক্ষক। আমি মুম্বাই থেকে এসেছি যখন আমার স্বামী আমাকে এখানে পুনেতে নতুন জীবন যাপন করার জন্য অন্য মহিলার জন্য ফেলে রেখে গেছেন, আমি রান্নাঘর এবং একটি ছোট লাউঞ্জ সহ এক বেডরুমের অ্যাপার্টমেন্টে একা থাকি। আমার ক্লাসে ৩৬ জন ছাত্রছাত্রী আছে যারা তাদের ১২ স্ট‍্যান্ডার্ডের নতুন সেশনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। এই গল্পটি এমন একজন ছাত্রী রেহানাকে নিয়ে যাকে বড় হওয়ার পর থেকে আমি ঘৃণা করতাম। আমাকে স্বীকার করতে হবে যে আমি তার সৌন্দর্য এবং পুরুষ এবং ছেলেদের প্রলুব্ধ করার হেতু তার দক্ষতার জন্য কিছুটা ঈর্ষান্বিত। আমি ৮ম শ্রেণী থেকে রেহানার ক্লাস টিচার। সে সবসময় একটি সুন্দরী মেয়ে ছিল এবং এখন সে সত্যিই সুন্দর সেক্সি প্রাপ্তবয়স্কাতে পরিণত হয়েছে। তার নিখুঁত শরীর, বর্তুলাকার স্তন, স্ফীত পাছা এবং তার পেটে কোনো মেদ নেই এবং এটি ছাপিয়ে তার সত্যিই লম্বা ঘন সুন্দর চুল রয়েছে যা তার উরুর নিচে ঝুলছে। আমি সত্যিই রেহানাকে কখনই ঘৃণা করিনি। এই সব শুরু হয়েছিল যেদিন সে শচীনের সাথে আমার বন্ধুত্ব নষ্ট করেছিল, একজন সহকর্মী শিক্ষক যার উপর আমার ক্রাশ ছিল। আমরা শিক্ষকের কামরায় বসে ছিলাম এবং আমি তার সাথে কথা বলছিলাম। রেহানা এসে জিজ্ঞেস করল সে আসতে পারবে কিনা কারণ সে শচীনের সাথে তার গণিতের সমস্যা নিয়ে কথা বলতে চায়। সে এসে শচীনের সাথে কাজ শুরু করে। যত তাড়াতাড়ি সে টের পেল আমি ওনার প্রতি আকৃষ্ট হয়েছি সে আমার কাছে এসে মন্তব্য করল ম্যাম আপনার চুল ঠিক মনে হচ্ছে না। হয়ত আপনার এটিকে আরও আকছার ধোয়ার প্রয়োজন হতে পারে এটি আসলেই নোংরা দেখায় যাতে আমি সত্যিই লজ্জিত বোধ করি যেভাবে শচীন এবং রেহানা হাসতে শুরু করে। রেহানা তখন থেকে অন্যান্য ছাত্র এবং শিক্ষকদের সামনে আমাকে কয়েকবার অবমূল্যায়ন করেছে এবং লোকেদের দেখিয়েছে যে সে কতটা সুন্দরী এবং আমি কতটা কুৎসিত। 


কিন্তু এখন আমি তার উপর প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য একটি নিখুঁত পরিকল্পনা করেছিলাম। সে ছেলেদের সাথে ফ্লার্ট করতে এবং তার সৌন্দর্য বাড়াতে এতই ব্যস্ত ছিল যে সে ১১শ শ্রেণীর পরীক্ষায় ৮টির মধ্যে ৫টি বিষয়ে ফেল করেছিল। আমাদের স্কুলের অধ্যক্ষ সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন যে তিনি রেহানাকে ১২শ শ্রেণিতে উন্নীত করার অনুমতি দিতে চান না। আমি ভিতরে গিয়ে অভিভাবকদের বৈঠকের আগে তার সাথে কথা বলেছিলাম এবং তাকে বলেছিলাম যে রেহানার বাবা-মা আমার দাবিতে রাজি হলে আমি এটিকে ঠিক করার পরিকল্পনা করেছি। তার কাছ থেকে আমার আসল উদ্দেশ্য লুকিয়ে রাখলাম। রেহানা ও তার বাবা-মা মিটিংয়ে এসেছিলেন, আমি তাদের অপেক্ষা করতে বলেছিলাম কারণ তারা শেষ পর্যন্ত উপস্থিত থাকবেন। যখন আমি অন্য ছাত্র এবং তাদের অভিভাবকদের থেকে মুক্ত হয়েছিলাম তখন আমি তাদের আমার সাথে প্রিন্সিপালের অফিসে আসতে বলেছিলাম। আমরা সেখানে পৌঁছলাম এবং আমি তাদের পরিচয় করিয়ে দিলাম। আমাদের প্রিন্সিপাল মিসেস শালিনী তার বাবা-মাকে তার সিদ্ধান্ত সম্পর্কে বলেছিলেন, রেহানাকে দ্বাদশ শ্রেণীতে উন্নীত করার কোনো উপায় ছিল না। তারা হতবাক এবং অস্থির ছিল, আমি তাদের মুখে রাগ এবং দুঃখ দেখতে পাচ্ছিলাম। তারা মিসেস শালিনীকে তাদের মেয়েকে পদোন্নতির অনুমতি দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল কিন্তু তিনি তার সিদ্ধান্ত থেকে সরেননি। আমি আমাদের পরিকল্পনা অনুযায়ী হস্তক্ষেপ করলাম, আমি বললাম, "আমার একটি প্রস্তাব আছে। আমি রেহানাকে গত ৪ বছর ধরে চিনি এবং আমি তার গুণাবলী জানি। আমি রেহানার দায়িত্ব নিতে পারি এবং আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে সে ভাল গ্রেড নিয়ে ১২ তম শ্রেণি পাস করবে।" তার বাবা-মা হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে উঠল আমি তাদের বাধা দিলাম "আমি যা চাই তা যদি আপনি আমাকে দেন তবে" তার বাবা হতবাক কন্ঠে জিজ্ঞাসা করলেন "আপনার দাবিগুলি কী?" আমি উত্তর দিয়েছিলাম "নতুন সেশন শুরু হওয়ার এক সপ্তাহ আগে থেকে রেহানা আমার হেফাজতে আমার বাড়িতে থাকবে এবং আমি তার আইনি অভিভাবক হব। আমি তার সুস্থতার জন্য এককভাবে দায়ী থাকব এবং আমি তার জন্য যা সঠিক মনে করব তাই করব। কেউ না এবং আমি বলতে চাচ্ছি যে কাউকে হস্তক্ষেপ করার অনুমতি দেওয়া হবে না। যতদিন সে আমার হেফাজতে থাকে ততদিন আপনারা তার সাথে দেখা করতে পারবেন না স্কুলে বা না আমার জায়গায়। আরেকটি ছোট পয়েন্ট সে আমার সাথে ২ বছর থাকবে তার মানে তার কলেজের প্রথম বর্ষের শেষ পর্যন্ত" তার বাবা-মা কি বলবে বুঝতে পারছিলেন না। মিসেস শালিনী বললেন এটাই একমাত্র উপায় যে আমি তাকে এই স্কুলে থাকার সুযোগ দেবো। তার বাবা-মা হাল ছেড়ে দিয়ে রাজি হয়েছিলেন, তারা আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন কখন তাদের চুক্তিতে স্বাক্ষর করতে হবে যার জন্য আমি আগামীকাল উত্তর দিয়েছিলাম। ওনারা বাসায় গেলেন রেহানার চোখে আতঙ্ক দেখতে পেলাম। সবকিছু ঠিক হয়ে গেছে এবং তারা চুক্তিতে সই করেছে এবং আমি রেহানাকে বাড়িতে আনতে যাচ্ছি। তারা রেহানার ব্যাগ নিয়ে তাদের বাড়ির বাইরে আমার জন্য অপেক্ষা করছিল, আমি তাকে আমার গাড়িতে রাখতে সাহায্য করলাম এবং সোজা আমার জায়গায় চলে গেলাম। আমরা যখন ফ্ল‍্যাটে ফিরে আসি তখন আমি তাকে চারপাশে দেখালাম। সে কেবল একটি ঘর দেখে খুশি ছিল না। জায়গাটা কতটা ছোট তা নিয়ে সে অভিযোগ করতে লাগল। আমি তার কাছে গিয়ে তাকে চিবুক দিয়ে চেপে ধরলাম এবং তাকে সত্যই কঠিন চড় মারলাম। তারপর আমি তার চুল ধরে তাকে বললাম যে তার জীবনের নতুন বাস্তবতা কি ছিল "তুই এখন আমার কুত্তী, আমি তোরা সাথে যা চাই তাই করব তাই তুই এমন একটি কথাও বলবি না যা আমি শুনতে চাই না?" সপ্তাহটি দ্রুত কেটে গেল, কারণ আমি কেবল শিক্ষার অংশে জোর দিয়েছিলাম। রবিবার স্কুল শুরু হওয়ার ঠিক আগে আমি তাকে একটি নতুন আইডি কার্ড দিয়েছিলাম, সে এটি পড়তে শুরু করে এবং বলে যে এখানে কিছু ভুল আছে এটি বলছে আমি একজন ছেলে। আমি তার দিকে এগিয়ে গিয়ে বললাম এটা ভুল নয় তুমি এখন ছেলে। সে ধাঁধিয়ে গেল বলে মনে হলো। আমি বললাম চলো যাই এখন তোমাকে কিছু জিনিস কিনে দিতে হবে। আমি তাকে বাজারে নিয়ে গেলাম এবং তারপরে আমি একটি স্থানীয় নাপিতের দোকানের সামনে গাড়ি থামালাম। ওহ আমি এই মুহূর্তের জন্য এতদিন অপেক্ষা করেছিলাম যে আমি তাকে অপমান করতে যাচ্ছিলাম। সে জানত না আমরা সেখানে কি করছিলাম আমি তাকে সেখানে আমাকে অনুসরণ করতে বলেছিলাম। আমরা ভিতরে গিয়ে দেখি একটা চেয়ার খালি। 

নাপিত জিজ্ঞাসা করলেন তিনি আমাদের জন্য কি করতে পারেন। আমি তাকে বললাম এই যে রেহানার ভাল গ্রীষ্মের চুলের কাট দরকার। সে একেবারে হতভম্ব হয়ে আমার দিকে তাকাল। "না আমি নই আপনি আমার সাথে এটা করতে পারেন না" আমি নাপিতের সামনে তাকে থাপ্পড় মারলাম। তাকে তার চুল চেপে ধরে তাকে বলেছিলাম আমি যা খুশি তাই করতে পারি। আমি তাকে চেয়ারে টেনে নিলাম, নাপিতও এটা উপভোগ করছিল সে আমাকে তার চুল বেঁধে রাখতে সাহায্য করেছিল। এরপর তাকে সাদা কাপড় দিয়ে বেঁধে দেয়। আমি বললাম "এখন যেহেতু আপনি জানেন যে এখানে মেয়েটির কী হচ্ছে তাকে ছেলেতে পরিণত করতে হবে, তাই তাকে...ওহ 'ওকে' একটি চুল কাটা দিন যা সত্যিই ছোট এবং আমাকে পনিটেলটি দিন আমি এটি একটি স্মৃতিচিহ্ন হিসাবে রাখতে চাই।" নাপিত আমাকে একটা শয়তানি হাসি দিয়ে বলল। আপনার জিজ্ঞাসা হিসাবে একটি ছোট ক্রু কাট। তিনি তার চুল আঁচড়াতে শুরু করলেন এবং একটি পনিটেলে বেঁধে দিলেন। আয়নায় ওর মুখ দেখে আমি আরো বেশি উত্তেজিত হয়ে উঠছিলাম। সে কাঁদছিল তার চোখে ভয়। নাপিত পনির ঠিক গোড়ায় বড় কাঁচি রাখল এবং তা জোরে চাপ দিতে শুরু করল। সেই পনি কাটতে তার কিছুটা সময় লেগেছে। কিন্তু শেষপর্যন্ত বিযুক্ত হয়ে গেল ইয়ে আমি লাফিয়ে উঠলাম আমি আমার অনুভূতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারলাম না রেহানার চোখ থেকে আরও জল গড়িয়ে পড়ল তার চুল এখন চলে গেছে। সে আমার হাতে পোনিটা ধরিয়ে দিল, আমি রেহানার সামনে গিয়ে পোনিটা দেখিয়ে তাকে ঠাট্টা করে বললাম "এখন কার চুল বেশি হা" আর হাসতে লাগলাম। নাপিত তার কাঁচি নিচে রেখেছিল এবং ক্লিপার নিয়ে এসেছিল যেখানে আমি তার সামনে দাঁড়িয়েছিলাম যাতে আমি তার চোখে এটি দেখতে পারি। তিনি #৪ গার্ড লাগিয়ে ক্লিপার দিয়ে বাকি চুলগুলো ছেঁটে ফেলতে শুরু করলেন। কয়েক মিনিটের মধ্যেই সব চুল চারদিকে ৪" হয়ে গেল। তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন যে এটি যথেষ্ট ছোট ছিল কিনা। আমি তার চুল ছুঁয়ে তার চারপাশে চক্কর দিয়ে বললাম, না এতে হবে না। আমি চুলগুলো ঠিক যেমন আছে তেমনই উপরে রাখতে চাই বা একটু ছোটও করাতে চাই এবং আমি পেছন ও পাশ ক্লিন শেভ করাতে চাই। রেহানা নিরস্ত হয়েছিল এখন একটা কথাও বলল না। নাপিত ক্লিপার ধরতে গেল আমি তাকে থামিয়ে দিয়ে বললাম রেজর দিয়ে করেন। তাকে প্রকৃতই খুশি মনে হয়েছিল; তিনি ক্ষুর ব্যবহার করে এবং তার পাশ এবং পিঠ কামালেন। অনন্তর তিনি আমাকে চেক করতে বললেন যে আমি যা চাই তা হলো কিনা আমি বললাম না এটা আরও কয়েকবার করবেন কিন্তু এখন কিছু শেভিং ক্রিম দিয়ে। তাকে যেভাবে বলা হয়েছিল তিনি সেভাবেই করেছেন। তার মাথার পাশ এবং পিছনে পরিষ্কার এবং মসৃণ ছিল। নাপিত জিজ্ঞেস করলেন তালু দিয়ে কি করবেন। আমি তাকে কাঁচি দিয়ে আরও ছোট করতে বললাম। তিনি তার চুল আরো বেশি করে কাটতে শুরু করেন এবং তার মাথায় মাত্র ১.৫" বাকি ছিল। আমি তাকে টাকা পরিশোধ করলাম এবং আমরা বেরিয়ে এলাম। 

আমি তার মাথায় হাত ঘষে বললাম, এখন আমরা তোমাকে ভালো জামাকাপড় খুঁজে দিচ্ছি। একটি ছেলের জন্য তোমার সালোয়ার এবং চেহারা একসঙ্গে ভাল যায় না। আমি তার জামাকাপড় কিনেছি যা শুধুমাত্র ছেলেরা পরে, এমনকি আন্ডারগার্মেন্টসও। অতঃপর আমরা বাসায় গেলাম আমি তার চুলে নাপিতের কাজের তারিফ করছিলাম যখন তার পোনিকে আদর করছিলাম। আমি তার কাছে গিয়ে তার পোশাক পরিচ্ছদ খুলতে লাগলাম। আমি ওর সব জামাকাপড় খুলে ফেললাম। সে এখন নিরাবরণ ছিল। আমি গিয়ে কয়েক সপ্তাহ আগে যা অর্ডার দিয়েছিলাম তা হস্তগত করলাম। এটা একটা স্ট্র্যাপঅন ডিলডো ছিল। আমি ওকে দেখিয়ে বললাম তুমি এটা প্রতিদিন পরবে এটা তোমার পুরুষাঙ্গ। কিন্তু আজ রাতে আমি এটা তোমাকে চুদতে ব্যবহার করব। যা আমি প্রতি রাতে করব। আমি তাকে বিছানায় নিয়ে গিয়ে তাকে ভালো করে চুদলাম। 

পরের দিন ছিল স্কুলের দিন। আমি তাকে তার গায়ে ডিলডো বেঁধে পরিয়ে দিলাম, তাকে আন্ডারগার্মেন্টস পরিয়ে দিলাম কিন্তু ব্রা নয়। তারপর ছেলেদের কাপড় চোপড়, তারপর আমি একটি চিরুনি ধরলাম এবং তার কাছে এলাম ওহ দুঃখিত আমাদের আর এটির দরকার নেই হাহাহা এবং তাকে পরিহাস করেছি। আমরা স্কুলে চলে গেলাম আমি তাকে ক্লাসে নিয়ে গেলাম এবং সবাই তাকে দেখে হতবাক হয়ে গেল। ক্লাসের মেয়েরা এবং ছেলেরা তার মাথায় হাত ঘষে তাকে নিয়ে মজা করতে লাগলো, কেউ তার কামানো মাথার পৃষ্ঠে চাটি মেরেছে। আমি কিছু সময়ের জন্য এটি উপভোগ করেছি তদনন্তর তাদের থামিয়ে দিলাম। আমি নিজেকে মনে মনে বললাম এটা ২ বছর ব্যাপী একটা মজা হবে।

Wednesday, June 22, 2016

বন্ধুর বোন

"ওহ! হাই", আমার বন্ধু আমাকে দরজায় অভ্যর্থনা জানাল। আমি অভিবাদন জানানোর মেজাজে ছিলাম না, আমি ক্ষমা চাওয়া আশা করেছিলাম এবং তিনি দেরি করেছিলেন। তিনি চালিয়ে গেলেন, "দুঃখিত, আমি মাত্র কয়েক মিনিটে আসছি, শুধু আমার চুল কাটা এবং গোসল করে তারপর প্রস্তুত"।
আমি রাগান্বিত স্বরে এবং বিদ্রুপের সুরে বললাম, "হ্যাঁ এখন চুল কাটার উপযুক্ত সময়, হ্যাঁ এটা অপেক্ষা করতে পারে না" যখন আমি তাদের বাড়িতে প্রবেশ করলাম। উত্তরে তিনি বলেন, “দুঃখিত, এটা আমার শিডিউলে ছিল না, কিন্তু আমি কী করতে পারি? এটা শুধু আমার বোন আজ চপ হচ্ছে এবং আমি এটা টেনে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। তুমি বাগানে যেতে চাও? সেখানে নাপিত বসে আছে, বা আমরা এখানে অপেক্ষা করতে পারি, আমি বাবার পরের লোক নই" আমি বাগানে হাঁটতে লাগলাম, "তাহলে পরে কে? তোমার ১৭ বছরের বোন?" তিনি হাসলেন, "হ্যাঁ, এবং তার বয়স এখন ১৮"। আমি জানতাম সে ঠাট্টা করছে, কিন্তু তারপর আমি ভেবেছিলাম সে সবসময় ছেলেসুলভ কাট দিয়ে রাখে, সে নাপিতের দ্বারা এটা করাতে পারে।

আমরা বাগানে পৌছালাম, তার বাবা স্টুলে বসে চুল কাটছিলেন। স্টুলের পাশে টি এবং স্কার্ট পরা একটি মেয়ে দাঁড়িয়ে ছিল। তার চুল পনিতে ছিল এবং তার স্তন পর্যন্ত পৌঁছেছিল। আমি একটি গার্ডেন রকে বসেছিলাম, যেমন আমার বন্ধু ভদ্রমহিলার পাশে গিয়েছিল। মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে হাসল, তখনই আমি তাকে চিনতে পারলাম। আমি আমার বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম, "তোমার বোন কখন চুল বাড়িয়েছে?" সে অপ্রস্তুত স্বরে জবাব দিল, “আচ্ছা সীমার গত কয়েক বছর ধরে লম্বা চুল। শুধু তুমি তাকে ছোট চুলে দেখতে পাবে"

আমি খুব অবাক হয়েছিলাম। আমি বললাম, "আচ্ছা আমি তাকে আমার জন্ম থেকেই চিনি" তিনি উত্তর দিলেন, "দেখ ও ৫ বছর আগে হোস্টেলে গিয়েছিল, তারপরে তুমি তাকে সবসময় কেবল গ্রীষ্মের ছুটিতে দেখতে পাও। ও হোস্টেলে তার প্রথম বছরে এটি বাড়াতে শুরু করেছিল" আমি ফিরে জিজ্ঞেস করলাম, "সত্যি?" তিনি ব্যাখ্যা করেছিলেন, "আচ্ছা ছুটির প্রথম দিনে সে এটি কেটে দিয়েছে, ভাল আমার মনে হয়, সে এখানে বরাবরের মতো ছোট পছন্দ করেছে" আমার বন্ধুর বাবার কাজ হয়ে গেছে, তিনি অনাবৃত ছিলেন। তিনি আমাকে দেখে হাসলেন এবং সোজা ভিতরে চলে গেলেন।

সীমা রেডি হতে শুরু করল যখন সে তার চুলে এঁটে রাখা রাবার ব্যান্ডটা খুলে ফেলল। সীমা সত্যিই নাপিত দিয়ে তার চুল কাটাতে যাচ্ছিল। মাথার ওপরে ডান হাত দিয়ে চুল চেপে ধরে স্টুলের ওপর আলতো করে বসল সীমা। নাপিত দ্রুত একটি কাপড়ের কেপ নিয়ে তাকে পরিয়ে দিল এবং তারপর তার চুল ধরে থাকা আঙুলে টোকা দিল। সে এটিকে ছেড়ে দিল এবং এটি পিছনে জলপ্রপাতের মতো পড়ে গেল। নাপিত একটি স্প্রেয়ার নিয়ে তার চুলে জল ছিটিয়ে আঙুল দিয়ে চিরুনি দিতে লাগল। তার চুল প্রায় তার পিঠের মাঝখানে পৌঁছেছে, একটু উপরে, এটি কালো ছিল এবং এখন সূর্যের আলোতে জ্বলজ্বল করছে। নাপিত তখন কাঁচি দিয়ে চিরুনি দিতে লাগলো এবং জিজ্ঞেস করলো, "গতানুগতিক?" সীমা ফিকফিক করে হেসে উঠল কারণ সে নিশ্চিত হয়ে মাথা নেড়েছিল। 



নাপিত তার চুল আঁচড়াতে থাকল, তারপর আস্তে করে তার মাথাটা সামনের দিকে নুইয়ে দিল। চিরুনিটা একপাশে রেখে মুঠি দিয়ে একটা পনিতে সব চুল কুড়িয়ে নিল। তারপর সে কাঁচিটি নিয়ে তার ঘাড়ে রাখল, তার মাঝে তার চুল। ব্লেড তার ঘাড়ে স্পর্শ করতেই সীমা একটু কেঁপে উঠল এবং তারপর কাচ্‌চ্‌চ্‌চ্….ছ্‌...ছ্‌চ্‌, কাঁচিটা কাজ করতে লাগল। দেখলাম ঘন চুলগুলো আলাদা হয়ে যাচ্ছে। কাচ্চ্‌চ্‌...চ্‌চ্‌...চ্‌চ্‌ সে কাটতে থাকল, এবং প্রতিটা স্নিপের সঙ্গে তার পোনিটা ঢিলে হয়ে গেল। আমি তার মুখ দেখতে পাচ্ছিলাম, সে তার চোখ বন্ধ করে রেখেছিল এবং প্রতিটি স্নিপ দিয়ে এটি আরও দৃঢ় করছে। চ্‌ছচ্...চচ্‌চ্‌। এটা শেষ। নাপিত কাটা পোনিটি তার পিঠ থেকে সরিয়ে তার কাছে নিয়ে গেল। সে হাসল। নাপিত পোনি দোলাচ্ছিল, কিন্তু আমি তাতে কোনো মনোযোগ দিইনি। আমি শুধু তার কাটা আগা দেখতে থাকলাম। যে চুলগুলো তার পিঠ পর্যন্ত পৌঁছেছিল, এখন শুধু তার ঘাড় পর্যন্ত।

নাপিত একটি প্লাস্টিকের ব্যাগে পোনি ফেলে দিল এবং তারপর আবার চিরুনি নিল। চার ভাগে তার চুল আঁচড়ান, তিনি পিছনের অংশটি নেন। আগের মতই মাথাটা সামনে নিচু করে কাঁচি নিল। সে চিরুনি দিয়ে কিছু চুল জোগাড় করল এবং তারপর কাচ্চ্ছ‌… ছ… ছ। তার চুলের একটি ছোট দলা ঘাসে পড়ে গেল। তিনি আরও জল স্প্রে করলেন এবং বারবার একই চিরুনির উপর কাঁচি কৌশলে করতে থাকলেন। তারপরে সে তার বাম দিকে চলে গেল, তার মাথা অন্য দিকে কাত করল। তিনি তার পার্টিশনের সময় চুলগুলি আলাদা করেছিলেন এবং পার্টিশনের ডানদিকে সমস্ত চুল হাত দিয়ে আঁচড়ান। এরপর তিনি পানি ছিটিয়ে দেন এবং তারপর চিরুনি দিয়ে পার্টিশনের তার কানের কাছে বাম দিকের চুল আঁচড়ান। তারপর কাঁচিটি তার কানের স্তরে রেখে সে ছাঁটতে শুরু করে।

অলকগুচ্ছ কেপে পড়ে, কিছু তার কোলে জড়ো হয়, অবশিষ্ট পিছলে মাটিতে পড়ে। তারপরে তিনি আরও চুল কাটতে একই চিরুনির উপর কাঁচি কৌশলে ব্যবহার করেন। তারপর ডানদিকে সরে গিয়ে সে বদলে পাতলা কাঁচি হাতে নিল। সে অবিরাম ফালিফালি করে কাটে, তার চুলের মধ্যে কাঁচি ঢুকিয়ে দিল, কিন্তু মাত্র কয়েকটা চুল কাঁচির পোঁচানিতে পড়ে গেল। তিনি সন্তুষ্ট না হওয়া পর্যন্ত তা করতে থাকেন। আমি বাজি ধরে বলতে পারি যদি সে স্বাভাবিক কাঁচি ব্যবহার করত, তাহলে সে এখন টাক হয়ে যেত। তারপর ডানদিকের চুল সাইজ করতে তিনি স্বাভাবিক কাঁচিতে ফিরে যান। অবশেষে সে সামনে চলে গেল। সামনের সমস্ত চুল সামনে এনে সে তার চোখের দৈর্ঘ্যের উপরে কেটে ফেলল। তার চুল কাটা প্রায় সম্পূর্ণ হয়েছিল।

নাপিত তারপর পিছনে সরে গেল, কাঁচি দিয়ে, তার পেছনে ঠোক্কর দিয়ে, সে তার চুলে, হেয়ারলাইনের একটি চিহ্ন তৈরি করতে শুরু করল। এটি তার প্রাকৃতিক চুলের রেখার এক ইঞ্চি উপরে ছিল। তারপর স্প্রেয়ার নিয়ে তিনি প্রচুর পরিমাণে পানি স্প্রে করেন। আমি জানি কি আসছে। নাপিত তার বাক্স থেকে নতুন ব্লেড বের করে সোজা রেজারে ঢুকিয়ে দিল। সীমা আপনা থেকেই মাথাটা সামনের দিকে ঝুঁকিয়ে দেয়। নাপিত তার বাম হাতটি তার মাথায় রাখল এবং তার চুলের রেখায় ব্লেডটি স্পর্শ করল। ব্লেড তাদের কাজ করতে করতে সীমা কাঁপতে থাকে। 

সীমাকে মনে হল ব্যাপারটা উপভোগ করছিল। নাপিত গ্রীবা চাঁছা সম্পূর্ণ এবং চুল কাটা স‌মাপ্ত করেছিল। তার গর্দান এখন উজ্জ্বল এবং চকচকে ছিল। নাপিত তাকে একটি ব্রাশ দিয়ে আলতো করে, ঘাড়ের পিছন অংশে ঝাড়লো, তারপর একটি চিরুনি নিল এবং তার চুল ঠিকভাবে আঁচড়াল। তারপর সে দুটো আয়না বের করল, একটা সে সীমাকে দিল, আর অন্যটা নিয়ে পেছন থেকে ফিরে গেল। সীমা সামনের দিকে তাকিয়ে সন্তুষ্ট বলে মনে হল, সে সামনে তার চুল ছুঁয়েছে, এবং নাপিত তাকে পিছনে দেখানোর সাথে প্রশংসায় মাথা নেড়েছে। সে পিছনে স্পর্শ করতে হাত পৌঁছায়, গ্রীবার পশ্চাদ্ভাগ। সে আঙুল দিয়ে পিছের চুল ধরে বলল, "দয়া করে আরও ছোট করো" নাপিত সম্মতিতে মাথা নেড়ে জিজ্ঞেস করল, "পাশেও?"

সে উত্তর দিলো, "হ্যাঁ, সামনে ছাড়া, সব" নাপিত আবার তার চুল আঁচড়াল, এবং একটি ম্যানুয়াল ক্লিপার বের করল। তিনি অপেক্ষা করেননি বা দ্বিধা করেননি, তবে তার পিছনের ক্লিপারটি স্পর্শ করেছিলেন এবং এটি সমস্ত উপরে দিয়ে চালিয়েছিলেন। চুলগুলি এখন এত ছোট ছিল, তার মাথার ত্বক দেখা যায়, এটি ধূসর প্রতীয়মান হয়। তিনি পিছনে তাই করতে থাকেন। মাটিতে এখন প্রচুর পরিমাণে চুল জড়ো হচ্ছিল। তারপর তিনি পাশে সরে গিয়ে একই কাজ করলেন। এর পরে সে আবার ক্ষুরটি তুলে নিল, এবং চিপের অল্প পরিমাণ চুল কামিয়ে ফেলল, এবং তারপর আবার আয়না দেখাল। সীমা এবার তার চুলে স্পর্শ করেনি, সে শুধু ঘাড় নাড়ল। নাপিত আলতো করে কেপের গিঁট খুলে দিল, আর একটু ছড়িয়ে দিল। তিনি আবার ক্ষুর নিলেন এবং তার কেপ দিয়ে ঢাকা, ঘাড়ে এটি চালালেন। তিনি কেপটি খুলে ফেললেন, এবং তারপর একটি ব্রাশ দিয়ে তার মুখ ঝাড়লেন এবং তাকে উঠতে ইঙ্গিত করলেন। 



সে উঠে, তার চুল পরীক্ষা করে ভিতরে গেল, আমার দিকে হাসল। আমি বিশ্বাস করতে পারছিলাম না, কিছুক্ষণ আগে একটি মেয়ে তার মাঝ পিঠ পর্যন্ত চুল রেখেছিল। আমার বন্ধু নাপিত চেয়ারে বসে পড়েছিল, যখন সে আবার ফিরে আসে। সে বলল, "প্যাকেট ভুলে গেছি", যখন সে তার পোনি চুলের প্লাস্টিক ব‍্যাগ বাছাই করল। আমি নিজে ছুতা করে বললাম, "এখানে খুব গরম, আমি ভিতরে যাচ্ছি" এবং বন্ধুটিকে নাপিতের সাথে একা রেখে গেলাম। আমি ভিতরে গিয়ে দেখি সে বসার ঘরে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে তার চুলের প্রশংসা করছে। সে আমাকে লক্ষ্য করতে ব্যর্থ হয়েছে। আমি তাকে জিজ্ঞাসা করতে যাচ্ছিলাম, "কেন সে তার চুল কেটেছে?" কিন্তু না কারণ আমি তার চুলের কাছে রাখা একটি প্লাস্টিকের প্যাকেট দেখেছিলাম। আমি এটি সম্পূর্ণভাবে পড়তে পারিনি, তবে আমি অক্ষরগুলি সাজিয়ে নিতে পারি D…O…N…A… আমি বাকিটা পড়তে পারতাম, কিন্তু আমি জানতাম যে আমার এবং আমার বোনের এ বিষয়ে সত্যিই কিছু কথা বলার আছে। 


Translated from HC&S stories

Wednesday, June 15, 2016

মাহা আন্টির মাথা কামিয়ে রতিক্রিয়া

হাই পাঠকগণ, 

এটি আমার আরেকটি গল্প আমি আশা করি আপনারা সবাই আমার গল্পগুলি পড়ে উপভোগ করবেন। এই গল্পটিতে আছে আমি (নন্দ), মাহা একে অপরের সাথে সেক্স করছেন এবং ওদের জীবন কেমন চলছে। নন্দর গঠন ভাল এবং দেখতে সুন্দর। এবং ওর বয়স ২৩। মাহা সুন্দরী মহিলা তার বয়স ৩২ এবং তার পাছা পর্যন্ত এক গাছি অত্যুত্তম চুল আছে। মাহার চুল গাঢ় কালো ঘন ঘন চুল এছাড়াও মাহার মনোহর ঘাড়, বাঁকালো দেহ, সুডৌল স্তন, ভাল আকৃতির সুন্দর চিকন পা আছে। 

গল্পটি অন্ধ্রে আমার হোম টাউনে শুরু হয়েছিল। আমি আমার নিজের বাড়িতেই থাকি। আমার বয়স যখন ১৮ তখন আমি মাহাকে দেখেছিলাম। রাজ আংকেলের সাথে তার বিয়ে হয়। এই আঙ্কেল আমার বাড়ির কাছেই থাকতেন। মাহার বিয়ে ছিল প্রেমের বিয়ে। রাজ ও মাহা বাড়িতে একাই ছিল। তারা দুজনেই তামিলনাড়ুর বাসিন্দা। তাদের বাবা-মা এই প্রেমের বিয়ে মেনে নেননি। তাই তারা দুজনেই অন্ধ্রে এসেছিলেন এবং রাজ চাচা এমএনসি কোম্পানিতে চাকরি করতেন। আমার মা প্রায়ই মাহাদের বাসায় যেতেন তার সাথে ভাল আড্ডা দিতেন। মাহা আমার মা এবং আমার খুব কাছের হয়ে ওঠেন। মাহা সবসময় তার চুল খোঁপা করে পরেন সেটা দেখতে বিশাল ছিল। আমি সবসময় তার চুলের কবরীর প্রশংসা করি। মাহার চুলের জটা গাঢ় কালো এবং সিল্কি। আমি সবসময় তার চুলের গুছি দেখি মাহা লক্ষ্য করেছিল। সে আমাকে জিজ্ঞেস করেছিল তুমি আমার চুলের কবরী পছন্দ কর। আমি তোমাকে আমার চুলের গুছি দেবো না। এটি আমার একটি সৌন্দর্য এবং আমার স্বামী এটি খুব পছন্দ করে। সে আমার সঙ্গে খুব প্রফুল্লিত মনে কথা বলে। আমার ২২ বছর বয়সে দিনগুলি আরও সুখের ছিল। মাহার স্বামী দুর্ঘটনায় মারা গেলেন। সে অনেক চিন্তিত হয়েছিল, কারণ সে এখন একা এবং তার একটি বাচ্চাও নেই। মাহা কখনই তার পৈতৃক বাড়িতে যায় না কারণ সে তার বাড়ি থেকে পালিয়ে বিয়ে করেছে। তাই মাহা একই বাড়িতে থাকত এবং আমার মা তাকে সান্ত্বনা দিতে গিয়েছিলেন। মা আমাকে বললেন যেয়ে ওর সাথে থাকতে। সে ওর জীবন নিয়ে খুব চিন্তিত। তুমি ওর সাথে কথা বল, ওকে সেই ঘটনা থেকে বের করে আনার চেষ্টা কর। এবং আমি ওর সাথে থাকলাম এবং ওকে সেই উদ্বেগ থেকে বের করে আনতে ওর সাথে কিছু জিনিস ব্যাখ্যা করে কথা বললাম। সে জানে বোঝে যে এসব তার ভাগ্যে ছিল। এবং সে সেই দুশ্চিন্তা থেকে বেরিয়ে এসেছে।

১৬ দিন পরে তাদের পরিবারের তরফে তারা কিছু সাংকিয়াম করে। আমার মা আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়েছিলেন তাই আমি মাহার সাথে থাকলাম এবং তাকে সাহায্য করলাম। সে এই ট্রমা থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্তি পেয়েছে। ১৭ তম দিনে সকালে সবাই সবাই সাংকিয়াম করেছে এবং সন্ধ্যায় মাহা বলল নন্দ তুমি কী নাপিতকে ডাকতে পারবে। আমি জিজ্ঞাসা করলাম কেন? সে বলে, আমাদের পারিবারিক ঐতিহ্যে আমার স্বামী মারা যাওয়ার পর আমাদের মাথা ন্যাড়া করাটা সাংকিয়ামের অঙ্গ। তাহলে তুমি গিয়ে নাপিতকে ডেকে পাঠাও। আমি ভেবেছিলাম এখনই তার চুল স্পর্শ করার সঠিক সময় তার মাথা ন্যাড়া করে তার লম্বা চুল আমার সাথে নিয়ে যাব। আমার কাছে… স্ট্রেইট রেজার আছে। আমি দ্বিধা নিয়ে শুরু করে মাহাকে জিজ্ঞেস করলাম আমি কি তোমার মাথা কামাব। মাহা আমাকে জিজ্ঞেস করলো তুমি কি শেভ করতে জানো? আমি বললাম সাধারণত আমি নিজেই দাড়ি কামিয়ে থাকি। মাহা বলল ঠিক আছে। যাও তোমার সোজা ক্ষুরটা নিয়ে এসো। 


আমি বাড়ি গিয়ে ক্ষুরটা নিয়ে এলাম। আমি মাহাকে বললাম স্টুলের ওপর বসো আর আমি ওর গলায় একটা চাদর বেঁধে নিলাম। আমি বললাম চোখ বন্ধ কর। আগে আমি কিছু জল ঢেলে আপনার মাথায় মালিশ করব। এতে তুমি ভাল বোধ করবে এবং শেভ করা সহজ হবে। মা বললো হুম ঠিক আছে তুমি যা মনে করো তাই কর এবং সে চোখ বন্ধ করে। হ্যাঁ ভালো সে আমাকে অনুমতি দিয়েছে.. খোঁপায় থাকা চুল তার খোঁপা খুলে মেঝেতে পৌঁছেছে কারণ সে মাঝারি স্টুলের ওপর বসে আছে। আমি ওর মাথার উপরে কিছু জল ঢেলে ওর মাথাটা আলতো করে ম্যাসাজ করলাম আমি মাহা এর পিছনে দাঁড়িয়ে আমার বাঁড়া বের করে ওর চুলের চারপাশে ঘুরিয়ে আমার বাঁড়ায় নাড়া দিতে শুরু করলাম। মাহা আন্টি ভাবছিল আমি মালিশ করছি। আমি সিল্কি ঘন চুলে আমার বাঁড়া ঝাঁকালাম আমি দ্রুত তার চুলে শুক্রপাত করি। আর আমি তার চুলে আরও কিছু জল ঢেলে ভালো করে মালিশ করে দিলাম। মাহা তন্দ্রাচ্ছন্ন ছিল। আমি ক্ষুর নিলাম। আমি ওটা ওর মাথার মাঝখানে রাখলাম, ওর মাথা কামানো শুরু করলাম। খিস ঘিস সাদা দাগ দেখা দিয়েছে। চুলগুলো তার কোলের উপর পড়ে গেল। আমি তার মাথার অর্ধেক মুড়াই এবং আমি সামনের দিকে চলে গেলাম। আমার ল‍্যাওড়া সোজা দাঁড়িয়ে ছিল। আমি তার মাথার পিছনে শেভ করতে লাগলাম। আমার বাঁড়া তার মুখ ছুঁলে মাহা চোখ খুলল। সে আমার উত্তেজিত শিশ্ন দেখে চমকে উঠল। আমি তার মাথা ন্যাড়া করতে থাকলাম। খিস ঘিস খিস ঘিস চুল মেঝেতে পড়ছিল। হঠাৎ সে তার হাতে আমার পেনিস ধরল। আমি হতবাক হয়ে গেলাম, তোমার বাঁড়াটা আমার মুখের স্পর্শে খাড়া হয়ে গেছে। আমি দুঃখিত বললাম এবং আমি আমার লূঁঢ় নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করি; সে বলল তোমার বাঁড়া নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করো না এটাকে ছেড়ে দাও। আমার ধোন ঠায় দাঁড়ানো এবং আমি তার মাথা সম্পূর্ণভাবে কামিয়েছি আমি শেভিং ক্রিম প্রয়োগ করে তার মাথা মসৃণ করতে শুরু করেছি। আমি ক্ষুর স্থাপন করেছি। কয়েক ঘাইয়ের মধ্যে এটি মসৃণ হয়েছিল। সে তার মাথা ঘষে এবং বলল তুমি ভাল শেভ করেছ। তোমার না আমার চুল পছন্দ? নাও এবার। মাহা স্নান করতে গিয়েছিল। 


আমি ওর চুলগুলো প‍্যাক করে ঢেকে রেখে হাত ধুতে গেলাম। আমি বাথরুমের দরজা খুললাম; মাহা কেশশূন্য মাথায় পুরো নগ্নমূর্তি হয়ে বসে ছিল আর সে তার গুদে আঙুল ঢুকিয়ে হস্তমৈথুন করার চেষ্টা করছিল। আমি পুরো ব‍্যাপারটা দেখলাম। সে দরজায় খিল দেয়নি। আমি বললাম দুঃখিত আমি জানতাম না তুমি বাথরুমের ভিতরে আছো। মাহা বাথরুমের ভিতর আমার হাত চেপে ধরল। আর সে হাঁটু গেড়ে আমার লূঁঢ়টা তার মুখে নিয়ে নিলো। সে খুব করে চুষছিল আর আমি গোঙরাচ্ছিলাম আহ আহ আহ আহ আহ আহ ইসস আহ আহ আহ ইসস… আমি তার মুড়ানো মাথাটা আমার হাতে ধরলাম, তার মাথাটা দ্রুত করানোর চেষ্টা করলাম। আমি বললাম আমি বীর্যস্খলন করতে যাচ্ছি এবং আমি আমার বাঁড়া বের করে নিলাম। আমি তার বিকচ মাথায় রেতপাত করলাম। এটি তোমার চুল আরও দ্রুত বাড়াতে সাহায্য করবে। আমি আমার শুক্রাণু তার মাথায় সম্পূর্ণ ঘষে দিলাম তৎপশ্চাত আমরা দুজনেই স্নান সেরে বেরিয়ে এলাম। 

এক বছর পর আমরা সেক্স করার রিপ্ল্যান করি। আমার মা বাবা আত্মীয়ের ফাংশনে যাচ্ছেন। মাহা বলল আমি অধীর আগ্রহে তোমার সাথে থাকার জন্য অপেক্ষা করছি। আমি বললাম আজ সন্ধ্যায় আমার মা বাবা আত্মীয়ের বাসায় যাচ্ছে। তাই আজ রাতে আমি আমার বাসা লক করে তোমার বাসায় আসব আমরা রাতে সেক্স করব। মাহা বলল হুমম ঠিক আছে। রাতে আমি মাহার বাসায় গিয়েছিলাম এবং সে ভালোভাবে রেডি হয়েছে। সেই সময় সে হলুদ ট্রান্সপারেন্ট নাইটি পরেছিল; এটা তার সম্পূর্ণ গড়ন দেখায়… আমি ওর ঘরে ঢুকলাম। মাহা আমাকে আঁটসাঁটভাবে জড়িয়ে ধরে মুখে চুমু খায়। আমি তার চুলের খোঁপা টিপলাম এটা একটু বিশাল লাগছিল। আমি তার চুলের খোঁপা খুলি। এটি নিচে পড়ে যায়। এটি এক বছরের মধ্যে তার কোমরে পৌঁছেছে। তার চুলগুলো তার কোমর পর্যন্ত ভালোভাবে বেড়ে উঠেছিল। আমি আলতো করে ওর ম‍্যানা টিপি। সে চোখ বন্ধ করে আহ ইসশ আঃ আহঃ আহহ করে গোঙরাতে লাগল। আমি তার মাইয়ের বোঁটায় চিমটি দিলাম। আউচ আঃ আউচ আহঃ আহ আহহ। আমার উন্মুক্ত ল‍্যাওড়া লাফিয়ে দাঁড়িয়ে গেল এবং তার ভোদায় কড়া নাড়ছিল। আমি মাহার নাইটি সরিয়ে তাকে বিছানায় ঠেলে দিলাম। আমি তার উপর শুয়ে পড়লাম, ওর দুধু চুষলাম, হালকাভাবে তার মাইয়ের বোঁটা কামড় দিলাম। সে হর্ষনাদ করছিল এবং শীৎকার করছিল আঃ আহঃ আউচ আহ উম্মম আহহ উমম। আমি তার ছ‍্যাঁদায় আমার বাঁড়া ঢুকিয়ে তাকে চোদা শুরু করি আমরা দুজনেই সশব্দে গোঙাচ্ছিলাম। আঃহঃ… অনন্তর আমি তাকে কুকুরের ভঙ্গিতে চোদার পর সে ব্যাথায় তীক্ষ্ণ আর্তনাদ করে আঃহ আহঃ আঃহঃ চোদো আমাকে আরো জোরে চোদো আমি শক্ত করে তার চুল ধরে টেনে তাকে চুদেছি; খুব ভালো লেগেছে। তার স্বামী মারা যাওয়ার পর তার অঙ্গ আরও বেশি কামাদৃত হয়েছে। অনতিবিলম্বে হাঁটু গেড়ে বসে আমার ধোনটা তার হাতে খেঁচতে শুরু করে এবং সে আমার বাড়াটা তার মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে শুরু করে…আমি তার চুল ধরলাম এবং দ্রুত সামনে এবং পিছন দিকে করতে থাকলাম। আঃ আঃহ আঃহঃ…মাহা আমার বাড়াটা আরো জোরে চুষছে আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম তোমার চুল দ্রুত বাড়ছে আমি কি এখন তোমার চুল কাটব যখন তুমি আমার বাঁড়া চুষছ? সে বলল নির্দ্বিধায় যাও; আমি কাঁচি নিলাম। যখন সে আমার বাঁড়া চুষছে তখন আমি আমার বাম হাতে তার চুল শক্ত করে ধরে রাখি। আমি তার চুল কাটতে আরম্ভ করলাম; তার চুল পড়ে যাচ্ছিল। আমি তাকে একটি সুন্দর ক্রু কাট দিয়েছিলাম। সেক্সি ক্রু কাটের সাথে ওকে দারুণ লাগছিল। আমরা দুজনেই কিছুটা বিশ্রাম নিলাম এবং বিভিন্ন উপায়ে বন্য সেক্স করলাম…

Sunday, May 29, 2016

চুল অযত্নে ঝরে পড়ায় ননদ ন‍্যাড়া করিয়ে আনল

আমার নাম অদিতি এবং বিয়ের পাঁচ বছর হয়ে গেছে আর যৌথ পরিবারে শাশুড়ি, শ্বশুর, দেবর, ননদ ও পতির সাথে থাকি। গতবছর আমার ননদিনীর বিয়ে হয়েছে ও অনেক ভাল ছিল। সবসময় আমার খেয়াল রাখত; আমার চুলে তেল মালিশ করে দিত যাতে আমার চুল আগের থেকে বেশি সুন্দর হয়ে গিয়েছিল। ঘরের সব কাজে হাত লাগাত এবং সময়ে সময়ে বিউটি পার্লারে নিয়ে গিয়ে আমার ওয়াক্সিং, থ্রেডিং, ম্যানিকিউর, পেডিকিউর ও চুল ট্রিম করিয়ে দিত। কিন্তু ওর যাবার পরে আমার উপর কাজের দায়িত্ব এত বেড়ে গিয়েছিল যে নিজের দেখভাল করতে ভুলে গিয়েছি। এদিকে দুটো ছোট ছোট বাচ্চাকে সামলানো, সারা ঘরের নাস্তা বানানো, চা বানানো, শাশুড়ি-শ্বশুরের নিমিত্ত আলাদা খাবার পাকানো অতঃপর ঘরের সাফাই এরপর দুপুরের রান্না অনন্তর কাপড় ধোয়া ফের রাতের খাবার তৈরি এসবে আমি এত ব্যস্ত হয়ে গেলাম যে সকলের খেয়াল রাখতে রাখতে নিজের খেয়াল রাখাই ভুলে গিয়েছিলাম। শরীরের সঙ্গে আমার চুলও বেকার হয়ে গেল সন্ধ্যা পর্যন্ত এত ক্লান্ত হয়ে যেতাম যে রাতে সেক্সও করতে পারতাম না। দু তিনবার না চাইতেও পতিকে খুশি করতে সেক্স করলেও সেক্স করতে করতে ঘুমিয়ে পড়ি এতে আমার স্বামীও নারাজ হতে থাকেন। 


আমার চুল ঝরতে থাকে এবং মরামাসও বহুত বেড়ে যায়। আগে যে চুল খোলা রাখতাম এখন বাঁধতে থাকি; আমার চুল যা মাঝ পিঠ দৈর্ঘ্যের ছিল তা সমানে ঝরে গিয়ে আধা রয়ে গেল কিন্তু আজ আমায় অনেক প্রস্তুতি নিতে হবে। বিয়ের পর ননদ প্রথম বার বাড়ি আসতেছে তার জন্য ওর পছন্দের পদ বানানোর ছিল, ঘর পরিষ্কার করার ছিল। বিয়ের পর সে ইংল্যান্ড চলে গিয়েছিল আর ফিরে আসলো তো বেড়াতে ‌আসতেছিল। ও প্রায় এগারোটা বাজে এসে পড়ল। সবাই অনেক খুশি ছিল। ও সবার জন্য উপহার এনেছিল; আমার জন্যও এনেছিল। যখন সে আসল সবার সঙ্গে সাক্ষাৎ করল; খাবার খাওয়ার পর সে আমাকে বলে বৌদি চুল কেন বেঁধে রেখেছ? খোলা রাখ না। 



আমি বলি এই দেখ প্রথমেই ঝাড়ুর মতো হয়ে গেছে। এটি দেখে ও রাগ হয়ে বলল কী বৌদি আপনিও যত্ন করতে পারেন না! ফের আমি ওকে সারা গল্প বলি কেন আমি যত্ন করতে পারি না আর ওর থেকে বাজে চুল ঠিক করার জন্য পরামর্শ চাই। ও চুল দেখে বলে বৌদি এ তো এক্কেবারে প্রাণহীন, কত মরামাসও হয়েছে। এক কাজ করো আপনি টাক হয়ে যাও পরে নিত্য মালিশ করবেন পরে যখন নতুন চুল গজাবে তো চমৎকার গজাবে। আমি তো চমকে উঠে বলি কী দিদি ন্যাড়া হয়ে যাও!? নাহ সব লোকে কী বলবে! আর মা, বাবু আর তোমার দাদা কী বলবেন! ননদ বলল কিচ্ছু বলবে না আমি সামলে নেব। দিদি মাম্মিকে ডাকে আর বলে মাম্মি বৌদিকে আমি বেল করাতে নিয়ে যাচ্ছি। মাম্মি বলে কেন তো উনি শোনালেন দেখো বৌদির চুল কতটা বেকার ও নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে যদি এখন বৌদি নাড়ু না হয় তো এর চুল আপনে আপ পড়ে যাবে। ফের চিরতরে টাকলি হয়ে যাবে। এই দেখো কত চুল পড়ছে উনি আমার চুলে চিরুনি চালিয়ে মাকে দেখায়। মা আমার চুলের হালত দেখে নেড়ামুণ্ডি হবার অনুমতি দিয়ে দেন কিন্তু আমি বললাম মাম্মি আমি নেড়ি হতে চাই না তখনই ননদ বলে দেখে নাও বৌদি জীবন ভর ন্যাড়া রইতে চাও না এক মাস? আমি বলি কিন্তু দিদি… দিদি বলেন কিন্তু ফিন্তু কিছু না আপনাকে টাকলি হতে হবে। আমি বললাম একবার আমার স্বামী তথা রাহুলকে জিজ্ঞেস করে নাও। ও বলে আপনি ভাববেন না দাদাকে আমি সামলে নিব। মাও বললেন এত চিন্তা কেন করছিস চলে যা এর সাথে আর নিজের মুণ্ডন করিয়ে আয়। আমি বলি ঠিক আছে তৈয়ার হয়ে আসি। আমি হাতাকাটা কুর্তা সালোয়ার পরি আর বেরিয়ে পড়ি। বিনা কোনো ঘটনাক্রমে ঐ দিন সারা মার্কেট ‌বন্ধ ছিল। আমি বললাম দিদি আজ থাকুক আমি কাল করিয়ে নেব নিজের মুণ্ডন। ও বলল বিলকুল না টাক-মাথা তো আপনাকে আজই হতে হবে। কিছুটা সামনে চলে আমাদের এক বৃক্ষ তথা গাছের নিচে এক নাপিত বসা চোখে পড়ে। দিদি আমাকে ওর কাছে নিয়ে গেল; আমরা গাড়ি থেকে নামলাম ও নাপিতকে বলল ভাইয়া মুণ্ডন করাতে চাই। নাপিতের বয়স ৩৮-৪০ বছর ছিল সে সংবাদপত্র পড়ছিল। গাছে পেরেক গেঁথে আয়না টাঙিয়ে রেখেছিল আর ছোট্ট মূল টেবিল রাখা ছিল আর তাতে সরঞ্জাম রাখা ছিল শেভিং ক্রীম, কাঁচি, ব্রাশ, ক্ষুর, চিরুনি এবং এক পানি ছিটাবার স্প্রে আর এক পেপসির বোতলে পানি রাখা ছিল আর একটি কাঠের চেয়ার। দিদি আমায় বসতে বলে; আমি চেয়ারে বসে পড়ি আর নাপিত আমাকে বলল এই দুপাট্টা আপনি দিদিকে দিয়ে দিন। আমি নিজের দুপাট্টা দিদিকে দিয়ে দিলাম। টু-পিসে আমার মাইয়ের খাঁজ স্পষ্ট দেখা যাচ্ছিল। নাপিত এক ময়লা সফেদ কাপড়ে আমাকে মুড়ে দিয়ে গর্দানে বেঁধে দিলো। আমি আজ অবধি কখনও এভাবে এরকমে চুল কাটিনি। নাপিত পানি ঢেলে আমার মাথার মালিশ করল আর তদনন্তর ক্ষুর বের করে ওতে ব্লেড লাগায় আর আমার পিছনে দাঁড়ায় এবং আমার মাথা সামনের তরফে ঝুঁকিয়ে দেয় আর আমার চুল দুই পাট করে। এবার ক্ষুর চালানো চালু করে। যখন সে পয়লা আঁচড় লাগায় আমার না জানি কী হলো সারা দেহে সুড়সুড়ির মতন হতে লাগল। নাপিত পিছে দাঁড়ানো ছিল আর প্রথম ঘাই পেছন থেকে চালু করে। আমার এইটা অনুভব হয়েছিল কোথায় কোথায় ক্ষুর চলছে, ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা হাওয়া আমার টাকলা ভাগে লাগতেছিল আর বহুত আজব অনুভূতি হচ্ছিল। দিদি বললেন ভাইয়া কোনো তাড়া নেই আরামসে করুন তাতে জলদির চক্করে আপনি না কোনো কাট না মেরে দেন একে সুন্দর করে টাকলি করবেন। ও বলে ঠিক আছে বোন। ততক্ষণে ও আমায় এক-চতুর্থাংশ টাকলি করে ফেলেছিল‌। পেছন থেকে আধা টাক করার পরে ও চূড়ায় পিছন থেকে সামনের দিকে ক্ষুর চালানো আরম্ভ করে দেয়। এতক্ষণ পর্যন্ত যা চুল পড়ছিল ওগুলি পেছনে মাটিতে পড়ছিল তবে এখন আমি নিজে নিজেকে ন্যাড়া হতে হওয়া দেখতে পাচ্ছিলাম। যেথায় যেথায় ক্ষুর চলতেছিল সেথায় সেথায় টাক্কু হচ্ছিলাম। আমি স্বপ্নেও ভাবিনি যে আমি কখনও নাড়ু হব তাও এই বয়সে আর মাসভর টাকলি থাকতে হবে। যখন সে শিখরে ক্ষুর চালাচ্ছিল তখন আমার শির সোজা ছিল এবং আমার চেহারা আমি আয়নায় দেখছিলাম যে কেমনে আমার মাথায় ক্ষুর চলতেছিল আর সাদা কেশহীন ভাগ দেখা যাচ্ছিল আর দেখতে দেখতে আমি সামনে পর্যন্ত বিকচ হয়ে গেলাম এইবার নাপিত আমার ডান পাশে এসে পড়ল কেননা ডান পাশ পেছন থেকে চুলহীন করা হয়েছিল আর শীর্ষে গলি বানিয়ে দিয়েছিল এখন আমার ডান পাশে এসে বাঁ তরফে আমার ঘাড় নুইয়ে দিয়ে ক্ষুর বাম থেকে চালাতে থাকে। সে ওপর থেকে নিয়ে কান পর্যন্ত যে গলি বানিয়েছিল সেটা চাঁছতেছিল। এক্ষণে আমার চুল এক তো বাম পাশে ছিল আর ডান পাশে কান আর কানের উপরওয়ালা হিস্যায় সাইডের চুল। কিছুক্ষণ বাদে আমি পুরো আধা টাকলি হয়ে গেলাম এক তরফে তো লম্বা চুল ছিল আর দ্বিতীয় তরফে সম্পূর্ণ নির্লোম। আমি বড় ঘোরের সঙ্গে দেখছিলাম তখনই দিদি বললেন ভাইয়া আপনি এতটাই রেখে দেন এখন বেল করিয়েন না। বৌদি চলো এবার ঘরে ‌ফিরি আমি বলি নাহ ভাইয়া আপনি প্রথমে পুরো মুড়ান। 


দিদি: ঘরে তো বলতেছিলে ন্যাড়া হব না এখন বড় বেচাইন হচ্ছ ন্যাড়া হবার জন্য। আমি বললাম আপনিও না দিদি আর দিদি হেসে দিলেন। নাপিতও হেসে দিলো পরপরই নাপিত আবার পানি দিয়ে চুলে মালিশ করে আর বাম পাশ দিয়েও বেল করে দিলো ফের দ্বিতীয় বার হালকা করে পানি লাগায় পুরো চাঁদিতে আর পুনর্বার ক্ষুর চালায় এবং কাপড় সরিয়ে দেয়। দিদি আমার মাথার 'পর হাত বোলায় আর বলল ঠিক আছে আমিও আমার মাথাতে হাত বুলাই তো দিদি বগলের চুল দেখে ফেলল। ও নাপিতকে বলল এর বগলের পশমও সাফ করে দাও। নাপিত আমায় বলে নিজের হাত উপরে উঠাও; আমি উঠিয়ে দিই আর উনি এক এক করে ২ মিনিটে বগলের পশম সাফ করে দেয়। এবার দিদির নজর গেল আমার মুখমণ্ডলে গোঁফের কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত লোমে আর ও বলে ভাইয়া একে শেভিংও করে দাও। আমি বলি পরন্তু দিদি। দিদি বলে কিন্তু ফিন্তু কিছু না চুপচাপ শেভ করাও। নাপিত ছোট দেখে তোয়ালে আমার কাঁধে রাখে আর গালে শেভিং ক্রীম লাগিয়ে ব্রাশ দিয়ে রগড়াতে লাগল আর আমার গাল এবং মোচের জায়গায় ফেনা ফেনা হয়ে গেল ফের উনি নয়া ব্লেড বের করে ক্ষুরে ফিট করে আমার দাড়িমোচও শেভ করে দিলেন। এবার আমি দিদিকে বলি এবার দাঁড়িয়ে যাই? দিদি হ্যাঁ বলে নাপিতকে টাকাপয়সা দেয় আর আমি দুপাট্টায় মাথা ঢেকে নিই। 


যখন ঘরে পৌঁছি তখন আমার বর রাহুলও এসে পড়েছিল। ও দেখে তাজ্জব হয়ে যায়। আমার টেকো মাথা দেখে জিজ্ঞেস করে কেন পরন্তু আমি দিদির পানে তাকিয়ে থাকি আর দিদি রাহুলকে আচ্ছা করে বকলেন আর সব বোঝায়। আমার পেরেশানির ব্যাপারে বলেন তো ও বলে এ তো কখনও কিছু বলেই নাই তো দিদি বলে যদিও এ কিছু না বলে তো তোমার কিছু চোখে পড়ে না?! এখন সামনে থেকে খেয়াল রাখবে আর কালই দুই চাকরানী যোগাড় করো যাতে বৌদির নিজের জন্য সময় মিলে যাতে ওনাকে দ্বিতীয় বার টাক্কু না হতে হয়। রাহুল মেনে গেল। তখন আমার কাছে মনে হচ্ছিল আমাকে বড় অদ্ভুত দেখতে লাগছে তবে সবাই তারিফ করছিল। পরের দিন থেকেই দুই ঝি ঘরের কাজের জন্য এসে গেল। আমি অনেক খুশি আর রিল্যাক্স হলাম এবং দিদিকে ধন্যবাদ জানাই। এখন এক বছর বাদে আমার চুল আগের থেকেও দারুণ হয়ে গেল।

Monday, May 16, 2016

গৃহিণীর হঠাৎ জেদ করে ন‍্যাড়া হওয়া

হ্যালো বন্ধুরা
আমার নাম শবনম এবং আমি বিবাহিত ও আমার চুল বেশি লম্বা নয় স্রেফ ব্রা স্ট্র্যাপ তক। আমরা দুজনে একাই থাকি। আমি বিশাল বড় হেয়ার ফেটিশার। ঘরের সব কাজ সেরে আমি মোবাইল আর ল্যাপটপে হেডশেভিং হেয়ারকাটিং ভিডিয়ো দেখি আর খুব মন করে যে আমিও টাকলি হয়ে যাই কিন্তু মিনসের ভয়ে শুধু ট্রিম করাই। আমার পতিও আমাকে খুব ভালোবাসে; আমরা রবিবার দিন বহুত মজা মাস্তি করি। উনি আমার ফুল বডি মালিশ করেন আমিও ওনাকে ম্যাসাজ করে দেই আর ওনার দাসীও হই। ছুটিতে আমরা ঘরের সারা কাজ মিলেমিশে করি তবে আজ ক্রিকেট ম্যাচ থাকায় উনি কেবল টিভি দেখছিলেন। বাকী কোনো কাজে আমার সঙ্গে হাত লাগাচ্ছিলেন না। আমার ভীষণ রাগ হচ্ছিল এদিকে আমি আমার চুল নিয়েও পেরেশান ছিলাম কেননা আজকাল ওগুলো বেশি করে ঝরছিল আর কমজোর, রুক্ষ, নিষ্প্রাণ হয়ে যাচ্ছিল।

যখন আমি কামরায় ঝাড়ু দিতে আসি তখন আমার স্বামী বলেন জানেমন চুল বেঁধে রেখেছ কেন? এগুলো খুলে দাও না। আমি গোসসা করে বললাম পয়লা তো এক ঝাড়ুর মতো চুল রয়েছে আমার উপর আর তুমি খুলে রাখতে বলছ আমার তো কিছু বুঝে আসে না কি করব! তখন ও বলল এক কাজ কর যাতে তোর চুল পড়া কম হয়ে যাবে। আমি বড় উৎসাহের সঙ্গে বলি হ্যাঁ বল জলদি। ও বলে তুই নাইড়া হয়ে যা না থাকবে চুল না পড়বে চুল এই বলে ও জোরে জোরে হাসতে লাগল। আমার আরো রাগ চড়ে গেল আর বলি দেখে নিও পরে আবার বলবা না। ও বলে হ্যাঁ হ্যাঁ বলব না কারণ ওর পুরো বিশ্বাস ছিল যে আমি এক বা দুই ইঞ্চি চুল কাটাতে কাতরে উঠি তো ন্যাড়া কেমনে হব?

আমি রান্নাঘরে গিয়ে চা বানিয়ে পান করে রিল্যাক্স হলাম এবং আর পার্স নিয়ে ঘর থেকে বেরিয়ে গেলাম। আজ আমি পুরো মনস্থ করে নিয়েছিলাম ন্যাড়া হতে। রবিবার বিধায় পাশের নাপিতের ওখানে প্রচুর ভিড় ছিল আমি রিকশা নিয়ে সামনে কোনো খালি দোকান খুঁজতে চলে যাই। সামনে গিয়ে দেখি গাছের নিচে এক নাপিত বসা ছিল ওখানে কেউ নেই খালি বসে ছিল ও। আমি ওর কাছে পৌঁছালে ও বলে জী আপা বলুন। আমি বললাম ভাইয়া চুল কাটানোর আছে আর চেয়ারের উপর বসে পড়ি। নাপিত বলল কীভাবে কাটব? আমি কিছুটা চাপা আওয়াজে বললাম ন্যাড়া হতে চাই আমি কারণ আমার কিছু বুঝে আসছিল না রে কী করব উত্তেজনাও ছিল আর ভয়ও লাগছিল। নাপিত ফের জিজ্ঞেস করে কীভাবে কাটতে হবে? আমি বিরক্ত হয়ে বলি ভাইয়া কতবার বলব ন্যাড়া করে দাও। নাপিত বলে ঠিক আছে। আমি আমার ওড়না সরিয়ে রাখি এবং হাতাকাটা স্যুটে বসে পড়ি। ওড়না সরানোর পর আমার বুকের চিড় সাফ দেখা যাচ্ছিল কেননা আমি ডিপ নেক স্যুট পরেছিলাম যা আগেও অনেক কাটা ছিল আর পিছনেও।

নাপিত পানি দিয়ে আমার মাথা ভিজিয়ে দিলো আর ম্যাসাজ করতে লাগল। ম্যাসাজের সময় আমার বড়ই প্রমোদ অনুভব হচ্ছিল। ও আমার চুলগুলি দুভাগে ভাগ করে আর ক্ষুরে নতুন ব্লেড লাগিয়ে যেই পিছে ও ঘাই লাগাল মানে যখনই ক্ষুর চলল আমার তনু বদনে শিরশির করে উঠল। সারা পশম দাঁড়িয়ে গেল। আমার মজা আসছিল। কিছুক্ষণ বাদে আমার সমস্ত চুল মাটির উপর আর আমি একেবারে বেল হয়ে গিয়েছি একদম সাফ চাটি। আমি মাথায় হাত বুলাই আর কিন্তু ভাল করে আয়নায় দেখি তো আমার গোঁফের জায়গায় লোম ছিল এবং গালেও। প্রথমে যখন চুল ছিল তো চোখে পড়ত না পরন্তু এখন ওটা অনেক আজব লাগছিল‌। আমি নাপিতকে বলি ভাইয়া গালে আর গোঁফে শেভ করে দাও। আমার ক্ষুর চালানোতে খুব মজা লাগছিল। আমি সব কিছু মুড়ানোর পরে আমার বগলও কামাই আর পয়সা দিয়ে ঘরে চলে আসি। মিয়াঁ দেখেই বলল তুই সত্যিই নাইড়া হয়ে গেলি! আমি তো মজা করছিলাম। আমি বলি আমি প্রথমেই বলেছি বেলু হয়ে যাব তো ফালতু বকোয়াস করবে না। ও হাসতে হাসতে বলল না জানেমন করব না এমনিতেও তোমায় টাক্কু হয়ে অনেক সুন্দর লাগছে।




গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...