বাংলা ভাষাভাষী হেয়ার ফেটিশদের চাহিদা মেটানোর জন্য এই ব্লগ। পোস্ট পড়ে কমেন্টে নতুন গল্পের আইডিয়া দিয়ে সাহায্য করলে আমি আরো ভালো গল্প লিখতে পারব।
Saturday, December 14, 2013
প্রতিভা তার পরিবার থেকে পালিয়েছে - কিভাবে?
Wednesday, December 4, 2013
আমার চুল কাটা ~ সুধা জৈন
Wednesday, September 25, 2013
উকুনের কারণে আমার মস্তকমুণ্ডন তদনন্তর গা কামানো
Sunday, September 1, 2013
আমার এবং আমার কাজিন বোনের মাথা ন্যাড়া করা (নাক ফুটো করা)
Saturday, August 31, 2013
ভারতীয় স্ত্রীকে নেংটা করে সর্বাঙ্গ কামানো
Tuesday, August 20, 2013
আমার দ্বিতীয় চুল কাটা – অঞ্জলি
Monday, July 15, 2013
মঞ্জুলার দীর্ঘ চুলের মুণ্ডন
Friday, July 12, 2013
বাজি হেরে চুল কাটানো
হেয়ারড্রেসার রঞ্জনাকে চুল কাটার জন্য ভিতরের কক্ষে ডাকে; সে এবং তার বান্ধবী দুজনেই কক্ষের ভিতরে ঢোকে। রঞ্জনা হেয়ারড্রেসারের সামনের চেয়ারে বসল, তার বন্ধু সুমিত্রা হেয়ারড্রেসারকে তার চুল কাটার কথা বলে। হেয়ারড্রেসার জিজ্ঞেস করলেন কোন স্টাইলে চুল কাটাতে চান? তার বন্ধু সুমিত্রা বলে বয়কাট। তারপরে হেয়ারড্রেসার তার শরীরকে সাদা কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং তিনি তার লম্বা চুলগুলিতে জল স্প্রে করে ভিজিয়ে নেন। তারপর তিনি তার লম্বা চুলগুলো ভালোভাবে আঁচড়ে দেন। অতঃপর কাঁচি নিয়ে রঞ্জনার চুল কাটা শুরু করেন। তার লম্বা চুল গেছে এখন সে ববকাটে। তারপর তিনি চুল কাটার মেশিন দিয়ে তার মাথায় অবশিষ্ট বাকি চুল ছোট করে কেটে ফেললেন। তার সমস্ত চুল ৫ মিনিটের মধ্যে চলে গেছে। এখন তার চুল বয়কাট স্টাইলে আছে। রঞ্জনা তার নতুন চেহারা দেখে আরেকদফা কাঁদল। তারপর চুল কাটার পারিশ্রমিক দিয়ে দুজনেই পার্লার ছেড়ে বেরিয়ে আসে।
Tuesday, July 9, 2013
একজন সুকেশিনী যুবতীর বালিকাতে রূপান্তর
এটি ছিল ২৪শে ফেব্রুয়ারী, ২০০৮ রবিবার সকালবেলা আমি আমার চুল কাটার দোকানটি খুললাম এবং কেবল সেবাপ্রার্থীদের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। আমি শাড়ি পরিহিতা এক ভদ্রমহিলা এবং বছর কুড়ি বয়সের এক সদ্য যুবতীকে আমার সেলুন অভিমুখে আসতে দেখলাম। মেয়েটি একটি হাঁটু দৈর্ঘ্যের স্কার্ট এবং একটি প্রশস্ত বৃত্তাকার গলার টি-শার্ট পরে ছিল। সে তার শরীরের সুবিকশিত গড়নের সাথে সত্যই খুব সুদর্শনা ছিল। তার চুল ছিল কটিদেশ অবধি দীর্ঘ, কালো, ও প্রতি পদক্ষেপে দুলছিল। ভদ্রমহিলা ও মেয়েটি আমার সেলুনে প্রবেশ করেছিল।
ভদ্রমহিলা আমার কাছে এসে হিন্দুস্তানিতে জিজ্ঞাসা করলেন "ভাইয়া ক্যায়া আপ লড়কিওন কে বাল কাটতে হ্যায়?" (আপনি কি মহিলাদের চুল কাটেন?) এবং তিনি হিন্দিতে বলে যান - "এ হচ্ছে নিধি আমার মেয়ে, পরের মাস থেকে তার পরীক্ষা শুরু হচ্ছে, তথাপি সে তার চুলের পিছনে অনেক সময় ব্যয় করে, এবং তার যেহেতু মাত্র ১৯ বছর বয়স তাই আমার মনে হয় তার চুল ছোট করে কাটা সঙ্গত, আপনি কি এটি করতে পারবেন?”
"হ্যাঁ ম্যাডাম আমি পারব, কাঁধসমান বব তার জন্য দুর্দান্ত হবে", আমি যখন বললাম সে আমার দিকে তাকিয়ে ছিল ও তার চোখের পানি ঝরছিল। "না ওটা নয়, ভদ্রমহিলা বলেছিলেন," আমি সত্যিই ছোট এবং আকর্ষণীয় কিছু চাই এবং কেবল একবার ব্রাশ চালানোই তাকে প্রস্তুত করার জন্য যথেষ্ট হয়" তিনি বলেছিলেন।
আমি বুঝতে পারছিলাম তিনি কী চাইছিলেন। "আপনার বলার মানে বয়েজ কাট?" - আমি তাকে জিজ্ঞাসা করলাম। "হ্যাঁ আমি সেটাই চাই" - তিনি আমাকে বললেন।
আমি যখন দেখি নিধি অসহায়ভাবে ওয়েটিং চেয়ারে বসে আছে, মাথা নীচু করে কাঁদছে, সে ঝোঁকানো অবস্থায় আমি তার স্তনের খাঁজ দেখতে পাচ্ছিলাম এবং আমি এইরকম সেক্সি ক্লিভেজ দেখে নিজেকে থামাতে পারি না।"
ঠিক আছে, ম্যাম তাকে চেয়ারে বসতে বলুন - আমি মহিলাকে বললাম। নিধি জাও বৈঠো আপনে বাল কাটওয়ালো (নিধি যাও বসো তোমার চুল কাটিয়ে নাও) মাম্মি এত ছোট না প্লিজ - নিধি কেঁদে কেঁদে তার মাকে অনুনয় করে। আমি যখন তাদের দেখছিলাম তখন ভাবলাম আমি আমার মেকওভার দক্ষতা দেখানোর একটি সুযোগ পেয়েছি এবং আমি এটা ছাড়ছি না। নিধি আমার দিকে আসার সাথে সাথে চেয়ারে বসতে বসতে আমি তার লোমশ পা ও বাহু দেখলাম এবং আমার মাথায় একটা বুদ্ধি খেলে গেল। আমি একটি দীর্ঘ সাদা স্কন্ধাবরণ এনে তার শরীরে এটি জড়িয়ে রাখি, আমি দেখতে পাচ্ছি তার মুখটি, সে শিশুর মতো কাঁদছে।
হঠাৎ ভদ্রমহিলা আমাদের কাছে এসে আমাকে বললেন - "আপনি পেছনের চুলগুলি যতটা পারুন খাটো করে কাটুন এবং সাইডেও যতটা সম্ভব ছোটো করুন" আমি ভদ্রমহিলাকে বাধা দিয়ে বললাম - "আমি কি তার চুলগুলি একটি সুপার শর্ট ক্রপে কাটব? সেটা কেমন তিনি আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিলেন? আমি তাকে ব্যাখ্যা করেছিলাম এবং তাকে একটি খুবই ছোটো চুলের মেয়ের ছবি দেখিয়েছিলাম। আমি তাকে নিশ্চিত করেছিলাম যে একটি শর্ট ক্রপ তার মেয়ের পক্ষে সবচেয়ে ভাল।
তিনি রাজি হওয়ায় আমি একটা চিরুনি নিয়ে নিধির চুলের একটি উঁচু পনিটেল বেঁধেছিলাম। আমি দেখছি সে নিরুপায় হয়ে বসে আছে, কেবল তার লম্বা চুল ছোট না করার জন্য মিনতি করছে। আমি একটি কাঁচি নিয়েছি এবং নিধি কেবল শুনতে পাচ্ছে "শিকককক, ছিকককক" আমি তার লম্বা চুল কেটে ফেলতে শুরু করলাম। কয়েক পোঁচের মধ্যেই তার দীর্ঘ বর্ধিত পনিটেলটি আমার হাতে এসেছিল মোটামুটিভাবে কাটা চিবুক দৈর্ঘ্যের ববকে তার মাথায় রেখে। নিধির চোখ ফেটে পড়ল অশ্রুতে আর লাজুকতায়। আমি নির্মমভাবে তার পনিটেলটি মেঝেতে ফেলে দিলাম। তার মাকে সন্তুষ্ট মুখে দেখলাম, নিধিকে খুব বিপর্যস্ত।
আমি তার চুলের উপর জল স্প্রে করেছিলাম এবং এটিকে একেবারে বাম পাটি করে আঁচড়েছিলাম, যেমন আমি অনুভব করলাম এত ছোট করে চুল কাটার পরে তাকে খুব শিশুবৎ দেখাবে। চুল কাটা এগোতে থাকে, আমি তার বাম দিকের চুল দিয়ে শুরু করলাম, যখন আমি চূর্ণকুন্তল ক্যাঁচ ক্যাঁচ করে ছাঁটাই করছিলাম তখন তার খুব সুন্দর ছোট্ট কানটি বেরিয়ে আসতে শুরু করেছিল। আমি চাঁদির বাম দিক থেকে কাটতে কাটতে নিচে বাম কানের পেছনে নেমে আসলাম এবং ত্বক মোটামুটিভাবে ঢাকা না থাকে এমনভাবে করেছিলাম, এমন সময় দেখছি নিধি লজ্জায় লাল হয়ে উঠছে। মজাচ্ছলে আমি তার উন্মুক্ত কান টানলাম ও ভাঁজ করলাম এবং ঘেরটি নির্ধারণ করি, আমি তার কর্ণছত্রের পাশ থেকে প্রায় সমস্ত চুল ছেঁটে নিয়ে একে 'V'র আকার দিলাম।
তার মা তার হেয়ারকাট দেখছিলেন এবং যখনই নিধি থামতে অনুরোধ করে তিনি রাগী চোখে তার দিকে তাকান এবং নিধি খোলসে ঢুকে পড়ে। আমি নিধির ডান পাশের চুলগুলি বাম পাশের মতোই কাটছি। আমি দেখতে পাচ্ছিলাম তার ছোট্ট মুখমণ্ডল যেন আরো ছোট হয়ে উঠছে।
এবার তার পেছনের চুল কাটার জন্য সময় হয়েছিল। আমি বেশ কয়েকটি আকারের চিরুনি এবং কাঁচি নিয়েছিলাম। আমি যখন তার মাথাটি সামনে আনমিত করে দিই, তখন তার চিবুক তার স্তন স্পর্শ করছে। আমি পিছনের চুল কাটতে শুরু করি, প্রায় ত্বকের লাগোয়া করে আমি তার পিছনের চুল কাটলাম। আমি যখন পাশে তাকাই দেখি তার মা খুবই পরিতুষ্ট ছিল। আমি তার ঘাড়ের গাঁইটে হেয়ারলাইন উঁচু রেখেছিলাম, কারণ তার গ্রীবার পশ্চাতে কেবল ঝাপসা চুল ছিল। আমি তার চাঁদির উপরে আরও জল স্প্রে করেছি। মাথার তালুতে ২.৫ ইঞ্চি দীর্ঘ রেখে কাটা শুরু করি। আমি তার চৌকো করে ছাঁটা চুল চিরুনি দিয়ে আঁচড়ে সামনে এনে চোখের উপরে ঝুলে থাকা চুল ছেঁটে ভ্রুর ওপর তুললাম। নিধি বাচ্চার মতো কাঁদছিল আর দেখতেও বাচ্চার মতো লাগছিল।
হঠাৎ তার মা আমাদের কাছে এসে আমাকে বললেন : উপর কা বাল অওর ছোটা করো (উপরের চুলকে আরও খাটো করে কাটুন) ", নিধি আরও সচেতন হয়ে উঠল এবং আমি উপরের চুলকে আরও খাটো করে কাটতে শুরু করলাম, এবার এটি মাত্র ১.৫ ইঞ্চি রেখে খুবই ছোট ব্যাং সহ রাখলাম, প্রকৃতপক্ষে প্রায় কোনো ব্যাং ছাড়াই আমি শেষ করেছি। তার চুল কাটা শেষ এবং সবশেষে আমি চিকন করার কাঁচি নিয়েছিলাম এবং ঘনত্ব হ্রাস করার জন্য এটি তার সমস্ত মাথার উপর দিয়ে চালালাম।
আমি তার মাকে জিজ্ঞাসা করলাম আমি কি তার গ্রীবার পশ্চাদ্ভাগ কামাব নাকি গর্দানের আবছা চুলগুলো উপরের কাটা জায়গার সঙ্গে মিশিয়ে দিব? তার মা তার ঘাড়ের পেছনটা কামাতে রাজি হন। আমি এক হাতে স্ট্রেইট রেজার ও হাতের চেটোতে জল নিয়ে আলতো করে তার মাথার পেছনের দিক এবং কানের পিছনে ও পাশে চিপের উপর লেপে দিলাম। আমি ওখানকার আবছা চুলগুলি শেভ করতে শুরু করে দিই। এরপর আমি তার চিপের নীচে গালও শেভ করেছি।
আমি নিধিকে কাঁদতে আর লাজুক হতে দেখলাম। হঠাৎ আমার মাথায় একটি ফন্দি আসলো এবং আমি নিধির মাকে বুঝালাম কীভাবে চাইনিজ মেয়েরা তাদের শরীর এবং মুখমণ্ডল কামায়। তার মাকে কিছুটা উৎসাহী দেখাল। এক মিনিট চিন্তা করার পরে তিনি আমাকে নিধির বগল, পা, বাহু এবং মুখ শেভ করতে বললেন, তিনি আমাকে তার ভ্রুয়ের আকার ঠিক করে দেওয়ার জন্য পুনরায় অনুরোধ করেছিলেন। এখন আমি নিধির সব পোষাক খুলে নিয়েছিলাম কেবল তার অন্তর্বাস ছাড়া এবং তার শরীরের অযাচিত লোমগুলি কামাতে শুরু করি। আমি তার ভ্রুও কিছুটা কামিয়ে দিই যাতে সেটা ছোট ও তীক্ষ্ণ এবং পাতলা দেখায়। নিধি তাকে ছেড়ে দিতে কাকুতি মিনতি করছিল, মাম্মি অওর কেয়া করোগে মেরে উপার (মাম্মি তুমি আমার উপর আর কি করবে?) আর শিশুর মতো কাঁদছিল।
শেষাবধি আমি তার সদ্য কাটা চুলগুলি সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করে দেখলাম। আমি আবার একটি কাঁচি এবং একটি চিরুনি নিলাম। আমি খানিকটা ফিনিশিং টাচ দিতে শুরু করি, হঠাৎ আমার মনে আরেকটি পরিকল্পনা আসলো। আমি ভাবছিলাম আমি যদি তার চুলগুলি আরো খানিকটা ছোট করে দিই তবে তার গোলাকার মাথার আকৃতিটি দৃশ্যমান হবে যাতে তাকে আরো সুন্দর এবং শিশুসুলভ দেখাবে। কাউকে কিছু না জিজ্ঞাসা করে আমি চুল আরও ছোট করে কাটতে শুরু করলাম, এবার কেবল ১ ইঞ্চি চুল উপরে রেখে সমস্ত ব্যাং কেটে ফেললাম।
আপনি কি ওর চুল আরো খাটো করছেন? -তার মা আমাকে জিজ্ঞেস করেন। না না কেবল এটি সঠিকভাবে মিশ খাওয়াচ্ছি - আমি মিথ্যা বলে কেটেই যাচ্ছি। ফলস্বরূপ একটি দীঘল কেশী পরিপক্ক চেহারার মেয়েটি খুব খুব খর্বকেশী খুকীতে রূপান্তরিত হয়েছিল। আমি কেপটি খুলে তার খুব ছোট চুলো মাথায় আমার হাত ঘষলাম। জল স্প্রে করে অন্তিম বারের জন্য চিরুনি দিয়ে চুল আঁচড়ে দিলাম। চেয়ারটা ঘুরিয়ে নিধিকে নীচে নেমে আসতে বললাম। সে মেঝেতে কাটা চুলের দিকে তাকিয়ে কাঁদছিল। তার মা এগিয়ে এসে আমার হাতে ৳৫০০ এর নোট গুজে দেন। এরপর তার হাত ধরেন এবং মুখে হাসি নিয়ে তার ছোট চুলের মাথায় আনন্দে হাত বোলায়। তারা সেলুন থেকে চলে গেল এবং আমি বুনো উল্লাসে লাফিয়ে উঠি যে এত লম্বা চুল এত ছোট করে কাটানোর সুযোগ পেয়েছি।
গঙ্গায় বেণীদান
আমার বয়স তখন ১৮ বছর, সবেমাত্র আমি কলেজে ভর্তি হয়েছিলাম, আমার লম্বা ঢেউ খেলানো পাছার ছোঁয়া কালো চুল ছিল। এক রবিবার আমার মা বললেন-"শালিনী, আমি তোমার জন্য স্থানীয় নাপিতকে ডেকেছিলাম" আমি বললাম (খুব ভয় পেয়ে)-"কেন মা?" সে বলল - "আমি তোমার বাবাকে অনেক বছর আগে বলেছিলাম যে তুমি কলেজে ভর্তি হলে আমি তোমার চুল গঙ্গায় (ভারতের একটি বিখ্যাত নদী) ভাসাব, এবং আজ রবিবার সে ফ্রী আছে, তাই তোমার মাথা ন্যাড়া করো সে একটা প্যাকেট নিয়ে তোমার চুল রাখবে, গঙ্গায় ফেলে দেবে। আর তোমাকেও তার সাথে তোমার কামানো মাথায় কিছু জল দিতে হবে, স্নান করে ঘরে আসতে হবে" আমি বললাম - "না মা, আমি এখন অনেক বড় হয়ে গেছি নেড়া করার জন্য, আমার বন্ধুরা আমাকে জ্বালাতন করবে।" মা বললেন - "আমি যা বলছি শোন, বা তুমি জানো আমি কি করতে পারি" নাপিত এলো এবং আমাকে চেয়ারে বসতে টেনে নিয়ে গেল। "না মাম্মি প্লিজ"- আমি চিৎকার করে বললাম "তার মাথা পরিষ্কার এবং মসৃণ করুন"- সে নাপিতকে বলল আমি অসহায় হয়ে বসে আছি, নাপিত আমার কাঁধ ধরে সোজা করে বসিয়ে দিল এবং এখনও তার হাত মাঝে মাঝে আমার স্তনে স্পর্শ করছে। সে একটি সাদা সুতির কাপড় খুলে তাতে আমাকে জড়িয়ে দেয়; আমার চোখে পানি বয়ে যাচ্ছিল।
মা তাকে বললেন- "সুনো সুনীল, পেহলে বাল কেইচিঁ সে বহুত ছোটা কাট লো, ফির উস্ত্রা সে মুন্ডওয়া দো, দো তিন বার উস্ত্রা সর পে বুলানা, তা কি একদম সাফ হো যায়ে" (শুনুন সুনীল প্রথমে কাঁচি দিয়ে খুব ছোট চুল কেটে ফেলুন এবং তারপর সোজা রেজারে মাথা ন্যাড়া করুন, এবং ক্ষুরটি ২ থেকে ৩ বার চালান যাতে মাথায় কোন চুল অবশিষ্ট না থাকে।) নাপিত একটি কাঁচি বের করে আমার লম্বা চুলগুলি প্রায় কিছুই না থাকে অমন করে কাটতে শুরু করে। আমি কেবল আমাকে ছেড়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারি। কিন্তু আমার কিছুই শোনা হয়নি। আমার চুল পড়ে যাওয়ায় আমি দুঃখিত বোধ করতে লাগলাম, কিছু সময় পর নাপিত পানি দিয়ে মাথা ঘষে। যখন সে রেজারটি বের করে আমার সারা মাথায় চালায়। আমি খুব লজ্জিত বোধ করলাম। আমার চিপের এলাকার নিচের দিকে আমার গালের মিহি আঁশের মত পশমগুলি কামানো হয়। আমি সত্যিই লজ্জিত এবং বিব্রত বোধ করছিলাম আমার ছোট বোনেরা সেখানে দাঁড়িয়ে আমার নতুন চেহারা দেখে হাসছিল। এবং ধীরে ধীরে আমি খুব ভাল আকৃতির পাতলা ভ্রু নিয়ে সম্পূর্ণ টাক হয়ে গেলাম (গত দিন আমি একটি বিউটি পার্লারে ভ্রু আকৃতি দিয়েছিলাম)। আমার বাবা আমাকে গঙ্গাতে নিয়ে গেলেন, আমার চুল ফেলে দিলেন। আমি গঙ্গায় স্নান করেছিলাম। এবং আমার টাক মাথায় গঙ্গাজল ঘষে অনেক কেঁদেছিলাম। আমি কিছু দিন টাক ছিলাম। ধীরে ধীরে আমার চুল লম্বা হতে থাকে।
ভাষিক সমস্যা
হোস্টেলে দেখা হলে সুজাতা ও সুনীতা ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে ওঠে। তারা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর করছে। সুজাতা চেন্নাই (দক্ষিণ ভারত) থেকে এসেছে এবং হিন্দি ভাষা জানে না। সুনীতা দিল্লির বাসিন্দা এবং সেই ভাষার সাথে বেশ পরিচিত। সে তার চুল একটি সুন্দর বয়কাট দিয়ে তার রমণীয় ঘাড় উন্মুক্ত রাখে। সুজাতার চুল তার আসল সম্পদ। এটি প্রায় তার হাঁটু পর্যন্ত এবং সে এটি একটি একক বেণী আকারে বা একটি সুন্দর কবরী করে। সে চেন্নাইতে তার বোনের কাছ থেকে চুল ছাঁটাত। দিল্লিতে আসার পর থেকে সে তার চুল ছাঁটেনি। কিছু স্প্লিট এন্ডস দেখা যেতে শুরু করে এবং সে সত্যিই তার চুলের একটি সুন্দর ছাঁট চেয়েছিল। সে সুনীতাকে একটি ভাল বিউটি পার্লার বাতলে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিল যেখানে সে তার চুল কাটাতে পারে।
সুনীতা সেই পার্লারে ফোন করে যেখানে ও সাধারণত চুল কাটে এবং বলে যে সে আসবে। রিসেপশনের ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন দুপুর ২টা ঠিক হয়ে যাবে। সুনীতা সুজাতাকে জানায় যে দুপুর ২টায় তারা একসাথে চুল কাটাতে যেতে পারে। কিন্তু তারা চলে যাওয়ার সময় সুনীতার মা ফোন করে দ্রুত বাড়িতে আসতে বলেন। সে সুজাতাকে পার্লারে যাওয়ার পথের কথা জানিয়ে চলে গেল। সুজাতা সহজে পথ খুঁজে পেল। রিসেপশন ভদ্রমহিলা সুজাতা থেকে সফরের উদ্দেশ্য জানতে চাইলেন। সুজাতা উত্তর দিল, একটু চুল কাটানোর ছিল। সুজাতাকে একটা খালি চেয়ারে নিয়ে গেল যেখানে সামনে আয়না নেই। পার্লার ভদ্রমহিলা হিন্দিতে বলেছিলেন যে, এটি ভেঙে গেছে এবং শীঘ্রই প্রতিস্থাপন করা হবে। স্টাইলিস্ট সুজাতাকে জিজ্ঞেস করলেন, এটা কী হবে (হিন্দিতে)। সুজাতা এটা সম্পর্কে অনেক কিছু জানত না, তাই সে বলল এটা ১-২ ইঞ্চি কম হবে। স্টাইলিস্ট ব্যাপারটা অন্যভাবে বুঝলেন (তিনি ভেবেছিলেন এটি এমন একটি স্টাইল যেখানে মাত্র ১-২ ইঞ্চি চুল বাকি থাকে), এবং সুজাতাকে জিজ্ঞেস করলেন, আপনি কি এটার ব্যাপারে নিশ্চিত? সুজাতা বলল হ্যাঁ।
সুজাতাকে সাদা কেপ দিয়ে ঢেকে রেখে তার চুলগুলো পিছন দিকে টেনে নেওয়া হয়েছিল। পরে, স্টাইলিস্ট তার চুল খুলে ফেললেন, এবং প্রচুর জল স্প্রে করতে শুরু করলেন। যেহেতু এটি সুজাতার প্রথম বিউটি পার্লারে যাওয়া, সে ভেবেছিল এটা স্বাভাবিক। পরে স্টাইলিস্ট তার চুলগুলিকে বিভক্ত করেন। সামনের চুল দুপাশে ঝুলে আছে আর পেছনের সব চুল চেয়ারের পেছনের মেঝে স্পর্শ করছিল। স্টাইলিস্ট পেছন থেকে শুরু করলেন। তিনি প্রথমে চুলের একটি বড় অংশ নিয়েছিলেন এবং এটি দিয়ে কাঁচি চালান। প্রায় ২ ফুট লম্বা ট্রেস মেঝেতে আঘাত করে। তিনি চিরুনি ওপরে কাঁচি কৌশল ব্যবহার করে প্রক্রিয়াটি চালিয়ে যান। পিছনের ক্ষতি সম্পর্কে সুজাতা গাফেল ছিল। স্টাইলিস্ট ঘাড় স্পষ্টভাবে প্রদর্শিত পর্যন্ত চালিয়ে যান। এরপরে তিনি পাশে শুরু করলেন। এতক্ষণে সুজাতা গভীর ঘুমে তলিয়ে গেল এবং স্টাইলিস্ট যখনই মাথা ঘুরিয়ে দিত তখনই যান্ত্রিকভাবে মাথা ঘুরিয়ে দিচ্ছিল। কেপটি লম্বা চুলে ভরতে শুরু করে এবং এর কিছু অংশ মেঝেতে পড়তে শুরু করে।
প্রায় আধাঘণ্টা ধ্বংসযজ্ঞের পর কান ও ঘাড় বেরিয়ে আসে। অতঃপর, স্টাইলিস্ট একটি ক্ষুর নিয়েছিলেন এবং ছোট আঁশের ন্যায় চুলগুলি শেভ করেছিলেন। স্টাইলিস্ট কেপটি সরিয়ে বলল শেষ হয়ে গেছে বলে সুজাতা তার ঘাড়ে শীতল বাতাস অনুভব করল। সুজাতা আয়নার সামনে গিয়ে নিজেকে চিনতে পারল না। সে জানত এটি একটি বড় ক্ষতি যা পুনরুদ্ধার করতে ৩-৪ বছর সময় লাগবে। সে প্রতিজ্ঞা করেছিল যে সে আর কখনও দিল্লিতে পার্লারে প্রবেশ করবে না।
পারিবারিক মাথা ন্যাড়া
Sunday, July 7, 2013
গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে মাথা কামানো ও অঙ্গমর্দন
Tuesday, April 30, 2013
বাবার শ্রাদ্ধে মেয়ের মুণ্ডন
সুন্দরী লম্বা চুলের মেয়ে। তার কোমর অবধি লম্বা চুল ছিল। সে একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে কাজ করছে, যেখানে সে কেবল গত মাসে যোগদান করেছে। সে আজই তার ১ম মাসের মাইনে পেয়েছে। এই মুহূর্তে সে একটি বড় বিপণী বিতানের সামনে দাঁড়িয়ে তার বাবার জন্য কি কিনবে তা ভাবছে। সুন্দরী তার বাবাকে ভালবাসে, তার মা নেই। তার মা তার বোঝবার বয়স হবার আগেই মারা যান। এর পরে তার বাবা বহু লড়াই করে তাকে এতদূর এনেছে। সুন্দরী এটা কখনোই ভুলে যাবে না। তাই সে তার ১ম মাইনের টাকায় বাবাকে কিছু উপহার দিতে চায়। তার বাবা একজন অবসরপ্রাপ্ত স্কুল শিক্ষক। তার বাবার স্বপ্ন তার মেয়ের বিয়ে। তবে সুন্দরী তার বাবার কারণেই তার বিয়ের জন্য প্রস্তুত না। সে তার বাবার যত্ন নিতে চায়। তবে তার বাবা তার বিয়ের জন্য বেশ পীড়াপীড়ি করায় সে বলেছিল দুই বছর পর সে বিয়ে করবে। তার বাবাও এটি মেনে নিয়েছিল।
সুন্দরী তার বাবার জন্য রেশমের ধুতি এবং নতুন ফতুয়া কেনার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। অতএব সে মিষ্টির দোকানে গিয়ে মিষ্টি কিনে বেরিয়েই কাপড়ের দোকানে ঢুকে একটি সুন্দর ধুতি ফতুয়ার সেট কিনে ফেলে। তারপর পথে বেরোতেই হঠাৎ তার চোখে বাবার সঙ্গে কাটানো নিজের শৈশবের দৃশ্য কল্পনায় ভেসে উঠল। ২ বছর বয়সেই তার মা আচমকা মারা যান। এরপর থেকে তার ছোট্ট জগৎ জুড়ে কেবল তার বাবারই অস্তিত্ব আছে, তার মায়ের মুখ কেমন সে তো তা ভুলেই গেছে অবশ্য তার বাবাই এমনটা করেছেন যাতে সে কষ্ট না পায়। তার মায়ের মৃত্যুর পর তার বাবার বন্ধু শুভানুধ্যায়ীদের অশেষ পীড়াপীড়িতেও তার বাবা তাকে রেখে দ্বিতীয় সংসার পাততে রাজি হননি এমনকি কয়েক বছর আগে যখন সে সবে স্কুল শেষ করেছে তখনো তারা হাল ছাড়েননি। যা হোক সেটা ভিন্ন প্রসঙ্গ। ৩ বছর বয়সে গ্রামের মন্দিরে তার মুণ্ডনের আয়োজন করা হয়। সে চকচকে ক্ষুরের ফলা দেখে ঘাবড়ে গিয়েছিল কিন্তু তার বাবা তাকে মুণ্ডন করাতে রাজি করেছিল। এবং তার ৬ বছর বয়সে সে একটি স্কুলে ভর্তি হয়ে গেল। তার বাবা তাকে তার স্কুলে ছেড়ে আসতেই প্রথম দিনে সে অনেক কাঁদল। এর কিছুদিন পরেই তার বাবা আবার তার মাথা মুড়াতে চায় তবে সে আর সায় দেয়নি। কারণ তার চুল বেশ লম্বা হয়েছিল এবং তার চুলের ওপর মায়া পড়ে গেছিল। সে নিজের যত্ন নিবে এবং চুলের জন্য অসুখ বাঁধাবে না বলেছিল তাই তার বাবাও তাকে আর জোর করে না। এর পর থেকে সে তার চুল লম্বা করতে থাকে। কলেজ অবধি সে চুলে বলতে গেলে কাঁচিই ছোঁয়ায়নি। কেবল মাঝেমধ্যে চুলের সামান্য ডগা ছাঁটিয়েছে। ভাবতে ভাবতে সে তার লম্বা চুলে হাত বোলায় ও সামনে তাকিয়ে দেখে বাড়ির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
এক গাল হাসি নিয়ে বাড়ির উঠানে পা দিয়ে দেখল, সবকিছু শেষ হয়ে গেছে! হ্যাঁ, তার বাবা মারা গেছেন। ঘুমন্ত অবস্থায় স্ট্রোক করে তিনি মারা যান। সে তার বাবাকে ডেকে জাগানোর চেষ্টা করে কিন্তু মৃত কি তাতে সাড়া দিতে পারে? সে কি করবে বুঝতে পারে না, তার চোখ বেয়ে পানি গড়াতে থাকে আর সেই ঘোলা চোখ নিয়েই সে তার বাবার মৃতদেহের উপর ঢলে পড়ে। কিছু সময় পরে প্রতিবেশীরা তার কান্নার আওয়াজ শুনে জড়ো হয় এবং সে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করে তার আত্মীয়-স্বজনদের বাবার মৃত্যু সংবাদ পাঠাতে থাকে। তার বেশিরভাগ আত্মীয়ই দূরে দূরে থাকে। তাই তাদের মধ্যে অল্প কয়েকজন এসেছিল। এছাড়াও তার জ্ঞাতিগোষ্ঠীতে পুরুষের সংখ্যা কম, তাদের অধিকাংশই মহিলা। তাই তার প্রতিবেশীরা তার বাবার শেষকৃত্যের জন্য তাকে সাহায্য করছে এবং তারা স্বল্পসময়ের মধ্যে চূড়ান্ত অনুষ্ঠান করার পরিকল্পনা করছে।
পরের দিন সকলেই জিজ্ঞাসা করছিল কে শ্রাদ্ধানুষ্ঠান করছে? কারণ মৃত পুরুষের যদি কোনো পুত্র বা জামাতা থাকে সাধারণত তারা দাহাধিকারী হয় তবে সুন্দরীর বাবার সন্তান বলতে তার একমাত্র কন্যা সুন্দরীই আছে তবে সেও অবিবাহিতা এবং তার কোনো তুতো ভাই নেই বা কাকাও নেই। অবশেষে সুন্দরী বলল আমিই আমার বাবার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া করব। প্রাথমিকভাবে প্রত্যেকেই অমত করল পরে কিছুক্ষণ পর কোনো বিকল্প খুঁজে না পেয়ে সকলেই সম্মতি দিল। তারা তার বাবার শবের ওপর ফুলের মালা চড়িয়ে একফালি কাপড় দিয়ে ঢেকে দাহক্ষেত্রে নিয়ে যায়। সুন্দরীও পিছন পিছন যাচ্ছে। এই ভিড়ের মধ্যে অধিক সংখ্যক মহিলাই রয়েছেন। শ্মশানে পৌঁছেই তার বাবার মরদেহের মাথা দক্ষিণ দিকে রেখে কুশের ওপর শুইয়ে দেয়া হয়।
সকলে চিতার জন্য কাঠ আর খড় যোগাড় করা আরম্ভ করে সুন্দরীর প্রিয় আমগাছটা যেখান থেকে সে খেলার সাথীদের সঙ্গে ছোট বেলা আম কুড়োতো তার গুঁড়িটা বাদে প্রায় সব ডাল কেটে ফেলা হয়। এর মাঝে পারিবারিক পুরোহিত তাকে স্নান করে আসতে বলেন। কিন্তু এদিকে আবার গোল বাঁধল দাহের আগে যে মৃতদেহের স্নান প্রয়োজন। এখন উপস্থিত সবার সিদ্ধান্তে সুন্দরী এরই মধ্যে দাহ করার তৈয়ারি করে ফেলেছে তাই আর ওকে বাঁধা দেয়া সাজে না। অগত্যা উপস্থিত শ্মশানযাত্রীরাই কয়েকজন স্নান সেরে সুন্দরীর বাবার গায়ে তেল ও কাঁচা হলুদ মেখে স্নান করান এবং মৃতদেহের কপালে চন্দন দিয়ে, মালা দিয়ে, নতুন কাপড়ে জড়িয়ে দেন এবং ৭ ছিদ্রে (চোখ, কান, নাসারন্ধ্র ও মুখ) কাঁসার দানা ঢুকিয়ে দেন। এবার সুন্দরীর কাজ পিণ্ডদান করার মধ্য দিয়ে শুরু হয়। ইতিমধ্যে চিতা তৈরি এবং চন্দনের টুকরোও দেয়া হয়েছে। কয়েকজন মিলে লাশটা চিতায় তুলে দিলেন আর একজন মুখাগ্নি করার জন্য এক আঁটি খড় জ্বালিয়ে সুন্দরীর হাতে তুলে দেয়। সে মন্ত্র পড়ে ৩ চক্কর কেটে চিতায় আগুন দিলো। দাউদাউ করে জ্বলে উঠল চিতা। কয়েক মিনিট পর দাহ শেষে ১২ আঙ্গুল সমান আমকাঠ নিয়ে ৭ বার চক্কর কেটে প্রতিবার ১টি ধনিচার কাঠি চিতায় দিলো ও পরক্ষণে পুরুতের হাত থেকে কুড়াল নিয়ে জ্বলন্ত চিতার ওপর ৭ কোপ দিলো। এরপর শ্মশানবন্ধুরা প্রত্যেকে একটি কলসি নিয়ে ৩ কলস জল দিয়ে চিতার আগুন নিভিয়ে চিতাস্থল সাফ করলেন। সকলের পানি দেওয়া শেষে কলসিটা জল ভরে চিতার উপর রেখে ৮টি কড়ি ও একটি বাঁশের টুকরো কলসের নিকট পুঁতে রাখে আর সুন্দরী পেছনে ফিরে ইটের ঢিল মেরে কলস ভেঙ্গে বামদিক ঘুরে বয়স্কদের সামনে রেখে নদীতে ডুব দিতে যায়। সকলে ১ ডুব দিয়ে সুন্দরীর বাড়িতে এসে নিমপাতা দাঁতে কেটে ঘি, আগুন, নুড়ি পাথর স্পর্শ করলেন। এরপর শুরু হল সুন্দরীর অশৌচ কুশশয্যায় শয়ন, হবিষ্যান্ন ভোজন; উঠোনে তুলসী চারা পুঁতে প্রতিদিন এর তলায় তার বাবার উদ্দেশ্যে দুধ ও জল দেয়া। চতুর্থীতে ও দশমীতে ১০ খানা পূরকপিণ্ড দিলো। তারপর এভাবে ১২ দিন অশৌচ করে ১৩ দিনের দিন আসে শ্রাদ্ধ। এবার আরেকটা গভীর দ্বন্দ্বে পড়ল সবাই। অশৌচের পর শ্রাদ্ধের আগে তো মস্তক মুণ্ডনের প্রয়োজন। সবাই বলল সে মেয়ে মানুষ তাই মাথা কামানোর দরকার নেই, তৎপরিবর্তে সে নিজের সব চুলের আগা ধরে দুই আঙ্গুল পরিমাণ ছাঁটলেই হবে। তবে সুন্দরী বলল তার কোনও সমস্যা নেই, আমাদের গোত্রের শ্রাদ্ধবিধি অনুযায়ী যা করতে হয় তা আমি করব। সকলেই হতবাক হয়ে গেল, কিন্তু সে বলল প্লিজ আপনারা মেনে নিন আমি আমার বাবার জন্য কাজ করছি, তাই আমি আমার মাথা ন্যাড়া করব।
নাপিত ইতিমধ্যেই শ্মশানে উপস্থিত ছিল, সুন্দরী শীলের সামনে পিঠ ফিরিয়ে নতজানু হয়ে বসে পড়ে, সে তার শৈশবের দিনটির কথা ভাবছে, সে তার মুণ্ডন মনে মনে গ্রহণ করছে না, কিন্তু আজ তার বাবার জন্য সে মাথা কামাচ্ছে। সে কাঁদছে। এরই মাঝে শীল তার মাথায় পানি ঢালে। তার মাথাটি মোলায়েমভাবে ম্যাসাজ করে নেয়; এরপর নাপিত একটি নতুন ব্লেড ভেঙ্গে অর্ধেকটা রেজারে ঢুকিয়ে নিয়ে তার মাথার চাঁদি বরাবর কামাতে লাগলেন। তার লম্বা চুল তার কোলে ঝরে ঝরে পড়ছিল, সে তার মাথায় শীতলতা অনুভব করে। প্রায় কুড়ি মিনিট পর তার মাথা পুরোপুরি চাঁছা হয়ে গেছে, তার দীঘল চুল তার পায়ের কাছে মাটিতে পড়ে আছে। সে উঠে দাঁড়িয়ে তার মাথা স্পর্শ করে ও কাছের নদীতে স্নান করে আসে। অতঃপর তার প্রতিবেশীরা সুন্দরীকে একটি নতুন সাদা থান উপহার দিয়েছিল, শেষ অবধি সে একটি সাদা শাড়ি এবং নতুন টেকো চেহারা নিয়ে এলো এবং শ্রাদ্ধানুষ্ঠান সম্পন্ন করল। তার বাড়ির প্রত্যেকে তার নিয়মানিষ্ঠা দেখে বিস্মিত। শ্রাদ্ধের পরে তার মনে এক অদ্ভুত ভাবান্তর হলো। ৪ মাস পর যখন তার চুল কানের লতি ঢেকে ফেলে তখন সে গিয়ে তার চুল কাটিয়ে আসে। তারপর তাকে আর কখনোই লম্বা চুলে দেখা যায়নি। সবসময় ছেলেদের মত ছোট বয়কাট চুলেই দেখা যায়।
Monday, April 29, 2013
কেরালার মেয়ে কণিকার চুল কামিয়েছে নাপিত
Saturday, April 13, 2013
মায়ের হঠাৎ ইচ্ছে হলো…
Saturday, January 19, 2013
গ্রাম্য নাপিতের নিকট আমার স্ত্রীর কেশ মুণ্ডন ও গাত্রমর্দন
Friday, January 11, 2013
একজন ভারতীয় মেয়ের নিজেকে দেয়া শাস্তি
বান্ধবীকে ফাঁদে ফেলে লম্বা চুল ছোট করলাম
গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)
"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...
-
দাদুর গ্রামে বেড়াতে এসেছি আমার দাদুর প্রায় ১০০ বছরের পুরানো বাংলো দেখার জন্য। সেখানে আমার পরদাদার বড় ভাই (আমারও পরদাদা) এর পার্সোনাল রুমে ঢ...
-
এটা কেবল একটি গল্প নয় এটি আমার একটা বাস্তব অভিজ্ঞতা। আমি যখন ৭ম শ্রেণীতে পড়ি তখন আমার খুড়ো একজন মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন। তার নাম হচ্ছে চন্...
-
আমার বিসদৃশ যমজ বোনের বিয়ে হয়েছিল মুম্বাইতে এক সরকারি কর্মচারীর সঙ্গে। বিয়ের পর তার স্বামী আমাকেও মুম্বাই নিয়ে গেলেন এই আশায় যে আমি চাক...