৪৪ বছর বয়সী মিসেস নওশিন একটি সরকারি কলেজের সহকারী অধ্যাপিকা। তার ১ ছেলে ও ১ মেয়ে। বড় ছেলে মুহিত বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় বর্ষের ছাত্র আর ছোট মেয়ে সায়রা ফেনী গার্লস ক্যাডেট কলেজে ৮ম শ্রেণির ছাত্রী, বোর্ডিংয়ে থেকে পড়াশোনা করে। তার স্বামী জাহাজের ক্যাপ্টেন তাই তিনি ৬ মাস পর পর বাড়ি আসেন। এই বয়সেও তিনি বেশ সুশ্রী ও কমনীয় দেহের অধিকারী। তার মাথা ভর্তি পুষ্ট কোঁকড়ানো চুল যা প্রায় পিঠের মধ্যভাগ অতিক্রম করেছে।
এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে; তার ছেলে মুহিতের একটি অদ্ভুত বাসনা আছে। তা হলো তার মাকে ছোট চুলে দেখা। সে জানে না তার এই ইচ্ছা আদৌ পূরণ হবে কিনা। তবুও সে মনে মনে প্রার্থনা করে যেন তার মনোবাসনা পূর্ণ হয়। অবশেষে একদিন তার স্বপ্ন সত্যি হয়। সে গল্পই লিখছি আজ।
গ্রীষ্মকাল চলছে। মুহিতের ক্লাস শুরু হয় প্রত্যহ সকালে আর দুপুরের মধ্যেই তা শেষ হয়ে যায়। সেদিন ছিল বৃহস্পতিবার তাই মিসেস নওশিনের কলেজও অর্ধদিবস ক্লাস হয়ে ছুটি হয়ে যায়। বাসায় এসে গোসল সেরে মুহিতকে ডেকে খাবার দিয়ে নিজেও খেতে বসলেন। খেতে খেতে বললেন যা গরম পড়ছে এই কয় সপ্তাহ ধরে। উফ আর সহ্য করা যায় না।
মুহিত : হ্যাঁ মা ভীষণ গরম; মাঝেমধ্যে ক্লাসের সময় কারেন্ট চলে গেলে পুরো গোসল হয়ে যায়। মুহিতের মা বলে যান- হ্যাঁ রে গরমে ঘেমে চুল ভিজে যায় আর শুকালে পুরো আঠা আঠা। তার উপর বৃষ্টি হয় না কতদিন। রাস্তার সব ধুলাবালিছাই ঝাড়ুদারের ঝাঁটা আর গাড়ি ঘোড়ার চাকার সঙ্গে ঘুরে ঘুরে উপরে উঠে মাথা আর মুখ ভরিয়ে দেয়।
মুহিত খাবার খেতে খেতে বলল হ্যাঁ তোমার কলেজের রাস্তায় তো আবার কাজ হচ্ছে দেখেছি। ওদিকে ধুলাবালি আরো বেশি।
মিসেস নওশিন : আর বলিস না এই ধুলাবালির জন্য মাথায় খুশকি হয়ে গেছে। মাথায় ঘাম হলে তৎক্ষণাৎ মাথা ধুতে পারি না। কে জানে এর পর কোনো চর্মরোগ হয় কিনা চুলের মধ্যে।
মুহিত : তবে চুলে শ্যাম্পু করো না কেন মা?
মিসেস নওশিন : আরে এমনিতেই তো আমি সপ্তাহে তিনদিন শ্যাম্পু করি। সপ্তাহে ছয়দিন শ্যাম্পু করাটা আরো ঝামেলার। তারপর চুলের গোড়া পর্যন্ত শ্যাম্পু করতেও তো সময় লাগে। না চুলগাছির মায়া এবার ছেড়ে দিলেই ভালো। এই গরমে লম্বা চুল রাখা ব্যাপক ঝামেলার।
এ কথা শুনে মুহিতের চোখ চকচক করে ওঠে। তার মনে দীর্ঘদিনের লালিত ইচ্ছা পূরণ হবার সম্ভাবনায় তার মন উদ্বেলিত হয়। মুহিত বলে তুমি সত্যিই চুল কাটানোর কথা ভাবছ মা!
মিসেস নওশিন : হ্যাঁ কি আর হবে লম্বা চুল রেখে। অনেক দিন তো রাখলাম চুল। এবার বরং ছোট করেই দেখি। তুই কি বলিস মুহিত?
মুহিত মনের চাপা উল্লাস চেপে রেখেই বলল- হ্যাঁ মা কাটিয়ে ফেলো। এই গরমে এত লম্বা চুল কি সামলানো যায়। চারদিকে দেখছি অনেক মহিলাই গরমের জন্য চুল ছাঁটাচ্ছে। আমার কিছু ক্লাসমেট মেয়েও চুল ছাঁটিয়েছে দেখলাম।
মিসেস নওশিন : পরশু শনিবার তোরও ভার্সিটি ছুটি। তাহলে চল শপিং মলে গিয়ে হালকা কিছু শপিং করব। তারপর আমার দুইটা পরিচিত পার্লার আছে ওখান থেকে যেকোন একটায় চুল কাটিয়ে নেব।
মুহিত : আচ্ছা।
এবার আসি অন্য প্রসঙ্গে; তার ছেলে মুহিতের একটি অদ্ভুত বাসনা আছে। তা হলো তার মাকে ছোট চুলে দেখা। সে জানে না তার এই ইচ্ছা আদৌ পূরণ হবে কিনা। তবুও সে মনে মনে প্রার্থনা করে যেন তার মনোবাসনা পূর্ণ হয়। অবশেষে একদিন তার স্বপ্ন সত্যি হয়। সে গল্পই লিখছি আজ।
গ্রীষ্মকাল চলছে। মুহিতের ক্লাস শুরু হয় প্রত্যহ সকালে আর দুপুরের মধ্যেই তা শেষ হয়ে যায়। সেদিন ছিল বৃহস্পতিবার তাই মিসেস নওশিনের কলেজও অর্ধদিবস ক্লাস হয়ে ছুটি হয়ে যায়। বাসায় এসে গোসল সেরে মুহিতকে ডেকে খাবার দিয়ে নিজেও খেতে বসলেন। খেতে খেতে বললেন যা গরম পড়ছে এই কয় সপ্তাহ ধরে। উফ আর সহ্য করা যায় না।
মুহিত : হ্যাঁ মা ভীষণ গরম; মাঝেমধ্যে ক্লাসের সময় কারেন্ট চলে গেলে পুরো গোসল হয়ে যায়। মুহিতের মা বলে যান- হ্যাঁ রে গরমে ঘেমে চুল ভিজে যায় আর শুকালে পুরো আঠা আঠা। তার উপর বৃষ্টি হয় না কতদিন। রাস্তার সব ধুলাবালিছাই ঝাড়ুদারের ঝাঁটা আর গাড়ি ঘোড়ার চাকার সঙ্গে ঘুরে ঘুরে উপরে উঠে মাথা আর মুখ ভরিয়ে দেয়।
মুহিত খাবার খেতে খেতে বলল হ্যাঁ তোমার কলেজের রাস্তায় তো আবার কাজ হচ্ছে দেখেছি। ওদিকে ধুলাবালি আরো বেশি।
মিসেস নওশিন : আর বলিস না এই ধুলাবালির জন্য মাথায় খুশকি হয়ে গেছে। মাথায় ঘাম হলে তৎক্ষণাৎ মাথা ধুতে পারি না। কে জানে এর পর কোনো চর্মরোগ হয় কিনা চুলের মধ্যে।
মুহিত : তবে চুলে শ্যাম্পু করো না কেন মা?
মিসেস নওশিন : আরে এমনিতেই তো আমি সপ্তাহে তিনদিন শ্যাম্পু করি। সপ্তাহে ছয়দিন শ্যাম্পু করাটা আরো ঝামেলার। তারপর চুলের গোড়া পর্যন্ত শ্যাম্পু করতেও তো সময় লাগে। না চুলগাছির মায়া এবার ছেড়ে দিলেই ভালো। এই গরমে লম্বা চুল রাখা ব্যাপক ঝামেলার।
এ কথা শুনে মুহিতের চোখ চকচক করে ওঠে। তার মনে দীর্ঘদিনের লালিত ইচ্ছা পূরণ হবার সম্ভাবনায় তার মন উদ্বেলিত হয়। মুহিত বলে তুমি সত্যিই চুল কাটানোর কথা ভাবছ মা!
মিসেস নওশিন : হ্যাঁ কি আর হবে লম্বা চুল রেখে। অনেক দিন তো রাখলাম চুল। এবার বরং ছোট করেই দেখি। তুই কি বলিস মুহিত?
মুহিত মনের চাপা উল্লাস চেপে রেখেই বলল- হ্যাঁ মা কাটিয়ে ফেলো। এই গরমে এত লম্বা চুল কি সামলানো যায়। চারদিকে দেখছি অনেক মহিলাই গরমের জন্য চুল ছাঁটাচ্ছে। আমার কিছু ক্লাসমেট মেয়েও চুল ছাঁটিয়েছে দেখলাম।
মিসেস নওশিন : পরশু শনিবার তোরও ভার্সিটি ছুটি। তাহলে চল শপিং মলে গিয়ে হালকা কিছু শপিং করব। তারপর আমার দুইটা পরিচিত পার্লার আছে ওখান থেকে যেকোন একটায় চুল কাটিয়ে নেব।
মুহিত : আচ্ছা।
সেদিন মুহিত রাতে ঘুমাতে পারল না। পরদিন শুক্রবার মুহিতের সময় যেন কাটতেই চায় না। জুম্মার নামাজ পড়ে বাড়িতে এসে খেয়েদেয়ে কিছুক্ষণ বিছানায় গড়াগড়ি করল। বিকালবেলা পার্কে গিয়ে হাঁটাহাঁটি করে সন্ধ্যায় হালকা নাস্তা করে পড়ার টেবিলে বসল। কিন্তু পড়ায় আর মন বসে না। রাতের খাবার খেয়ে সে নিজের ঘরে গিয়ে শুয়ে পড়ল। ঘুম তো আসতেই চায় না। অবশেষে ঘুম এলো সাথে তার প্রিয় স্বপ্নও। স্বপ্নে দেখল তার মায়ের চুলের গোছা মেঝেতে গড়াগড়ি খাচ্ছে। আয়নার দিকে তাকিয়ে দেখে তার মায়ের গলায় জড়ানো সাদা কেপের সর্বত্র চুলের কণা, কোলে আরো কিছু চুল। স্বপ্নটা শেষ হবার আগেই তার ঘুম ভাঙল মায়ের ডাকে। বালিশের পাশ থেকে মোবাইল নিয়ে সে দেখল সকাল ৯টা বেজে গেছে। ইস দেরি করে ফেলেছি মনে মনে বলল মুহিত। টুথব্রাশে পেস্ট লাগিয়ে সে ওয়াশরুমে ছুট দেয়। মাঝখানে ডাইনিং রুমে দেখে তার মা নাস্তা সাজিয়ে বসে আছে। সে তাড়াতাড়ি ব্রাশ করে চোখমুখ ধুয়ে নাস্তা সাবাড় করল। তারপর ঝটপট আলমারি থেকে একটা টি-শার্ট আর একটা প্যান্ট পরে তৈরি হয়ে নিলো। মিসেস নওশিন ইতিমধ্যেই তৈরি হয়ে আছেন। তারপর দুজনে বেরোলেন শপিং মলের উদ্দেশ্যে। গিয়ে দেখেন এ মা! শপিং মল বন্ধ। প্রধান দরজায় নোটিশ ঝুলছে "আগামী ২ দিন শপিং মল খুলবে না।” নিচতলায় কিছু দোকান খোলা আছে। মুহিতের মনে পড়ল আজ বিরোধী রাজনৈতিক দল হরতাল ৪৮ ঘণ্টার হরতাল ডেকেছে। মুহিতের মা বললেন : শপিংই আজ হবে না, শপিং মলের পার্লারে চুল কাটানো তো দূর। চলত মুহিত দেখি পার্কের অপোজিটের পার্লার খোলা আছে কিনা। ৭/৮ মিনিট হেঁটে সেখানে গিয়ে দেখল ঐ পার্লারও তালাবদ্ধ। মুহিতের মা নিরাশ হয়ে বিড়বিড় করে বললেন : যা বাবা চুলটাও কাটানো যাবে না আর এই সপ্তাহে। কি আর করা। চল মুহিত বাড়ি ফিরে যাই।
(চলবে...)
No comments:
Post a Comment