Monday, August 31, 2015

এক বৌদি আরেক বৌদির চুল কাটলো

আমার দুই দাদা; দুজনেই বিবাহিত। আমার বৌদিরা দেখতে সুন্দরী। দুজনেরই গায়ের রং ফর্সা। আমার বড় বৌদির হাইট ৫’৩” আর ছোট বৌদির ৫’৫”। বড় বৌদির বিয়ে অনেক বছর আগেই হয়েছে। আমার বড়দার আসলে লাভ ম্যারেজ আর বড় বৌদিকে ভালো লাগার আরেকটা কারণ হলো তার স্ট্রেইট লম্বা চুল যা বিনুনি করলেও অনায়াসে কোমর ছাড়িয়ে যায়। চমৎকার মুখশ্রী তার উপর সুন্দর খয়েরি বাদামি চুল… বড় বৌদিকে দেখতে সত‍্যিই অপরূপা। তো বিয়ের পর পাড়াতে বৌদির চুল সবার আলাদা মনোযোগ পেত, আর খোলা চুলে তো তাকে সুন্দর লাগতই। যার ফলে তার নিজেরও এটা নিয়ে কিছুটা অহংকার ছিল। কিন্তু কিছু বছর পর ছোড়দাও ভালোবেসে ছোট বৌদিকে বিয়ে করে নিয়ে এলো যে ছিল আরো সুন্দরী, গোল মুখ, আকর্ষণীয় উচ্চতা ও সাথে ঘন কালো লম্বা চুল প্রায় বড় বৌদির চুলের থেকেও ইঞ্চিদুয়েক দীর্ঘ আর কোয়ালিটিও ভালো। দুই জা এর মধ্যে কোনো কোন্দল ছিল না কিন্তু কোনো ফ‍্যামিলি গেট টুগেদারে বড় বৌদি মন থেকে চাইত সবাই একবার হলেও তার চুলের প্রশংসা করুক। তাই হয়ত অবসর পেলেই বড় বৌদি ওপরে তার নিজের রুমে গিয়ে চুল খুলে দাঁড়াত এবং ডিফারেন্ট এঙ্গেলে চুলের লেংথ বারবার মাপজোখ করত। অবশ্য বড় বৌদির চুল বেশ তাড়াতাড়ি বাড়ত। কিন্তু আমাদের এলাকার জল বৌদির একদম সহ্য হত না ফলে দিনকেদিন বড় বৌদির সেই সুন্দর খোঁপার আকৃতি ছোট হতে শুরু করল আর বৌদির প্রচণ্ড পরিমাণে চুল পড়া শুরু হলো। এতই যে ওসময় তার ঘরে গেলে বিছানায় বা মেঝেতে ৩০-৪০টা লম্বা চুল পেতাম। ফ‍্যান চালালে রুমের এদিক ওদিক থেকে ঝরে পড়া চুল নাকে মুখে এসে লেগে যেত যার কারণে উনি চুল আঁচড়াতেও ভয় পেতেন। আর ছোট বৌদির চাপে সেই চুল জড়ো করে মাঝেসাঝে অনেক থালাবাটিও কিনত। ধীরে ধীরে বড় বৌদির চুলের লেংথ কমতে শুরু করল অপর দিকে ছোট বৌদির খুব একটা চুল পড়ত না তাই তার চুলের লেংথ পাছা ছাড়িয়ে হাঁটু ছুঁইছুঁই। বড় বৌদি ২-৩ বছর ধরে ট্রাইকোলজিস্ট দেখিয়ে ট্রিটমেন্ট করল তবু কোনো ফায়দা হলো না। একদিন আমরা সবাই ফ‍্যামিলি আউটিং থেকে ফিরছিলাম কিন্তু অনেক রাত হয়ে গেছিল বলে আমরা দুটো ট‍্যাক্সি নিয়ে নিলাম। সৌভাগ‍্যবশত আমি দুই বৌদির সঙ্গে একই ট‍্যাক্সিতে ছিলাম পরন্তু বেশি লোক হবার জন্য বড় বৌদিকে ছোট বৌদির কোলে বসতে হলো কারণ বড় বৌদির ওজন ছোট বৌদি থেকে কম‌। যখন বড় বৌদি ছোট বৌদির কোলে পিছমোড়া করে বসে আছে তখন বড় বৌদির চুলটা হঠাৎই ছোট বৌদি খুলে দিল আর বলল দিদিভাই কাল তোমার এই চুলের প্রবলেম আমি সল্ভ করে দিব কারণ আমাদের কাজের মাসি তোমার ঘরে ঝাঁট দিয়ে চুল কুড়োতে কুড়োতে হয়রান। কিন্তু পরের দিন যেটা হলো আমি সেটার সাক্ষী হলাম। দেখলাম আমার ভাইপো মানে বড় বৌদির ছেলে স্কুলে যাবার পর ছোট বৌদি বড় বৌদিকে তার রুমে নিয়ে গিয়ে একটা চেয়ারে বসালো এবং তার খোঁপাটা খুলল আর বলল দিদিভাই তোমার চুলের এ কি অবস্থা হয়েছে বলে তার মাথা ভালো করে ধুয়ে হেড ম‍্যাসাজ করে দিলো। আমি তখন টিভি দেখার ভান করে পুরো ব‍্যাপারটা চাক্ষুষ দেখছি। তখন আমার দুই বৌদির চুলই খোলা তবে বড় বৌদির থেকে ছোট বৌদির চুলই বেশি অপূর্ব লাগছিল কারণ সেটা এখন হাঁটু অবধি পৌঁছে গেছে। তারপর আমি দেখলাম ছোট বৌদি তার অনেক কাল আগে শেখা হেয়ার কাটিং স্কিলের প্রয়োগ করা শুরু করল। আর যে বড় বৌদি পার্লার কি জানত না সে কিনা ছোট বৌদির সামনে অসহায়ের মত বসে আছে। নিমেষেই চেয়ারের নিচে ফ্লোর পুরো চুলে ভরে গেল আর বড় বৌদির লম্বা চুল কাটার পর এখন টেনেটুনে ঘাড় অবধি। যেটা এখনও পর্যন্ত বড় বৌদির চলতি হেয়ারস্টাইল আর এখন তাকে আগের মত চুল পড়া সমস‍্যায় ভুগতে হয় না। 



ঘটনা এখানেই শেষ ভেবেছিলাম কিন্তু কয়েক বছর পর এর যবনিকা দেখতে পেলাম। বেশ কিছু বছর কেটে গেছে কিন্তু বড় বৌদির চুল আর বাড়লোনা অপর পক্ষে ছোট বৌদির চুল এখন মাটি ছুঁইছুঁই। তাই কোনো ফ‍্যামিলি ফাংশনে মহিলারা চুল নিয়ে গল্পে মজে উঠলেই সবাই বড় বৌদিকে তার অনেক কাল আগে বিয়ের সময়কার লম্বা চুলের কথা এখনও বলে  আর বলে কেন সে তার অমন লম্বা চুলগুলোকে মায়া কাটিয়ে কেটে ফেলল! বড় বৌদি নীরব থাকে। সে এখন আর তার চুল নিয়ে ভাবে না। কয়েক মাস আগে ছোট বৌদি তার চুল ফুটদুয়েকের মত কাটিয়েছিল আর এখন আবার তা বেড়ে ঊরুর ভাঁজ ছাড়িয়েছে। বড় বৌদি তাই আড়াল থেকে তাকিয়ে দেখে আর কি যেন ভাবে। অল্প কিছু মাস পর ছোট বৌদির একটা মেয়ে হলো তবে বিশাল চুলের জন্য ছোট বৌদি তার বাচ্চাকে এতটা কেয়ার করতে পারত না আবার বাচ্চাকে দেখতে গেলে আবার সেদিন চুলের কেয়ার করতে পারত না। এসময় বড় বৌদি সুযোগের সদ্ব্যবহার করে ছোট বৌদির ডাক্তার বান্ধবীকে দিয়ে বলিয়ে ছোট বৌদিকে এক প্রকার হেয়ার লেংথ কমানোর জন্য রাজি করিয়ে ফেলল। এবং বহু বছর পূর্বে ঘটে যাওয়া ঘটনার পুনরাবৃত্তি হলো। সেই আমার ছোট নবজাতক ভাতিজির অজুহাতে এক দুপুরে আমারই সামনে বড় বৌদি পেতলের কাঁচি দিয়েই ছোট বৌদির চুল ঘাড় অবধি উঠিয়ে দিল। ছোট বৌদি তার ছলছল চোখ দুটোর সঙ্গে চুলেরও মায়া ত‍্যাগ করল।

Friday, August 28, 2015

নাপিতের দোকানে স্ত্রীর চুল কাটানো দেখলেন স্বামী

২৯ বছর বয়সী মিসেস সিনহা একটি স্থানীয় সস্তা, নাপিতের দোকানে বসে আছেন, তার পরনে একটি হলুদ বোতল সবুজ কুর্তা; তার মাঝামাঝি দৈর্ঘ্যের চুলগুলো তার স্তন পর্যন্ত ঝুলে আছে, চেয়ারের পেছনে ঝুলে আছে। সে তার স্বামীর দিকে তাকিয়ে আছে যখন উনি তার ঘন কালো চুলের মধ্যে দিয়ে তার আঙ্গুলগুলি স্লাইড করে তা টেনে টেনে চেপে ধরছে। নাপিত তার পিছনে কাঁচি হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, প্রকাশে তিনি এটা কর্তন করতে প্রস্তুত। 

স্বামী জিজ্ঞেস করে, “তুমি নিশ্চিত সোনা? তোমার এটা করার দরকার নেই প্রিয়" 
"হ্যাঁ, এটা অপরিহার্য। তুমি জানো আমার চুলের যত্ন খুব কম হচ্ছে, আমার চুল কাটা উচিত” 
"আবার ভাবো, আমি যতদূর জানি স্কুল থেকেই তোমার লম্বা চুল আছে" "ঠিক আছে; আমি কিছু সময় পরে এটি আবার বড়ো করব, আমরা কিছুটা থিতু হওয়ার পরে, সম্ভবত ২ থেকে ৩ বছর পরে" 
"ঠিক আছে, যাই হোক" 

সে তারপর নাপিতের দিকে ফিরে তাকে বলল, “ওকে একটা সুন্দর, ছোট করে চুল কাটা দাও, সে এমন কিছু চায়, যাতে বেশি চিরুনি না লাগে, এবং যাতে তার ঘন ঘন নাপিতের দোকানে না আসতে হয়” এই বলে মিঃ সিনহা তার চোখের সামনে তার প্রিয় পত্নীর চুল কাটা দেখতে অপেক্ষার জায়গায় বসেন। 

মিসেস সিনহাকে আলতো করে একটি আরামদায়ক অবস্থানে ঠেলে দেওয়া হয় এবং তারপরে নাপিত তার চুলগুলো একটি খোঁপায় সংগ্রহ করে, মাঝারি সাইজের। নাপিত তারপর একটি ড্রয়ার থেকে একটি লাল কেপ বের করে এবং অনিতাকে ঢেকে দেয়, যখন সে তার চোখ বন্ধ করে। এরপর তার চুল খোলা প্রদর্শনীর জন্য সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত। 

সিনহা সাহেব দুঃখী। অনিতাকে তৎকালে কলেজে তার এক ব্যাচমেট, প্রপোজ করার সময় তিনি দুটি জিনিস দেখেছিলেন তার চুল, লম্বা, মোটা এবং জেট ব্ল‍্যাক। তিনি প্রথমে চুল পছন্দ করেছিলেন তারপর তাকেও পছন্দ করতে শুরু করেছিলেন। তারা ২৬ বছর বয়সে বিয়ে করেছিলেন, যদিও সে বিয়ের সময় তার চুলের দৈর্ঘ্য কাঁধ পর্যন্ত কমিয়েছিল। তার প্রতি তার ভালবাসা তার চুলের প্রতি তার ভালবাসাকে কাটিয়ে উঠল, কিন্তু তা থেকেই গেল। তিনি মিসেস সিনহাকে রাজি করিয়েছিলেন মাত্র এক মাস পর আবার চুল গজাতে। তিনি দুই বছর ধরে এটি বাড়াতে শুরু করেন। কিন্তু চুল তার জৌলুস হারিয়েছে, এবং এটি ঠিক পিঠের মাঝখানে পৌঁছেছে। কিছু দিন আগে সব বদলে গেছে। মিস্টার সিনহা তার স্ত্রীর দায়িত্বে পুরানো দোকান রেখে সিটি সেন্টারে একটি নতুন দোকান খুলেছেন। ত্রিশ দিনের একটানা দোকানে উপস্থিতি তাকে তার চুল কাটতে প্ররোচিত করেছিল, কারণ সে এটি ভালভাবে সামলাতে পারেনি। চুল কাটার আগে 'শর্ট' যোগ করা হয়েছিল তার মায়ের একটি বিশ্বাসযোগ্য ফোন কলের পরে যিনি তাকে বুঝিয়েছিলেন যে চুল ছোট রাখা ভাল, কারণ সেগুলি কাটলে তাকে আবার বাড়াতে দেয় কিন্তু যদি এটি খারাপ রক্ষণাবেক্ষণ করা হয়, তবে তিনি এক বা দুই বছর পরে এটি চিরতরে হারাবেন। 

কাঁচির ব্লেডের আওয়াজ শুনে সিনহা ভাবনায় হারিয়ে গেলেন। অনিতার চুল এখন সব আঁচড়ানো। নাপিত তার মাথাকে একটু সামনের দিকে ঠেলে দিয়েছিল, এইভাবে তার চিবুক তার বুকে স্পর্শ করার সাথে সাথে তার নজর আয়নার নিচে নামিয়েছিল। নাপিত তার কাঁধের কাছে তার সমস্ত চুল একত্রিত করে তার হাত দিয়ে একটি পনি তৈরি করেছে এবং কাঁচিটি তার গ্রীবাসন্ধিতে রেখেছে। মুহূর্তটি এসেছে। কাআচ..চচচচচ.চচচ... ব্লেডগুলি কাজ করে, ঝুঁটির মধ্যে ঢুকিয়ে, তার মাথা থেকে তার অলকগুচ্ছ বিচ্ছিন্ন করে। পনিটি এত মোটা যে এক চাপে কাটা যায় না, তাই তিনি যেমন ভেবেছিলেন নাপিত বিভিন্ন দিক থেকে কাঁচি ঢোকাচ্ছে, এটিকে কেটে ফেলার চেষ্টা করছে। প্রতিটি কাটার সাথে সাথে, তার আরও বেশি চুল পনি টেলের থেকে মুক্ত হয়ে যায়, তার গলায় ঝুলে থাকে। বেশ কয়েকবার কাটার পর চুল পড়ে গেল। নাপিতের মুখে হাসি, অনিতার মুখে বিভ্রান্তি, কিন্তু মিস্টার সিনহা বিষন্ন। তার যে চুলের অর্জিত দৈর্ঘ্য সমস্তটা উঠে গেছে, আবার কাঁধে। 



নাপিত তারপর চুলগুলো একটা বিনে ফেলে, এবং একটা আলাদা চিরুনি বের করার জন্য একটা ড্রয়ারে পৌঁছে। অনিতা পিছনের দিকে তার চুল ছুঁয়েছে, চেপে ধরেছে, তার পিছনের দিকে একটু উঁকি দিতে তার মাথা এদিক ওদিক করে, কিন্তু নাপিত আবার ফিরে এসেছে। তিনি তারপর আবার তার মাথা আনমিত করে মিস্টার সিনহাকে জিজ্ঞেস করে, "আমি পিছনের দিকের চুলগুলো ছোট করে কাটছি, দুই নম্বর গার্ড দিয়ে, নাকি আমি এটা …" অনিতা মাঝখানে বাধা দেয়, "এটি ক্লিপার দিয়ে করো, এবং আমি চাই চুলগুলো পিছনের দিকে এবং পাশের দিকেও অনেক বেশি ছোট করতে হবে” নাপিত মিঃ সিনহাকে জিজ্ঞেস করে যার উত্তরে তিনি বলেন, “সে যা বলে তাই কর, নাম্বার ওয়ান বা নাম্বার জিরো ব্যবহার কর যদি সে ইচ্ছা করে” নাপিত কোন প্রশ্ন না করেই গার্ডকে সরিয়ে দেয় এবং তারপরে এটি চালু করে। তিনি এটিকে পিছনে ঠেলে দিয়ে বললেন, "আমি জিরো দিয়ে করছি" 

তার মাথার পিছে ক্লিপার লাগানোর সাথে সাথে চুলের টুকরো মাটিতে পড়েছিল। মিস্টার সিনহার সামনে আরও চুলের বৃষ্টি হয়েছে কারণ পিছনে তিনি এটি করতে থাকেন। মুহূর্তটা উপভোগ করছিল অনিতা, সেই অনুভূতি। কয়েকবার ক্লিপার ঘোরানোর পরে, নাপিত চেয়ারটি ঘুরিয়ে দেয়, যাতে তার ডান দিকটি আয়নার দিকে ছিল এবং তারপরে তার মাথার উপরের দিকে বাম দিক থেকে চুল কেটে দেয়। সে তার মাথার অন্য পাশে একই জিনিস করে। নাপিতের মতে অনিতার চুল পিছনে এবং পাশে ছোট। মিঃ সিনহার মতে, অনিতার পিছনে এবং পাশে কোন চুল নেই। নাপিত পাশ এবং পিছনে শেষ করে এবং তারপর ক্লিপারটি বন্ধ করে দেয়, কিন্তু এটি শেষ নয়। নাপিত সেই জায়গাগুলো ভিজিয়ে দিতে শুরু করে যেগুলো সে সবেমাত্র ক্লিপ করেছে এবং তারপর শেভিং ক্রিম লাগাতে শুরু করে। মিঃ সিনহা প্রতিরোধ করেন না যেহেতু নাপিত তারপরে একটি সোজা রেজার নেন এবং তার মাথার উপরে থেকে পিছনে এবং পাশের চুল চাঁছেন, শুধুমাত্র সামনের চুল রেখে দেন। প্রথম স্ক্র্যাচটি তার স্ত্রীর কুমারীসুলভ মাথার ত্বক প্রকাশ করে যেটা তিনি কখনই দেখবেন বলে আশা করেননি যখন তার সাথে কলেজে প্রথম দেখা হয়। সাদা দাগটি তার মাথার পিছন জুড়ে ছড়িয়ে পড়া পর্যন্ত বাড়তে থাকে। 

সিনহা সাহেব বললেন, "অনিতা, মাথা ন্যাড়া করলে কেমন হয়?" অনিতা উত্তর দেয় না। ক্ষুর দিয়ে শেষ করার পর নাপিত তার অবশিষ্ট চুল সামনে আঁচড়ে এবং সেখানে থামেন। মিঃ সিনহা বললেন, “আরে আজ শেভ করবেন না, শুধু একটা সুন্দর চুলের কাট দিবেন, পরের সফরে সে মাথা কামিয়ে নেবে” বিরক্তি ও প্রতিবাদের চিহ্ন হিসেবে অনিতা একটা গভীর শ্বাস নেয়। নাপিত তারপর মাথার বাম দিকে তার চুল ভাগ করে, দুই ভাগে বণ্টন করে। তিনি তার কাঁচিটি বাম দিকে কানের উপরের স্তরে সমান করে ধরেন এবং এর নীচে যা অবশিষ্ট থাকে তা কেটে দেন। ডানদিকেও সে তাই করে। তারপর সে সামনের দিকের সমস্ত চুল নিয়ে আসে এবং তার  কপালে তার চোখ অব্দি পৌঁছে এমন কয়েকটি কুচি কেটে দেয়। চুলের গুছি কোলে পড়তেই অনিতা চোখ বন্ধ করে রইল। নাপিত এখন শেষ করে। 

নাপিত আরেকটি আয়না কাছে নেয়, এবং এটি অনিতাকে দেখায় যাতে সে তার পিছনে দেখতে পায়। অনিতা যখন তার চুল কাটার প্রশংসা করছে, মিঃ সিনহা তার চুলে হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। তিনি বললেন, "আমার মনে হয় তালুতে বড় রয়েছে" অনিতা তাকে সমর্থন করে, "হ্যাঁ, আমার মনে হয় সাইজ কমানো যেতে পারে" নাপিত শুধু মাথা নেড়ে আবার একটা কাঁচি আর চিরুনি নেয়। ভলিউম অপসারণ করতে, তিনি চিরুনি দিয়ে উপড়ানো এবং কাটা শুরু করেন। তিনি ব‍্যাকব্রাশিং করে চিরুনি দিয়ে চুল জড়ো করেন এবং চিরুনিতে যা কিছু জড়ো হয় তা কেটে ফেলেন। তিনি এই কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন, যতক্ষণ না তিনি নিশ্চিত হন। সিনহা সাহেবও সন্তুষ্ট। নাপিত তখন একটি বড় ব্রাশ নিয়ে অনিতাকে ঝাড়ন দিতে শুরু করে। যে মেঝেটি ইতিমধ্যেই অনিতার চুলে ঢাকা ছিল তা আরও ঢেকে যাচ্ছে কারণ কেপে আটকে থাকা চুলের টুকরো মাটিতে পড়তে শুরু করেছে। নাপিত অনিতার মুখমণ্ডল ঝেড়ে দেয় এবং তারপর সাবধানে কেপের গিঁট খুলে দেয়, এবং তারপরে তা সরিয়ে দেয়। 

নাপিত তারপর কিছু পাউডার লাগায় এবং  অনিতার চুলে শেষবারের মতো চিরুনি দেয় এবং তারপর চেয়ারটি ঘুরিয়ে দেয় যাতে সে উঠতে পারে। অনিতা তার চুল কাটার মুগ্ধভাবে প্রশংসা করলে, মিঃ সিনহা ফি পরিশোধ করেন এবং নাপিতকে ধন্যবাদ জানিয়ে দোকান ছেড়ে চলে যান।

১০ মিনিট পরে 

অনিতা আর মিস্টার সিনহা দুজনেই তাদের গাড়ির সামনের সিটে। মিঃ সিনহা কষ্টের সাথে স্বীকার করলেন, "আমি সবসময় ভেবেছিলাম যে তুমি লম্বা চুলে সুন্দর, যেগুলো তোমার মাথার চারপাশে ছড়িয়ে আছে, কিন্তু, আমি আজ আবিষ্কার করেছি এই চুলের স্টাইলটি অনেক বেশি সুন্দর এবং …" 

Translated from HC&S stories

Thursday, August 27, 2015

আমার চুলের কি হবে??

২২ বছর বয়সী নীলম তার বন্ধুর রুমের সামনে দাঁড়িয়ে ছিল। সে তার হাত দিয়ে নিজের চুলের বিনুনিটা চেপে ধরল। আগামীকাল রাতে তার খুব কঠিন সময় কাটবে। সে বিনুনিটি খুলল, তার কালো চুলগুলি তার পিছনে নেমে আসে, এই কেশ খুব ঘন। নীলম শেষবারের মতো ভাবল, "এটি সর্বোপরি চুল, কুনাল খানিকটুকুন কাটবে, এমনিতেও অনেক লম্বা হয়ে গেছে, গ্রীষ্ম আসছে, আমাকেই হয়ত কাটাতে হবে, বিনুনিটা ছোট হবে, বা হয়ত কয়েক দিনের জন্য বানানো যাবে না। কয়েকদিন পর, ফের বাড়বে।" আবার নিজের চুলের বেণী পাকিয়ে সে দরজায় টোকা দিল। নীলমের নিকট পিঠ দেখিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেয়ে চুল হারানোই ভালো।

২৯৩ নম্বর কক্ষে, কুনাল দীর্ঘকাল ধরে অপেক্ষা করছে, তার চার বছরের হোস্টেল জীবনে এমন উৎসাহের সাথে খুব কমই অপেক্ষা করেছে। দুপুর তিনটে বাজে, কুনাল দুই ঘণ্টা ধরে কাঁচি আর চিরুনি নিয়ে নিজের ঘরে বসে আছে। কুনাল ধৈর্য হারাচ্ছিল, বাড়ির দিকে তাকাল, সাড়ে তিনটা। দরজায় একটা শব্দ শুনতে পেল সে। 

নীলম ঘরের ভিতর এলো, ঘরের মাঝখানে একটা চেয়ার রাখা ছিল, তার ডান পাশে একজোড়া কাঁচি আর একটা চিরুনি আর বাম পাশে একটা কাপড়। কুনাল কিছু বলার আগেই সে চেয়ারে বসে তার বিনুনিটা খুলতে শুরু করল। কুনাল তাকে অনুসরণ করে এবং তার বিনুনিটি খোলার সাথে সাথে তার চুল ধরে ফেলে। কুনাল আঙুল দিয়ে ওর চুলে আদর করতে লাগল। তার চুল ছিল লম্বা, এবং মোটাও। তারপর সে সমস্ত চুল জড়ো করল, কাছে রাখা কাপড়টা তুলে নীলমের চারপাশে জড়িয়ে দিলো। তারপর সে তার চুলগুলোকে সামনের দিকে ঝাঁকিয়ে পেছন দিকে কাপড়ে একটা গিঁট বেঁধে দিলো। এসব দেখে নীলম একটু হতভম্ব হয়ে গেল, সে ভেবেছিল যে সে হয়তো তার কাঁধ পর্যন্ত চুল কেটে শেষ করবে, কিন্তু এখন সে বুঝতে শুরু করেছে যে তার চুল খুব সুন্দরভাবে কাটতে চলেছে। 

কুনাল নীলমের চুল পিছনে ঠেলে, চিরুনি তুলে চিরুনি করতে লাগল, আর বলল, "নীলম, কতদূর পর্যন্ত কাটব বল?" নীলম মৃদুস্বরে বলল, “দুই আঙুল পর্যন্ত কাট।” কুনাল হঠাৎ নীলমের চুলে ঝাঁকুনি দিল, জট পাকানো চুলের কারণে মাথাটা পিছনের দিকে ঘুরে গেল, কিছু চুল ছিঁড়েও গেল। কুনাল আবার বলল, “নীলম গত রাতের শর্ত অনুসারে, যেটা তুমি হেরেছ, আমি তোমার চুল দিয়ে যা কিছু করতে পারি, যে কোন কিছু করতে পারি” নীলম চুপ করে রইল। কুনাল বলল, "আমি তোমার চুল কাটব।" 

নীলম এই ভেবে এসেছিল, সে কোন উত্তর দিলো না। কুনাল তারপর তার চুল জড়ো করে, এবং তার মাথা সামনে কাত করে, যাতে তার থুতনি তার বুকে স্পর্শ করে। কুনাল তারপর চুল আঁচড়ে আঁচড়ে নিল। সে তার চুলের মাঝখানে কাঁচি ঢুকিয়ে দিল এবং কচ্চ্চচ্চ্চ্চ কচ্চ্চ্চচ্চ….চ্চ্চ্চ। নীলম হঠাৎ চুলটানা অনুভব করা বন্ধ করে দিলো। সে মাথা ঘুরিয়ে দেখল, তার চুলের গাছি কুনালের হাতে। নীলম তার মাথার পিছনে হাত রাখল, সে আজব বোধ করলো, তার চুল কেবল তার ঘাড় পর্যন্ত ছিল। কুনাল তার কাটা চুল ছেড়ে দেয়, আর সেটা মেঝেতে পড়ে গেল। 

কুনাল আবার চিরুনিটা তুলে নীলমের মাথাটা সামনের দিকে ঠেলে দিয়ে পিছনের দিকের চুল কাঁচি দিয়ে কাটতে লাগল। নীলম সামনের দিকে মাথা নিচু করে। কুণাল হঠাৎ থেমে গেল এবং তারপর পিছন দিকে যেয়ে কিছু হাতড়াতে শুরু করল। এই সময় নীলম তার চুলের অবস্থা বোঝার সুযোগ পায়, সে ঘরে কোন আয়না দেখতে পায়নি, তাই সে তার হাত দিয়ে আপনার চুলের রূপরেখা বুঝতে শুরু করে। তার পিঠের চুলগুলো কণ্টকিত হয়ে গেছে, সে অন্যরকম অনুভূতি পেয়েছে, সে এটা পছন্দ করেছে। 

কুনাল হঠাৎ পেছন থেকে হাজির, সঙ্গে একটা ট্রিমার নিয়ে। তারপর সে নীলমকে সামনের দিকে কাত করে, এবং ট্রিমারটি সামনে থেকে পিছনে চালাতে শুরু করে। নীলমের চুলগুলো জলপ্রপাতের মতো তার কোলে পড়তে লাগল। কুনাল তারপর ট্রিমারটি পিছনে এবং পাশে সরিয়ে নিল, নীলম এবং তার চারপাশের মেঝে তার কাটা চুল দিয়ে ঢাকা ছিল। কুনাল নীলমের মাথায় হাত চালায়। তারপর সে তার কাপড়ের গিঁট খুলে দিলো। 

নীলম ভেবেছিল এটা শেষ, কিন্তু সে ভুল ছিল। সে চেয়ার থেকে ওঠার চেষ্টা করলে কুনাল তার কাঁধে হাতের চাপে বসিয়ে দেয়।

কুনাল তারপর তার পিঠে একটা তোয়ালে রাখল, তারপর মাথায় শেভিং ক্রিম লাগাল। তারপর একটা ভেজা ব্রাশ দিয়ে নীলমের মাথায় পেস্টটা ভালো করে ছড়িয়ে দিতে লাগলো। তারপর সে তার রেজারটি বের করে তার ব্লেড পরিবর্তন করল। সে সামনে থেকে শুরু করল, সামনে থেকে পিছনে সরে গেল, এবং তার মাথার ত্বকের সাদা চামড়া দৃশ্যমান হয়ে উঠল, ক্ষুরটি চলতে লাগল। আস্তে আস্তে নীলমের চকচকে মাথা ফুটে উঠতে লাগল। নীলমও উপভোগ করতে লাগলো, সে কখনো মাথায় ক্ষুর অনুভব করেনি, এই অনুভূতি তার ভালো লাগতে শুরু করেছে। 

নীলম একেবারে টাকলি হয়ে গেছে, কিছুক্ষণ আগে যে মাথাটা ঘন চুলে ভরা ছিল, সেটা এখন চকচক করছে। কুনাল শেষ পর্যন্ত তার মাথায় হাত রাখল, সে স্বস্তি পেল। সে নীলমকে উঠতে ইশারা করল।

নীলম উঠে দাঁড়াল এবং প্রথমে তার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল, তার খুব ভাল লাগছিল, পাশাপাশি সে খুব হালকা অনুভব করেছিল। কিন্তু মাটিতে তার কাটা চুল দেখা মাত্রই সে কাঁদতে থাকে। কুনাল নীলমকে আয়না দেখাতে চেয়েছিল, কিন্তু সে সাথে সাথে কুনালকে না বলে ঘর থেকে বেরিয়ে গেল। সে প্রতিজ্ঞা করে যে সে আর কখনো কারো সাথে বাজি ধরবে না এবং অবশ্যই কুনালের কাছ থেকে এর প্রতিশোধ নেবে।

স্মৃতি আমাকে সামার কাট দিয়েছে

তখন দুপুর ১টা। আমি যখন নাপিতের দোকানের সামনে আমার স্কুটার পার্ক করলাম, হেলমেট খুলে ফেললাম, আঙ্গুল দিয়ে চুলগুলো খুলে ফেললাম তারপর চুলগুলো একটা খোঁপায় রাখলাম। আমার চুল সত্যিই একটি জগাখিচুড়ি ছিল; এটা সত্যিই দীর্ঘ হয়েছে, বলা ভাল আমার মাই ছাড়িয়ে। আমি সাধারণত আমার চুল কাঁধের ২” নিচে রাখতাম, কিন্তু আমি এটি দীর্ঘ সময়ের জন্য কাটাতে পারি নাই। এটি কালো, ঘন। নাপিতের দোকানটি আমার সামনে ছিল, একই দোকান যেখানে আমার বাবা আমাকে গ্রীষ্মের আগে নিয়ে যেতেন যখন আমি বাচ্চা ছিলাম। এবং গরমের কাটের নামে আমার সমস্ত চুল বাজ করেন, এর বিপরীতে পার্লারটি হল পার্লার যেখানে আমি এখন যাই। 

দোকানে ঢুকলাম, একই নাপিত সুনীলকে দেখে খুশি হলাম, সেও খুশি হল। বলল, অনেক বছর পর রিমা, কেমন আছো? আমি উত্তর দিলাম, “ভালো আছি, বুড়ো কেমন আছেন? এবং এর ১৭ বছর হয়ে গেছে আমি এই জায়গায় এসেছিলাম" তিনি বলেছিলেন, "আপনি সর্বশেষ এসেছিলেন যখন আপনার বয়স ছিল ১২" আমি তাকে সংশোধন করেছিলাম, "না আমি ১৩ বছরের ছিলাম, আমার শেষ বাজটি অবিকল মনে আছে"। আমি ওয়েটিং এরিয়ায় সিট নিলাম, আমার মেয়ে প্রিয়া নাপিতের চেয়ারে উঠে বসল। নাপিত তার চারপাশে একটি কেপ রাখল এবং তার কাঁধের লম্বা চুল আঁচড়াতে লাগল। তারপর জিজ্ঞেস করলেন, কি করব? আমি উত্তর দিলাম, "ওকে একটা সুন্দর ছোট চুলের কাট দাও" উনি জিজ্ঞেস করলেন, "সামার কাট?" আমি উত্তর দিলাম, “না, গ্রীষ্মের কাট নয়, তার চুল বাজ করার দরকার নেই। তার চুল সামনের দিকে লম্বা রাখুন, শুধুমাত্র পিছনে এবং পাশে বাজ করুন” 

সে যখন প্রিয়ার চুল কাটতে শুরু করল, আমি উঠে বললাম, “সুনীল, আমাকে আমার নিজের চুল কাটাতে হবে, প্রিয়ার চুল কাটা শেষ হলে দয়া করে তার যত্ন নেবেন, আমি এই দোকানের বিপরীতে পার্লারে যাচ্ছি” সে উত্তর দিলো, “ঠিক আছে, কোন সমস্যা নেই, আমি আসলে তোমাকে তোমার চুল কাটতে বলতে যাচ্ছিলাম, ওহ এত লম্বা" আমি আমার খোঁপা ছুঁয়ে বললাম, "হ্যাঁ আমি এটা লম্বা করতে চাইনি" এবং তারপর প্রিয়ার দিকে ফিরে বললাম, "এখানেই থাকো সুনীল চাচার সাথে, আমি ফিরে আসব।” সে উত্তর দিলো, “দয়া করে থাকো, তুমি আমার চুল কাটার পরে যাও” আমি বললাম, “কিন্তু এটা ১:৩০ টায় বন্ধ হয়ে যায়, আমাকে যেতে হবে হানি” সে ক্ষেপে উঠল, “না মমী, তোমাকে অপেক্ষা করতে হবে। দাঁড়াও, আমি তোমার সাথে যাবো” প্রিয়া, একটি ভাল আচরণ করা ভাল স্বভাবের মেয়েটির হঠাৎ বিস্ফোরণ আমাকে থামিয়ে দিলো, আমি আবার ওয়েটিং চেয়ারে বসলাম। আমি সুনীলকে বললাম ওর চুল তাড়াতাড়ি করতে। 

এটি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, তিনি তাকে ঝেড়ে দিতে শুরু করেছিলেন। তখন দেখলাম পার্লারের কর্মী রাস্তার উল্টো দিকে পার্লার বন্ধ করে দিচ্ছে। আমি জানতাম আমি আজকেও আমার চুল কাটা মিস করেছি। সুনীল তাকে তাকে খুলে দিলো করল, আমি তাকে টাকা দেওয়ার জন্য টাকা নিচ্ছিলাম যখন তিনি বললেন "পরবর্তীতে তুমি" আমি বললাম, "না, আমি অন্যদিন কাটবো" কিন্তু সে অনড় ছিল, "আমি লম্বা চুল করি চিন্তা করো না, তুমি একজন খদ্দের ছিলে” আমি বললাম, “আমি আপনার উপর আস্থা রাখছি, আপনি শুধু জানেন এটি নাপিতের দোকান এবং আমি, আমি দীর্ঘদিন ধরে নাপিতের দোকানে চুল কাটাইনি” সে ধাক্কা দিলো, “এসো, সিট নাও” এমনকি প্রিয়া আমাকে ধাক্কা দিয়েছিল , "মমী, তোমার সত্যিই একটা কাট দরকার" 

আমি সিট নিলাম, অনেকদিন পর। তিনি আমাকে একটি সাদা কাপড়ের কেপ দিয়ে ঢেকে দিলেন। এটি আমার পুরানো স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করেছে। তিনি তারপর আমার জটা খুললেন, এবং একটি চিরুনি নিলেন এবং আমার চুলের গোড়া থেকে ডগা পর্যন্ত চিরুনি দিলেন। সে বলল, “তোমার চুলের প্রান্তদেশ সত্যিই নষ্ট হয়ে গেছে, অন্তত ৫ ইঞ্চি কেটে ফেলতে হবে” “আমি জানি” আমি আয়নায় মুখ দেখে বললাম। বাবা যখন আমাকে এখানে নিয়ে আসতেন তখন আমার যেমন ভয়ংকর চেহারা ছিল। তিনি তখন বললেন, "আমি ৬ ইঞ্চি নিচ্ছি, এটা ঠিক আছে?" যখন সে হাতে কাঁচি নিল। আমি খানিক সংকোচের পরে বললাম, "আমি সামার কাট চাই" 

সে কিছুক্ষণ পর জবাব দিলো, "আমি কি সামার কাট শুনেছি?" আমি ঘাড় নাড়ি। সে কাঁচিটা ড্রয়ারে রেখে বলল, "তুমি কি সিরিয়াস?" আমি উত্তর দিয়েছিলাম, "দেখুন আমি গ্রীষ্মের কাটকে ঘৃণা করি, কিন্তু, তবে এটি আমার পরিচয়ের একটি অংশ ছিল, আমি সেই অংশটি আবার বাঁচতে চাই, আমি আমার অনুভূতিকে পুনরুজ্জীবিত করতে চাই। 

সে আবার চিরুনিটা নিয়ে আবার চিরুনি দিলো, “জিরো গার্ড” আমি উত্তর দিলাম, “নম্বর 1 গার্ড প্লিজ”। তারপর সে কাঁচিটা নিয়ে আমার ঘাড়ে রাখল, যেমনটা সে করত, এবং তারপরে ছিচ ছিঃ ছিচ ছিচ ছিঃ, আমার কেশগুলো মেঝেতে পিছলে যেতে লাগল। একমাত্র পার্থক্য হল অলকগুলি এখন লম্বায় অনেক বেশি, প্রায় ১২ ইঞ্চি, আমি যখন ছোট ছিলাম তখন এটি ২-৪ ইঞ্চি হতো। প্রিয়া মনোযোগ দিয়ে আমার চুল দেখছিল; তার চোখ আমার চুলে স্থির ছিল। তারপর আবার ১-২ ইঞ্চি চুল কেটে ফেলেন। এরপর তিনি কোনো গার্ড ছাড়াই একটি বৈদ্যুতিক ক্লিপার বের করেন। আমি জানতাম সবচেয়ে আকর্ষণীয় অংশ আসছে। তিনি 1 নম্বর গার্ড সংযুক্ত এবং এটি সুইচ অন করেন। সে আমার মাথা সামনের দিকে বাঁকিয়ে, আমার মাথার পিছনে বাম হাত রাখল, ক্লিপারটা মাথার উপরে রাখল এবং আমার মুখের দিকে চালিয়ে দিলো। 

আমার পেটে একটা অদ্ভুত আড়ষ্ট অনুভূতি ছিল, আমার পেশী শক্ত হয়ে গিয়েছিল। আমার ছাঁটাই করা চুলের ভর; আমার কোলে পড়ে, সব কালো এবং চকচকে। তিনি অতঃপর আবার ক্লিপারটিকে ক্লিপারটির ক্লিপ করা জায়গার সামান্য পাশে রাখলেন যথা আবার আমার চুল আমার কোলে ঝরছে, আমি অনুভব করলাম আমার উরু কাঁপছে, আমার শ্বসন দ্রুত হয়ে উঠছে। আমার চুলে আমার কোল ভরে সে এইটা চালিয়ে গেল। সে পাশে সরে গেল সাথে সাথে চুল মেঝেতে পড়তে শুরু করল। তিনি আমার ডান পাশে একই জিনিস করেছেন। আয়নায় মুখ দেখলাম। আমার সামনের সমস্ত চুল কেটে ফেলা হয়েছে, কিন্তু আমি পিছনের আয়না থেকে আমার পেছনে চুল দেখতে পাচ্ছি। তিনি ক্লিপারটি পিছনের নিচের প্রান্তে রেখেছিলেন, এবং এটিকে উপরের দিকে দৌড়েছিলেন আমি অনুভব করেছি যে আমি ভিতরে চুষে গেছি, হেতু আমার শিরশিরে অনুভূতি বেড়েছে। আমি চেয়ারের নিচের প্রান্ত শক্ত করে আঁকড়ে ধরলাম। যখন সে শেষ চুলের থোকাটি ক্লিপ করে দিলো, আমি অনুভব করলাম উরু অঞ্চলটি ভিজে যাচ্ছে। 

তিনি একবার আমার মাথা পরীক্ষা করলেন, তারপর আমার কেপ খুললেন, আমার চুল মেঝেতে পড়তে দিলেন। আমি আমার মাথা ছুঁয়ে দেখলাম, আমি আয়না দিয়ে দেখলাম, আমার মাথা খোঁচা চুল দিয়ে ঢাকা ছিল। আমি তাকে টাকা দিলাম, ধন্যবাদ জানিয়ে দোকান থেকে বেরিয়ে গেলাম। 

পার্কিংয়ে প্রিয়া জিজ্ঞেস করল, “তুমি চুল নিয়ে এমন করলে কেন? তুমি যে সালোয়ার কামিজ পরেছ তার সাথে এটি অদ্ভুত দেখাচ্ছে” আমি বললাম, “অদ্ভুত লাগছে, খারাপ না, তুমি বড় হয়ে বুঝবে আমি এটা কেন করেছি”

মা! তুমি আমার চুল বাজ করিয়েছ

আমি দরজায় টোকা দিলাম একজন মধ্যবয়সী মহিলা দরজা খুললেন। আমি বললাম, “আমি মিসেস এস সিংকে খুঁজছি”। তিনি উত্তর দিলেন, "আপনি ভুল দরজায় টোকা দিয়েছেন, এটি বিপরীত দরজা। আমি তাড়াহুড়ো করে উত্তর দিলাম, "হ্যাঁ আমি জানি, কিন্তু উনি সেখানে নেই, এটি লক করা আছে, আমি জিজ্ঞাসা করছিলাম উনি কোন বার্তা রেখে গেছেন কিনা" তিনি প্রগল্‌ভ স্বরে উত্তর দিলেন, "না, আপনার যদি কোনও বার্তা থাকে তবে আপনি এটি এখানে রেখে যেতে পারেন" আমি উত্তর দিলাম, " না, শুধু বলুন মিসেস সিং রাজু এসেছেন, কিন্তু তিনি অ্যাপয়েন্টমেন্ট মিস করেছেন” ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন, “ঠিক আছে, আপনি মিসেস সিংকে কিভাবে চেনেন” আমি উত্তর দিলাম, “আচ্ছা আমি একজন নাপিত এবং বাড়িতে চুল কাটার পরিষেবা প্রদান করি।" "ঠিক আছে তা আপনি একজন চুলের স্টাইলিস্ট" আমি সংশোধন করেছিলাম, "আমি একজন নাপিত এবং..." "ওহ! যাই হোক, আপনি কি আমাদের বাসাতে চুল কাটতে পারবেন?" আমি উত্তর দিলাম, "আমি শুধু অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিয়েই করি কিন্তু, আমি ইতিমধ্যেই ক্ষতির মধ্যে আছি তাই আপনার জন্য চুল কাটা, এতে ছাড় যোগ করুন" সে উত্তর দিল, "দারুণ, তাহলে আসুন" আমি তাকে বলার চেষ্টা করেছি, "কিন্তু ম্যাডাম একজন নাপিত…" কিন্তু তিনি এটা উপেক্ষা করেছেন। 

আমি তাদের ঘরেতে প্রবেশ করি এবং একটি বেডরুমে নিয়ে যাওয়া হয়। উনি চলে গেলেন। আমি ওনার এবং ওনার মেয়ের মধ্যে কথোপকথনের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম। বয়স্কা মহিলা বললেন, "তোমার চুল কাটা দরকার, হেয়ারড্রেসার এসেছে, দয়া করে আসুন" অন্য মহিলা, যার নাম আমি সাগ্রহে শুনেছি নিকি এটি কাটতে চায়নি। সে প্রতিরোধ করেছিল, "এটি আমার স্তনবৃন্তে পৌঁছেছে। প্লিজ এটাকে বাড়তে দিন” কিন্তু বয়স্কা ভদ্রমহিলা কড়া ছিলেন, “না এটা লম্বা, ছোট করতে হবে” সে অনুরোধ করল, “প্লিজ মা” কিন্তু মায়ের কাছ থেকে জোরে আদেশে চাপা পড়ে গেল। 

আমি তখন পায়ের আওয়াজ শুনতে পেলাম, এবং বৃদ্ধ মহিলা এবং ট্যাঙ্ক টপ পরা অন্য নারী ঘরে প্রবেশ করলেন। আমি কিছু জানি না বলে অভিনয় করেছি। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "তাহলে কার প্রথম" বয়স্ক ভদ্রমহিলা উত্তর দিলেন, "না, না এটা শুধু তার" "ওহ ভালো, তাহলে আজ আমরা কি করছি?" তিনি নিকিকে উত্তর দিতে না দিয়ে উত্তর দিয়েছিলেন, "কিছু ছোট, আমি আলগা দোলানো কেশ চাই না" সে প্রতিবাদ করেছিল, "মা!!" কিন্তু ভদ্রমহিলা চালিয়ে গেলেন, "তার ১২ তম বোর্ড দুই মাসের মধ্যে আসছে" আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "আমি কি আমার গ্রাহকের সবচেয়ে জনপ্রিয় চুল কাটানি দেবো, পিছনের চুল কাটাতে..." তিনি আবার আমাকে কথার শেষ ছেঁটে বললেন, "এটি কি ছোট?" আমি বললাম হ্যাঁ। "কোন আলগা ঝুলন্ত কেশ নেই?" আমি উত্তর দিলাম, "না" তিনি বললেন ওটাই করুন, এবং চলে গেলেন। 

আমি তাকে রুমে উপস্থিত চেয়ারে বসতে বললাম। সে চেয়ারটি বাছাই করে আয়নার দিকে সরাতে লাগল। আমি জিজ্ঞাসা করলাম, "তুমি কি কিছু মনে করবে, আমি যদি আয়না ছাড়াই করি" সে ইতস্তত করে বলল, "ঠিক আছে, আপনার আয়না থাকতে সমস্যা নেই" সে ভাল ভঙ্গিতে বলল, "না ঠিক আছে, আমি কোথায় বসব?" আমি একটি জায়গায় ইশারা করলাম যাতে তার পিঠ আয়নার সামনে থাকে। সে চেয়ারটি রেখে তাতে বসল। 

আমি একটি কেপ বের করলাম, এবং এটিকে তার উপর ঢেকে দিলাম, "এটি প্রয়োজন" সে উত্তর দিল, "হ্যাঁ ছাঁটা নয়, তবে একটি কাটা" আমি তার পোনি খুলেছি এবং চিরুনি দিয়েছি। সব ভালো চুল, ঘন, কালো পাশাপাশি সিল্কি। এক কথায় ভালো রক্ষণাবেক্ষণ। আমি কাঁচি হাতে নিয়ে জিজ্ঞেস করলাম "নার্ভাস?" সে উত্তর দেয়নি। 

আমি কাঁচির ব্লেড ঢোকালাম তার ঘাড়ের লেভেলে ডান পাশে এবং কাচ……..ছ…..ছছছ। প্রথম অলক পড়ে গেল। তিনি উত্তর দিয়েছিলেন, "আপনি খুব বেশি কাটছেন, আমার মনে হয়" আমি বললাম, "আপনার মায়ের নির্দেশাবলী" আমি আবার কাঁচি ঢোকালাম, এবার পিছনে, কারণ তার আরও অলক মেঝেতে চলে গেছে। আমি তার কাটা শেষপ্রান্তে ঝাড়া দিই। বামদিকস্থ চুল যা সে সাধারণত সামনে রাখত, আমি সেটাকে সামনের দিকে সরিয়ে কাঁচির ব্লেডের মাঝখানে রাখি, তারপর কাচ...চ..ছচ্চ। তার বিনান তার কোলে পড়ল। আমি তার নতুন প্রান্তদেশে নাড়া দিই। 

অতঃপর ক্লিপারখানা বের করলাম। সে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছিল, তার মুখ সেই কথাই বলছে। আমি ফিরে গিয়েছিলাম, এর উপর 2 নম্বর গার্ড রাখলাম। আমি এটি সুইচ অন করেছি। এটি তাকে আরও আতঙ্কিত করেছিল, কারণ সে হুমমম শব্দ শুনে শক্ত হয়ে গিয়েছিল। আমি তার মাথা সামনে বাঁকাই, এবং মাথার কেন্দ্রের শীর্ষ অংশে ক্লিপার স্পর্শ করাই। 

সে হঠাৎ মাথা ঝাঁকাল, তার চুলের একটি ভর তার কোলে পড়ে গেল। আমি এটা দূরে সরিয়ে নিয়েছি; সে তার মাথা ছুঁয়েছিল, যেখানে ক্লিপার স্পর্শ করেছিল এবং উচ্চ স্বরে বলেছিল, "কি করছ?" আমি উত্তর দিলাম, "আপনার চুল কাটছি" তার গলার আওয়াজ শুনে তার মাও এলেন, এবং হতভম্ব হয়ে বললেন, "হে ভগবান! আপনি আমার মেয়ের চুল নিয়ে কি করলেন? উহু!আপনি  কি তার শেভ করছেন?" আমি উত্তর দিলাম, "আমি আপনাকে বলেছিলাম, এটি গ্রাহকের প্রিয়" নিকি নিচু হয়ে বিশাল ক্লিপ করা গুছিটি তুলে নিলো। আমি আপনার ম্যানেজারের কাছে অভিযোগ করব, আপনি কখনই বলেননি যে এটি এত ছোট" আমি পাল্টা আঘাত করলাম, "আপনি শুনতে প্রস্তুত ছিলেন না, আমি বলার চেষ্টা করেছি এবং আপনার তথ্যের জন্য আমিই মালিক" ভদ্রমহিলা চালিয়ে গেলেন, "কিন্তু এটি আপনার বলা উচিত, এটা খুব ছোট। এটা আপনার গ্রাহকদের মধ্যে জনপ্রিয়? আমি উত্তর দিয়েছিলাম, "হ্যাঁ নম্বর 2 বিশেষ বাজ কাট, গ্রীষ্ম আসার কারণে চাহিদার তুঙ্গে" "আরে এই যে একটি নাপিতের দোকানের চুল কাটা" নিকি বলল। আমি দীর্ঘশ্বাস ফেলে বললাম, "আমি একজন নাপিত, আমি তোমার মাকে বলেছিলাম" কিন্তু ভদ্রমহিলা চালিয়ে গেলেন, "খানিক থামুন, মিসেস সিং আপনার কাছ থেকে চুল কাটান?" আমি উত্তর দিলাম, “ওহ! না, কখনো না" তিনি বললেন, "কিন্তু, আপনি বলছিলেন..." আমি উত্তর দিলাম, "একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে, মিসেস সিং তার স্বামীর জন্য অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করেছেন। 

ভদ্রমহিলা বিস্মিত এবং অভিঘাত হলেন। তিনি তার মেয়ের মাথা পরীক্ষা করলেন, এটি স্পর্শ করলেন এবং তারপর বিনয়ের সাথে বললেন, "ঠিক আছে, একটা ভুল হয়েছে, কিন্তু ... ওর নম্বর 2 বাজ কাট সম্পূর্ণ করুন" নিকি পাল্টা জবাব দিলো, "না মা, এটা খুব ছোট" আমি বললাম, "কিন্তু, এটা ইতিমধ্যেই কেটে ফেলেছি, যদি তুমি হঠাৎ তোমার মাথা ঝাঁকুনি না দিতে, আমি ক্ষতি কমানোর চেষ্টা করতে পারতাম, কিন্তু এখন আমাকে সব ছিলে ফেলতে হবে” 

নিকি চেয়ারে থাপ করে বসল। আমি কেপটি একটু সামঞ্জস্য করেছি তারপর তার বাজ কাটে ফিরে যাই। আমি সেই জায়গায় আক্রমণ করি যেখানে এটি ইতিমধ্যেই বাজড ছিল, এবং সামনের দিকে দৌড়িয়ে দিই, তার কোলে চুল পড়ছিল। আমি তখন ওর মাথা নিচু করে ওর পিছন দিকে বাজ করলাম। ওকে এখন অদ্ভুত দেখাচ্ছিল, শুধু দুপাশেই চুল। তার বাম দিকটি প্রথমে করা হয়েছিল তারপর ডানদিকে। ওর মায়ের মুখে একটা ভয়াবহ নেত্রপাত। আমি তারপর গার্ড সরিয়ে, আবার তার মাথা ঝুঁকাই, এবং পিছনে, উপরে কাছাকাছি, এবং এটি দৌড়াই, কোন চুল ছাড়া, পিছনের এলাকা পরিষ্কার করি। আমি তার ডানদিকে গিয়েছিলাম, তারপর বামে যখন তার মা দেখেছিলেন, "আপনি কি আমার মেয়ের চুল কামিয়ে ছাড়ছেন?" আমি নেতিবাচক উত্তর দিলাম। তিনি আমাকে ফিরে প্রশ্ন করেননি। আমি তার পাশ এবং পিছনে বাজ করি, খুব ছোট করে। 

আমি ক্লিপারখানি বন্ধ করার সাথে সাথে নিকি দীর্ঘশ্বাস ফেলল। আমি তারপর একটি ব্রাশ বের করে তাকে ঝাড়িমুছি এবং কেপ খুললাম। সে লাফিয়ে মাথা ছুঁয়ে আয়না দেখতে গেল। নিকি তার চেহারা দেখে দুঃখিত এবং অসন্তুষ্ট ছিল। যে মহিলাটি তাকে পর্যবেক্ষণ করছিলেন তিনি হঠাৎ চেয়ারে বসে বললেন, "আমিও তাই চাই" আমি সুনিশ্চিত করলাম, "আপনি নিশ্চিত?" সে মাথা নাড়ল আমি তার উপর একই কেপ দিয়ে মুড়ে দেই, এবং পিছনে এটি সুগ্রন্থিত করি, যতক্ষণ সে তার মাথার উপরে তার চুল ধরে রেখেছে। নিক্কি শোকাহত ছিল। 



ভদ্রমহিলার চুল নিক্কির চেয়ে লম্বা, কিন্তু পাতলা ছিল। আমি তার চুল আঁচড়ালাম, যাতে প্রচুর গিঁট রয়েছে, এবং তারপর কাঁচি বাছাই করে যখন নিকি বলল, "এটা থামাও" আমি থামলাম। সে বললো, "মাম তোমাকে এটা করতে হবে না" সে উত্তর দিল, "কিন্তু তোমার চুল..." নিকি বলল, "তোমার চুল হারানোর দরকার নেই, এখন" ভদ্রমহিলা চুপ করে রইল। 

আমি জিজ্ঞেস করলাম, "আমি কি করব?" ভদ্রমহিলা বললেন, "না এটা ছেড়ে দিন, আমি এটা কাটতে চাই না" আমি মাথা নাড়লাম, এবং তারপর তার চুল একটি জটার মধ্যে রাখলাম এবং তার কেপ খুললাম। সে উঠে গেল, তার খোঁপা স্পর্শ করার জন্য। আমি আমার প্রয়োজনীয় ফি পেয়ে চলে গেলাম। 

দুই সপ্তাহ পরে আমি বাজারে একই মেয়ে-মা জুটিকে লক্ষ্য করেছি, নিক্কির চুলগুলি একটি পিণ্ডে পরিণত হয়েছে, চুলের বৃদ্ধির কারণে তার পেছন এবং পাশ এখন কালো দেখা যাচ্ছে। কিন্তু তার মা, তাকে অন্যরকম দেখাচ্ছে। উনি সালোয়ারের সাথে একটি ক্যাপ পরেছিলেন, এটি একটি ভারী অদ্ভুত ফ্যাশন। তারপর ভালো করে লক্ষ্য করে দেখলাম, তার মাথায় কোন চুল নেই। কোন কবরী নেই, ওনার কোন চুল পিছনে ঝুলছে না। তার পেছনে অতিশয় ফরসা। তিনি তার মাথা মুড়িয়েছেন।

নাপিতের দোকানে ফুপি

গত গ্রীষ্মকাল সাম্প্রতিক বছরগুলোর মধ্যে সর্বাপেক্ষা উষ্ণতম গ্রীষ্মের একটি ছিল, গড় তাপমাত্রা প্রায় ৪০° এর কাছাকাছি ছিল। আবহাওয়া খুবই রুক্ষ ও শুষ্ক ছিল, মানুষ সর্বক্ষণ ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে ছিল। এমন সময় সাহিরের ভার্সিটির ছুটি পড়ল। এই সুযোগে সে আত্মীয় স্বজনের বাড়ি ঘুরে আসবে ঠিক করল। প্রথমেই সে ভার্সিটির কাছাকাছি মফস্বলে তার ফুফুর বাড়িতে যাবার সিদ্ধান্ত নিল। সাহিরের ফুফা-ফুফু বেশ ধনশালী। ৪ তলা বাড়ির একদম উপরের তলায় ফুফা-ফুফু থাকেন বাকি তিনতলা ভাড়া দেওয়া। সাহিরের ফুফা একমাস পর পর ভারতে যান তার ব্যবসা দেখভাল করতে। ফুফুর একটাই মেয়ে সে সাহিরের এক চাচার বাড়িতে থেকে পড়াশুনা করে। সাহিরের ফুফুর বয়স ৩৬ বছর; তার মাথায় এখন অবধি পুরু ও ঝলমলে লম্বা কালো চুল শোভা পায়। গৃহিণী হবার সুবাদে তিনি তার চুলের ভালো যত্ন নিতে পেরেছিলেন ফলে তা তার কোমর পর্যন্ত বাড়তে পেরেছে। আশৈশব তার দীর্ঘ চুল ছিল, তিনি প্রায় হাঁটু পর্যন্ত চুল বাড়িয়েছিলেন কিন্তু কয়েকবছর অন্তর তা পিঠের মাঝ পর্যন্ত কাটিয়ে নেন। তারপর আবার বাড়তে দেন এবং শেষ পর্যন্ত তা এখন মেরুদণ্ডের শেষাংশ ছাড়িয়েছে।

ফুফু বিভিন্ন ক্লিপ, ব্যান্ড ও ফিতা ব্যবহার করে চুলগুলোকে খোঁপা বানিয়ে বিভিন্ন স্টাইল করে চুল বাঁধতেন। তিনি চুল হারানোর মুডে ছিলেন না। কিন্তু ফুফুদের ঘরের এয়ার কন্ডিশনারটি বিকল হলে পরিস্থিতি খারাপ হয়। এটা ছিল চরম অসহনীয়। কাস্টমার কেয়ার এটি মেরামতের জন্য এক সপ্তাহ চেয়েছিল। ব্যাপারটা খুব বাজে হলো। আর নেওয়া যাচ্ছিল না। এরই মধ্যে তাপমাত্রা গত কুড়ি বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে ফেলল। দিকে দিকে বাচ্চাদের মাথা কামিয়ে ফেলার ধুম পড়ল; মেয়েগুলোও গরমে নিজেদের ঝক্কি কমাতে চুলের কিছু অংশ কাটাচ্ছিল। গরমে এসি ছাড়া বাড়িতে টেকা দায় তাই সাহির দিনের বেশিরভাগ সময় বন্ধুর বাড়িতে কাটানো শুরু করে। সাহিরের ফুফা এখনও দেশে আসেননি। ফুফু শুধু একা ঘরে থাকেন। এখন তিনি চুল নিয়ে সংগ্রাম করছেন। একদিন সাহির তাকে জিজ্ঞাসা করল "ফুপি, এমন গরমে এত দীর্ঘ চুল কি সমস্যা নয়?" তিনি বেশ স্বতঃস্ফূর্তভাবে জবাব দিলেন, ‘হ্যাঁ, তবে আমি মানিয়ে নিচ্ছি’। সাহির বলে, ‘এখন কাঠফাটা রোদ পড়ছে, কেন তুমি তোমার চুল কাটাও না?' যখনই ফুপি ‘চুল কাটা’ শব্দটি শুনেন তখনই তিনি নার্ভাস হয়ে যান। তিনি মিনমিন করে বললেন, 'আমি কিছুদিন পরেই কাটাবার পরিকল্পনা করছি’ সেই একই উত্তর সাহির যখন সেই ছোটবেলা প্রথম তাকে চুল কাটার জন্য বলে ঠিক তখন থেকেই শুনে আসছে। তবে ফুফু কখনো চুল একেবারে কাটায় না। সাহির জোর দিয়ে বলল, ‘‘ফুপি, তোমার দেরি না করে আজই চুল কাটা উচিত" ফুপি এবার এমন উত্তর দিলেন যা শুনবে বলে সে ভাবতে পারেনি। “হ্যাঁ আমি এখন এটা থেকে মুক্তি পেতে চাই, এটা আমার সহ্যসীমার বাইরে।" সাহির মনে মনে বলল, যাক ফুপি শেষতক বুঝতে পেরেছে যে এই গ্রীষ্মে তার লম্বা চুল আসলেই একটি সমস্যা। ফুপি বলে যান, 'তবে এই কদিনে পার্লারগুলোতে যা উপচে পড়া ভিড়, আর এলাকায় পার্লার মাত্র ৪টি এর মধ্যে ৩টিই ছোট ছোট। যাতে এমনিতেই সিরিয়াল পড়ে থাকে।

সাহির পরামর্শ দিলো, আচ্ছা নাপিতের দোকানে গেলে কেমন হয়? তিনি এখন নার্ভাস হয়ে উঠলেন। বললেন: ‘‘নাপিতের দোকান! না না ছেড়ে দাও" সাহির গোঁ ধরে বলল, তুমি যদি আজ নাপিতের কাছে না চলো তাহলে আমিই তোমার চুল এলোপাতাড়িভাবে কেটে দেব; তুমি নিজেই স্বীকার করলে যে তোমার চুল সামলাতে এখন মুশকিল হচ্ছে। তিনি এক মিনিট চুপ করে রইলেন এবং বললেন: ঠিক আছে চল তবে। সাহিরের পরামর্শে তিনি তার মেছকি খুলে সালোয়ার-কামিজ পরে তৈরি হয়ে নিলেন। ১৫ মিনিট পরে তিনি ফিরে এলেন, মাথার চুলের বেণীটি এখনো অক্ষত। সাহির আর তার ফুপি বেরিয়ে পড়লেন। যেতে যেতে তারা দেখলেন মহল্লার ২টি পার্লারের সামনেই কিশোরী,যুবতী এবং বাচ্চাদের হাত ধরে দাঁড়ানো মহিলাদের ভিড়। তারপর তারা একটি চুল কাটার দোকানে হাজির হলেন কিন্তু তার সামনে রাখা টুলেও ২টি ছোট ছেলে ও একটি লোক তার শিশুকন্যাকে কোলে নিয়ে বসেছিলেন। ভেতরে চারটি চেয়ারে ২ জন যুবক ও বাকি দুটির একটিতে একজন মাঝবয়সী লোক এবং অপরটিতে একটি ছোট মেয়ের চুল কামানো হচ্ছে। ফুপি বললেন, “এটিতে খুব ভিড় মতো, আমার চুল কাটার দরকার নেই।'’ সাহির তাকে বলল যে সামনে চলো ওখানে খালি থাকবে নিশ্চিত। এরপর তারা খালি বাজারের মাঝ দিয়ে হেঁটে বাজারের অপর প্রান্ত দিয়ে বেরিয়ে আসে। তারপর বাঁয়ে মোড় নিয়ে অন্য নাপিতের দোকানে পৌঁছে। 


এটি একটি পুরনো নাপিতের দোকান ছিল, তবে ভিড় বেশ কম ছিল। দুটি চেয়ার ছিল, দুটিই দখলে ছিল। একটায় মুরুব্বীগোছের মাথায় টাক পড়া এক ব্যক্তির মাথার পিছনের চুল ছাঁটাচ্ছিলেন অন্যটিতে একটা বাচ্চা মাথা কামাচ্ছিল। সাহির তার ফুপিকে দোকানের সামনে রাখা ওয়েটিং বেঞ্চে বসতে বলে। এবার সে প্রথম নাপিতকে জিজ্ঞাসা করল, "আপনার শেষ করতে কত সময় লাগবে?" তিনি জবাব দিলেন, পরের সিরিয়াল আপনারই। সাহির তাকে বলে, আমার ফুপি চুল কাটাবেন, আমি না। তিনি মৃদু হাসলেন এবং বললেন, পার্লারের সিরিয়াল ভর্তি! সাহির হ্যাঁ-সূচক মাথা নাড়ল। মুরুব্বী উঠবার সাথে সাথে ফুপিকে খালি চেয়ারে বসানো হল এবং গলার নিচ থেকে তাকে একটি কিছুটা ময়লা কণা কণা চুল ভর্তি কাপড় দিয়ে ঢেকে ফেলা হল। তার বেণী কাপড়ের তলা থেকে টেনে বের করা হল এবং চেয়ারের পিছনে ফেলে দেওয়া হল। তার মোটা বিনুনি এখন চেয়ারের পিছনে ঝুলছে। নাপিত সাহিরকে জিজ্ঞাসা করলেন, কি করব? ও নাপিতকে বলল, ছোট করুন। তারপর ফুপির দিকে তাকাতে ফুপি তাড়াতাড়ি বললেন। আমার ববকাট চাই। নাপিত তাকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলেন, "লং বব বা শর্ট?" সাহির বাধা দিয়ে বলল “ফুপি এই গরমে চুল একদম ছোট করতে হবে। না হলে কিন্তু চুল কাটার পয়সা মাটি হবে। আংকেল, একদম ছেলেদের মত করে কেটে দেন। ফুপি প্রথমে সংকোচ বোধ করছিল কিন্তু কিছুক্ষণ ভেবে মাথা নেড়ে সায় দিল।

নাপিত চেয়ারের পাশের একটি ড্রয়ার থেকে বড় একটা কাঁচি নিয়েছিল। এটিকে কাঁধের কাছাকাছি একটু নিচে ধরলেন এবং বাম হাতে বিনুনিটি টানটান করে ধরে কাটলেন। ছিক ছিক শব্দে বেণীটি কাটা পড়ল। ফুপি তার সাধের সবুজ ফিতা দিয়ে বাঁধা বেণীটি কাটা পড়ার সেই লোমহর্ষক দৃশ্যটি দেখবার চেষ্টা করছিল কিন্তু নিজের চেহারার জন্যই দেখতে পেল না। সাহির কিন্তু খুব ভাল করেই দেখতে পেয়েছে। প্রতিটি চিরুনির আঁচড় ও প্রতিটি কাঁচির সজোরে ছিক ছিক শব্দে চুলের বিচ্ছিন্ন হওয়া। বিনুনি ততক্ষণে নাপিতের হাতে ছিল এবং সে তা ফুপির সামনে আয়নার নিচে রাখল। তারপরে তিনি কাটা অংশে একটি হাতলওয়ালা মোটা দাঁতের চিরুনি ঢুকিয়ে নিচ বরাবর চালালেন তার কাটা চুলগুলি খুলতে। তারপরে তিনি চুল কাটার জন্য ব্যবহৃত চিরুনি দিয়ে সমস্ত চুল পিছন দিকে আঁচড়ান। নাপিত তারপরে চুলগুলি চার ভাগে বিভক্ত করে তার মুখ সহ চারদিকে ছড়িয়ে দেয়। তারপরে তিনি একটি ক্লিপার বের করে গার্ডটা সামান্য উঠিয়ে মাথা নিচু করে পিছনে ঢুকিয়ে দেন চুলের খণ্ড মেঝেতে পড়তে লাগল। তারপরে তিনি একটি কাঁচি নিয়ে একটি সীমা চিহ্নিত করলেন। 

ফুপির চুলগুলি তারপর স্প্রেয়ার দিয়ে ভেজানো হলো। তারপরে তিনি চুলগুলি তার মাথার সামনের দিকে আঁচড়ে দিয়ে বাম দিকে পাট করে সামনে রাখলেন। তারপরে তিনি চুলের ডান অংশটি ডান পাশে আঁচড়ালেন ও তার কানের উপরিভাগ বরাবর দৈর্ঘ্যে কাঁচি দিয়ে কাটতে থাকেন। তারপরে তিনি তার মাথাটি বামে হেলিয়ে কাঁচি দিয়ে ডান দিকের লম্বা চুল যেগুলো বেণীতে বাঁধা না পড়ায় কাটা যায়নি সেগুলো ছোট করে কাটলেন। ফুপির গলায় বাঁধা কাপড়টি এখন ভেজা চুলের দলায় ঢেকে গেল। বাঁদিকটা বাদে ফুপির মাথার সমস্ত চুল এখন ছোট। তারপরে তিনি ফুপির মাথাটি বিপরীত দিকে হেলিয়ে দিয়ে চুল কাটা শুরু করলেন। তিনি খুব দ্রুত কাটছিলেন, কাঁচির ছিক ছিক আওয়াজ হচ্ছিল এবং চিরুনি দিয়ে কাটা চুল সরাচ্ছিলেন এবং পুনরায় বাকি চুল কাটছিলেন। ফুপির কোল এখন চুলে পরিপূর্ণ হল। তিনি দুপাশে এক লেভেল করতে ডানদিকে আরও খানিকটা ছেঁটে দিলেন। 

নাপিত তার কানের সামনে, পিছনে এবং ঘাড় ভিজিয়ে দেয়। তারপরে ক্ষুর হাতে নিয়ে ব্লেড বদলে সাহিরকে জিজ্ঞাসা করল, '‘আবছা পাতলা চুলগুলি কামিয়ে দিচ্ছি'’ সাহির মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলে। নাপিত তারপর দুই কানের সামনে কামালো ও কানের পিছনে রাউন্ড শেপে কামালেন। এরপর ঘাড়ের যেখানে হালকা চুলের রেখা দেখা যায় সেখানে ক্ষুর বসিয়ে পুরো ঘাড় কামিয়ে দিল। নাপিত তারপর আয়নার সামনে ক্ষুরটি রেখে দেয়। অতঃপর নাপিত একটি স্পঞ্জ নিয়ে তার ঘাড়ে ও কানের কাছে কিছু পাউডার লাগালেন। তারপরে তিনি সাবধানে গলায় বাঁধা কাপড়টি খুললেন এবং স্পঞ্জ দিয়ে তার মুখে লেগে থাকা চুল পরিষ্কার করলেন। অতঃপর চুলগুলি চিরুনি দিয়ে ভালোমত আঁচড়ান এবং চেয়ারটি ঘুরিয়ে দেন যাতে সাহিরের ফুপি উঠতে পারেন। ফুপি উঠে তার ঘাড়ে হাত দিয়ে পেছনের খোঁচা খোঁচা চুল অনুভব করতে লাগল। সাহির নাপিতকে টাকা দিয়ে তার সাথে বাড়িতে চলল। বাসায় এসে ফুপি গোসল সেরে শাড়ি পরল। শাড়ির সাথে বয়কাটে ফুপিকে খুব মিষ্টি লাগছিল। পরে ফুপি সাহিরকে কত টাকা লেগেছিল তা জানতে জিজ্ঞাসা করলেন, "আচ্ছা আমার চুল কাটাতে কত লেগেছিল?" সাহির জবাব দিল, "বেশি না মাত্র ৳৩০?" ফুপি হেসে বললেন, "এত সস্তা! তারপরে সাহিরকে ধন্যবাদ দিয়ে বললেন: তোমার কথা মত চুল কাটিয়ে বেশ হয়েছে। এখন বেশ ফুরফুরে আর চনমনে লাগছে। সকালবেলার থেকে গরম কম লাগছে। 



সেনাবাহিনীতে সীমা

ক্যাপ্টেন সীমা কাপুর তার ইউনিফর্ম চেক করলেন, তার চুল তারপর কর্নেল আর শর্মার ঘরে প্রবেশ করল, তাকে স্যালুট করে বলল, “ক্যাপ্টেন সীমা কাপুর রিপোর্টিং, স্যার” তিনি তার স্যালুট স্বীকার করে সরাসরি ইস্যুতে এসেছিলেন, “ক্যাপ্টেন আমাকে জানানো হয়েছিল যে আপনি এখনও একজন নতুন স্বেচ্ছাসেবক খুঁজে পান নাই, আমাদের স্বেচ্ছাসেবক মিস এস মিত্র ছুটিতে আছেন।” তিনি বললেন, “হ্যাঁ স্যার, খোঁজ চলছে স্যার, আমি খুব দ্রুত নতুন কাউকে খুঁজে পাবো। মহিলা স্বেচ্ছাসেবক খুঁজে পাওয়া একটু কঠিন”

তিনি তাঁর চেয়ারে বসে বললেন, “দেখুন সেনাবাহিনীর উচ্চপদস্থ অফিসাররা পরশু দেখতে আসছেন, আমি আগামীকাল একজন নতুন স্বেচ্ছাসেবক চাই” তিনি এবার একটু নার্ভাস হয়ে বললেন, “কিন্তু স্যার! , এটি একটি গোপন প্রকল্প, আমরা প্রকাশ্যে এটির বিজ্ঞাপন দিতে পারি না" তিনি বলেন, "হ্যাঁ আমি জানি, শুধুমাত্র সেনাবাহিনীর ব্যক্তি এবং তাদের পরিবারের সদস্যদের অনুমতি দেওয়া হয়। দেখুন ক্যাপ্টেন, আমাদের বিজ্ঞানীরা এখানে দুর্দান্ত কাজ করছেন, তাদের উপর আমার প্রচুর আস্থা আছে, আমি চাই না আমাদের ভুলের কারণে প্রকল্পটি বন্ধ হয়ে যাক” সে কিছু বলল না। তিনি চালিয়ে গেলেন, “ক্যাপ্টেন, আমি আপনাকে দায়িত্বে নিযুক্ত করেছি, কারণ আমি জানি আপনি এটি করতে পারেন। সে তার মুখের দিকে তাকাল। তিনি উত্তর দিলেন, "আমি আমার যথাসাধ্য চেষ্টা করব স্যার" তিনি বললেন, "আমিও আপনার কাছ থেকে তেমনই আশা করি, আগামীকাল ১৯০০টায় একজন স্বেচ্ছাসেবকের সাথে আমাকে রিপোর্ট করুন। আপনি আসুন।

সে ওনাকে অভিবাদন জানাল এবং তারপর অফিস থেকে বেরিয়ে গেল। ক্যাপ্টেন সীমা তার কমান্ডিং অফিসার কর্নেল শর্মাকে কখনই পছন্দ করতেন না। সে জানত যে, সে প্রকল্পের জন্য সমস্ত কাজ করবে, কিন্তু কর্নেল শর্মা তখন কৃতিত্ব নেবেন, কারণ সে প্রকল্পের সেকেন্ড ইন কমান্ড, প্রথমে কর্নেল শর্মা নিজেই। সীমা কখনও সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়নি, সেনাবাহিনীর উচ্চাকাঙ্ক্ষার একটি মূর্খ বেবিসিটার হতে। সে সৈন্যদের যুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিল, কিন্তু সে একটি সেনা ঘাঁটিতে আটকে আছে, যা আর্মি সিক্রেট ল্যাবরেটরিগুলিকে আড়াল করে, একটি ভয়ানক কমান্ডিং অফিসারের সাথে। প্রকল্পটি, শুধুমাত্র মহিলাদের জন্য একটি অ‍্যাডভান্সড হেলিকপ্টার হেলমেট, যেটায় তাকে ইনচার্জ বলা হয়৷ এটি একটি ভাল প্রকল্প ছিল, একমাত্র সমস্যা, এটির জন্য মহিলা স্বেচ্ছাসেবক প্রয়োজন। সে কর্নেল শর্মাকে চিৎকার করে বলতে চেয়েছিলেন, "আপনি ওর ছুটি অনুমোদন করেছেন, আমি আপনাকে এই মাসের জন্য ওর ছুটি অনুমোদন না করতে বলেছি" কিন্তু ও জানত, ও তার সিনিয়রকে চ্যালেঞ্জ করতে পারবে না।

সে তার ব্যারাকে, মহিলা ব্যারাকে গিয়েছিল, তার পোশাক ইউনিফর্ম থেকে টপ এবং জিন্সে পরিবর্তন করেছিল। এই ব্যারাকে প্রায় ১০ জন মহিলা রয়েছে, সে তাদের সবাইকে চিনত এবং জানত যে কেউ স্বেচ্ছাসেবক হতে স্বীকার করবে না। একজন স্বেচ্ছাসেবক হিসাবে কাজ করা কঠিন যখন এটি একটি গোপন প্রকল্প, আপনি যদি আহত হন তবে আপনার বেশি ক্ষতিপূরণ থাকবে না এবং সরকার শুধুমাত্র অবদানকে স্বীকৃতি দেবে যদি এটি প্রকাশ্যে প্রকাশ করা হয়। কিন্তু স্বেচ্ছাসেবকদের সুন্দরভাবে বেতন দেওয়া হয়। সে আবাসিক এলাকায় অনুসন্ধান করার কথা ভেবেছিল, যেখানে বিবাহিত সৈন্যরা পরিবারের সাথে থাকে। সে দরজায় দরজায় চেষ্টা করেছিল, কিন্তু আফসোস সে কাউকে খুঁজে পায়নি।

দিন শেষ হল, সে তার ব্যারাকে ফিরে গেল, এবং স্নান করতে গেল। তিনি তার চুল খুলেছিলেন, যা সারাদিন খোঁপায় রাখা হয়, যদিও উর্দি না পরলে তাকে যেকোনো স্টাইলে রাখার অনুমতি দেওয়া হয়, কিন্তু সে খোঁপা পছন্দ করে। তার চুল, যা তার পিঠের মাঝখানে পৌঁছেছে, বেশ স্বাস্থ্যবান। সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার আগে তার কোমর পর্যন্ত চুল ছিল। সে তার চুল রাখতে পেরেছিল, যেখানে বেশিরভাগই তাদের চুল কেটে ফেলে, যেমন প্রশিক্ষণের সময়। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত তার প্রথম নিয়োজন ছিল একটি মরুভূমিতে, মানুষের বসতি থেকে দূরে, এবং প্রথম মাসেই সে তার নিজের চুল কাঁধ সমান করে কেটে ফেলেছিল। তারপর চাকরি থেকে ছুটির সময়, সে তার চুল একটি ছেলেসুলভ কাট দেয়। এটা আগের ঘটনা ছিল; তার পরবর্তী নিয়োজন থেকে সে আবার এটি বৃদ্ধি করতে শুরু করে।

কাঁধের লম্বা চুল নিয়ে সে প্রায় এক বছর আগে এই ঘাঁটিতে এসেছিল, যা এখন তার স্তন অতিক্রম করেছে। তার একমাত্র অবসরযাপন তার চুলের যত্ন নেওয়া, বিনুনি করা, আঁচড়ানো। সে এটি পছন্দ করে এবং এটি তাকে স্বস্তি দেয়। সে এটি শ্যাম্পু করে, এটি ধুয়ে ফেলতে পছন্দ করে। সে বাথরুম থেকে বেরিয়ে আসে, টপ এবং জিন্স পরিবর্তন করে ডিনারের জন্য মেসে যায়। এবং তারপর ঘুমাতে গেল। পরের দিন, কোন স্বেচ্ছাসেবক খুঁজে না পেয়ে সে তার সর্বোত্তমভাবে অনুসন্ধান করেছিলেন, একটি মেয়ে তাতে রাজি হয়েছিল, কিন্তু তাকে অপ্রাপ্তবয়স্ক পাওয়া গিয়েছিল। সে বিরক্ত ছিল, কারণ ব্যর্থতা এমন কিছু নয় যা সে সেনাবাহিনীতে শিখেছে। শার্প সন্ধ্যা ৭:০০টা এ সে তার ব্যর্থতার কথা জানাতে কর্নেল শর্মার অফিসে যায়। কর্নেল শর্মা বললেন, "তাহলে আপনাকে স্বেচ্ছাসেবক হতে হবে" সে জবাব দিল, "কিন্তু স্যার, আমি হতে পারব না, আমি চাই না" কর্নেল কঠোরভাবে উত্তর দিলেন, "আমি আপনাকে এটি নিজে করার সুযোগ দিচ্ছি। ,আমি চাই তুমি এটা মেনে নাও। এটা একটা আদেশ বলে আমি আপনার উপর চাপিয়ে দিতে চাই না”। কর্নেলের সাথে কথার যুদ্ধে ক্যাপ্টেন সীমা কখনোই জিততে পারবে না।

তাকে এমন পরিস্থিতিতে বাধ্য করা হয়েছিল যেখানে তাকে হ্যাঁ বলতে হবে। নেতিবাচক উত্তরের এখানে অস্তিত্ব নেই। সে এটা মেনে নিয়েছে। কর্নেল শর্মা খুশি হয়ে বললেন, "ভাল, আজ রাতে ২১০০টায় আপনার ডক্টর এন কে ঝা এর সাথে দেখা করা উচিত" সে মাথা নেড়ে হাঁ বলল। সীমা তার "dismissed" বলার জন্য অপেক্ষা করছিল, কিন্তু তিনি তা বললেন না, সীমা তার অফিসে বসে থাকতে থাকতে কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। সে তার চেয়ারটাকে ধাক্কা দিয়ে বলল, "স্যার, আমি কি যেতে পারি?" তিনি তার দিকে তাকিয়ে বললেন, “দাঁড়াও, তাপস আসছে, ওহ! এই লোক, আমি তাকে ১৯২০ টায় আসতে বলেছিলাম, সে খুব ঢিমে তেতালা, এখন ১৯২৫টায়” সীমা জিজ্ঞেস করল, “স্যার তাপস কে?” তিনি উত্তর দিলেন, "ওহ! তুমি তাকে চেনো না, আমি আশা করি না তুমি চিনবে, সে এখানে বেসের নাপিত” সীমা এবার অধৈর্য হয়ে উঠছিল, “ওকে ডেকেছেন কেন?” 

তিনি জওয়াব দিলেন, “আপনার মাথা কামানোর জন্য ক্যাপ্টেন” সীমা এবার ভয়ের সাথে সাথে অবাক হয়ে বললো, “আমার মাথা কামিয়ে দিতে আসছে?” কর্নেল উত্তর দিলেন, "হ্যাঁ, ডক্টর ঝা আবশ্যিকতায় বলেছেন, স্বেচ্ছাসেবকের মাথা ন্যাড়া করতে হবে এবং চুল বিহীন করতে হবে, আপনি ওটা ঠিকই জানেন?" কর্নেল বলতেই সীমা এখন কাঁপছিল, "মিস মিত্রের কথা মনে আছে, সে টাক ছিল জানেন?" সীমা এবার রাগান্বিত হয়ে উত্তর দিল, “কিন্তু চুল পড়ার সমস্যার জন্য সে মাথা কামিয়েছে” কর্নেল পাল্টা জবাব দিলেন, “না এবং হ্যাঁ, তার চুল পড়ার সমস্যা ছিল, কিন্তু দুই বছর আগে যখন সে যোগ দিয়েছিল তখন সে প্রজেক্টের জন্য কামিয়েছিল।” সীমা এখন বাকরুদ্ধ ছিল, সে তার খোঁপা স্পর্শ করল, যেটি তার বেরেটের নীচে জাল দিয়ে সুরক্ষিত ছিল।

দরজায় একজন লোক এল, একজন বেসামরিক লোক। সে তৎক্ষণাৎ বুঝতে পারল ইনি তাপস। কর্নেল তাকে ভিতরে আসতে বললেন। তিনি এসে কর্নেলকে সালাম করলেন এবং তারপর সীমা। তারপর তাপস একটা ওয়েটিং চেয়ার ঘুরিয়ে টেবিল থেকে সরিয়ে দিল। তাপস তখন সীমাকে আসতে ইঙ্গিত করে, তাকে বসতে আমন্ত্রণ জানায়। সীমা অনিচ্ছাসত্ত্বেও চেয়ারে বসল, কেবল ইউনিফর্মে তার বেরেট সরিয়ে। তাপস তার শার্ট খুলে ফেলতে ইচ্ছুক ছিল কিন্তু বলতে ভয় পাচ্ছিল। কর্নেল শর্মা তার ভয় বুঝতে পেরেছিলেন তাই তিনি বললেন, “ক্যাপ্টেন, আপনার শার্টটি নিয়ে নেওয়া ভাল, নইলে এটি নোংরা হয়ে যেতে পারে” সীমা বরং বিরক্ত মুখে তাকাল। কর্নেল নিজেকে শুধরে নিলেন, "অথবা আপনি নাও করতে পারেন, যেমনটা আপনার ভালো লাগে ক্যাপ্টেন" সীমা রেগে গেল, কিন্তু তারপর সে উঠে দাঁড়ালো, তার শার্ট খুলে ফেলল এবং প্যান্ট এবং নিচে তার পরা ট্যাঙ্ক টপ নিয়ে বসল। তাপস তার চারপাশে একটা বড় কেপ পরিয়ে দিল।

তাপস তখন তার খোঁপা থেকে জাল, এবং তার চুল থেকে ক্লিপ সরিয়ে, তা পড়তে দেয়। সীমা ইতিমধ্যে মুখ নিচু করে ফেলেছে। তাপস তখন চিরুনিটা নিয়ে চুল আঁচড়ালো। তার চুল চেয়ারের হাতল পর্যন্ত পৌঁছেছে। তারপর তাপস তার চুলগুলো একটা পনিতে জড়ো করল, একটা খুব মোটা পোনি এবং পোনির মধ্যে একটি কাঁচি ঢোকান এবং ছিক ছিক…… ছিক ছিক। পোনিটা বেশ মোটা ছিল, সে আবার তার হোল্ড সামঞ্জস্য করলো এবং তারপর ছ্চ্চ্……চ্চ্চ্ছছচ.ছছছচ. সীমা মুখ তুলল, টের পেল, মাথার ভার কমে গেছে। তাপস তার কাটা পনি অফিসের মেঝেতে পড়তে দেয়। তাপস তখন একটা বড় ক্লিপার বের করে আনল, সেটাকে প্লাগ করে সামনের দিকে ঢুকিয়ে দিল, ওর মাথাটা সামনের দিকে ঠেলে এগিয়ে দিল। ওর কোলে ও মেঝেতে ও কেপে কালো চুল ঝরছে, সে সামনে ক্লিপার চালাতে থাকল। সীমা তার চুল মাঝখানে সিঁথি করত, তার সিঁথি বড় থেকে বড় হতে থাকে। তারপর সে মাথার পাশে সরে গেল, ক্রমাগত ক্লিপ করতে থাকল, অবশেষে সে পিছনের দিকে চলে গেল। পেছনে ক্লিপ করার পর সে থেমে গেল।

সীমা মাথাটা নুইয়ে রাখল, সে জানত এটা শেষ হয়নি, সে হঠাৎ মাথার ওপরে ভেজা পদার্থ অনুভব করল এবং তারপরে তার মাথায় ভেজা পদার্থ ছড়িয়ে পড়ার অনুভূতি হল। সে অনুভব করলো তার পুরো মাথা এটা দিয়ে ঢেকে গেছে। সে তখন শব্দ শুনতে পেল যা মনে হয় রেজারে ব্লেড ঢোকানোর শব্দ। এবং তারপরে সে অনুভব করল, তার মাথার পিছনে হালকা জ্বালার সংবেদন। তাপস তার মাথায় ক্ষুর দিয়ে চাঁছছিল। সে অনুভুতি পেছন থেকে, সামনের দিকে এবং তারপর পাশ থেকে চলে যাচ্ছে। এবং তারপর এটি বন্ধ হয়ে গেল। তখন সে অনুভব করল তার মাথাটা একটা তোয়ালে দিয়ে ঘষা হচ্ছে। সে এটা পছন্দ করেনি। তারপর তোয়ালে দিয়ে তার মুখও মুছে দেওয়া হয়। তারপর কেপটি সরানো হয়েছিল এবং সে উঠেছিল। 

সে তার মাথা ছুঁয়ে শার্টটি নিয়ে বাথরুমে গেল। সে জানত তার এখন অনুমতি চাওয়ার দরকার নেই। সে আয়নায় তার মুখ দেখল, তারপর, তারপর সে কেঁদে উঠল, সে ফোঁপাল। সে কখনই এত মর্মাহত বোধ করেনি। সে তার মাথা স্পর্শ করেছে, কিন্তু এটি মসৃণ ছিল, ঘন চুলে ঢাকা মাথার অনুভূতি ছিল না। সে ৫ মিনিটের জন্য ফুঁপিয়ে কাঁদল তারপর সে নিজেকে শান্ত করল এবং তার বেরেটের চিহ্নটিতে মনোনিবেশ করল। সে নিজেকে বলেছিল, "সে সেনাবাহিনীতে, কোন সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় নয়। যা করা হয়েছে দেশের জন্য” সে বাথরুম থেকে বেরিয়ে এল। সে দেখল যে তাপস এলাকা পরিষ্কার করছে, তার কাটা অলকদাম তুলে নিচ্ছে। এরপর সে কর্নেলের সাথে দেখা করেন এবং তার অফিস থেকে বেরিয়ে যায়।

১০ বছর পর

সীমাকে মেজর পদে উন্নীত করা হয়েছে; সে ৩ বছর ধরে সেই প্রকল্পের সাথে যুক্ত ছিল, তাই সে ৩ বছর ধরে তার মাথা ন্যাড়া রেখেছিল। এর ৭ বছর পরে, সে এখনও এটি বাড়ায়নি, সে এটি পিক্সিতে রেখেছিল।

এটি বাঁধো নতুবা এটি খোয়াও

আমি জানি এটা এখন করতে হবে; আমাদের এইবার এটা করতেই হবে। দোকানটা এখন বন্ধ করার কথা ছিল; শেষ খদ্দেরদের সার্ভ করছিল রানী। আমি রাধাকে ইঙ্গিত দিয়েছিলাম প্রস্তুত হতে, শেষ গ্রাহকদের ৪০-এর দশকের একজন পুরুষ এবং তার স্ত্রী সম্ভবত শাড়ির মধ্যে দিয়ে ব্রাউজ করছিলেন। ভদ্রমহিলার চোখ ছিল শাড়ির দিকে, কিন্তু পুরুষের চোখ রানীর দিকে স্থির ছিল, আসলে রানী নয়, তার ঝুলন্ত পনিটেল, যা এখন তার কোমর পর্যন্ত পৌঁছেছে। এটি ছিল তার দশম সতর্কবার্তা। কিছু একটা করতে হবে। 

রানী আট মাস আগে ‘দ্য স্যামস শপ’-এ যোগ দেয়। তার আগে আমি এখানে একমাত্র কর্মী ছিলাম, আমি তাকে আমার সহকারী এবং রাধাকে দারোয়ান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছিলাম। দুজনেই গ্রামের পরিবেশ থেকে এসেছেন, শহরের জীবনের সাথে সামান্যই এক্সপোজার। আমার দোকানে সহজ নিয়ম ছিল, আপনি গ্রাহককে খুশি রাখবেন, আপনাকে ড্রেস কোড বজায় রাখতে হবে এবং আপনাকে সময়নিষ্ঠ হতে হবে। উভয়ই সেই এক ড্রেস কোড ছাড়া নিয়মগুলি ভালভাবে অনুসরণ করেছিল। তাদের বলা হয়েছিল তাদের চুল খোঁপায় রাখতে বা ছোট করে কাটতে। ২০ বছর বয়সী রাধা দ্রুত শিখেছিল, কিন্তু ২১ বছর বয়সী রানী গণ্ডগোল করেছিল। অল্প বয়সী তাদের আমি প্রায়ই ক্ষমা করি। তারা আসলে আমার মেয়ের থেকে একটু বড়। রাধা আমার পরামর্শে তার দৈর্ঘ্য কেটে ফেলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে; রানীও চুল কাটতে রাজি হয়ে যায়। কিন্তু রানী বলে, দুই মাসের মধ্যে বিয়ে করতে যাচ্ছে, তাই এখনই কাটতে পারছে না। আমি তার জন্য নিয়ম শিথিল করলাম। তার সমস্যা হল, সে খোঁপা পছন্দ করে না, তাই পিক আওয়ার ছাড়া সে তার চুল পনিতে রাখে। 

দুই মাস কেটে গেল, সে বিয়ে এবং হানিমুন ইত্যাদির জন্য এক মাসের ছুটি নিয়েছিল। যখন সে গেল তখন সে বব কাটে ফিরে আসার প্রতিশ্রুতি দিল। সে ফিরে এল, মাথায় কুমকুম এবং অপ্রত্যাশা মতো লম্বা চুল। সে সপ্তাহের পর সপ্তাহ বলতে থাকেন যে সে এটি কাটতে চলেছে, এটি কাটাবে, কিন্তু কিছুই হয়নি। পুরুষ গ্রাহকের সংখ্যা বাড়তে শুরু করলেও দম্পতির সংখ্যা কমতে থাকে। এবং দম্পতিরা আমাদের লক্ষ্য। কারণ মহিলারা (স্ত্রী, বোন ইত্যাদি) সবচেয়ে দামী নির্বাচন করে, কিন্তু পুরুষ (স্বামী, ভাই) মূল্য দেয়। সুতরাং যখন পুরুষের মন বিক্ষিপ্ত হয়, এটি এমন কিছু যা নারী অপছন্দ করে। 

এক মাস আগে আমি তাকে তার চুল সম্পর্কে সতর্কতা দিতে শুরু করি, এমনকি মজুরি কমানোর সতর্কতাও দিয়েছিলাম। সে উন্নতি করেছে কিন্তু সে অভ্যাসের দাসী। আজ সকালে আমি তাকে সাবধান করে দিয়েছি, আমি নিজেই তোমার চুল ছিঁড়ে ফেলব যদি আমি তাদের খোলা দেখি। সে সারাদিন একটা খোঁপা রক্ষণাবেক্ষণ করত এমনকি বিকেলের সময় যখন কর্মব‍্যস্ত থাকে। তখন পৌনে ৯টা বেজে, দোকান বন্ধ হতে পনের মিনিট। ও তার ঝুঁটি খুলল। ঠিক তখনই দম্পতি প্রবেশ করল। দম্পতি কয়েক মিনিটের জন্য দেখেটেখে তারপর তারা কোন কিছু না কিনে চলে গেল। 

তখন রাত ৯টা। পরিকল্পনা অনুসারে, রানীকে লাইট বন্ধ করার জন্য উপরের তলায় পাঠানো হয়েছিল, আমরা, আমি এবং রাধা তাকে অতর্কিত হামলা করার জন্য নিচতলায় অপেক্ষা করছিলাম। ও আমাদের নাম চিৎকার করে হলের মধ্যে আমাদের খুঁজতে ফিরে আসে। ও কেন্দ্রের কাছে এসেছিল যেখানে আমরা একটি চেয়ার রেখেছিলাম। এরপর আমরা হামলা চালাই। আমি ওকে চেয়ারে বসতে জোর করে হাত দিয়ে চেপে ধরলাম, আর রাধা কোমর দিয়ে চেয়ারের সাথে বেঁধে দিলো। আমরা তখন তার হাত-পা চেয়ারে বেঁধে রাখি। আমি রাধাকে বললাম রবিকে ডাকতে। 

রানী জানত কি হচ্ছে; সে আমাদের দিকে চিৎকার করেছিল, সে আমাকে সতর্ক করেছিল সে পুলিশে রিপোর্ট করবে। আমি জানতাম সে কখনই তা করবে না। কারণ, রানী আমাকে সম্মান করে। আমিই তাকে চাকরি দিয়েছিলাম, যে তাকে শহরের জীবন দিয়েছিল। রবি তার কিট নিয়ে দশ মিনিটের মধ্যে পৌঁছে গেল। রাধা তার দুপাট্টা খুলে ফেলল। 

"মাথা কামানো, আজকে আমাদের এতটুকুই দরকার রবি"। রবি কেপটি বের করে তার গায়ে লাগানোর চেষ্টা করেছিল, কিন্তু সে বাধা দেয়। আমি তাকে এটা ছাড়াই করতে বললাম। রবি তার মিস্ট স্প্রেয়ারটি বের করল, কিন্তু তারপর ছেড়ে দিলো। উনি বরং বিভ্রান্ত ছিলেন, কীভাবে তার চুল কাটবেন, কারণ সে ক্রমাগত মাথা নাড়ছিল। আমি বিশ্বাস করি তিনি কখনই ২১ বছরের বিবাহিত মহিলাকে জোর করে ন‍্যাড়া করেননি। যেহেতু তার চুল আগে থেকেই পনিতে ছিল, আমি তার পোনি ধরে রেখেছিলাম; সে এখন তার মাথা নড়াতে পারে না, কারণ আমি তাকে তার চুল দিয়ে ধরেছিলাম। রবি তার ঘাড়ে পোনির গোড়ায় কাঁচি ঢুকিয়ে দিল। কাআআচ…ছচ……চ। পনি আমার হাতে ছিল। ওর চোখে জল এসে গেল। সে তার মাথার নড়াচড়া বন্ধ করে দিল। আমি মোটা পোনি রাধাকে দিলাম আর বললাম প্যাক করে দিতে। 


রবি এরপর ক্লিপার বের করে একটা প্লাগ পয়েন্ট খুঁজতে লাগলো। রানি প্রথমে ক্লিপার দেখে কেঁদেছিল, আমাদের অনুরোধ করে তার চুল বাজ না করতে। আশেপাশে কোনো প্লাগ না পাওয়ায় তার মুখে হাসি ফুটে উঠল। ঠিক তখনই রবি চিরুনি আর কাঁচি হাতে নিল রবি তার চুলের বড় অংশ কাটতে শুরু করে। চূর্ণকুন্তল মেঝেতে পড়েছিল, কিছু তার কোলে। তার সালোয়ার কামিজ চুলে ঢাকা ছিল। তারপর সে তার রেজার বের করল, ব্লেড পরিবর্তন করল। 

রবি রানীকে অনুরোধ করল, "বোন, আপনার চুল ইতিমধ্যেই ছোট করে কাটা হয়েছে, যেভাবেই হোক কামিয়ে ফেলতে হবে, দয়া করে সময় বাড়াবেন না, দয়া করে নড়াচড়া করবেন না, এটি সত্যিই আপনাকে আঘাত করতে পারে"। রানী তার বিচলন থামিয়ে দিল, রবি মাথার উপর থেকে সামনের দিকে রেজার চালাতে শুরু করল। স্কস্কছস্কস্কছ তার মাথার কুমারী সাদা চামড়া উন্মুক্ত হয়ে গেল। শেষে তার পাশ শেভ করা হয়েছে। 

রবি যতক্ষণে শেষ করেছে, ততক্ষণে সে কাঁদতে কাঁদতে ক্লান্ত হয়ে পড়েছে। রবি ব্রাশ দিয়ে যতটা সম্ভব মুছলো, তার ঘাড়, তার মুখ। একবার শেষ হলে, রবিকে অর্থ প্রদান করা হয় এবং বিদায় দেওয়া হয়। তারপর আমি আর রাধা ওর দড়ি খুলে দিলাম। সে খুবই বিষণ্ণ ছিল। সে রাধাকে জড়িয়ে ধরে আবার কাঁদতে লাগল। সে আমাকে বলেছিল, সে এখান থেকে পদত্যাগ করছে। আমি এটা শুনে হেসেছিলাম। সে চলে যাওয়ার পর রাধা জায়গাটা পরিষ্কার করল। আমি তার সমস্ত চুল বড় পোনিটি প্যাক করে দিয়ে একটি সংস্থার কাছে পাঠিয়েছিলাম যারা চুল গ্রহণ করে। এক সপ্তাহ পরে, সে ফিরে আসে। মাথার মাঝখানে কুমকুম সহ তার মাথায় এখন ছোট ছোট খোঁচা চুল ছিল।

Wednesday, August 26, 2015

নাপিতের দোকানে বোন

আমার মনে আছে দিনটি শনিবার ছিল। আমাকে বলা হয়েছিল আমার ১৭ বছর বয়সী বোনকে তার চুল কাটার জন্য কাছের সেলুনে ড্রপ করতে, এবং সে শেষ করার পরে, তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনতে বলা হয়েছিল। তাই আমরা সকালে শুরু করলাম, আমার মোটরবাইকে। আমরা যখন সেলুনে পৌঁছলাম, এবং একটি বড় বোর্ড দেখতে পেলাম যাতে লেখা ছিল ‘দুঃখিত, আমরা বন্ধ হয়ে গেছি’। সেখান থেকে শুধু আমি আমার মাকে ফোন করলাম, এবং তাকে জিজ্ঞেস করলাম এখন কি করতে হবে। তিনি বলেছিলেন, “তোমার বোনকে যে কোনও সেলুনে নিয়ে যাও যা খোলা থাকে, তবে তার চুল কাটা যাতে পিছিয়ে না যায় সেদিকে খেয়াল রাখ। তার চুল তার বয়সের জন্য সত্যিই অনেক বেড়েছে। "আমি ইতিবাচক জবাব দিলাম। কল করার পর আমি আমার বোনকে বললাম, আমরা অন্য কোনো সেলুনে যাচ্ছি। সে বাধা দিয়ে বলল, "আমি এখানেই চুল কাটাবো, আজ বন্ধ থাকলে আমরা আগামীকাল আসতে পারি।" আমি তাকে বলেছিলাম যে আম্মু ইতিমধ্যেই পরামর্শ দিয়েছেন যে কোনও মূল্যে আপনার চুল কাটা স্থগিত করবেন না। কিন্তু সে বলতে থাকল, "আমি শুধু এখানে আমার চুল কাটাই।" আমি তাকে আমার সাথে তর্ক না করার পরামর্শ দিয়েছিলাম এবং তাকে বলেছিলাম, "যদি আমি ওকে চুল না কেটে বাসায় নিয়ে যাই, মা অবশ্যই ওর চুল কেটে ফেলবে।" সে একটি নিষ্ক্রিয় প্রতিরোধের সাথে চুপ হয়ে গেল। আমরা আবার শুরু করে অন্য একটি সেলুনে পৌঁছলাম যা প্রায় ৬ মাইল দূরে ছিল। আমি প্রবেশদ্বারের দিকে তাকালাম এবং স্বস্তি পেলাম যে এটি বন্ধ নয়। আমরা সেলুনে প্রবেশ করার সাথে সাথে একজন কর্মী বলল যে এখন কেউ পরিবেশন করবে না। আমি কারণ জানতে চাইলে তারা জানান, শহরের সব সেলুনে তিনদিনের ধর্মঘট ঘোষণা করা হয়েছে, দুই দিন পর আমার বোনকে নিয়ে আসতে বলেছে। 

আমি সেই জায়গা থেকে বেরিয়ে এসে আমার সেল ফোনটি আমার বোনকে দিলাম এবং আম্মুকে ফোন করে মাকে পরিস্থিতি ব্যাখ্যা করতে বললাম, সে সেটা নিয়ে আম্মুকে বললো, "এই তিন দিনে শহরের কোন সেলুনে পরিবেশন করা হবে না। আমি এখন কি করব?" আম্মু উত্তর দিল, "তাহলে বাসায় আসো, আমাকে এখন তোমার চুল কাটতে হবে।" বোন সাথে সাথে চেঁচিয়ে উঠলো সেলে, "নাআআআ, মোটেও না", আম্মু জবাব দিল, "তাহলে তুমি সমাধান বলো, তোমাকে তোমার চুল কাটাতে হবে।  আজ কেবল, এটাই আমার শেষ কথা," এবং তারপর আম্মু ওপাশ থেকে কলটি শেষ করলেন। আমি দেখলাম আমার বোনের চোখ ভিজে যাচ্ছে, আমি তাকে সান্ত্বনা দেওয়ার চেষ্টা করলাম, কিন্তু তারপর সে জোরে কাঁদতে শুরু করল। আমি ওর চোখের জল মুছিয়ে বললাম, একটা সমাধান বাকি আছে। তিনি জিজ্ঞাসা করলেন, "কী সেটা"। আমি তাকে বললাম, "নাপিত দোকান, যেখানে আমি আমার চুল কাটাই"। সে আমার দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন, "আমি কীভাবে নাপিত দোকানে চুল কাটতে পারি?" আমি বললাম, "যদিও নাপিতের দোকানে চুল কাটা তোমার পক্ষে কিছুটা অদ্ভুত হবে, তবে মায়ের কাছ থেকে চুল কাটার চেয়ে এটি ১০০ গুণ ভাল। এখন তুমি বলো তুমি কি নাপিতের দোকানে যাচ্ছ?" সে একটু সম্মতি দিল। তাই আমরা আবার শুরু করলাম। 

নাপিতের দোকানে যাওয়ার পথে, সে আমাকে জিজ্ঞাসা করেছিল নাপিতের দোকানে কোনও মহিলা হেয়ারড্রেসার আছে কিনা। আমি নেতিবাচক উত্তর দিয়েছিলাম, এবং তাকে বলেও ছিলাম যে সেখানে মাত্র কয়েকজন মহিলা গ্রাহক রয়েছে। কথাটা শুনে সে একটু বিষন্ন হয়ে গেল। আমি তাকে খুশি করে বললাম চিন্তা করবেন না, তোমার ভাই তোমার সাথে আছে। সে একটি মিথ্যা হাসি দিল। আমরা প্রায় ৪০ মিনিটের মধ্যে নাপিতের দোকানে পৌঁছেছিলাম। দোকানে ক্রেতাদের বিশাল সারি ছিল। নাপিত (জন) আমাকে দেখে বললেন, "আপনি সপ্তাহান্তে আসেন না এবং আপনি খুব ভাগ্যবান, আপনি লাঞ্চের আগে শেষ গ্রাহক; আমি অন্য গ্রাহক গ্রহণ করতে যাচ্ছি না।", আমি উত্তর দিয়েছিলাম, "আমি আমার বোনের জন্য এখানে এসেছি।" আমার বোনকে দেখে তিনি আমার বোনকে হ্যালো বললেন, এবং তার পালার জন্য প্রায় এক ঘন্টা অপেক্ষা করতে বললেন। আমি আমার বোনকে অপেক্ষার জায়গায় ম্যাগাজিন ব্রাউজ করতে বলেছিলাম, এটি বৃথা হবে জেনেও কারণ হলো পুরুষালি ম্যাগাজিনে সে কোন আগ্রহ পাবে না। আমি জনকে বলেছিলাম, "আমি আমার বোনকে কিছু সময়ের জন্য খোলা বাতাসে নিয়ে যাচ্ছি এবং তার পালার সময়ে ফিরব।" জন মাথা নেড়ে সতর্ক করে দিয়েছিলেন যদি সে তার পালার সময়ে ফিরে না আসে তবে তাকে দুপুরের খাবারের বিরতি শেষ না হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। আমি আমার বোনকে দোকানের পাশের খাবারের কাউন্টারে নিয়ে যাই, সে খেতে অস্বীকার করে কিন্তু আমি জোর করে তার মুখে কিছু স্ন্যাকস দিয়েছিলাম। আমরা দোকানে ফিরে দেখি, তখনও একজন গ্রাহক বাকি আছে। 


অবশেষে মাঝে কিছুকাল পরে আমার বোন অবশেষে পালা এল, জন 'পরের' বলে চিৎকার করে উঠল। আমি আমার বোনকে নাপিতের চেয়ারে নিয়ে গেলাম এবং তাকে চিন্তা না করতে বললাম। সে আবার একটি মিথ্যে হাসি দিল। জন তাকে একটি পাটলবর্ণ কাপড় জড়িয়ে দিলো এবং তার চুল আঁচড়াতে আরম্ভ করল। চুলগুলো চেয়ারের হাতলের নিচে পৌঁছে গেছে, মাটি থেকে মাত্র কয়েক ইঞ্চি উপরে আমি ভেবেছিলাম আম্মু ঠিক বলেছেন; স্কুল জীবনে তার এত লম্বা চুল থাকা উচিত নয়। আমি জন কে মজার ভঙ্গিতে বললাম, "সাবধান জন, রাজকুমারী নাপিতের দোকানে প্রথম চুল কাটছে" জন উত্তর দিল, "আমিও প্রথমবার একজন ভদ্রমহিলার চুল কাটছি" এই কথা শুনে বোন আমাকে রাগান্বিত চোখ দেখালো এই ভেবে যে আমি নাপিতের দোকানের মহিলা গ্রাহকদের সম্পর্কে তাকে মিথ্যা বলেছিলাম। আমি তৎক্ষণাৎ জনকে বাধা দিয়ে বললাম, “আপনার কোন মহিলা গ্রাহক নেই? এখানে আমার শেষ চুল কাটার সময় আমি একজন মধ্যবয়সী মহিলাকে আপনার কাছ থেকে চুল কাটতে দেখেছি" জন জবাব দিয়েছিলেন, "হ্যাঁ আপনি সঠিক বলছেন, কিন্তু সেই মহিলারা রাজকীয় মহিলা ছিলেন না" এবং হাসলেন। 

জন আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন "কতটা কাটা হবে? " আমি উত্তর দিলাম, "আমাকে জিজ্ঞাসা করবেন না আমার বোনকে জিজ্ঞাসা করুন।" বোন উত্তর দিল যে সে তার কাঁধের দৈর্ঘ্যে কমাতে চায়। জন মাথা নাড়ল কিন্তু আমার মুখোমুখি হয়ে আমাকে ভুল হতে পারে সংকেত দিয়ে, বলল যে তিনি লম্বা চুলের বিশেষজ্ঞ নন। আমি তার সংকেত বুঝতে পেরে আমার বোনকে বললাম, “শুধু কাঁধতক? এটা তখনও অনেক লম্বা হবে, কেন তুমি কানের সমান কাটছ না?" সে উত্তর দিল, "কিন্তু আমি আমার চুল লম্বা পছন্দ করি এবং আমি কখনোই কাঁধের দৈর্ঘ্যের চেয়ে ছোট করাইনি" আমি আবার তাকে উৎসাহিত করেছিলাম, “তাহলে এটি তোমার জন্য মজাদার হবে, তুমি এখন যত ছোটো করে যাবে, ততই ভালো হবে, কারণ এইবার এবং তোমার পরের চুল কাটার মধ্যে ব্যবধান আরও বেশি হবে, তাছাড়া তোমার পরীক্ষাও আসছে, তাই তোমাকে তোমার পড়াশোনায় মনোযোগ দিতে হবে।" সে এই সব উপেক্ষা করে, অবশেষে আমি আবেগপ্রবণভাবে তাকে চাপ দিয়ে বললেন, "তুমি জানো তোমার ভাই তোমাকে তোমার চেয়ে ভাল জানেন, তাই আমি যদি সিদ্ধান্ত নিই তবে এটি তোমার জন্য ভাল হবে, এবং আমি বিশ্বাস করি তুমি তোমার ভাইকে বিশ্বাস কর যে চূড়ান্ত চুলের স্টাইলে তোমাকে খারাপ দেখাবে না।" সে শুধু মাথা নাড়ল। আমি জানি যে আমি তাকে মানসিকভাবে চাপ দিলে সে আমাকে 'না' বলতে পারে না। তাই আমি জনকে আগে তার কাঁধ পর্যন্ত চুল সরাতে বললাম। 

জন একটি রাবার ব্যান্ড নিয়ে তার চুল একটি পনিতে বাঁধে। তারপর ড্রয়ার থেকে একটা কাঁচি বের করল। আমি আয়নায় প্রতিবিম্ব হিসাবে আমার বোনের মুখ দেখতে পাচ্ছিলাম; নাপিতের হাতে কাঁচি দেখে সে আতঙ্কিত হয়ে পড়ে। তারপর নাপিত কাঁচিটি রাবার ব্যান্ডের গোড়ায় রাখল, তারপর জোরে চাপ দিয়ে কচ্চ্ছ এবং তার মাথা থেকে তার লম্বা কেশর সরানো হল। বোন শুধু কাঁদতে যাচ্ছিল যখন আমি বললাম, "তুমি কাঁদলে আমি তোমাকে সান্ত্বনা দেব না।" সে তার চোখের জল ধরে রাখার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু তার চোখ ভিজে গিয়েছিল, আমি ভান করলাম যে আমি তার ভেজা কান্না দেখিনি, এবং বললাম "এইতো আমার বোন" তারপর আমি জনকে বলেছিলাম তার কাঁধের দৈর্ঘ্যের চুল কমিয়ে বয়কাটের মতো কিছু করতে। 

জন পিছন থেকে কাজ শুরু করলেন, কাঁচি দিয়ে দ্রুত চুল কাটার শব্দ পুরো সেলুনে শোনা যায়। কুচ, কুচ। চুলগুলো তার কোলে পড়ে যাচ্ছিল, এবং পিছলে মেঝেতে নামছিল যা তাকে আরও ভয় পাইয়ে দিচ্ছিল। পিছুটা শেষ করে সে বাম দিকে চলে গেল, আমি তাকে বললাম কানের উপর পড়া চুলগুলো খুব ছোট করে কাটতে। আমার বোন আপত্তি করল, কিন্তু আমি তাকে বলেছিলাম যে এটি তোমার জন্য গ্রীষ্মে আরামদায়ক হবে। সে কিছু বলল না, আমি জনকে এগিয়ে যেতে ইঙ্গিত দিলাম। যখন তার বাম পাশের কাজ শেষ, তার কোল এবং চেয়ারের চারপাশের মেঝে প্রায় কাটা চুলে ভরা। শেষ পর্যন্ত জন ডানদিকে সরে গেল এবং বাম দিকে একই কাজ করল। 

জন আমাকে জিজ্ঞাসা করলেন, "সামনে কি করতে হবে?" আমি তাকে তার মাথার অন্যান্য অংশের চেয়ে একটু বেশি লম্বা ধরে রাখতে বলেছিলাম, এটি সম্পূর্ণ হওয়ার পরে, জন জিজ্ঞেস করেছিল যে সে তার চুল ক্লিপারে কাটা উচিত কিনা। এতে সে চিৎকার করে বলে উঠল ‘না!’ আমি মাথা নেড়ে পিছন ও পাশটা একটু ক্লিপ করতে বললাম। আমি তাকে সেই অঞ্চল শেভ করে ঘাড়টা দৃশ্যমান করার জন্য ইঙ্গিতও করলাম। সে কোন প্রতিরোধের প্রস্তাব দিল না। অবশেষে তার চুল কাটা সম্পূর্ণ হল। জন তাকে ঝেড়ে দিয়ে কেপটি সরিয়ে দিল। তার পিঠের মাঝামাঝি চুল (আসলে এর চেয়ে বেশি) একটি ছেলেসুলভ কাটে কাটা হয়েছিল। মেঝেতে তার চুলের তালগুলির বিশাল পরিমাণ দেখে সে তার চোখের জল ধরে রাখতে পারেনি, আমি মনে করি ছোট চুলের স্টাইল করার কারণে সে অসুখী ছিল না, পরন্তু কারণ তাকে তার লম্বা অলক কেটে ফেলতে হয়েছে। 


চুল কাটার পর আমি তাকে টাকা দিয়ে দোকান থেকে চলে যাই। দোকানের বাইরে আমার বোন আমাকে জিজ্ঞেস করলেন, "আমাকে কি ভাল দেখাচ্ছে?" আমি কূটনৈতিকভাবে উত্তর দিয়েছিলাম, "অবশ্যই, আমার বোন আমার কাছে সবসময় সুন্দর", বোন বাধা দিয়ে বললেন, "আমাকে সত্য বল, আমি আপনাকে বিশ্বাস করি কারণ তুমি আমাকে মিথ্যা বলতে পারবে না। আমি যদি আমার বন্ধুদের জিজ্ঞাসা করি, তারা কখনই খারাপভাবে বলবে না। বাবামায়ের ক্ষেত্রেও তাই।" আমি বললাম, "তোমাকে অতটা সুন্দর দেখাচ্ছে না, কিন্তু খারাপও না। আমি বলব তুমি এই হেয়ারস্টাইলে ঠিক আছো" সে শুধু আমাকে ধন্যবাদ দিয়ে চুপ হয়ে গেল। বাড়িতে যাওয়ার পথে, আমি তার সাথে কথা বলার চেষ্টা করেছি কিন্তু সে ঠিক কথা বলতে রাজি হয়নি৷ যখন আমরা বাড়িতে পৌঁছলাম তখন মা তাকে দেখেন এবং এখনও চুল কাটাতে সন্তুষ্ট ছিলেন না৷ মা তাকে বলেছিলেন, "তোমাকে আরও একটু কাটতে হবে, তারপর এটি তাহলে তোমাকে আরও মানাবে", বোন শুধু আমার দিকে তাকিয়ে আম্মুকে বলল, "ভাই আমার চুলের স্টাইল ঠিক করে নিয়েছেন, তাই কী করা উচিত ছিল তাকে সুপারিশ করুন।" আমি কিছু না বলে সোজা আমার রুমে চলে গেলাম। 

রাতে ডিনারের সময়, বোন আমার সাথে একটি কথাও বলেনি। সে সাধারণত আমার ঘরে ঘুমায়, যদিও তার আলাদা রুম আছে, কিন্তু সে রাতে সে তার নিজের ঘরে ঘুমানোর দাবি করেছিল। 

পরের দিন সে বাড়িতে আসার পর সে শুধু তার জুতা খুলে আমার রুমে ছুটে গেল, আমাকে বলতে যে ক্লাসের সবাই তার নতুন চুলের স্টাইল প্রশংসা করেছে। আমি শুধু তাকে বলেছিলাম, "আমি বলেছি যে তোমার ভাই তোমার জন্য ভালো করবে"

খুড়াতো ভাই তার মা এবং মাসির মাথা মুণ্ডানোর জন্য দায়ী {পর্ব ২}

আমি আমার বি.টেক শেষ করে তার বাড়িতে গিয়েছিলাম। তার কোন লম্বা চুল নেই; সে লম্বা চুল নিয়ে বিরক্ত হয়ে গেছে। এখন তার চুল তার কাঁধ পর্যন্ত বেড়েছে। আমি সেখানে এক সপ্তাহ থাকি। একদিন চন্দনার বোন শ্রাবণী তার মায়ের সাথে তাকে দেখতে আসে। আমি তাকে লক্ষ্য করি তারও লম্বা চুল আছে। আমার মামী তাকে আমার সাথে পরিচয় করিয়ে দিলো সে আমার থেকে ৩ বছরের বড়। 

একই দিনে বাড়ির সবাই অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছিল রাকেশের দশম শ্রেণীর ফলাফলের জন্য। এরপর ওর মাসি শ্রাবণী রাকেশকে জিজ্ঞেস করল তুমি কত নম্বর পাবে আশা করছ? তখন রাকেশ তাকে বলে সে ৯০% স্কোর করতে পারে। শতকরা ৯০ না পেলে আমি তোমাকে মাথা মুড়াতে বাধ্য করব। অতঃপর রাকেশ বলবেন আমি ৯০ শতাংশ স্কোর করলে তোমার মাথা ন্যাড়া করে দেবো। তারপর সে ঠিক আছে বলে। 

তারপর নেটে রেজাল্ট বের হয়। রাকেশ ৯২ শতাংশ পেয়েছে। এতে রাকেশ খুব খুশি হল। এবার সে শ্রাবণীকে বলল চলো তোমার মাথা কামানোর জন্য নাপিতের দোকানে যাই। তারপর শ্রাবণী ওকে বলে আমি মজা করছিলাম। তারপর বাড়ির সবাই তাকে মাথা কামাতে যেতে বাধ্য করে। আমি আর রাকেশ ওকে নাপিতের দোকানে নিয়ে যাই। তারপর নাপিত রাকেশকে জিজ্ঞেস করল সে কি চায়? সে বলে আমি পরীক্ষায় ভালো নম্বর পেয়েছি। তারপর নাপিত ওকে জিজ্ঞেস করলো তুমি এখানে মাথা মুণ্ডানোর জন্য এসেছ? তারপর সে হ্যাঁ বলে। 


তারপর নাপিত রাকেশকে চেয়ারে বসতে বলে। তারপর রাকেশ শ্রাবণীকে চেয়ারে বসতে নির্দেশনা দেয়। তারপর নাপিত রাকেশকে জিজ্ঞেস করে শ্রাবণীর মাথা ন্যাড়া করাবে? রাকেশ হ্যাঁ বলল। নাপিত ওকে বসাল এবং উনি ওর বিনুনি খুলে ওর চুলে পানি ছিটিয়ে ভিজিয়ে দিলো। তারপর রাকেশ নাপিতকে বলল এলো চুলে মাথা কামিয়ে দিতে। 

অনতিবিলম্বে নাপিত রেজারে একটি ব্লেড ঢুকিয়ে একটি মাঝ বরাবর পাট করে তার চুল মুড়োনো শুরু করে। আস্তে আস্তে তার মাথায় সাদা দাগ তৈরি হয়। সে শীতল বাতাস অনুভব করছিল। উনি ওর সামনের অংশ মুড়ালেন অনন্তর তার পাশ কামানো শুরু করলেন। তার চুল অনেক ঘন তাই নাপিতকে তার মাথা কামানোর জন্য শ্রমসাধ্য বোধ করেন। তিনি তার পাশ কামানো সম্পন্ন করেছেন। এখন তাকে একজন পুরোহিতের মতো দেখাচ্ছে। 

তারপর তিনি কিছু জল ছিটিয়ে তার পিছন শেভ করা শুরু করেন। ধীরে ধীরে তার পিছনের অংশ সম্পূর্ণ চাঁছলেন। সে এখন পুরোপুরি টাক হয়ে গেছে। নাপিতের দোকান ওর চুলে ভরে উঠেছিল। এরপর রাকেশ এবং আমি ওকে বাড়িতে নিয়ে যাই। ওর মুণ্ডিত মুখশ্রী দেখে বাড়ির সবাই হেসে উঠল। এর দ্বারা আমার লম্বা চুলের মহিলাদের হেডশেভ দেখার স্বপ্ন পূরণ হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত রাকেশ আমার আন্টি চন্দনা এবং তার বোন শ্রাবণীর মাথা ন্যাড়া করানোর জন্য দায়ী ছিল।

খুড়াতো ভাই তার মা এবং মাসির মাথা মুণ্ডানোর জন্য দায়ী {পর্ব ১}

এটা কেবল একটি গল্প নয় এটি আমার একটা বাস্তব অভিজ্ঞতা। আমি যখন ৭ম শ্রেণীতে পড়ি তখন আমার খুড়ো একজন মহিলাকে বিয়ে করেছিলেন। তার নাম হচ্ছে চন্দনা। উনি খুব ফর্সা এবং তার চুল অনেক লম্বা। প্রতি রাতে আমি তাকে নেড়া মাথায় দেখার স্বপ্ন দেখতাম। আমি যখন ১৬ বছর বয়সী ছিলাম তখন উনি একটি ছেলেশিশুর জন্ম দেয়। তারা ওর নাম রাখেন রাকেশ। 

খুড়ী তার সন্তান প্রসবের আগে আমার খুড়ো শপথ করেছিল যে সে যদি একটি কন্যা সন্তানের জন্ম দেয় তবে আমি আমার মাথা ন্যাড়া করব। আর তখন চন্দনার মা বলেছিল যে সে যদি ছেলের জন্ম দেয় তাহলে সে (চন্দনা) তার মাথা ন্যাড়া করবে। তিনিও ঠিক আছে বলেন। তারপর আমি জেনে খুব খুশি বোধ করলাম যে তিনি তার মাথা মুণ্ডন করাবেন। দেবতার কাছে প্রার্থনা করলাম। তারপর তিনি একটি পুত্র সন্তানের জন্ম দেন। রাকেশের চূড়াকরণ অনুষ্ঠানে আমিও সেখানে গিয়েছিলাম আমিও সেখানে গিয়েছিলাম কারণ আমি ভেবেছিলাম আমার আন্টি চন্দনাও তার মাথা ন্যাড়া করাবেন। 


কিন্তু এটি সম্পূর্ণ হতাশাজনক দৃশ্য ছিল। সেদিন রাকেশ আর আমার খুড়ো মাথা মুণ্ডন করিয়েছিলেন। শেষ পর্যন্ত আমার তার মাথা মুড়ানো দেখার স্বপ্ন বাস্তবে ঘটেনি। আমি যখন সাম্প্রতিক গ্রীষ্মের ছুটিতে কাকার বাসায় গিয়েছিলাম তখন তিনি তার চুল বিশাল লম্বা করে কিন্তু আমি কিছুই করতে পারি না। রাকেশের বয়সও ৬ বছর হয়েছে। সে সবসময় ওর মায়ের চুল নিয়ে খেলত। 

একদিন চন্দনা বিছানায় বসে চুল আঁচড়াচ্ছিল। তারপর রাকেশ এসে তার খোলা চুল দিয়ে খেলতে লাগল। উনি বিরক্ত হয়ে ওকে বকাঝকা করে। তিনি ওকে বললেন তুমি আমার চুল নিয়ে খেলছ না তুমি জোর করে টেনে ধরছ। এ কারণে আমার চুল পড়া শুরু হয়েছে। ভাবছি মাথা কামিয়ে ফেললে আর জ্বালা-যন্ত্রণা থাকবে না। এর জন্য সে মন খারাপ করে। তারপর আমি ওকে আমার সাথে খেলতে নিচতলায় নিয়ে যাই। খেলার সময় দূর দিয়ে হেঁটে যাচ্ছিল এক নাপিত। 

রাস্তার শেষ মাথায় তার নাপিতের দোকান ছিল। ইনিই সেই নাপিত যিনি রাকেশের চুল কাটেন। তো রাকেশ নাপিতকে ডেকে জিজ্ঞেস করল সে মাথা কামিয়ে দিতে পারবে কিনা। তখন নাপিত উত্তর দিলেন হ্যাঁ। এরপর নাপিত রাকেশকে নাপিতের দোকানে আসতে বলেন। তখন রাকেশ বলল মাথা কামানো আমার নিমিত্ত নয়। আমার মায়ের জন্য। তারপর নাপিত অবাক দৃষ্টিতে জিজ্ঞেস করলেন কেন উনি তার মাথার চুল ফেলতে চায়! জবাবে রাকেশ নাপিতকে বুঝিয়ে বলল যে সে তার চুল নিয়ে বিরক্ত হয়েছে তাই সে তার মাথা কামিয়ে ফেলতে চায়। আমি তার কথায় একদম চুপ করে রইলাম। 

এরপর রাকেশ নাপিতকে তাদের অ্যাপার্টমেন্টে নিয়ে যায়। কলিং বেল বাজছিল। চন্দনা দরজা খুলল। রাকেশের সাথে নাপিতকে দেখে তিনি তাকে ভিতরে আসতে বলেন। ততক্ষণে নাপিত ঘরে প্রবেশ করেছে। তখন রাকেশ ওর মাকে বলল তুমি তোমার চুল নিয়ে খুব বিরক্ত হয়েছ তাই আমি নাপিতকে তোমার মাথা কামানোর জন্য নিয়ে এসেছি। তখন চন্দনা চমকে উঠল। তারপর তিনি বললেন আমি তো কেবল তামাশা করছিলাম। তুই এটা সত্য ভেবে নিলি! তারপর নাপিত চন্দনাকে জিজ্ঞেস করল উনি চুল কাটতে চান কি না!? তারপর তিনি বললেন আমি কোনো চুল কাটাতে চাই না আপনি যেতে পারেন। 

অবিলম্বে তিনি হঠাৎ ভাবতে শুরু করে যে আমি যদি মাথা মুড়িয়ে নিই তবে তাহলে গ্রীষ্মের তাপ থেকে মুক্তি পাব এবং মাথা ঠাণ্ডা রবে। তখন চন্দনা নাপিতকে থামিয়ে ভেতরে আসতে বললেন। তিনি আবার জিজ্ঞাসা করেন যে তিনি তার চুল নিয়ে কিছু করতে চান কি না?! তিনি উত্তর দিলেন হ্যাঁ আমি আমার চুল শেভ করতে চাই। তখন আমি খুব খুশি বোধ করলাম। 
তিনি আমাকে মেঝেতে খবরের কাগজ ছড়িয়ে দেওয়ার নির্দেশ দেন। আমি তড়িঘড়ি সেটি করি। তিনি আমাকে একটি পাত্রে পানি আনতে বললেন। আমি একটা পাত্রে পানি নিয়ে আসি। তারপর নাপিত তাকে বসতে নির্দেশ দিলেন। তিনি এতটাই নার্ভাস বোধ করছিলেন যেন তিনি কখনও মাথা মুড়োননি। তিনি মেঝেতে বসলেন। তারপর নাপিত বাক্সটা খুলে বাক্স থেকে একটা ক্ষুর বের করে পাশেই রাখলেন। 

তারপর নাপিত আমার খুড়ীকে তার চুলের খোঁপা খুলতে বললেন। খুড়ী আস্তে ধীরে তার চুলের খোঁপা খুললেন। তার অলকগুলি ধীরে ধীরে মেঝেতে পড়ে। অবিলম্বে নাপিত কিছু পানি নিয়ে মালিশ করতে লাগলেন। তিনি ওনার মাথায় সমস্ত জল ঢেলে দেন এবং ২ মিনিটের জন্য ম্যাসাজ করেন। এভাবে তিনি তার চুল পুরোপুরি ভিজিয়ে দিলেন। এবার তিনি রেজারটি হাতে নিলেন এবং তার রেজারে একটি নতুন হাফ ব্লেড ঢোকালেন। তিনি তার চুল নিয়ে দুটি পনি টেইল বানিয়ে প্রতিটিতে একটি করে ক্লিপ এঁটে দিলেন। এরপরে উনি ক্ষুরখানি ধরে তার মাথা ঝুঁকিয়ে তার চুল কামিয়ে দিতে লাগলেন। তিনি বাম পনি টেইল শেভ করতে শুরু করেন। চন্দনা অনুভব করে যে তার মাথার চুল চাঁছা শুরু হয়েছে। তার বাম পাশের পনিটেইল ধীরে ধীরে আলগা হয়ে গেছে। তৎ পরে রাকেশ সেই পনিটেলটা নিয়ে সেটা দিয়ে খেলা শুরু করে। অনন্তর নাপিত তার ডান পাশে শেভ করা শুরু করলেন। ধীরে সুস্থে তার পনিটেলটি আলগা হয়ে নিচে পড়ে গেল। তারপর নাপিত উল্টো দিক হতে কামালেন। তারপর নাপিত চন্দনাকে বললেন তার মাথার চুলের মুণ্ডন শেষ। 

তিনি উঠে দাঁড়িয়ে তাকে ৩০ টাকা দিলেন। এর পর উনি চলে গেলেন। তারপর সে বাথরুমে গিয়ে মাথা ধুয়ে গোসল করল। রাতে আমার খুড়ো এসে জিজ্ঞাসা করলেন কেন তিনি তার মাথা ন্যাড়া করেছেন! তারপর তিনি তাকে পুরো ঘটনাটি বললেন। আমার খুড়ো তার কথা শুনে হাসলেন। এতে করে আমার তার মাথার চুল মুড়োতে দেখার স্বপ্ন পূরণ হলো।

Saturday, August 22, 2015

মেঘার ছোট চুল চাই

২৫ বছর বয়সী মেঘা এইমাত্র, তার স্নান সেরে এসেছে, সে চিরুনি আর হেয়ার ড্রায়ার নিয়ে আয়নার সামনে বসে আছে। তোয়ালে দিয়ে চুল খুলে দুই ভাগে ভাগ করল। সে তার চুল আঁচড়াতে শুরু করে, যা তার কোমরের কাছে শেষ হয়। মেঘার এত লম্বা চুল না থাকলেও গত কয়েক মাস ধরে সে চুল কাটেনি। তার মনে হলো, কাটানো আবশ্যক, এবার কাঁধ পর্যন্ত কাটতে হবে, না পিঠ পর্যন্ত ঠিক আছে। 

সে তার স্বামীকে ফোন করে, "আমি আমার চুল কাটার কথা ভাবছি।" 

ওপাশ থেকে উত্তর এল, "হ্যাঁ হ্যাঁ কেন নয়, কাটাও না, আমার কোনো..." 

"আমি জানি, আপনি কিছু মনে করবেন না, আমি জিজ্ঞাসা করছিলাম, কতটা কাটাব?" 

"সব কেটে ফেলো, টাক হয়ে যাও..." 

"ওহ, আমি মজা করছি না, আমি আমার পিঠ পর্যন্ত কাটাচ্ছি" 

“রাগ কর কেন? ছেলেদের মত কাটাও” 

"আমি ফোন রাখছি" 

মেঘা ফোন কেটে দেয়। 

মেঘা তার চুল খুব পছন্দ করে, সে এত ছোট করবে না। এই ভাবতে ভাবতে সে চিরুনি দেয়, আর উঠে ঘরের বারান্দায় যায়। সে প্রায়ই চুল আঁচড়ে সেখানে যায়, যাতে বাড়ির বিপরীতে নাপিতের দোকান দেখতে পায়। কারণ হলো, এটি একেবারে খোলা থাকে, কোনও দরজা নেই, কেবল একটি ছোট ঘর। অন্য প্রতিটি দোকান শার্সী দিয়ে আবৃত। সে নাপিতের দোকান ভালো করে দেখে। সে তার স্নানের পরে এখানে অনেক সময় ব্যয় করেন এবং এক বা দু'জন লোককে তাদের চুল কাটতে দেখে। কখনও কখনও সে মহিলা এবং মেয়েদেরও দেখে। কিন্তু আজকের দিনটা ছিল অন্যরকম, দোকানে একটা খদ্দেরও ছিল না। মেঘা তার সমস্ত চুল সামনের দিকে ছুঁড়ে দিল, এবং তার কাঁধের পিছনে একটি আঙুল রাখল, তারপর আবার হাসল। 

কিছুক্ষণ পর সে রাস্তার ওপাশে, স্নান সেরে পরা সালোয়ারে। নাপিতের দোকানের সামনে 


মেঘা আস্তে আস্তে নাপিতের দোকানে ঢুকে চেয়ারে বসলো। নাপিত একটু চমকে উঠল, জিজ্ঞেস করল, ভাবী চুল কাটবে? মেঘা মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলে। নাপিত খুব অবাক হল, মহিলারা এখানে চুল কেটেছে, কিন্তু কারও চুল এত লম্বা ছিল না যে চেয়ারের নীচের অংশ স্পর্শ করছে। নাপিত মেঘার চুলের খোঁপা বানিয়ে সাদা কাপড়ে মুড়ে দিল। 

নাপিত আবার মেঘার খোঁপা খুলে আঙ্গুল দিয়ে চিরুনি দিতে লাগলো, তারপর জিজ্ঞেস করলো, "চুল বানাবে কিভাবে?" মেঘা বলল, “আমি ছোট চুল চাই।” নাপিত আবার জিজ্ঞেস করল, কতটা ছোট, মনে হল সে মেঘাকে কষ্ট দিচ্ছে। মেঘা বলল, তোমার যা খুশি। 

নাপিত আবার মেঘার চুলের শেষটা ধরে টানতে লাগলো। বাম হাতে ধরে রেখে অন্য হাতে কাঁচি তুলে কাঁধের কাছে রেখে চালাতে শুরু করলেন। কচ্চ্চ্চ…চ্চ্চ্ক…চ্চ… মাথা থেকে লম্বা কালো চুল পড়ে হাত থেকে ঝুলতে থাকে। ছচ্‌চ্‌চ্‌ সে কাটতে থাকে, এখন পুরো গুচ্ছটা তার হাতে। সে তার খপ্পড় শিথিল করে তার চুল মাটিতে পড়ল। 

সে তারপর মেঘার চুল সামনে আঁচড়ালো, যা মেঘার মুখ ঢেকে দিয়েছিলো, তারপর কাঁচিটা চোখের উপরে রেখে চালাতে লাগলো। চুল কেটে তার কোলে পড়তে লাগল। নাপিত তখন তার চুল ভালো করে আঁচড়ে চারদিকে ছড়িয়ে দিল এবং কান পর্যন্ত কাটতে লাগল, যাতে তার চুলগুলো এমনভাবে দেখাতে লাগল যেন চারিদিকে ঝুলছে। 

নাপিত আবার মাথার মাঝখানে চিরুনি দিয়ে সন্তুষ্ট হলো। তার খালি খালি লাগছিল। মেঘা প্রথমে আয়না দিয়ে নাপিতের সাথে এবং তারপর তার পিছনে রাখা মেশিনের সাথে তার চোখ মেলায়। নাপিত তখনই সমজে গেল। সে দ্রুত মেশিন চালু করে, মেঘার মাথাটা সামনের দিকে ঠেলে দিয়ে ওপর থেকে নিচ পর্যন্ত চালাতে থাকে। নাপিত নিজেকে উপভোগ করছিল, সে কখনও কোনো মহিলার উপর মেশিন ব্যবহার করেনি। মেঘার চুলগুলো বড় বড় টুকরো টুকরো হয়ে পড়তে লাগল। মেশিনের পরে, নাপিত একটি রেজার দিয়ে পিছনের ছোট চুলগুলো পরিষ্কার করে।

নাপিত তখন মেঘাকে পরিষ্কার করে। মেঘা তার চুলে হাত দিতে লাগল, সে খুব খুশি হল, সে নাপিতকে টাকা দিল, এবং যাওয়ার সময় বলল, পরের বার আমার বোনও আসবে। 

সন্ধ্যায় মেঘার স্বামী ফিরে আসলে মেঘাকে এভাবে দেখে রইতে পারেননি। অফিস থেকে ফেরার সাথে সাথে মেঘাকে কোলে তুলে নিলেন, মেঘার চুলে আদর করতে লাগলেন আর...

Monday, August 17, 2015

একটি সুন্দর লাজুক মেয়ের নবরূপ

আমার বিসদৃশ যমজ বোনের বিয়ে হয়েছিল মুম্বাইতে এক সরকারি কর্মচারীর সঙ্গে। বিয়ের পর তার স্বামী আমাকেও মুম্বাই নিয়ে গেলেন এই আশায় যে আমি চাকরি পাব। আমরা একটা পুরনো বিল্ডিংয়ের দ্বিতীয় তলায় তার এক রুমের ফ্ল্যাটে থাকতাম। ফ্লোরের সমস্ত বাসিন্দাদের কমন বাথরুম ব্যবহার করতে হতো। আমরা আসলে কেরালা থেকে এসেছিলাম, একটি খুব রক্ষণশীল জায়গা। সেখানে বাস, সিনেমা থিয়েটার এবং কলেজে ছেলে ও মেয়েদের আলাদা আলাদা বিভাগ আছে। কেরালায় ছোট চুলের মেয়ে খুঁজে পাওয়া যায় না। একজন নাপিত তাদের চুল কাটবে এটি তাদের নিকট অভাবনীয়।

আমার বোন উনিশ বছর বয়সী এবং দেখতে সুন্দরী। আমরা দুজনেই লাজুক প্রকৃতির। এক শনিবার সকালে আমার বোনের স্বামীর অফিস ছিল না। তিনি আমাদের দুজনকে একটি নাপিতের দোকানে নিয়ে গেলেন যেখানে তিনি চুল কাটাতে চেয়েছিলেন। আমরা জায়গাটিতে প্রবেশ করার সাথে সাথে একজন হেয়ার স্টাইলিস্ট আমাদের স্বাগত জানালেন এবং আমার বোন এবং আমাকে অপেক্ষার জায়গায় বসতে অনুরোধ করলেন। আমরা প্রথমবার নাপিতের দোকানে গিয়েছিলাম এবং কিছুটা বিমূঢ় ছিলাম। স্টাইলিস্ট আমার জামাইবাবুর চুল কেটে ফেলার সময় আমরা দুজনেই ম‍্যাগাজিন পড়বার ভান করলাম।

মুম্বাইতে দুই বছর থাকবার পর, আমরা গ্রীষ্মের বন্ধের জন্য কেরালায় ফিরে আসি। এক শনিবার সকালে, আমাদের পাড়ার এক যুবতী মহিলা, যার স্বামী একজন ভ্রাম‍্যমান নাপিত, আমাদের বাড়িতে আসেন। তিনি মুদি মালামাল কেনার জন্য একটি ছোট কর্জ চেয়েছিলেন। সন্ধ্যায় তার স্বামী বাড়ি ফিরলে তিনি তা ফেরত দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন। আমার মা তার জামাতার কাছ থেকে ধার নিয়ে তাকে দিয়েছিলেন।

পরের দিন, সকালের নাস্তার পর, আমার জিজু আমার মাকে অনুরোধ করলেন ভদ্রমহিলার স্বামীকে আনতে যাতে আমার বোন চুল কাটাতে পারে। মা তার অনুভূতি লুকিয়ে রেখেছিলেন। উনি তাকে চটাতে চাননি। আমার মা কেনাকাটার জন্য বাইরে গেলে তিনি নাপিতের বাড়িতে থামেন। তিনি দুই ঘন্টা পর এলেন। আমার বোন নদীতে স্নান করে ঘরের সামনে এসে পোশাক পরছিল। আমার বোন আগে কখনও চুল কাটেনি।

আমার জিজু বাড়ির উঠোনে একটা চেয়ার রেখে আমার বোনকে বসিয়ে দিলেন। সে নার্ভাস ছিল। আমি এবং আমার মা দেখছিলাম। আমার বোনের পরনে শাড়ি আর ব্লাউজ ছিল। জামাইদাদা চেয়েছিলেন তরুণ নাপিত ওর চুল ছোট করুক। তার আগে, তিনি ওনাকে ওর মুখ শেভ করার অনুরোধ করেছিলেন। উনি কাছেই এক টুকরো সাবান ও পানি রেখেছিলেন। নাপিত প্রথমে আমার বোনের মুখ শুষ্ক অবস্থাতেই কামালেন। তারপর উনি সাবান দিয়ে ফেনা তৈরি করে ওর সারা মুখে লাগিয়ে দিলেন। ফের ভেজা শেভ করলেন। জিজু আদেশ দিয়েছিলেন যে নাপিত তার ব্লাউজ খুলে ফেলে এবং তার বগল কামান। নাপিত কোনো আবেগ না দেখিয়েই তা করল। 

অতঃপর নাপিত আমার বোনের চুল কেটে দিল। কাটার পরে, তার সামনের দিকে এক ইঞ্চি চুল এবং অন্য জায়গায় এক ইঞ্চির চতুর্থাংশ ছিল। প্রথমদিকে, আমার বোন তার নতুন চেহারা নিয়ে জনসমক্ষে যেতে অনীহা বোধ করেছিল। কিন্তু অবশেষে যুবকরা তার প্রতি যে মনোযোগ দিচ্ছিল তা সে পছন্দ করেছিল।

বিশ্বের কাছে উন্মুক্ত

রাধা যখন তার পাছার লম্বা চুল আঁচড়ায়, তখন তার স্বামী রাম গর্বের সাথে তাকান। তার চুল সুন্দর এবং মজবুত ছিল, এটি একটি চিহ্ন যে সে অনেক শিশু জন্ম দিতে সক্ষম একজন সুস্থ মহিলা ছিল। জনসংখ্যার অনাহারে থাকা আইসল্যান্ডে, এইরকম একজন স্ত্রী পাওয়া একটি বর ছিল। রাম ওর পিছনে গিয়ে ওর চুল পেছন থেকে ধরলেন। তারপর এটিকে টেনে ধরে যতক্ষণ না সে ঘুরতে বাধ্য হয়, তিনি রাধাকে চুম্বন করেন। ধীরে ধীরে তার চুল এবং তার ঠোঁটের উপর চাপ বাড়ায়, তিনি তাকে প্রচণ্ড উত্তেজনার দ্বারপ্রান্তে নিয়ে আসেন। তারপর মুচকি হেসে বিদায় নিলেন। তিনি জানতেন রাধা তার প্রতি হতাশ হবে। তিনি চেয়েছিলেন যে সে এই সময় পদক্ষেপ নেবে। ও খুব লাজুক ছিল এবং তিনি চেয়েছিলেন যে সে যৌন সম্পর্কে আত্ম-চেতনা হারাক। এটি একটি সম্পূর্ণ স্বাভাবিক কাজ ছিল এবং তিনি চেয়েছিলেন সে তার নগ্ন শরীরে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করুক। কিন্তু আবারও সে তাকে হতাশ করল। সে শুধু পিছনে ফিরে তার চুল আঁচড়াতে শুরু করে। তার লম্বা, কালো, চকচকে চুল, যা তার সুন্দর বুনি, তার পাতলা কোমর, তার সেক্সি পোঁদ, তার সুন্দর মুখমণ্ডলকে ঢেকে রেখেছে। তার সম্পর্কে যা কিছু ভাল ছিল তা এই চুল দ্বারা লুকানো ছিল। 


হঠাৎ রাম রেগে গেলেন। রাধাকে বিশ্বের কাছে প্রকাশ করার সময় এসেছিল। তিনি বাথরুমে গেলেন এবং সেখানে রাখা ধারালো কাঁচিগুলো বের করে আনলেন। তারপর রাধা কিছু বুঝে উঠতে পারার আগেই বা কোন উপায়ে প্রতিক্রিয়া দেখাতে পারার আগেই তিনি তার হাত ধরে, তাকে ঘুরিয়ে পেটে লাথি মারলেন। রাধা, আকস্মিক আক্রমণে বিস্মিত হয়ে, যন্ত্রণায় সামনের দিকে ঝুঁকে পড়ে, তার হাত যেখানে তাকে লাথি দেওয়া হয়েছিল সেখানে চলে যায়। তিনি তাকে আবারও ভাল পরিমাণে লাথি মারেন এবং যখন নিশ্চিত হন যে সে ব্যথায় স্থির ছিল, তখন তিনি তার পা তার নীচে থেকে টেনে আনলেন। যখন তিনি তার পেটে শুয়েছিলেন তখন রাম রাধার উপরে বসেছিলেন যাতে তার ওজন তাকে নড়াচড়া করতে অক্ষম করে তোলে। তারপর সে তার চুলের যতটা সম্ভব ধরে ফেললেন এবং কর্তন-ছেদন আরম্ভ করলেন। রাধা তখনও যন্ত্রণায় কাতর হয়ে বুঝতে পারছিল না কী হচ্ছে। ধাক্কা থেকে অসাড় হয়ে সে শুধু রামকে যা চায় তাই করতে দেয়। শীঘ্রই তার সমস্ত চুল মেঝে জুড়ে ছড়িয়ে পড়ে। তারপরে রাম তাকে আবার পাঁজরে ঘুষি মেরেছিলেন, নিশ্চিত করার জন্য যে সে অমনি থাকবে এবং ফিরে গিয়ে তার শেভিং কিট আনলেন। ঠিক সেখানেই একজন পক্ষাঘাতগ্রস্ত রাধার উপরে বসে, রাম তার মাথার চুল পানি ও সাবানের মিশ্রণে ফেনিল করতে এবং তা মসৃণ কামানোতে এগিয়ে যান। অবশেষে যখন তার কাজ শেষ, তিনি তার চিক্কণ টাক মাথায় চুমু দিলেন। তারপর তার লিঙ্গে রক্তের প্রবাহ অনুভব করেন, তিনি জানতেন যে তিনি এটি আর নিতে পারবেন না, এবং ওনার জিন্স খুলে ফেললেন। তারপর রাধার পরনের স্কার্ট ও প্যান্টি ছিঁড়ে নিজেকে সন্তুষ্ট করতে এগিয়ে গেলেন। এটা ছিল তাদের বিয়েতে তার সবচেয়ে উপভোগ্য চোদাচুদি যা তিনি পূর্বে কখনও পাননি। অবশেষে, তার সমস্ত প্রচেষ্টায় ক্লান্ত হয়ে তিনি বিছানায় গেলেন, বাথরুমের মেঝেতে জগাখিচুড়ির যত্ন নেওয়ার জন্য অশ্রুসিক্ত রাধাকে রেখে। 



গ্রামীণ নাপিত~আনন্দ (শেষার্ধ)

"আহা…ঠিক আছে…" তিনি বললেন যখন আমি তার বাক্সের দিকে অনুসন্ধানের দৃষ্টিতে তাকালাম তার কাছে কোন ধরনের রেজার আছে তা দেখতে। সৌভাগ্যবশত ...